শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৩

থমকে গেছে পাকিস্তান, দুর্বার গতিতে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
থমকে গেছে পাকিস্তান, দুর্বার গতিতে  এগোচ্ছে বাংলাদেশ

অ্যাম্বাসেডর অ্যাডাম এরেলি (বাহরাইনে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টাউনহল সংবাদপত্রে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য নিয়ে একটি কলাম লিখেছেন। এই কলামে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের আগে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের আগে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি দুই দেশের বর্তমানকার সামাজিক-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক চিত্র তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য কলামটি তুলে ধরা হলো- 

নির্বাচন আয়োজনে গত ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের অষ্টম অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ নিয়েছে। কিন্তু ঠিক এর আগেই দেশটির অন্যতম সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রার্থীকে কারারূদ্ধ করা হয়েছে। এটা যেন আগ্নেয়গিরির মুখে কাবুকি (কাবুকি জাপানের একধরনের নাটক) নাট্য পরিবেশন। বস্তুতপক্ষে, গত বছরের এপ্রিলে সেনাবাহিনীর নকশায় ইমরান খানকে অপসারণ এবং তারপর তাকে তিন বছরের কারাদণ্ড প্রদানের মাধ্যমে পাকিস্তানে তীব্র রাজনৈতিক সংকট বিরাজ করছে। পাকিস্তান রাষ্ট্রটি বেসামরিক আবরণে সামরিক একনায়কত্বের কবলে পড়ে অকার্যকর হয়েছে এই ঘটনা সেটিই প্রদর্শন করেছে। 

জুলাইয়ে আন্তর্জাতিক মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) পাকিস্তানকে বিগত ৬০ বছরে ২০তম বেইলআউট দিয়েছে। পাকিস্তানের এই ভয়ঙ্কর দশা ১৯৭১ সালে পৃথক হওয়া বাংলাদেশের থেকেও খারাপ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে ছিল। পাকিস্তান প্রায় সমস্ত সম্মিলিত প্রদেশের প্রধান একাডেমিক, শিল্প ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিভক্ত হয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও চীনের মাও সেতুংয়ের মধ্যে ঐতিহাসিক সমঝোতার মধ্যস্থতা করছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। এর মাধ্যমে দেশটি বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে সম্পর্ক বৃদ্ধি করে। পাকিস্তানের প্রতি ওই সময় পশ্চিমাদের পূর্ণ সমর্থন ছিল।

পাকিস্তানের থেকে তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশ ছিল ভঙ্গুর। ভোলা ঘূর্ণিঝড়ে ৫ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল এরপর পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হয়েছিল ৩০ লাখের বেশি মানুষ। বাকি থাকা দেশের ৮০ শতাংশ মানুষ অতি দরিদ্রতার মধ্যে ছিল। পরিস্থিতি এমন ছিল যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদশেকে ‘তলাবিহীন ঝুঁড়ি’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। যদিও পরে তিনি তার ওই অবস্থান থেকে সরে এসেছেন।

সেই থেকে ৫২ বছর পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অবস্থান পরিবর্তিত হয়েছে। বিশ্বে পাকিস্তানের মতো খুবই কম দেশই ‘ভঙ্গুর এবং ভীত সন্ত্রস্ত’ অবস্থায় আছে। পরমাণু অস্ত্র নিয়ে পাকিস্তানের মুদ্রাস্ফীতির হার প্রায় ৩০ শতাংশের কাছাকাছি। সহিংসতা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে ঠিক এই ভয়েই পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা নির্বাচন বিলম্বিত করছে। কয়েক দশক ধরে সামরিক নেতারা ইসলামি চরমপন্থাকে উৎসাহিত করেছে এবং তাদেরকে ভারতমুখি করে ছেড়ে দিয়েছে। এখন সেই একই সন্ত্রাস পাকিস্তানের অংশে রয়েছে যা পরিচালনার অযোগ্য বিবেচিত হচ্ছে।

ইতোমধ্যে বাংলাদেশ এশিয়ার স্থিতিশীল সরকারের মধ্যে অন্যতম। দেশটিতে ইতিহাসের দীর্ঘ সময় শাসনকারী নারী নেতৃত্ব রয়েছে। পাকিস্তানের মতো ঢাকা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় চরমপন্থাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেনি। ৫০ বছর আগে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল পাকিস্তানের অর্ধেক। কিন্তু এখন বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় পাকিস্তানের দ্বিগুণ এবং দ্রুত এটা বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের শিশু মৃত্যুর হার পাকিস্তানের এক তৃতীয়াংশ এবং নারী শিক্ষার হার ৫৮ শতাংশ বেশি। বহু আগে পোলিও বাংলাদেশ থেকে সমূলে উৎপাটিত হয়েছে কিন্তু এখনও পাকিস্তানে পোলিও রয়েছে। 

খুব সম্ভবত বলার মতো সবথেকে বড় পার্থক্য হলো- দুই দেশের জলবায়ু পরিবর্তনগত দুর্বলতা। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক প্রাকৃতিক দুযোর্গ ছিল ১৯৭০ সালের ভোলার ঘূর্ণিঝড়। দেশটির প্রায় এক চতুর্থাংশ সমুদ্র উপকূল থেকে ৭ ফুটেরও কম উঁচুতে অবস্থিত। সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাপক ঝুঁকিতে রয়েছে। কিন্তু বছরের পর বছর বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন স্থিতিশীলতার পেছনে বিনিয়োগ করছে। সমগ্র গ্রামকে তারা ক্ষতির বাইরে নিয়ে যাচ্ছে। এর সঙ্গে তুলনায় পাকিস্তান ২০২২ সালে বন্যায় ব্যাপক আঘাত পেয়েছে। দুর্যোগের আবহাওয়ায় পাকিস্তানকে সবথেকে কম প্রস্তুত হিসেবে দেখা গেছে। পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মধ্যে সংস্কৃতিগত, ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক মিল রয়েছে তাহলে কী ঘটলো? 

পার্থক্যের কিছু অংশ হলো রাজনৈতিক। বাংলাদেশে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা রয়েছে। আর এটাই টেকসই উন্নয়নের অবস্থা তৈরি করেছে। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হলে তার কন্যা শেখ হাসিনা রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার বিগত ১৫ বছরে দেশে দর্শনীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। দেশের জ্বালানি, সড়ক এবং অবকাঠামোতে গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ হয়েছে।  শেখ হাসিনা দেশের গার্মেন্টস শিল্পে পূর্ণ মনোযোগ দেন যার ফলে গার্মেন্টস রপ্তানি ব্যাপক সম্প্রসারিত হয়। আর এটা লাখো মানুষকে বিশেষ করে নারীদের দরিদ্রতা থেকে বের করে এনেছে। লোকসংখ্যা তুলনামূলক কম হলেও বাংলাদেশের বার্ষিক রপ্তানি পাকিস্তানের দ্বিগুণ। 

পাকিস্তান-বাংলাদেশের মধ্যে আরেকটা পার্থক্য হলো- অঞ্চলের প্রভাবশালী খেলোয়াড় ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়নি বাংলাদেশ। ১৯৪৮ সালে দেশভাগের সময় ভারতের কাছে কাশ্মীরের পরাজয়ের ফলে পাকিস্তানের অভিজাতদের মধ্যে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল তা ধীরে ধীরে দেশটিকে বিষাক্ত করে তুলেছে। ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার পর থেকে প্রতিরক্ষা ব্যয় পাকিস্তানের একক বৃহত্তম বাজেট আইটেম হিসাবে রয়ে গেছে। পাকিস্তান বর্তমানে সামরিক খাতে জিডিপির ৪ শতাংশ ব্যয় করে, যেখানে বাংলাদেশের ব্যয় ১.৯ শতাংশ। পাকিস্তানের চারটি বৃহত্তম ব্যবসা এবং শিল্প প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা নির্মিত এবং নিয়ন্ত্রিত।

সীমিত সম্পদের সাথে একটি বিশাল নিরাপত্তা সরঞ্জাম বজায় রাখার জন্য ত্যাগের প্রয়োজন, যা অস্থিরতার কারণ হতে পারে। পাকিস্তান তার সামর্থ্যের বাইরে ব্যয় করে বিপ্লব উৎরে গেছে। দীর্ঘস্থায়ী রক্তাল্প অর্থনীতি সত্ত্বেও, গড় পাকিস্তানি পরিবার গড় বাংলাদেশি পরিবারের চেয়ে বেশি খরচ করে, যদিও জিডিপির শতাংশ হিসাবে পাকিস্তানের মোট মূলধন বাংলাদেশের ভগ্নাংশের সমান। একজন আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদ সুন্দরভাবে পাকিস্তানের দুর্দশার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছেন এভাবে: প্রাকৃতিক সম্পদ ছাড়াই পাকিস্তান অনেক প্রাকৃতিক সম্পদ রফতানিকারকদের মতো আচরণ করছে। মধ্যম আয়ের বা উচ্চ-আয়ের ভোগী সমাজের পরিবর্তে, এটি একটি নিম্ন-আয়ের ভোক্তা সমাজ। উপহার নিয়ে হলেও পাকিস্তানিরা তাদের বাইরের ঠাঁট বজায় রাখে। 

বাংলাদেশের দ্রুত উত্থান এবং পাকিস্তানের ক্রমাগত পতন মার্কিন নীতিনির্ধারকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা বহন করে। প্রথমত, সামরিক বাহিনীর আধিপত্যের উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলি ঋণপরিশোধ ক্ষমতা অর্জন করবে, এমন বিষয়ে কোনো ভ্রম থাকা উচিত নয়। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্র যারা সফলভাবে রাজনৈতিক ইসলামকে পরিচালনা করে, ইসলামকে কাজে লাগাতে চায়; তাদের চেয়ে বাংলাদেশ নিরাপদ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, হাক্কানি নেটওয়ার্কসহ অন্যদের ভারতীয় শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজে লাগিয়েছে পাকিস্তান। সবশেষে, যে সরকার ভোটারদের ফলাফল দেয় যেমন বাংলাদেশ সরকার, তারা সমর্থন পাওয়ার যোগ্য।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম