শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

একটি জনপদের পাল্টে যাওয়ার গল্প

জোবায়দা হক অজন্তা
অনলাইন ভার্সন
একটি জনপদের পাল্টে যাওয়ার গল্প

একটি বাস্তব গল্প দিয়ে শুরু করি- ‘২০১৮ সালের ৭ আগস্ট, দিনটি ছিল মঙ্গলবার। সেই দিনের শোকাবহ ও দুঃসহ স্মৃতি আজও আমাদের নড়িয়াবাসীকে তাড়িত করে। ওই দিন দুপুর ২টার দিকে যখন দুপুরের খাবার শেষ করে অনেকে অলস ঘুমের কুলে আশ্রয় নিয়েছে, অনেকে নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত তখনই কেদারপুর ইউনিয়নের সাধুরবাজার লঞ্চঘাটে ৩০ মিটার জায়গা নদীতে ধসে পড়ে। আটটি দোকান নদীতে বিলীন হয়ে যায়। তখন সেখানে একটি দোকান থেকে মাহিন্দ্র গাড়িতে সিমেন্ট তুলছিলেন ১৫ জন শ্রমিক। ওই মাহিন্দ্র গাড়ি নিয়ে শ্রমিকরা নদীতে নিমজ্জিত হয়ে যায়। এ ছাড়া দোকান ও লঞ্চঘাটে আরো কয়েকজন মানুষ ছিল। তারাও নদীতে তলিয়ে যায়।’

এটি পদ্মার ভাঙনের শত শত ঘটনার একটি মাত্র। এভাবে যুগে যুগে শত শত বাড়ি ঘর, পুল-কালভার্ট, রাস্তাঘাট, মাদ্রাসা-মসজিদ, স্কুল-কলেজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় স্থাপনাসহ হাজার বছরের অনেক ঐতিহ্যবাহী ও স্মৃতি বিজরিত স্থান চলে গেছে পদ্মার গর্ভে।

পদ্মা একদা নড়িয়া-সখিপুরের মানুষের জন্য ছিল আতঙ্ক। বর্ষা এলেই এতদাঞ্চলের মানুষগুলোর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করতো। এই বুঝি বাড়ি, ঘর, বসতভিটা, কবরস্থান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যকেন্দ্র পদ্মার বুকে হারিয়ে গেল! এই বুঝি আমার মা-বাবার কবরটা নদীতে তলিয়ে গেল। এই বুঝি শতবছরের পুরনো মসজিদটা নদীর বুকে বিলীন হয়ে গেল, যে মসজিদে আমাদের বাবা, দাদা, দাদার দাদা নামাজ আদায় করেছেন। শেষ সম্বল এক টুকরো জমি, বসতভিটা, থালা-বাসন ভাসিয়ে নিয়ে গেল সর্বনাশা পদ্মা। এই পদ্মা কেড়ে নিয়েছে শত-সহস্র মানুষের মাথার ছাদ, আয়ের এক মাত্র উৎস। কেড়ে নিয়েছে মুখ চেনা প্রিয় কত মানুষকে। 

নড়িয়ার নদী ভাঙন এখন শুধুই অতীত। এই জনপদের জননেতা সংসদ সদস্য একেএম এনামুল হক শামীমের মতো একজন মানুষের আন্তরিকতা, মমত্ববোধ আর প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার এতদাঞ্চলের মানুষের প্রতি ভালবাসায় এটি সম্ভব হয়েছে। একজন জনপ্রতিনিধি যদি আন্তরিক হন তাহলে তিনি যে একটি এলাকার চিত্র সম্পূর্ণ পাল্টে দিতে পারেন তার প্রমাণ এনামুল হক শামীম। এই পদ্মার ভাঙন একদিন দুই দিনের নয়, শত বছর ধরে চলে আসছে। এনামুল হক শামীমের মতো অতীতে কেউ হয়তো এমন করে ভাবেননি। এলাকার মানুষকে নিয়ে কারো ভাবার সময় হয়নি। আমার পিতাও ওই এলাকার মানুষের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছিলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মনোনয়নে তিনি স্বাধীনতার পর প্রথম জাতীয় সংসদে এমপি নির্বাচিত হয়ে এলাকার উন্নয়ন পরিকল্পনা করাকালেই মাত্র কয়েক মাসের মাথায় আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। এরপর থমকে যায় এলাকার মানুষের ভাগ্যের চাকা। দেশ এগিয়ে গেলেও আমাদের এলাকাটি পেছনেই পড়ে থাকে। জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে এনামুল হক শামীমকে না পাঠাতেন, তাহলে হয়তো এতোদিনে নড়িয়া-সখিপুর বাংলার মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেত। পদ্মার ভাঙন থেকে এলাকাকে রক্ষা করতে দিনের পর দিন, রাতের পর রাত এনামুল হক শামীম নদীর পাড়ে কাটিয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সাথে নিজে উপস্থিত থেকে নদীতে বালির বস্তা ফেলেছেন। মহান সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা আর শেখ হাসিনার দুরদর্শী নেতৃত্বে নড়িয়া-সখিপুর এখন উন্নয়নের মূলধারার সাথে যুক্ত হতে পেরেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক সহযোগিতায় এনামুল হক শামীম বিগত ৫ বছরে নড়িয়া-সখিপুরের যে উন্নয়ন করেছেন বিগত শতবছরেও এতো উন্নয়নমূলক কাজ হয়নি। এখন আর সাধুর বাজার বা মুলফৎগঞ্জ গেলে চেনার উপায় নেই যে, এটি এক সময় ভাঙন কবলিত এলাকা ছিল। নদীর বাঁধ এখন শত শত পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত। নদীর পাড়কে ঘিরে গড়ে উঠেছে ব্যবসা-বাণিজ্য, হয়েছে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান। মাত্র ৫ বছরে ওই এলাকার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কয়েক হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছেন। এরমধ্যে অনেক কাজ সমাপ্ত হয়েছে, অনেকগুলোর কাজ চলমান রয়েছে। কারণ একটাই শরীয়তপুরের মানুষকে শেখ হাসিনা বড্ড ভালবাসেন। আর এই ভালবাসার কারণ এই এলাকার মানুষ বারবার বঙ্গবন্ধু-শেখ হাসিনার নৌকাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেছে। ওই এলাকায় নৌকা কখনো পরাজিত হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না। এলাকার মানুষের আশা আগামী নির্বাচনেও এনামুল হক শামীমের হাত ধরে নড়িয়া-সখিপুরে হক-ভাসানী, একে ফজলুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, জননেত্রী শেখ হাসিনা আর নূরুল হক হাওলাদারের নৌকা ভোটের দিক থেকে সর্বকালের সকল রেকর্ড অতিক্রম করবে।
নড়িয়া-সখিপুরসহ সমগ্র শরীয়তপুরকে নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষাকল্পে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের পাশাপাশি ওই এলাকায় হয়েছে ব্যাপক উন্নয়ন। এরমধ্যে রয়েছে- শরীয়তপুরে শেখ হাসিনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন, নড়িয়া-সখিপুরে শতভাগ বিদ্যুতায়ন, সাবমেরিন ক্যাবল দিয়ে চরআত্রা, নওপাড়া, কাঁচিকাটা, কুন্ডেরচর ও উত্তর তারাবুনিয়ায় বিদ্যুৎ প্রদান, নড়িয়া-সখিপুরে বিদ্যুতের জোনাল অফিস স্থাপন এবং সাবস্টেশনসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নতুন সাবস্টেশনের অনুমোদন, প্রত্যেকটি আবেদনকৃত স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা এমপিওভুক্তকরণ, ১৫টি উচ্চ বিদ্যালয়, ৮২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসা’র ভবন ও দেয়াল নির্মাণ, নড়িয়া সরকারি কলেজ ও হাজী শরীয়ত উল্লাহ কলেজসহ সকল কলেজকে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও আধুনিকরণ এবং সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন, নড়িয়া ও সখিপুরে সকল গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ মেরামত ও বর্ধিতকরণ, নড়িয়া ও সখিপুরে প্রায় ৫ হাজার গভীর নলকূপ প্রদান, নড়িয়ায় নতুন হাসপাতাল অনুমোদন এবং মুলফৎগঞ্জ হাসপাতাল আধুনিকরণ ও তারাবুনিয়ায় ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাব-ডিভিশন, নড়িয়াতে পানি ভবন ও চরআত্রায় আঃ জলিল মুন্সি ডাকবাংলো নির্মাণ এবং নড়িয়া ও সখিপুরে আরো ২টি ডাকবাংলো নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন। নড়িয়া পৌরসভাকে ‘ক’ শ্রেণিতে রূপান্তরের কাজ প্রক্রিয়াধীন ও পৌরসভাকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে অন্তর্ভূক্তকরণ, যার মাধ্যমে এ বছরই ৫০ কোটি টাকার কাজ শুরু হবে, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ১১০ জনকে ৩৫ লাখ টাকা ও এনামুল হক শামীমের পক্ষ থেকে ২০০ জনকে ২০ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান, নড়িয়া ও সখিপুরের বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রাসার আলেম-ওলামা ও হাফেজদের প্রায় ৫ হাজার পবিত্র কোরআন শরীফ উপহার প্রদান, জয় বাংলা এভিনিউ স্থাপনের মাধ্যমে নদী ভাঙন কবলিত এলাকাকে পর্যটন এরিয়াতে রূপান্তর, ভাষা সৈনিক গোলাম মাওলা উড়াল সেতু, জয় বাংলা ঘাটলা ও দক্ষিণ তারাবুনিয়াতে জয় বাংলা সেতু নির্মাণ এবং প্রায় ২০০টি বাঁশের সাকোকে কাঠের পুলে রূপান্তর, চরভাগা ‘বঙ্গবন্ধু আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ’কে সরকারিকরণ, চরআত্রা আজিজিয়া উচ্চ বিদ্যালয়কে কলেজে রূপান্তর এবং রাজনগর ও কাঁচিকাটায় উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকরণ, করোনাকালীন সর্বদা জনগণের পাশে থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদান ও শীতার্তদের মাঝে প্রতি বছর পর্যাপ্ত পরিমাণ শীতবস্ত্র এবং সাহায্য সহযোগিতা প্রদান, নড়িয়া ও সখিপুরে আওয়ামী লীগের অফিস আধুনিকরণ, ৯টি ইউনিয়নে স্থায়ী আওয়ামী লীগ কার্যালয় নির্মাণ এবং বাকী ইউনিয়নগুলোতেও প্রক্রিয়াধীন, নড়িয়ায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপন এবং সখিপুরে প্রক্রিয়াধীন, সখিপুর উপজেলা গঠনের কাজ শেষ পর্যায়ে চলমান, প্রায় ৭০০টি মসজিদ-মাদ্রাসা ও ২৫টি মন্দিরে নগদ অর্থ ও অনুদান প্রদান, প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত ক্রীড়া সামগ্রী প্রদান ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সহায়তা প্রদান, নড়িয়া ও সখিপুরে শেখ রাসেল স্টেডিয়াম ও সখিপুরে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, এএসপি সার্কেল অফিস নির্মাণের কাজ প্রক্রিয়াধীন, নড়িয়ায় উপজেলা কার্যালয়, ভূমি অফিস নির্মাণ ও মডেল মসজিদ নির্মাণ শেষ পর্যায়ে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় নড়িয়ায় ৯০০ এবং সখিপুরে ৬০০, সর্বমোট ১৫০০ পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান এবং ‘জমি আছে ঘর নেই’ প্রকল্পের আওতায় ২০০ পরিবারকে ৬ লাখ টাকার দুর্যোগ সহনীয় ঘর প্রদান, ২১ জন আলেম-ওলামা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিজ অর্থায়নে পবিত্র ওমরাহ্ হজ্বে প্রেরণ, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবসগুলোতে উপহার প্রদান, মাদক, ইভটিজিং ও সকল অপরাধ নির্মূলে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স, আওয়ামী লীগসহ সকল সহযোগী সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধ, সুশৃঙ্খলকরণ ও কমিটি গঠন, আশ্রাফুন্নেছা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও কম্পিউটার সামগ্রী প্রদান, মেঘনা সেতু (শরীয়তপুর-চাঁদপুর) করার প্রক্রিয়া চলমান, নড়িয়া ও সখিপুরে প্রায় ১৪ হাজার বান্ডেল ঢেউটিন ও ৪২ লাখ টাকা প্রদান, পদ্মা সেতু থেকে শরীয়তপুর হয়ে আলুবাজার ফেরীঘাট পর্যন্ত চার লেন রাস্তা অনুমোদন ও কাজ চলমান। এগুলো বিগত ৫ বছরের উন্নয়ন কার্যক্রমের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা। 
এবার আসি তার মানবিক কার্যক্রমের কথায়। শত শত মানবিক কাজের মধ্যে দু’একটি এখানে তুলে ধরছি। ৩০ এপ্রিল সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নড়িয়ার জালিয়াহাটি গ্রামের সুলতান দেওয়ানের স্ত্রী এবং দুই কন্যা চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহযোগিতার আবেদন করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটি দেখে এনামুল হক শামীম হাসপাতালে ছুটে যান এবং চিকিৎসার জন্য তাদের আর্থিক সহযোগিতা করেন। বৈশ্বিক মহামারি করোনাকালীন মানুষ যখন আপনজনদের চিকিৎসা দিতে বা তাদের সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে ভয় পেতো তখন এনামুল হক শামীম চালু করেন- ‘ডাক্তারের কাছে রোগী নয়, রোগীর কাছে ডাক্তার’ শিরোনামে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম। অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে ডাক্তাররা রোগীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার পাশাপাশি তিনি নিজে রোগীদের বাড়িতে ফল-পথ্য পৌঁছে দিয়েছেন নিজ হাতে। অসহায়, কর্ম হারানো মানুষের বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছেন জরুরি ত্রাণ ও খাদ্য সামগ্রী।  সখিপুরের চরভাগা ইউনিয়নের মানিক দর্জি মালয়েশিয়ায় কর্মরত অবস্থায় মারা যান। তার পাসপোর্টে বাবা-মায়ের নামের অমিল থাকায় মরদেহ দেশে আনা নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়। পরে এনামুল হক শামীম নিজ চেষ্টায় মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করেন এবং ক্ষতিপূরণ বাবদ ২৫ হাজার রিঙ্গিত আদায় করে দেন। রাজিব হাসান নামে এক শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়াশোনার সুযোগ পেয়েও অর্থের অভাবে ভর্তি হতে পারছিল না। পরে তিনি তার মায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত বেগম আশরাফুন্নেছা ফাউন্ডেশন থেকে ৫০ হাজার টাকা অনুদান দিয়ে তাকে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ করে দেন। ডিঙ্গামানিকে রূপা ও তার পরিবার সহায় সম্বল হারিয়ে অন্যের রান্নাঘরে আশ্রয় নিয়েছিল ৩ বেলা খাবার জুটতো না। সরকারের এতো উন্নয়নের ছোঁয়া রূপাদের জীবনে পড়েনি। এনামুল হক শামীম জানতে পেরে নিজে ওদের বাড়িতে যান এবং এদের সার্বিক দায়িত্ব নেন। রূপার জন্য একটি সম্মানজনক চাকরিরও ব্যবস্থা করে দেন। সখিপুর উপজেলার এক  অটোরিকশা চালকের উপার্জনের একমাত্র সম্বল অটোরিকশাটি চুরি হয়ে গেলে তার কলেজ পড়ুয়া ছেলে তাদের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দুঃখভরা স্ট্যাটাস দেয়। ওই স্ট্যাটাসে সে তাদের পরিবারের ভরণপোষণ ও লেখাপড়ার অনিশ্চয়তার কথা তুলে ধরে। স্ট্যাটাসটি মানবিক রাজনীতিক এনামুল হক শামীমের চোখে পড়ে। সাথে সাথে সে ওই অটো চালকের বাড়িতে লোক পাঠিয়ে তাকে একটি নতুন অটোরিকশা কিনে দেন এবং তার সন্তানদের পড়াশুনার সার্বিক দায়িত্ব নেন। 

লেখক: কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং উপদেষ্টা নড়িয়া আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম