শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৪, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আরো সংবেদনশীল হতে হবে

ড. আতিউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আরো সংবেদনশীল হতে হবে

মূলত উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং অস্থির বিনিময় হারের কারণেই বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতিকে ঘিরে বিশেষজ্ঞ ও প্রধান প্রধান অংশীজনের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক চলছে। এসবের প্রভাব জনগণের মনেও পড়ছে। তাদের প্রতিদিনের জীবনচলায় চাপ ও তাপ দুই-ই বাড়ছে। তাই নীতিনির্ধারকদের দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় যে আরো সংবেদনশীল হতে হবে সে কথা তো সত্যি।

তবে এমনটি তো হওয়ার কথা ছিল না। প্রবৃদ্ধির দৌড়ে এখনো বাংলাদেশ এগিয়েই আছে। তা ছাড়া সমৃদ্ধ বাংলাদেশের সম্ভাবনা নিয়েও খুব বেশি দ্বিমত নেই। কিন্তু গোল বেঁধেছে সমকালীন সামষ্টিক অর্থনীতির চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে।

সামনে বিপুল নীল সমুদ্র। তাকে পাড়ি দেওয়ার সক্ষমতা আগামী দিনের বাংলাদেশের নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু বিরাট যেসব ঢেউ এই মুহূর্তে তীরে এসে ধাক্কা মারছে তাতেই শঙ্কা বাড়ছে। অথচ বাংলাদেশের অর্জন তো মোটেও হেলাফেলার নয়।

কিন্তু তবু কেন এই শঙ্কা? এই দুর্ভাবনা কি খুবই সাময়িক? নাকি দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার মতো কোনো বাস্তব কারণ রয়েছে? আমাদের অর্থনীতির কাঠামোগত সংস্কারের দিকে কী আমরা যথেষ্ট নজর দিইনি? নাকি বিশ্ব অর্থনৈতিক চাপের মুখে আমরা খানিকটা অগোছালো পদক্ষেপ নিয়েছি? বাজারের মুড বুঝে কি আমরা যথেষ্ট বিচক্ষণ নীতি-সক্রিয়তা দেখাতে দ্বিধান্বিত?

এ কথা ঠিক, শুধু বাইরের অর্থনৈতিক সংকটকে দায়ী করে আমরা আমাদের এগিয়ে চলার পথ কণ্টকমুক্ত রাখতে পারব না। আমাদেরও যে দায় আছে সে কথাটি মানতে হবে। রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘কালান্তর’ পর্বের লেখা ‘বাতায়নিকের পত্র’-এ ঠিকই অনুভব করেছিলেন যে ‘জাহাজের খোলের ভেতরটায় যখন জল বোঝাই হয়েছে তখনই জাহাজের বাইরেকার জলের মার সাংঘাতিক হয়ে ওঠে। ভেতরকার জলটা তেমন দৃশ্যমান নয়, তার চালচলন তেমন প্রচণ্ড নয়, সে মারে ভারের দ্বারা, আঘাতের দ্বারা নয়, এই জন্য বাইরের ঢেউয়ের চড়-চাপড়ের ওপরেই দোষারোপ করে তৃপ্তি লাভ করা যেতে পারে; কিন্তু হয় মরতে হবে, নয় একদিন এই সুবুদ্ধি মাথায় আসবে যে আসল মরণ ঐ ভেতরকার জলের মধ্যে, ওটাকে যত শীঘ্রই পারা যায় সেচে ফেলতে হবে।...মনে রাখা চাই যে সমুদ্র সেচে ফেলা সহজ নয়, তার চেয়ে সহজ, খোলের জল সেচে ফেলা।’ নিঃসন্দেহে আমাদের অভ্যন্তরীণ শক্তির উৎস যদি কোনো ঘাটতি দেখা দিয়ে থাকে সেদিকে আগে নজর দিতে হবে।

আমাদের অর্থনীতিতে এখনো নিশ্চয়ই বাইরের বাধা প্রচুর রয়ে গেছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ছে। ডলার বাজারে আগুন। আমদানি করা পণ্যের দাম আকাশছোঁয়া। তাই বলে কি হাত গুটিয়ে বসে থাকব? আমাদের মূল্যস্ফীতি, বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতিকে বাগে আনার পরিচিত কামান কি আসলেই আমরা সজোরে দাগিয়েছি? সমন্বিত মুদ্রানীতি ও রাজস্বনীতির তীর কি সময়মতো তূণ থেকে বের করেছি? মুদ্রার একাধিক বিনিময় হারকে কি সমন্বিত করেছি? শ্রীলঙ্কা এবং হালের তুরস্ক যদি নীতি সুদের হার এতটা বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানোর পথে হাঁটার সাহস দেখাতে পারে, তাহলে আমরা কেন পারছি না? এসব প্রশ্নের সোজা উত্তর দেওয়া মুশকিল। এর সঙ্গে অনেক কাঠামোগত প্রশ্ন নিশ্চয়ই জড়িয়ে আছে। এ কথাও মানি, নির্বাচনের এই বছরে অনেক ভেবেচিন্তেই পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে। তবু মূল্যস্ফীতি ও ডলার সংকটের মতো প্রধান সমস্যাগুলোর সামনাসামনি দাঁড়াতেই হবে আমাদের।

অস্বীকার করার উপায় নেই যে এই মুহূর্তে বিদেশি মুদ্রার বাজারটিই আমাদের বেশি ভোগাচ্ছে। আবার এর সঙ্গে গভীর সম্পর্ক আছে মুদ্রানীতির ভঙ্গিটির সঙ্গে। অন্য কথায় সুদের হারের নমনীয়তার মাত্রার ওপর। কভিড সংকট ও ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে আমাদের আমদানি মূল্য বিপুলভাবে বেড়ে গিয়েছিল। এই মূল্য শুধুই রপ্তানি ও প্রবাস আয় দিয়ে পুরোপুরি শোধ করা সম্ভব হয়নি বলেই বাণিজ্য ঘাটতির হাত ধরে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার কমতে থাকে। তাই টাকার মান অবমূল্যায়ন করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডলারের বিপরীতে টাকার প্রায় ৩০ শতাংশ অবমূল্যায়নের ফলে আমদানি করা পণ্যের দামও বেড়ে গেছে। প্রায় একই হারে আমদানি শুল্কও বেড়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই শুল্কের হার কিছুটা কমালেও সার্বিকভাবে আমদানি করা পণ্যের দাম বাড়ন্তই রয়ে গেছে। এই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সরকার বেশ কিছু প্রশাসনিক উদ্যোগ নিয়েছে। আমদানির ওপর নিশ্চয়ই এসবের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। আমাদের আমদানি করা নিত্যব্যবহার্য পণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও বিলাসপণ্যের সরবরাহ অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। তাই হালে বাণিজ্য ঘাটতি অনেকটাই কমেছে। এর প্রভাবে আমাদের চলতি হিসাবেরও উন্নতি হয়েছে। যদিও এই উন্নতির পেছনে অনেক ছোটখাটো আমদানি আনুষ্ঠানিক চলতি হিসাবের বাইরে চলে যাওয়ার কারণেও হতে পারে। কেননা ছায়াবাজারে লেনদেনের চাহিদা এখনো বেশ চাঙ্গা বলেই মনে হচ্ছে। এই মুহূর্তে হুন্ডির বাজার কম করে হলেও ১৫ বিলিয়ন ডলারের কম বলে মনে হচ্ছে না। এ কারণে আনুষ্ঠানিক প্রবাস আয় কমছে। একই সঙ্গে নিট এফডিআই ও বিদেশি সহযোগিতার ছাড়সহ আমদানি ঋণ ও রপ্তানি বিল ডিসকাউন্টিং কমে যাওয়ার কারণে আমাদের আর্থিক লেনদেন ভারসাম্য নেতিবাচক হয়ে গেছে। এর প্রভাব সার্বিক লেনদেন ভারসাম্যের ওপরও পড়েছে। এটিও এখন নেতিবাচক। এসবের চাপ রিজার্ভের ওপর পড়ছে। তা দ্রুত ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে। যদিও আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার এখনো মন্দ নয়। তবু অর্থনীতির বাড়ন্ত আকারের কথা মনে রাখলে এই ক্ষয়ের ধারা নিয়ে তো শঙ্কা হতেই পারে।

এই প্রেক্ষাপটে আমাদের রপ্তানিকারকদের নানা সুবিধা দেওয়া সত্ত্বেও কেন তাদের রপ্তানি আয় আগের চেয়ে কম নগদায়ন হচ্ছে, তা বোঝার প্রয়োজন রয়েছে। আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক বিনিময় হারের এতটা ফারাকই কি এর জন্য দায়ী? এর ফলে কি এমন ধারণা বদ্ধমূল হয়ে যাচ্ছে যে ডলারের দাম আগামী দিনে আরো বাড়বে? তাই পুরোটা দেশে না আনলেই তাদের জন্য ভালো, নাকি বাকিতে পণ্য রপ্তানি আয় আগাম নগদায়নে বিদেশি ব্যাংক আগ্রহী হচ্ছে না? টাকার অবচিতির ধারা হালের প্রবাস আয় কমে যাওয়ার পেছনেও খাটে? নাকি প্রবাসীদের অনেকেরই আনুষ্ঠানিক কাজের যথাযথ কাগজপত্র নেই? নাকি রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান অনেক সূক্ষ্মভাবে সব আমদানি এলসি দেখতে গিয়ে ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছে না? তাই তারা ছায়াবাজারে গিয়ে ডলারের চাহিদা বাড়াচ্ছে। তাহলে এই চাহিদা কমানোর উপায় কী? মুদ্রানীতি ও রাজস্বনীতিকে আরো সংকোচনমূলক করাই কি এই সংকটের অন্যতম একটি উত্তর হতে পারে? এসব প্রশ্ন না এড়িয়ে বরং এসবের ভালো ও মন্দ দুই দিক নিয়েই অংশীজনদের সঙ্গে আলাপের কোনো বিকল্প নেই বলে আমার কাছে মনে হয়।

আমদানিনির্ভর শিল্পায়নের সুফল আমরা অনেক দিন ধরেই পেয়ে আসছি। কাঁচামাল, মধ্যপণ্য ও যন্ত্রপাতি আমদানি না করা গেলে আমদানি বিকল্প কিংবা রপ্তানি শিল্পই বা সচল রাখা যাবে কী করে? ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পগুলোকে ওবিইউ বা অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটের মাধ্যমে আমদানি মূল্য সেটলমেন্ট করার বিশেষ সুযোগ বাংলাদেশ ব্যাংকই চালু করেছিল। কিন্তু কী কারণে বিদেশি ব্যাংকগুলোর এ ধারায় স্বল্পকালীন আমদানি ঋণ দিতে অনীহা তা জানা দরকার। অবিলম্বে বিদেশি ব্যাংকগুলো ও তাদের প্রতিনিধিদের নিয়ে নিবিড় আলাপের প্রয়োজন রয়েছে।

আর বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক করার পাশাপাশি (এরই মধ্যে অনেকটা দেরি হয়ে গেছে) চলতি হিসাবে বাণিজ্যিক লেনদেন, বিজ্ঞাপনী ব্যয়, চিকিৎসা ব্যয়, কার্ড পেমেন্টস কী করে সহজ ও ‘সিমলেস’ করা যায়, তা এক্ষুনি ভাবতে হবে। তাহলেই এসব লেনদেনের জন্য তারা ছায়াবাজারে যাওয়ার প্রয়োজন বোধ করবে না। একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই রপ্তানিকারকদের তাদের রপ্তানি পণ্যের আয় দেশে আনতে হয়। বিভিন্ন পয়েন্টে (ব্যাংক, কাস্টমস, ইপিবি ইত্যাদি) তাদের রিপোর্ট করতে হয়। একই কথা সার্ভিস রপ্তানির বেলায় খাটে না। তাদের সে জন্য কর সুবিধা ও অন্যান্য প্রণোদনা দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। তা না হলে এই আয়ও ছায়াবাজারে চলে যেতে পারে।

বিদেশি মুদ্রায় পরিবহন খরচের একটি বড় অংশ আমরা নিজেদের জাহাজ চালু করে বাঁচাতে পারতাম। এ বিষয়টির পক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অংশীজন সমানতালে সক্রিয় হলে এ ক্ষেত্রে বড় মাপের বিদেশি মুদ্রার সাশ্রয় করা নিশ্চয়ই সম্ভব। বর্তমানের এই টানাপড়েনের মধ্যেই দিল্লিতে সম্প্রতি বাংলাদেশ টাকা-রুপি কার্ড ও বিনিময়ের যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়েছে তার বাস্তবায়ন দ্রুত করা হলে ডলার খরচের ওপর চাপ বেশ খানিকটা কমানো সম্ভব। এর পাশাপাশি যেসব দেশ থেকে বেশি পরিমাণে আমদানি করা হয় তাদের সঙ্গে ‘সোয়াপ’ লাইন চালু করা যেতে পারে। একইভাবে আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে (যেমন—আইডিবির আইটিএফসি) জ্বালানি তেল আমদানির জন্য বিশেষ সমর্থন লাইন চাওয়া যেতে পারে। এই ব্যবস্থা এখনো চালু আছে, তবে সমকালীন বাস্তবতায় তা আরো জোরদার করার সুযোগ রয়েছে।

এই আলোচনার আলোকে আমরা নিচের প্রস্তাবগুলো করতে পারি :

১. আমদানিসহ চলতি হিসাবের সাধারণ লেনদেন সিমলেস করা। ২. প্রবাস আয়কে আরো নীতি সমর্থন দেওয়া এবং তার লেনদেনে যদি কোনো প্রতিবন্ধকতা থাকে তা দূর করা। ৩. যেসব ব্যাংক বিদেশি ব্যাংকের দেওয়া স্বল্পকালীন ঋণে আমদানি মূল্য সময়মতো মেটায়নি তাদের চিহ্নিত করা এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা  নেওয়া। একই সঙ্গে ওই সব বিদেশি ব্যাংকের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ করে সব বাধা দূর করার ইতিবাচক বার্তা দেওয়া। বিনিময় হার ও আমদানি ঋণপত্র মনিটরিংয়ের চেয়ে আমাদের ব্যাংকগুলোর বিদেশি লেনদেন পরিশোধ ব্যবস্থার ধরন মনিটরিং আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ৪. আমদানি পণ্যের দাম মনিটরিংয়ের নামে ব্যাংকগুলোকে আতঙ্কিত না করে বরং গাইড করা এবং সাহায্য করা দরকার। যাদের সাধ্য কম তারা কম ইউপাস ব্যবস্থায় যুক্ত হবে—সে বার্তাটি দিতে হবে। ৫. সেবা খাতের আয়কে কর ছাড় ও অন্যান্য প্রণোদনা দিয়ে ব্যাংকের মাধ্যমে আনার সুযোগ করে দেওয়া। ৬. সার্ক ফিন্যান্সের আওতায় ভারতীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে সম্পাদিত ডলার-রুপির ‘সোয়াপ’ ব্যবস্থা কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। ৭. আইডিবির মতো বহুজাতীয় সংস্থার সঙ্গে জ্বালানি তেল আমদানির জন্য অন্তত দুই বিলিয়ন ডলারের বিশেষ ঋণের লাইন খোলা। এ জন্য সৌদি আরবের সঙ্গে আলাপ করা যেতে পারে। ৮. যেসব ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ব্যাপক, তাদের আমদানি ঋণসহ সব ধরনের বড় ঋণ কার্যক্রম আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হোক। বাংলাদেশ ব্যাংক কিছু কিছু ক্ষেত্রে এমনটি করেছে। এই ব্যবস্থা সব দুর্বল ব্যাংকের জন্য প্রযোজ্য করা উচিত। ৯. প্রতিটি টাকা খরচের সঙ্গে খানিকটা বিদেশি মুদ্রার খরচও যুক্ত থাকে। তাই যেসব প্রকল্প শিগগিরই সমাপ্ত হতে যাচ্ছে সেগুলো বাদে আপাতত অন্যান্য উন্নয়ন প্রকল্পের খরচ স্থগিত কিংবা ধীরলয়ে করা উচিত। ১০. ব্যাংকগুলো আগাম আমদানি খরচের কথা বলে বেশি দামে ডলার বিক্রি করছে বলে বলা হচ্ছে। প্রশাসনিক দৃষ্টিতে না দেখে এই বিষয়টি চাহিদা ও সরবরাহের বাজারভিত্তিক ভারসাম্যহীনতার আলোকে দেখা এবং পরবর্তী সময়ে সহায়ক নীতি সমর্থন দেওয়া উচিত। ১১. সংকটকালে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপের কোনোই বিকল্প নেই। যাঁরা এ বিষয়ে ওয়াকিফহাল, যাঁরা এই সমস্যা মোকাবেলা করতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁদের এবং অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে নিরন্তর আলাপ চালিয়ে যাওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

আমি মাত্র কয়েকটি পরামর্শ দিলাম। এমন সময়ে অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, প্রতিনিধি, বিদেশি ব্যাংকের প্রতিনিধিসহ উপযুক্ত অংশীজনদের সঙ্গে বসে নিবিড় আলাপ-আলোচনা করে চলমান আর্থিক অনিশ্চয়তা কাটানোর পথ নিশ্চয়ই বের করা সম্ভব। স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে বিগত এক দশকের বেশি সময় ধরে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নীতির ধারাবাহিকতার জোরে চলমান বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত রয়েছে। এই সময়ে যে মেগা অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে এবং যেগুলো প্রায় সম্পন্ন হয়েছে, সেগুলোর কারণে আমাদের অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বলশালী করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের কানেক্টিভিটিরও প্রশংসনীয় উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। আমাদের সামনে তৈরি হয়েছে সামষ্টিক অর্থনৈতিক সাফল্যের অমিত সম্ভাবনা। কিন্তু তার আগে এই মুহূর্তে যে সমস্যাগুলো রয়েছে সেগুলোও কার্যকরভাবে মোকাবেলা করা চাই। সম্পদ পাচার, সুশাসনের অভাব, খেলাপি ঋণের দৌরাত্ম্যের মতো সমস্যাগুলো যে রয়েছে তা স্বীকার করতে হবে এবং সবাই মিলে আলাপ-আলোচনা করে এসব সমস্যার সমাধান বের করতে হবে। মনে রাখতে হবে যে ২০০৮ সালে মাত্র ছয় বিলিয়ন ডলার রিজার্ভকে ৪০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে নেওয়া সম্ভব হয়েছিল মুদ্রানীতি ও বাজেটের যথাযথ সমন্বয়ের মাধ্যমে। সে সময়ে অল্প কয়েক বছরের মধ্যে মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের ঘর থেকে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনাও সম্ভব হয়েছিল। কী করে তা সম্ভব হয়েছিল সে নীতির ফুটপ্রিন্টগুলো তো রয়ে গেছে। তাহলে এখন তা পারব না কেন? সে জন্য সব অংশীজনকে বিদ্যমান বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার মানসিকতা নিয়ে একযোগে কাজ করতে হবে।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম