শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৮, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বহু জল্পনার অবসান ঘটিয়ে নির্বাচনি তফসিল

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
বহু জল্পনার অবসান ঘটিয়ে নির্বাচনি তফসিল

১৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন কর্তৃক বহু প্রতীক্ষিত তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন তাদের ওপরে অর্পিত সাংবিধানিক দায়িত্বটি পালন করলেন। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষ নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগ এবং তার অঙ্গ সংগঠনগুলো ছাড়াও সাধুবাদ জানিয়েছে মহাজোটের অন্যান্য শরিক এবং জাতীয় পার্টির নেত্রী, যিনি সংসদে বিরোধী দলেরও প্রধান, রওশন এরশাদ। তৃণমূল বিএনপিও স্বাগত জানিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা বলেছে। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত এবং চরমোনাই পীরের নেতৃত্বে আরও একটি ধর্মান্ধ, ধর্ম ব্যবসায়ী দল তফসিল প্রত্যাখ্যান করে অবরোধ এবং হরতালের মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব চালিয়ে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েছে।

তফসিল ঘোষণা সাংবিধানিক এবং আইনের আলোকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নির্বাচন প্রক্রিয়ার শুধু প্রারম্ভিক পদক্ষেপই নয়, এর সঙ্গে সঙ্গে সংবিধান এবং রিপ্রেজেন্টেশন অব পিপলস অ্যাক্টের বিধান মতে, রাষ্ট্রের প্রশাসনিক দায়িত্ব এবং ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের ওপর চলে যায়। তফসিল ঘোষণার পর থেকে সব কর্মচারী-কর্মকর্তার প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ চলে যায় নির্বাচন কমিশনের ওপর। এককথায় নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনকেই সরকার বলা যায়। সংবিধান এবং আইন কমিশনের হাতে পর্যাপ্ত ক্ষমতা প্রদান করেছে সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনার জন্য সব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের। নির্বাচন বিধি এবং নীতিমালা ভঙ্গকারীদের, তারা যত উঁচুমাপের হোক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতাও থাকবে কমিশনের ওপর।

নির্বাচনে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইবেন তারা সংবিধান এবং আইন অনুযায়ী প্রতিদ্বন্দ্বিতার যোগ্য কি না, তা প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে কাদের নিয়োগ করা হবে। তবে প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী জেলার ডিসিদের ওপরই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়, যার ব্যত্যয় এ নির্বাচনেও হবে না বলে নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যেই জানিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে রিটার্নিং অফিসাররাই প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে উৎসুক ব্যক্তিদের যোগ্যতা নির্ধারণ করে থাকেন। তাদের দেখতে হয় উৎসাহী ব্যক্তি ঋণখেলাপি কি না, অপ্রকৃতিস্থ কি না, দেউলিয়া কি না, তিনি নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধে দুই বছর বা ততোর্ধ্ব সময় কারাবাসের জন্য দণ্ডিত হওয়ার পর পাঁচ বছর সময় অতিবাহিত হয়েছে কি না, তিনি প্রজাতন্ত্রের কর্মে কোনো লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত আছেন কি না। এ ছাড়াও যেসব ব্যক্তি অতীতে সরকারি পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন তাদের অবসর বা চাকরি শেষ হওয়ার পর নির্ধারিত সময় পার হয়েছে কি না। যেসব ব্যক্তি কোনো নিবন্ধিত দলের না হয়ে ব্যক্তিগতভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান, তাদের দালিলিকভাবে প্রমাণ করতে হয় যে, এলাকার নির্ধারিত সংখ্যক ভোটার তার প্রতিদ্বন্দ্বিতার দাবি সমর্থন করেন।

রিটার্নিং কমিশনার হিসেবে সংশ্লিষ্ট ডিসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ পক্ষ পূর্ণাঙ্গ কমিশনে আপিল করতে পারেন। কমিশনের আদেশে অসন্তুষ্ট পক্ষ কোনো কোনো অবস্থায় হাই কোর্টে রিট করতে পারেন, যদিও রিট করতে হলে বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। এর ওপর সরকারের কোনো তদারকি, খবরদারি, নিয়ন্ত্রণ বা আধিপত্য থাকে না। প্রধান এবং অন্য কমিশনারদের অপসারণের ক্ষমতা মহামান্য রাষ্ট্রপতিসহ কারও নেই। কোনো অভিযোগ থাকলে তাদের শুধু সেই পদ্ধতিতেই অপসারণ করা যায় যে পদ্ধতিতে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা অপসারণযোগ্য। এ পদ্ধতি মোটেও সহজ নয়।

তফসিল ঘোষণার পর যে দল এবং ব্যক্তি ত্রাস সৃষ্টির লক্ষ্যে জ্বালাও-পোড়াও, খুন-জখমের কথা প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে, নির্বাচন কমিশনের হাতে পর্যাপ্ত ক্ষমতা রয়েছে কঠোর হাতে তাদের দমন করা এবং বিচারের জন্য সোপর্দ করার। গোটা সময়টা পুলিশ, র‌্যাব, বিজেবি এবং এমনকি সেনাবাহিনীও কমিশনের নিয়ন্ত্রণে থাকবেন বিধায় তারা কমিশনের নির্দেশে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ মানতে বাধ্য থাকেন। প্রয়োজনীয় পরিস্থিতিতে কমিশন সেনাবাহিনীও নামাতে পারেন।

এরই মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশ প্রধান হাবিবুর রহমান এবং ডিবি প্রধান হারুনুর রশিদ দ্বিধাহীন ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, যারা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করবে, আইন প্রয়োগকারীরা তাদের সহায়তা করবে। কিন্তু যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মানুষের জীবন এবং সম্পদ রক্ষা করা আইন প্রয়োগকারীদের দায়িত্ব। তাই তারা যে ঘোষণা দিয়েছেন তার মধ্যে তাদের আইন অর্পিত দায়িত্ব পালনের প্রতিফলন রয়েছে। ১৫ তারিখ সন্ধ্যায় ধর্মান্ধ চরমোনাই পীরের দল ঘোষণা দিয়েছিল তফসিল ঘোষণা হলে তারা নির্বাচন কমিশন আক্রমণ করবে। কিন্তু সেখানে প্রচুর সংখ্যক বিজেবি এবং পুলিশ মোতায়েন করায় তারা আর সে পথে অগ্রসর হওয়ার সাহস পায়নি।

আমাদের নির্বাচনে বিদেশি, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানো কোনো দেশপ্রেমিকই সহ্য করতে পারে না, কারণ প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন, ভিয়েনা কনভেনশন, জাতিসংঘ সনদ বলছে প্রতিটি রাষ্ট্র সমানভাবে সার্বভৌম, যে কথা আন্তর্জাতিক আদালতও বলেছেন তেহরানে মার্কিন দূতাবাসে হামলার বিষয়ে রায় প্রদানকালে। সেই নির্দেশনা যারা ভঙ্গ করছে, তাদের অপচেষ্টা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। এ কথাই সম্প্রতি ভারত সরকার স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছে। ঢাকায় কর্মরত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত কর্তৃক আমাদের নির্বাচনে নাক গলানো নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে। অপচেষ্টার সর্বশেষ পদক্ষেপ হিসেবে তিনি মার্কিন এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট ডোনাল্ড লুর চিঠি বিএনপি, আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টির কাছে হস্তান্তর করেছেন, যেটিও আমাদের ঘরোয়া ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানোর শামিল। আমাদের নির্বাচনে ডোনাল্ড লুর মাথাব্যথা থাকার কথা মেনে নেওয়া যায় না। প্রশ্ন উঠেছে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে নেওয়া যায় কি না। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তিনি বিষয়টি নিয়ে দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাপ করবেন। বেশ কিছু সময় থেকে বিএনপির সঙ্গে আলাপ করার চেষ্টা করেছে আওয়ামী লীগ, নির্বাচন কমিশন এবং এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি। কিন্তু সে দলটি আলাপে রাজি নয়। আলাপে যারা রাজি নয়, তাদের তো আর জোর করে আলাপে বসানো যায় না। তারা চাইলে এখনো আলোচনায় বসতে পারে। যদিও হাতে সময় খুবই কম। বল এখন তাদের পালিয়ে থাকা নেতা তারেক জিয়ার হাতে। এটা কারও অজানা নয় যে, পলাতক তারেক জিয়ার কথা মতোই বিএনপি পরিচালিত। কিন্তু যেহেতু তিনি নিজে নির্বাচন করতে পারবেন না, তাই এ নির্বাচনে তার আগ্রহ নেই, আর তাই তিনি দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে অসাংবিধানিক পন্থা এবং বিদেশিদের ওপর নির্ভর করে ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টায় লিপ্ত, যে পন্থা তার পিতা জিয়াউর রহমান অবলম্বন করেছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক সবারই কাম্য। কিন্তু সুসম্পর্ক রক্ষায় তাদের রাষ্ট্রদূতের আন্তর্জাতিক আইনবিরোধী ভূমিকা অন্তরায় হিসেবে কাজ করছে। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ওয়াশিংটন গমন করেছেন। কারণ জানা না গেলেও আঁচ করা যাচ্ছে মার্কিন সরকার তাকে নতুন নির্দেশনা দেওয়ার জন্যই ডেকে পাঠিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকার যদি ভারতের অনুসরণে তাকে নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশের ঘরোয়া ব্যাপারে নাক না গলাতে, তা হলে সেটি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের জন্য মঙ্গলকর হবে। মনে রাখতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশও একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে কম সার্বভৌম নয়। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, সেই আঠারো শতকে যুক্তরাষ্ট্র লর্ড সেকভিল নামক ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বহিষ্কার করেছিল। পরবর্তীতে দেশটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের জন্য বহু কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে। বাংলাদেশও একই কারণে পাকিস্তানের এক উপ-রাষ্ট্রদূতসহ তিন কূটনীতিককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বহিষ্কার করেছে।

আন্তর্জাতিক আইন, বিশেষ করে ভিয়েনা কনভেনশন, প্রতিটি দেশকে সে ক্ষমতা দিয়েছে। পিটার হাস তার সরকারের কাছ থেকে কী নির্দেশনা নিয়ে আসেন, সেদিকে সবাই তাকিয়ে থাকবেন। একইভাবে তাকিয়ে থাকবেন এটি দেখার জন্য যে, অবশেষে বিএনপির শুভবুদ্ধির উদয় হয় কি না। বিএনপি নির্বাচনে না এলেও জাতীয় পার্টির মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ দলসহ অন্যান্য দল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে, তেমন কোনো সংকট দেখা দেবে না। তবে যে কোনো অবস্থায় বিএনপি এবং অন্যান্য ধর্ম ব্যবসায়ী দলগুলোকে আইন মেনে চলতে হবে, নয়তো জনগণ আইন প্রয়োগকারীদের দিকে তাকিয়ে থাকবে তাদের ব্যক্তিগত এবং সম্পদের নিরাপত্তার জন্য। ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন এলাকায় সম্প্রতি বেশ কিছু উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সিসিটিভি বসানো হয়েছে বিধায় ত্রাস সৃষ্টিকারীদের চিহ্নিত করে তাদের বিচারে সোপর্দ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।

বিএনপি যে ২৮ অক্টোবর নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য দায়ী, প্রেস ক্লাবের সেক্রেটারি শ্যামল দত্তের কাছে রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বক্তব্যই তা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণ করে। বিএনপি এবং ধর্মান্ধ দলগুলোর কোনো অবস্থায়ই ভাবা উচিত নয় যে, তারা জ্বালাও-পোড়াওসহ অন্যান্য অপরাধ করে পার পেয়ে যাবে। সুতরাং সাধু সাবধান।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম