শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, রবিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী আদালত অবমাননা করতে পারেন না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী আদালত অবমাননা করতে পারেন না

এটা কারো অজানা থাকার কথা নয় যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী চাইলেও এমন একটি ফৌজদারি মামলার প্রক্রিয়া বন্ধ করে দিতে পারেন না, যে মামলার বাদী সরকার নয় এবং যে মামলা আপস অযোগ্য। এমনকি আপসযোগ্য মামলা বাদী তুলে ফেলতে চাইলেও শেষ ইচ্ছাটি আদালতের। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ এবং ৪০২ ধারা এবং সংবিধানে রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমা করার যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে সেটি শুধু দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের জন্য প্রযোজ্য। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৪ ধারায় পাবলিক প্রসিকিউটরদের মামলা তুলে নেওয়ার যে কথা বলা আছে, সেখানেও আদালতের ইচ্ছাই মুখ্য।

এ ছাড়া সেই বিধান শ্রম আদালতে প্রযোজ্য নয়। বিষয়টি হিলারি ক্লিনটনের অজানা থাকার কথা নয়। হিলারি ক্লিনটন বহু বছর যুক্তরাষ্ট্রে সেক্রেটারি অব স্টেট পদে কাজ করেছেন। তাঁর এটাও অজানা থাকার কথা নয় যে যুক্তরাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশের সংবিধানেও রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গ।

যথা—প্রশাসন, বিচার এবং আইন প্রণয়ন অঙ্গ। একটির থেকে অন্যটি আলাদা এবং স্বতন্ত্র, কারো ওপরই কারো নিয়ন্ত্রণ নেই। তার অর্থ, প্রশাসন অঙ্গের প্রধান অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর কোনো ক্ষমতা নেই ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে চলতি মামলাগুলো থামিয়ে দেওয়ার। হিলারি ক্লিনটন যদি এগুলো না জেনে থাকেন, তাহলে বলতে হবে সেটি তাঁর নেহাত অজ্ঞতা।

তবে তিনি এত অজ্ঞ, সেটা বিশ্বাস করা দুষ্কর। সে অর্থে বলতে হয়, হিলারি ক্লিনটনের উদ্যোগ এবং প্রভাবে ১৬০ জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে যে চিঠি পাঠিয়েছেন বলে গণমাধ্যমে প্রকাশ, তার পেছনে অন্য কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল। বিশেষ করে বাংলাদেশের নির্বাচনের কয়েক মাস আগে চিঠিটি পাঠানোর কারণে সেই সন্দেহ আরো বেশি ঘনীভূত হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী আদালত অবমাননা করতে পারেন না২০০৬ সালেও মূলত হিলারি ক্লিনটনের ইচ্ছানুযায়ী চেষ্টা করা হয়েছিল ড. ইউনূসকে ক্ষমতায় বসানোর। সেই অভিলাষ বিফল হওয়ায় হিলারি ক্লিনটন নতুন উদ্যোগ নিয়েছেন বলে যাঁরা মনে করছেন তাঁদের সন্দেহ অমূলক নয়।

তাঁরা জানেন ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে চলতি মামলা বন্ধ করার ক্ষমতা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নেই। তার পরও তাঁরা চিঠিটি লিখেছেন একটি ধূম্রজাল সৃষ্টি করে ড. ইউনূসকে সামনে আনার জন্য। এটা নিশ্চিত করে বলা যায়, যে ১৬০ ব্যক্তি চিঠিটিতে দস্তখত করেছেন, তাঁদের বেশির ভাগই ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলাসংক্রান্ত কিছুই জানেন না। তাঁর বিরুদ্ধে কী অভিযোগ রয়েছে, মামলার বাদী কারা, কী সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে মামলাগুলো করা হয়েছে, তাঁরা এসব না জেনে নেহাত হিলারি ক্লিনটনের ইচ্ছায় প্রভাবিত হয়েই চিঠিতে দস্তখত করেছেন, এমনটি ভাবার পেছনে শক্ত যুক্তি রয়েছে। মামলা সম্পর্কে তাঁদের জিজ্ঞেস করলে তাঁরা ন্যূনতম জবাবও দিতে পারবেন না বলেই সবার বিশ্বাস। শ্রম আদালতে বিচারাধীন মামলাগুলোর বাদী সরকার নয়। ড. ইউনূসেরই কয়েকজন কর্মচারী বাদী হয়ে মামলাগুলো করেছেন এই অভিযোগ এনে যে ড. ইউনূস শ্রমিকদের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। ড. ইউনূস দেশের সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত গিয়েছিলেন, তাঁরা সব তথ্য-প্রমাণ পর্যালোচনা করেই মামলা চলবে মর্মে আদেশ দিয়েছেন। এ অবস্থায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যদি ড. ইউনূসের মামলায় হস্তক্ষেপ করার চেষ্টাও করেন, তাহলেও তিনি দেশের সর্বোচ্চ আদালত অবমাননার দায়ে দায়ী হওয়ার ঝুঁকিতে থাকবেন।

ড. ইউনূসের আইনজীবী মহামান্য হাইকোর্টে যে এফিডেভিট জমা দিয়েছেন, তা থেকে ড. ইউনূস কর্তৃক দুর্নীতির কিছু স্বীকৃতির অবিশ্বাস্য চিত্র ফুটে উঠেছে। এফিডেভিটে বলা হয়েছে, শুধু শ্রম আদালতের জন্য নিযুক্ত আইনজীবীকেই ড. ইউনূস ফি বাবদ প্রদান করেছেন ১৬ কোটি টাকা, যে কথা শুনে স্বয়ং মাননীয় বিচারপতিও বিস্মিত হয়েছিলেন। পৃথিবীতে হেন কোনো দেশ নেই যেখানে এত বিশাল অঙ্কের ফি দেওয়া হয়। সে অর্থে সেখানে রয়েছে দুর্নীতির দুর্গন্ধ। এ ছাড়া ১০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে মামলা দায়েরকারী শ্রমিক নেতা এবং তাঁদের আইনজীবীদের। এসব থেকে বোঝা যায় মামলাগুলো বন্ধ করার জন্য ড. ইউনূস সম্ভাব্য সবই করেছেন। শ্রম আদালত তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে তিনি হাইকোর্ট থেকে জামিন গ্রহণ করেন।

হিলারির সঙ্গে একটি স্বার্থান্বেষী দেশি চক্রও যে কাজ করছে, তা এখন পরিষ্কার। তারা শুধু ড. ইউনূসের পক্ষে বক্তব্য দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, এ ধরনেরও একটি উদ্ভট কথা প্রচারে ব্যস্ত হয়েছে যে জাতিসংঘ ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়ে তদন্ত করবে। একটি দেশের কোনো ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে মামলাসংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত করার কোনো এখতিয়ারই জাতিসংঘের নেই। জাতিসংঘ সনদের একটি মৌলিক কথা হচ্ছে, সমতার ভিত্তিতে সব সদস্য রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব। তা ছাড়া এ ধরনের কোনো উদ্যোগ শুধু নিরাপত্তা পরিষদ বা সাধারণ পরিষদই নিতে পারে, জাতিসংঘের মহাসচিব বা কোনো কর্মকর্তার পক্ষেই এ ধরনের কিছু করার সুযোগ নেই।

বাংলাদেশের কর কর্তৃপক্ষকে প্রতারিত করার প্রচেষ্টা করে ড. ইউনূস হাতেনাতেই ধরা পড়েছেন। তাঁর মতো একজন অতি উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তির অজানা থাকার কথা নয় যে সেই সব ট্রাস্টই কর মওকুফ দাবি করতে পারে যেগুলো দাতব্য ট্রাস্ট। যে ট্রাস্টের বেনিফিশিয়ারি ট্রাস্ট স্রষ্টা নিজে, সে ট্রাস্ট কর মুক্তি পেতে পারে না। অবশেষে ড. ইউনূস জল ঘোলা করে সেই জলই পান করতে বাধ্য হয়েছিলেন, যখন সর্বোচ্চ আদালত তাঁকে বিশাল অঙ্কের কর পরিশোধের আদেশ দিলেন। যে ব্যক্তি জনহিতাকাঙ্ক্ষী হিসেবে নিজেকে জাহির করেন, কর মুক্তি পাওয়ার জন্য তাঁর পক্ষে কর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রতারণা নিশ্চয়ই শোভা পায় না।

হিলারি গং যদি ভেবে থাকেন উঁচু মর্যাদার লোকদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা যায় না, তাহলে তাঁদের নিজ দেশেই যে এক সাবেক প্রেসিডেন্টের বিচার হচ্ছে তা থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। কয়েক বছর আগে তাঁর দেশেই ধর্ষণের অভিযোগে বিচার হয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) প্রধান ডোমিনিক স্ট্রস কাহানের, যিনি একসময় ফরাসি অর্থমন্ত্রী ছিলেন। ডোমিনিক কাহান বিচার এড়ানোর জন্য প্যারিসগামী বিমানে উঠেও রেহাই পাননি, নিউ ইয়র্ক পুলিশ তাঁকে বিমান থেকে নামিয়ে এনেছিল। বিচার চলছে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান নিয়াজির, ফাঁসি হয়েছে পাকিস্তানের আরেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী ভুট্টোর, বিচার প্রক্রিয়ায় রয়েছেন সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলাই সারকোজি, রয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুসহ দুনিয়াভরা আরো অনেকে। বেশ কিছু নোবেল বিজয়ীরও বিচার হয়েছে বা হচ্ছে, যাঁর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন অং সান সু চি, যাঁর বিরুদ্ধে গণহত্যা অপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত তদন্ত শুরু করেছেন। ফিলিপাইনের নোবেলজয়ী মারিয়া রেসার ছয় বছর কারাদণ্ড হয়েছিল, যদিও সে দেশের সুপ্রিম কোর্ট পরে তাঁকে খালাস দিয়েছেন। বেলারুশের নোবেল বিজয়ী এলেস বিয়ালিয়াটস্কিকে সে দেশের আদালত ১০ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন। এমনকি যে একাডেমি নোবেল পুরস্কার প্রদান করে থাকে, সেই একাডেমিরই এক সদস্য, জিন ক্লোড আরনন্ডকেও সুইডিশ আদালত দুই বছর জেল দিয়েছেন ধর্ষণের অভিযোগে।

হিলারি গং উল্লিখিত চিঠির মাধ্যমে আইনের শাসন এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতার মূল্যবান তত্ত্বকেই ধ্বংস করার চেষ্টা করেছেন। তাঁদের উচিত কালবিলম্ব না করে চিঠিটি তুলে নেওয়া। চাইলে তাঁরা বাংলাদেশে এসে ড. ইউনূসের আইনজীবীর ফাইলে রক্ষিত কাগজপত্র ঘেঁটে দেখতে পারেন তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তি রয়েছে কি না। এগুলো গোপন দলিল নয় এবং তাঁদের বাংলাদেশে আসতেও কেউ বাধা দেবে না। তাঁদের মতো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের উচিত আইনের শাসনকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে না দিয়ে বরং তা বাঁচিয়ে রাখার জন্য চেষ্টা করা, আর সে জন্যই তাঁদের উচিত ভুল স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করা। মনে রাখতে হবে, আইনের শাসনের একটি বড় তত্ত্ব হচ্ছে এই যে আইনের চোখে সবাই সমান। অপরাধ করলে সবাইকেই বিচারের সম্মুখীন করা আইনের শাসনের একটি বড় মন্ত্র। সেখানে ছোট-বড় ভেদাভেদ করার কোনো সুযোগ নেই। 

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম