শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩

ছিটমহল : ‘বঙ্গবন্ধুর হাতে চুক্তি শেখ হাসিনায় মুক্তি’

এস এম আব্রাহাম লিংকন
অনলাইন ভার্সন
ছিটমহল : ‘বঙ্গবন্ধুর হাতে চুক্তি শেখ হাসিনায় মুক্তি’

বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশ মিলে ১৬২টি ছিটমহলের মোট জমি ২৪ হাজার ২৭০.৮৩ একর। এর মধ্যে ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলের আয়তন সাত হাজার ১১০.২০ একর এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ১১১টি ছিটমহলের আয়তন ১৭ হাজার ১৫৮.৫ একর। রাজনীতির মারপ্যাঁচে এসব ভূমিতে বসবাসকারীরা নিজেদের অজান্তেই ছিটমহল নামের কারাগারে বন্দি হয়ে পড়েন। এখানকার মানবগোষ্ঠীকে বিনা বিচারে ৬৮ বছর কাটাতে হয়েছে।

১৯৭৪ সালের ‘ল্যান্ডবাউন্ডারি অ্যাগ্রিমেন্ট’-এর মধ্যেই ছিল ছিটমহল সমস্যার সমাধানের কথা। এই চুক্তির বাস্তবায়নেই ছিটমহলবাসীর মুক্তি নিহিত ছিল। ১৯৭৪ সালে চুক্তিটি বিধিমতো আমাদের সংসদে রেটিফায়েড করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। ফলে আমাদের দিক থেকে এর সমাধানে আইনি বাধা আর থাকেনি।

কিন্তু চুক্তির বিরুদ্ধে বাংলাদেশে একটি মহল বেশ সোচ্চার হয়। তারা জোরেশোরে প্রচারে নামে ১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি দেশবিরোধী ও দেশ বিক্রির। তারা গোলামির চুক্তিও বলতে থাকল। এই চুক্তিকে ধরে বিশেষ মহলটি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে ঘুঁটি চালতে থাকল।

এদের পেছনে স্বাধীনতাবিরোধী পরাজিত শক্তির শক্ত সহযোগিতা ছিল। এরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করে। রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে থাকতে এরা মৃত বঙ্গবন্ধু এবং চুক্তির অপর পক্ষ ভারতের বিরুদ্ধে মাঠে নামে। মাঠে-ময়দানে সভা-সমাবেশে সমানতালে চুক্তিটির বিরোধিতা করে বক্তব্য দিতে থাকে। তারা ভারতকে বন্ধুর পর্যায় থেকে নামিয়ে শত্রুর খাতায় তালিকাভুক্ত করে।

পাকিস্তান, চীন, সৌদি আরবসহ অনেক রাষ্ট্রই এ কাজে তাদের পরানের বন্ধু হয়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শগত লক্ষ্যগুলোও হাতছাড়া হতে থাকে ক্রমান্বয়ে।

পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ২১ বছর বিটিভিতে বঙ্গবন্ধু নিষিদ্ধ ছিলেন। সেখানে ভারতকে আগ্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা ছিল। ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত  মুক্তিযুদ্ধের শত্রু পাকিস্তানের নাম উল্লেখ না করে বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবসগুলোতে তাঁরা বড়জোর বলতেন হানাদার বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধে কোন রাষ্ট্র হানাদার ছিল সেটি তাঁরা বলতেন না। এর ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছিল। একটি সমাধানযোগ্য মানবিক ইস্যু ছিটমহল আটকে যায়। প্রতিবেশী রাষ্ট্র আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। তারা আর বিষয়টি তাদের সংসদে তোলেনি। যার ফলে বিনিময় বিষয়টি একেবারে থমকে যায়। ফলে ছিটমহলে বন্দিজীবন প্রলম্বিত হয়। যে জীবন থেকে মুক্তি মেলে ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই রাত ১২টা ১ মিনিটে। তারিখ হিসেবে ১ আগস্ট ২০১৫।

এই আগস্টেই বঙ্গবন্ধু ছিটমহল বিনিময়ে বিরুদ্ধে থাকা শক্তির হাতে শাহাদাত বরণ করেন। সে মাসের সূচনায় ছিটমহল বিনিময় করে মানুষের মুক্তি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির সরকার। ছিটমহল বিলুপ্তির পর মুক্ত নিঃশ্বাসের যেমন সুযোগ হয়েছে, তেমনি সূচিত হয়েছে মানুষ হিসেবে আত্মমর্যাদা নিয়ে বেঁচে থাকার। ছিটমহলে মানুষের বেদনার কথা আমরা কমবেশি অবগত, কিন্তু মুক্তির পর তাদের অগ্রগতির বিষয়গুলো তেমনভাবে আলোচিত হচ্ছে না। বেদনার কথা যেভাবে গণমাধ্যমে প্রাধান্য পায় সে পরিমাণে আনন্দ ও উন্নয়নের কথাগুলো প্রচারে আসে না। গত আট বছরে বিলুপ্ত ছিটমহলে যে উন্নয়ন হয়েছে তা নজরকাড়া। মূল ভূখণ্ডের মানুষের কাছেও ঈর্ষণীয়। আজ সেখানকার নাগরিকরা যাবতীয় নাগরিক অধিকারের আওতায় এসেছে।

অথচ ছিটমহল বিনিময়ের আগে নাগরিক অধিকার দূরে থাক, মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার স্বাধীনতাটুকুও ছিল না। সেখানে মসজিদ, মন্দির, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, চিকিৎসা পরিষেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ছিল না। না ছিল পাকা রাস্তা, না ছিল বিদ্যুৎ। পাকা পায়খানায় মলত্যাগ করা যায় এমনটিও কল্পনার বাইরে ছিল।

ছিটমহল ছিল অন্ধকার জগৎ। রাষ্ট্রের প্রতি ইঞ্চি জমিতে সার্বভৌমত্ব থাকে, নাগরিকরা নিয়ন্ত্রণে থাকে রাষ্ট্রের। তেমনটি ছিটমহলে ছিল না। সেখানে প্রকৃতির আলো-বাতাস ছাড়া নাগরিক জীবনে রাষ্ট্রের কোনো প্রবেশাধিকার ছিল না। ফলে এগুলো অপরাধীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়। স্থলভাগের এমন কোনো মানব অপরাধ ছিল না, যেগুলো ছিটমহলে হয়নি। নাগরিকরা অপরাধ না করলে বাইরের রাষ্ট্র থেকে আসা অপরাধীরা জোর করে সেগুলো করত। নিরীহ ছিটমহলবাসীর প্রতিরোধের সুযোগ ছিল না। প্রতিবাদ করলেই বিপদ ছিল। ফলে তাদের আপস করে চলতে হয়েছে।

ছিটমহলগুলো বাংলাদেশ-ভারত কোনো রাষ্ট্রীয় প্রশাসন দ্বারা শাসিত না হওয়ায় সেখানে নানা রকম অপরাধপ্রবণতা ছিল অনেক বেশি। সেখানে জুয়া, মাদক বেচাকেনা ছাড়াও মানবপাচার, সোনা, মোটরসাইকেল স্মাগলিংয়ের ল্যান্ডিং স্টেশন হিসেবে ব্যবহার হয়েছে। দিনদুপুরে নেশাগ্রস্তরা ফেনসিডিলসহ নানা মাদকের খোঁজে সেখানে আসত। সেখানে খুন হয়েছে বিচার হয়নি। মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছে বিচার হয়নি। জমি বেদখল হয়েছে বিচার হয়নি। নিজেদের সন্তানদের প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে বাংলাদেশ বা ভারতের কারো নামে পিতৃপরিচয় দিয়ে শিক্ষার ব্যবস্থা করেছে। বিয়ে দিয়েছে। যাঁর নাম স্কুলের খাতায় তিনি তার পিতা নন। এ ধরনের উদাহরণ অজস্র।

আজ সেই ছিটমহলের মানুষ বিচার পাচ্ছে। নিজ মা-বাবার নামে স্কুলে ভর্তি হতে পারছে। বড় হতে পারছে। জমিজিরাত কেনাবেচা করতে পারছে। জমির রেকর্ড হয়েছে, প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নিজের নাম। ছিটমহলে শিক্ষা বিকাশে বাংলাদেশ সরকার অনেক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় করেছে। নতুন পাকা ভবন হয়েছে। বিলুপ্ত গারাতি ছিটমহলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে রাজমহল উচ্চ বিদ্যালয়। সরকারি বরাদ্দে চারতলা ভবন নির্মাণের কাজ চলছে। সেখানে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল অটিজম বিদ্যালয়। এরই মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আলিম মাদরাসাকে সরকারি করা হয়েছে।

পঞ্চগড়ের বালাপাড়া খাগড়াবাড়ি, বেওলাডাঙা ও দহলা খাগড়াবাড়ি ছিটমহলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হচ্ছে। এরই মধ্যে সেখানে দুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সরকারিও করা হয়েছে—বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা উচ্চ বিদ্যালয় এবং শেখ রাসেল উচ্চ বিদ্যালয়। ছিটমহল আন্দোলনের নেতারা শিক্ষা বিস্তারে কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠিত করেছেন, যার মধ্যে গারাতিতে মফিজার রহমান কলেজ ও দাছিয়ারছড়ায় মইনুল-মোস্তফা কলেজ অন্যতম। এর পাশাপাশি মাদরাসাসহ শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গঠিত হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন মসজিদ, মন্দির, শহীদ মিনার তৈরি হয়েছে। গারাতিতে নতুন করে দুটি বিষ্ণু মন্দির নির্মিত হয়েছে। শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে। বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা হয়েছে। সেখানেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গৃহহীনদের আধাপাকা বাড়ি নির্মাণ করে দিয়েছেন। এক গারাতিতেই ৯৮টি বাড়ি হস্তান্তর করা হয়েছে। সেখানে আরো ৪০টি বাড়ি বরাদ্দ আছে। আইটি সেন্টার, ব্যাংক-বীমা প্রতিষ্ঠান, পুলিশ ফাঁড়ি চালু হয়েছে। ২০২১ সালের হিসাব অনুযায়ী শুধু পঞ্চগড়ের ছিটমহলগুলো থেকেই ২২ জন নাগরিক বিজিবির চাকরিতে যোগ দিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা ভর্তির জন্য কোটাও পাচ্ছেন। ছিটমহল আন্দোলনের নেতা দাশিয়ারছড়ার গোলাম মোস্তফার পুত্র মাহমুদুল হাসান রংপুর ক্যাডেট কলেজে পড়া শেষ করে এবার ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। ঢাকায় ভর্তি না হয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনে ভর্তি হয়েছেন। পরিচয় লুকিয়ে বাংলাদেশ থেকে ডিগ্রি অর্জন করাদের চাকরিতে সুযোগ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে প্রযুক্তি শিক্ষার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। বিলুপ্ত ছিটমহলবাসীও যেন অভিন্ন সুবিধা লাভ করে সে জন্য অনেক ছিটমহলে আইসিটি ভবন স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে প্রযুক্তিবিষয়ক জনবল সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। রংপুর বিভাগে দুটি আইসিটি ভবন স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি পঞ্চগড়ের গারাতিতে, অন্যটি কুড়িগ্রামের দাশিয়ারছড়ায়। যোগাযোগব্যবস্থায় হয়েছে বিপুল পরিবর্তন। এতটাই পরিবর্তন হয়েছে যে শুধু পঞ্চগড়ের বিলুপ্ত ছিটমহলে ২৭ কিলোমিটার সড়ক পাকা করা হয়েছে। সেই সড়কগুলোতে ১২টি বড় ব্রিজ হয়েছে। ছোট ছোট অসংখ্য কালভার্টও হয়েছে। দাশিয়ারছড়ায় একই চিত্র। সেখানে নীলকমল নদের ওপর বড় সেতু হয়েছে। দাশিয়ারছড়ায় এখন প্রবেশ করলে মনে হবে আপনি একটি মডেল শহরে প্রবেশ করেছেন।

স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে ছিটমহলগুলোতে অনেক কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা হয়েছে। তারা সারা দেশেই চিকিৎসা নিতে পারে। ছিটমহলবাসী রাষ্ট্রের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় এসেছে। গর্ভবতী নারীর পুষ্টি ভাতা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, শিশু ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ যাবতীয় ভাতাই এখন ছিটমহলগুলোতে চালু হয়েছে। বরং অনেক স্থানের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে ছিটমহলে এসব কর্মসূচি চলছে। প্রায় শতভাগ পরিবার কোনো না কোনো সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আছে।

পঞ্চগড়ের ছিটমহলগুলোতে পাঁচজন মুক্তিযোদ্ধা আছেন, যাঁরা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা ভাতা পেলেও ছিটমহল বিনিময় হওয়ার আগে তাঁরা কোনো ভাতা পেতেন না। এখন তাঁরাও মুক্তিযোদ্ধা ভাতার আওতায় এসেছেন। নিজেদের ভূমির স্বাধীনতা না থাকলেও তাঁরা বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে সক্রিয় যোদ্ধা ছিলেন। ছিটমহলের মুক্তির আন্দোলনকেও সংশ্লিষ্টদের বিবেচনার অনুরোধ করি। ছিটমহলের নাগরিকদের ডায়াগনসিস সঠিক ছিল। তাঁরা সত্য উপলব্ধি করে মিছিলের স্লোগান রচনা করেছিলেন ‘বঙ্গবন্ধুর হাতে চুক্তি শেখ হাসিনায় মুক্তি’।  আমি এখনকার পরিবর্তনগুলো দেখে বলি ছিটমহল : নরক থেকে স্বর্গে ফেরা। নোবেলদাতাদের চোখে ছানি না থাকলে ছিটমহলের শান্তিপূর্ণ সমাধানের কারণে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি শান্তিতে নোবেল পেতেন।

লেখক : রাজনীতিক ও মানবাধিকারকর্মী, একুশে পদকপ্রাপ্ত

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম