শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৯, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

শেখ রাসেল : একটি বিয়োগান্তক অধ্যায়

ড. মো. মতিউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
শেখ রাসেল : একটি বিয়োগান্তক অধ্যায়

শেখ রাসেল একটি নিষ্পাপ শিশুর নাম। ব্যক্তিগত জীবনে সে ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র। মাত্র দশ বছরের এই শিশু রাজনীতির আশেপাশে না থাকলেও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে ঘাতকরা তাকে রেহাই দেয়নি। মায়ের কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে তাকে খুন করে। এ যেন চৌদ্দশ বছর আগে সংঘটিত কারবালার পুনরাবৃত্তি। সে সময় হযরত মুহাম্মদ (সা.) -এর দৌহিত্র ইমাম হোসেন (রা.) -এর সঙ্গে খুনিরা তাঁর শিশুপুত্র আসগরকে যেমন খুন করেছিল, পঁচাত্তরের সীমাররা তেমনই শিশু রাসেলকেও হত্যা করে। আসগরের মতোই শিশুর রাসেলও পরিবার সকল সদস্যের সঙ্গে শাহাদতবরণ করেন। ইতিহাসের এই বর্বরোচিত দুটি হত্যাকান্ডের একটি সংঘটিত হয়েছিল কারবালার ফোরাত নদীর তীরে, আরেকটি হয়েছে ঢাকার ধানমন্ডি লেকের তীরে। এ ধরনের হত্যা একাধারে অমানবিক এবং পবিত্র ধর্ম ইসলামে পুরোপুরি নিষিদ্ধ।

শেখ রাসেল হত্যা কতটা স্পর্শকাতর তা আমরা সাম্প্রতিককালে প্রত্যক্ষ করেছি। প্রয়াত কথাশিল্পী  হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুর কিছুদিন আগে ‘দেয়াল’ নামে একটি উপন্যাস লিখে গেছেন। দূরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত অবস্থায় ১৯৭৫ -এ সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ও অন্যান্য রাজনৈতিক ঘটনার পটভ‚মিতে রচিত এ উপন্যাসে বর্ণিত শেখ রাসেল হত্যা নিয়ে শুধু বিতর্ক নয়, বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমির বইমেলায় ‘দেয়াল’ বই আকারে পাঠকের হাতে পৌঁছে। কিন্তু তার আগেই হুমায়ূন আহমেদ মারা যান। তার মৃত্যুর আগে উপন্যাসের তিনটি অধ্যায় তিনি একটি জাতীয় দৈনিক প্রথম আলোতে ছাপাতে দেন। আমেরিকায় ক্যান্সারের চিকিৎসা নেওয়ার ফাঁকে লেখক যখন দেশে আসেন তখন উপন্যাসের দুটি অধ্যায়, ওই পত্রিকায় ১১ মে ২০১২ তারিখে প্রকাশিত হয়। তবে উপন্যাসের দুটি অধ্যায় পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার মাত্র তিন দিনের মাথায় হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ ওই উপন্যাস প্রকাশের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বেঞ্চ উপন্যাস সংক্রান্ত একটি সুয়োমোটো রুল জারি করে। তাতে বলা হয় বঙ্গবন্ধুর ছোটছেলে রাসেল হত্যা সম্পর্কে উপন্যাসে যে কথা বলা হয়েছে সেটা সঠিক নয়। এই ভূল সংশোধন না করা পর্যন্ত লেখক উপন্যাসটি প্রকাশ করবেন না বলে হাইকোর্ট আশা করে। একই সঙ্গে আদালত রাসেল হত্যা সম্পর্কিত সব দলিলপত্র হুমায়ূন আহমেদকে দেওয়ার নির্দেশ দেয় যাতে লেখক সেগুলোর মাধ্যমে তার ভুল সংশোধন করতে পারেন।

দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত ‘দেয়াল’ উপন্যাসে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিতে গিয়ে এক পর্যায়ে বলা হয়, বঙ্গবন্ধু দুই পুত্রবধূ তাদের মাঝখানে শিশুর রাসেলকে নিয়ে বিছানায় জড়াজড়ি করে শুয়ে থরথর করে কাঁপছিল। ঘাতক বাহিনী দরজা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকল। ছোট রাসেল দৌড়ে আশ্রয় নিল আলনার পিছনে। সেখান থেকে শিশু করুণ গলায় বলল, তোমরা আমাকে গুলি করো না। কিন্তু শিশুটিকে তার লুকানো জায়গা থেকে ধরে নিয়ে গুলিতে ঝাঝরা করে দেওয়া হল।

বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র রাসেল হত্যা সংক্রান্ত ‘দেয়াল’ উপন্যাসে বর্ণিত এই অংশের বিরোধিতা করে অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতকে জানান, দলিলপত্র এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারে রায়ে বলা হয়েছে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে খুনিরা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের ১৩ জন সদস্যকে হত্যা করে। তারা শেখ রাসেলকে বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত সহকারী এএফএম মোহিতুল ইসলামের কাছ থেকে এই বলে ছিনিয়ে নেয়, তারা তাকে মায়ের কাছে নিয়ে যাবে। সেই সময় রাসেল মোহিতুল ইসলামকে জিজ্ঞেস করে তারা তাকে মেরে ফেলবে কিনা। মোহিতুল তাকে বলেন, ওরা সেটা  করবে না। কিন্তু ঘাতকরা রাসেলকে নিচেরতলা থেকে দোতলায় নিয়ে হত্যা করে। ‘দেয়াল’ প্রকাশের ক্ষেত্রে আদালতের নিষেধাজ্ঞা আরোপের সময় হুমায়ূন আহমেদ দেশেই ছিলেন, তবে এ নিয়ে তাকে তেমন উচ্চবাচ্য করতে দেখা যায়নি। 

তবে জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওই উপন্যাস প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন, “দেশের উচ্চ আদালত আমাকে কিছু জিনিস পরিবর্তন করতে বলেছে। তাদের প্রতি সম্মান রেখে আমি অবশ্য সেটা করব। আগস্ট খুব পুরনো ঘটনা নয়। আমি বাদশা নামদার লিখতে পারি কারণ ওগুলো অনেক পুরনো কোন ঘটনা। কিন্তু অল্প পুরনো বিষয় নিয়ে লিখলে সেটা শতভাগ নিখুঁত হওয়া উচিত” অন্যদিকে প্রায় একই সময় দৈনিক যায়যায়দিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, “হুমায়ূন আহমেদের (তখনও জীবিত) উপর আমার আস্থা আছে। তার কাছে এটাই প্রত্যাশা তিনি জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে বিয়োগান্তক ঘটনাটিকে এমনভাবে তুলে ধরবেন যাতে জাতির চেতনা জাগ্রত হয়।” 

একই সাক্ষাৎকারে তদানীন্তন অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, হুমায়ূন আহমেদকে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার পেপার বুক দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলার সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা ১৯৯৮ সাল থেকে। দীর্ঘ সময় ধরে চলা মামলার প্রক্রিয়ায় জেলা জজ পর্যায় ৬১ দিন, হাইকোর্টে ৬৩ দিন, তৃতীয় বিচারক বেঞ্চে ২৩ দিন ও মহাজোট সরকার গঠনের পর আরো ২৫ দিন শুনানি চলে। এই শুনানিতে বাদী ও স্বাক্ষীদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিস্তারিত চিত্র উঠে এসেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে হৃদয় বিদারক ছিল শিশু রাসেল হত্যার ঘটনাটি। যা শুনে মামলার শুনানির একপর্যায়ে তিনি নিজেও বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছিলেন। 

সে ঘটনা প্রসঙ্গে মাহবুবে আলম বলেন, “বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী মোহিতুল ইসলামের বক্তব্যে জানা যায় রাসেলকে যখন নিচে নামিয়ে এনে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় তখন সে বার বার মায়ের কাছে যেতে চেয়েছিল। এক পর্যায়ে তাকে ভেতরে পাঠানো হয়। এর পরক্ষণেই শোনা যায় গুলির শব্দ। পরে ভেতরে গিয়ে দেখা যায় রাসেলের মরদেহ। একটি চোখ বের হয়ে এসেছে, মস্তিষ্ক ছিন্নভিন্ন।” মাহবুবে আলম আরো বলেন, “সেদিন আমি আদালতে কেঁদেছিলাম। একজন অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতে কাঁদছেন এমন দৃশ্য হয়তো অনেককে অবাক করেছে কিন্তু আমি আমার আবেগ ধরে রাখতে পারিনি। এই রাসেল হত্যার অংশটুকু হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসের যেভাবে এসেছে তা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়, সেকারণেই আমি তা আদালতের গোচরে এনেছি।”

বলাবাহুল্য, শেখ রাসেল হত্যার বিষয়ে যথাযথ সংশোধনীর পর ‘দেয়াল’ উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছিল। তবে সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের বক্তব্য থেকে আমরা উপলব্ধি করতে পারি, শেখ রাসেল হত্যা কতটা স্পর্শকাতর। যে কোনো শিশু হত্যা আমাদের কাম্য নয়। উপরন্ত শেখ রাসেল ছিলেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র। বঙ্গবন্ধু তাঁর ছোট ছেলের নাম রেখেছিলেন বিখ্যাত ব্রিটিশ লেখক-দার্শনিক বাট্রান্ড রাসেলের অনুসারে। যিনি বিশ শতকের বিশিষ্ট মনীষী হিসেবে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় পারমাণবিক যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। ছোট ছেলের প্রতি বঙ্গবন্ধুর কতটা টানছিল সেটা আমরা আঁচ করতে পারি বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ রেহানার স্মৃতিচারণ থেকে, “আব্বা খুব আদর করতেন ওকে। বাইরে থেকে ঘরে ফিরেই প্রথম রাসেলকে খুঁজতেন। ওকে কোলে বসিয়ে কত কথা বলতেন। রাসেলও কত কথা জিজ্ঞেস করত।” শেখ রেহানা বলেন, “আব্বা তখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের বন্দি। যেদিন সবাই মিলে মায়ের সাথে কেন্দ্রীয় কারাগারে আব্বাকে দেখতে যেতাম সেদিন রাসেল ফেরার সময় খুব কাঁদত। একবার খুব মন খারাপ করে ঘরে ফিরল। জিজ্ঞেস করতে বলল আব্বা আসলো না। বলল ওটা তার বাসা এটা আমার বাসা। এখানে পরে আসবে। (শেখ রেহানা- রাসেল আমার ভালোবাসা- ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত ‘রাসেল : হারিয়ে যাওয়া প্রজাপতি’ জাতীয় শিশু দিবস ১৭ই মার্চ ২০১২) বঙ্গবন্ধু নিজেও রাসেল সম্পর্কে অত্যন্ত দুর্বল ছিলেন। জেলখানায়  বন্দি অবস্থায় লেখা ‘কারাগারের রোজ নামচা’ বইতে আমরা দেখেছি তিনি অনেকবার রাসেলের কথা বলেছেন। ছোট্ট ছেলেটি তাঁর অত্যন্ত প্রিয় ছিল। পিতা হিসেবে তাকে সময় দিতে না পারার জন্য মাঝে মধ্যে বঙ্গবন্ধু নিজেকে বিবেকের কাঠগড়ার দাঁড় করাতেন। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবনে কখনো বিশ্বাস করতে পারেননি যাদের জন্য বছরের পর বছর জেল-জুলুম সহ্য করেছেন, ফাঁসির ঝুঁকি নিয়ে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন সেই বাঙালি তাঁকে হত্যা করতে পারে। যে কারণে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি নিজের নিরাপত্তা নিয়ে কখনো মাথা ঘামাননি। বঙ্গবন্ধু কখনো স্বপ্নেও ভাবেননি যে বাঙালিদের মধ্যে ঘাপটি মারা মোনাফেক শুধু তাঁকেই নয়, তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যের সঙ্গে অতি প্রিয় ছোট্ট শিশু রাসেলকেও হত্যা করবে! আসলে এটা যেকোন বিবেকবান মানুষের পক্ষে কখনো কল্পনা করাও দূরহ ছিল। শেখ রাসেলের বর্বরোচিত হত্যা আমাদের কাছে অত্যন্ত হৃদয়বিদারক হয়ে ওঠে যখন তারই বড়বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কণ্ঠে শুনতে পাই, “১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেট কেড়ে নিল ছোট্ট রাসেলকে। মা, বাবা, দুই ভাই, দুই ভাবী, চাচা সকলের লাশের পাশ দিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে ঘাতকরা সকলের শেষে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করল রাসেলকে। ঐ ছোট্ট বুকটা কি কষ্টে বেদনায় স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল? যাদের সান্নিধ্যে ¯েœহ আদরে হেসেখেলে বড় হয়েছে নিথর দেহগুলো পড়ে থাকতে দেখে ওর মনের মধ্যে কি অবস্থা হয়েছিল, কী কষ্টই না ও পেয়েছিল। কেন কেন কেন আমার রাসেলকে এত কষ্ট দিয়ে কেড়ে নিল ঘাতকরা? আমি কি কোনদিন এই কেনোর উত্তর পাবো?” (শেখ হাসিনা, আমাদের ছোট্ট রাসেল সোনা, ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত ‘রাসেল : হারিয়ে যাওয়া প্রজাপতি, প্রাগুক্ত)

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই প্রশ্নের মুখে আমরা সত্যিই নির্বাক, জবাব দেওয়ার কোনো ভাষা আমাদের নেই। তবে সান্তনা এই যে দেশরত্ন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আমরা খুনিদের রক্ষাকবচ কুখ্যাত ইনডেমনিটি অ্যাক্ট বাতিল করে যথাযথ বিচারের মাধ্যমে জাতিকে অভিশাপমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছি। শেখ রাসেলের ঘাতকদের ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করেছি।

লেখক : সিনিয়র কমিশনার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
              সদস্য, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদ

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম