শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন, আর তার ছয় বছর পর ১৯৭৭ সালের ২১ ডিসেম্বর জন্মেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। তাঁর মাত্র ৪৫ বছর বয়স। এহেন ইমানুয়েল ম্যাখোঁ রাজধানী দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেওয়ার পর সটান চলে যান বাংলাদেশ। সেখানে অসাধারণ অভ্যর্থনা পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে।

সরষে বাটা দিয়ে ইলিশ মাছ, লোভনীয় মাংস প্রস্তুতি। খাদ্যরসিক ইমানুয়েল খুব যত্ন করে বাংলাদেশের খাবারের স্বাদ-বর্ণ-গন্ধ অনুভব করলেন। গিগা ইনস্টিটিউট ফর এশিয়ান স্টাডিজের খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব জাসমিন লর্জ ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সফরের পর বলেছেন, বাংলাদেশে ফরাসি প্রেসিডেন্টের সফর শুধু ঐতিহাসিক নয়, এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বিশ্বরাজনীতিতে। আসুন, আমরা ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের এই সফরের তত্ত্বতালাশ করি।

ফ্রান্স আমাদের সবার কাছেই এক আকর্ষণীয় দেশ। প্রাচীন প্যারিস শহর, খ্রিস্টের জন্মের ২৫৯ বছর আগে যে শহরের অস্তিত্ব ছিল, যে শহরে প্রথম রাষ্ট্রপতিকে দেশের প্রধান হিসেবে হয়তো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট বলা হতো না। কিন্তু যিনি ফরাসি সাম্রাজ্যের অধিনায়ক ছিলেন, তাঁর নাম নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। সেই ১৮৪৮ থেকে আজ ২০২৩ সালে ৪৫ বছরের যুবক ইমানুয়েল এক দীর্ঘ যাত্রাপথ।

ইমানুয়েল ম্যাখোঁ বলেছেন, যখন রাশিয়া ব্যস্ত ইউক্রেনকে আক্রমণ করা নিয়ে, যখন চীন ও আমেরিকার দ্বৈরথে বিশ্বরাজনীতি উথালপাথাল, তখন ফ্রান্স সেসব বন্ধুর সঙ্গে মৈত্রীর বন্ধনে যুক্ত হতে চাইছে, যাদের সঙ্গে ছিল তাদের প্রাচীন ভালোবাসার সম্পর্ক। অবিভক্ত ভারতের সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল, ১৯৪৭ সালের পর, দেশভাগের পর নয়াদিল্লির সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল, ১৯৭১ সালের পর বাংলাদেশের সঙ্গে যে সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছিল স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে, আজ ইমানুয়েল ম্যাখোঁ যেন সেই ইতিহাসের পটে সাম্প্রতিককে খুঁজে পেতে চাইছেন। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে চুক্তি হচ্ছে। জলবায়ুর ক্ষেত্রে চুক্তি হচ্ছে। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে।

এসব বিষয়গত উপাদানের পাশাপাশি সবচেয়ে যেটা বড় জিনিস যে বাংলাদেশও যে রকম এই পারস্পরিক ঝগড়াঝাঁটি, যুদ্ধ-এসবের মধ্যে বিকশিত হতে চাইছে, স্বাধীন এক সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা নিয়ে, ফ্রান্সও সেটা চাইছে। তাই ফ্রান্স আর বাংলাদেশও কাছাকাছি আসছে। তবে ফ্রান্স ও বাংলাদেশের এই কাছাকাছি আসাকে ভারত ইতিবাচকভাবেই দেখছে। তার কারণ ভারতও জি২০ সম্মেলনে এবার ফ্রান্সকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে। একদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আর অন্যদিকে আফ্রিকান ইউনিয়ন-দুই পক্ষকে দুদিকে বসিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি২০ সম্মেলন করেছেন। বাংলাদেশের শেখ হাসিনাকে তাঁর বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নৈশ ভোজে। শেখ হাসিনার সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেনের ভারত মণ্ডপে বৈঠক হয়েছে। সেলফি তোলা হয়েছে।

ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিলহাসিনার পাশে দেখা গেছে তাঁর কন্যাকে। এবার সফরে হাসিনার কন্যা আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ছিলেন। তাই প্রতিটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকেও তাঁর উপস্থিতি যথেষ্ট নজরকাড়া। যদিও হাসিনার বোনও সফরসঙ্গী ছিলেন। শেখ হাসিনার কন্যার আনুষ্ঠানিক পদ ছিল প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা। তিনি সব বৈঠকে হাজির ছিলেন। নরেন্দ্র মোদিও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যে বাইডেনের বৈঠক হওয়া উচিত, সে ব্যাপারে চাপ দিয়েছেন এবং বলেছেন, সেটাও কিন্তু কম পাওনা নয়। সব মিলিয়ে জি২০-এ দিল্লিতে যে সুরটা বাধা হয়েছে, সেই সুরই বাংলাদেশে এসে আছড়ে পড়েছে ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সফরে।

একদিকে বাইডেন চলে গেছেন ভিয়েতনামে, যে ভিয়েতনাম অধুনা চীনবিরোধী রাষ্ট্র বলে পরিচিত। তবে ফ্রান্স কিন্তু অত্যন্ত মুনশিয়ানার সঙ্গে ইউক্রেনের সঙ্গেও সুসম্পর্ক রেখে ভারত ও বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চাইছে। বাংলাদেশের সঙ্গে এই সফর খুব ফলপ্রসূ। কেননা অনেক সুনির্দিষ্ট আলাপ-আলোচনা ও চুক্তি হয়েছে। সেখানে কী আলোচনা হয়েছে, সে ব্যাপারেও একটু আমরা আলোকপাত করছি।

কালের কণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যাচ্ছে, বাংলাদেশকে ঘিরে যে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে, সেখানে বৈশ্বিক বড় শক্তি হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়া। তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের এক পক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক উষ্ণ হলে অন্য পক্ষের ক্ষুব্ধ হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের জন্য নিরাপদ বিকল্প শক্তি হতে চায় ফ্রান্স। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ তাঁর দুদিনের ঢাকা সফরের শেষ দিন এ আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া। সেই লক্ষ্য পূরণে বাংলাদেশের পাশে থাকার এবং বাংলাদেশকে সব রকম সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক ও চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষ হলে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ বক্তব্য দেন। সেখানে ম্যাখোঁর ফরাসি ভাষায় দেওয়া বক্তব্যে তিনি ইন্দো-প্যাসিফিক, বিশেষ করে ভারত মহাসাগরকে ঘিরে যে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে, সে কথা তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বৃদ্ধিতেও আগ্রহ প্রকাশ করেন।

ওই দিন দুই দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ দুই দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি এবং জনগণের জন্য অংশীদারিকে ‘কৌশলগত’ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন। যেকোনো দেশে অসাংবিধানিকভাবে সরকার পরিবর্তন এবং বেআইনি সামরিক অভ্যুত্থানকে নিন্দনীয় বলে মত দেয় ফ্রান্স ও বাংলাদেশ। এই দুই দেশ সংঘাত, সহিংসতা ও নৃশংস অপরাধের কারণে বাস্তুচ্যুতদের জন্য জরুরি এবং নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহায়তারও আহ্বান জানায়।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘রাশিয়া যখন ইউরোপে অভিযান চালাচ্ছে, তখন পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে আমাদের অংশীদারি গড়া, সেটা অব্যাহত রাখা এবং টেকসই বিকল্প খুঁজে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এটা সেই পথ, যেখানে আমরা বাংলাদেশকেও সঙ্গে নিতে চাই।’

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ বলেন, ফ্রান্স ও বাংলাদেশ নিজেদের স্বাধীনতার সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। বাইরের কোনো চাপকে তারা সমর্থন করে না।

সেদিনের আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার এবং আইনের শাসনের প্রতি দুই দেশের অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এগুলো ছাড়া উন্নয়ন টেকসই হতে পারে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে দেড় দশক ধরে চলমান সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা, উন্নয়ন ও সুশাসন ফ্রান্সের সঙ্গে আমাদের নতুন সম্পর্কের মূলভিত্তি।’ ফ্রান্স বাংলাদেশের জনগণের মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার সুরক্ষায় সরকারের দায়িত্বশীল ও প্রতিশ্রুতিমূলক কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে বলে জানান তিনি।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ ইন্দো-প্যাসিফিকে ফ্রান্সের অংশীদারদের সার্বভৌমত্ব ও কৌশলগতভাবে স্বকীয় অবস্থানের ওপরও জোর দেন। তিনি আফ্রিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে জাতিসংঘ মিশনে মোতায়েন বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের কাজের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া তিনি ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার মাধ্যমে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ভূমিকা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা ও ম্যানগ্রোভ বন রক্ষায় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ফ্রান্স বিশ্বাস করে, উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য জলবায়ু অর্থপ্রাপ্তি সহজতর করার জন্য বৈশ্বিক প্রচেষ্টা আরো ত্বরান্বিত করা উচিত।

আগামী মাসে প্যারিসে বিশ্বের ৮০টিরও বেশি দেশে স্কুলে শিক্ষার্থীদের দুপুরের খাবার সহায়তার বিষয়ে একটি সম্মেলন হচ্ছে। সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানান ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট।

কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন, শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য অংশীদারির কথা তুলে ধরে বাংলাদেশ ও ফ্রান্স আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের প্রতি তাদের অটল প্রতিশ্রুতি, বিশেষ করে সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের নীতি ও বহুপাক্ষিকতাবাদে অবিচল বিশ্বাস পুনর্ব্যক্ত করেছে। গোটা পৃথিবী তাই এখন উথালপাথাল হচ্ছে।

আমার কলেজের এক মাস্টারমশাই বলতেন, বিশ্বায়ন হয়ে যাওয়ার পর সার্বভৌম রাষ্ট্রের মাথার ওপর যে চাল ছিল, সেই চাল উড়ে গেছে। এখন আর কোনো রাষ্ট্রই আলাদা করে একা একা বাঁচতে পারে না। তাই প্রত্যেককেই প্রত্যেকের ওপর নির্ভর করতে হয়। চীন ভেবেছিল, তার সম্প্রসারণবাদ দিয়ে গোটা পৃথিবীর একটা বড় অংশকে একেবারে জব্দ করে দেবে। নিয়ন্ত্রণ করবে। শাসন করবে। সেটাও কিন্তু সম্ভব হয়নি।

আমেরিকার যে ভিসা পলিসি, তাতে আমেরিকা যেভাবে বাংলাদেশকে দুষেছে, আজকে সেই জায়গা থেকে আমেরিকা সরে এসেছে। উল্টো বাইডেনের সঙ্গে হাসিনার বৈঠক পুরো পরিস্থিতিটাই বদলে দিয়েছে। ভারতও আমেরিকাকে এ ব্যাপারে যথেষ্ট সমালোচনা করেছে। সব মিলিয়ে ফ্রান্স কিন্তু একটা তৃতীয় অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল। যেভাবে আমেরিকা মানবাধিকার, নির্বাচনকেন্দ্রিক ভিসা পলিসি নিয়ে পড়ে আছে, ফ্রান্স কিন্তু সে ব্যাপারে কিছু বলল না। উল্টো ফ্রান্স বাংলাদেশের পাশে দাঁড়াল। তার ফলে আজ ফ্রান্সের ভূমিকায় গোটা দুনিয়ার কাছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক শুধু নয়, বাংলাদেশের নিজস্ব অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠা পেল।

আগামী দিনে বাংলাদেশে নির্বাচন আসন্ন। শেখ হাসিনা জি২০-এর এই সাফল্য এবং ফ্রান্সের সঙ্গে এই নতুন চুক্তিকে মূলধন করে আগামী দিনে এক নতুন পথের পথিক হবেন-এমনই প্রত্যাশা।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম