শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে কাজ করছে

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে কাজ করছে

একটি জীবন যখন সমাজজীবনের সঙ্গে যুক্ত হয়, তখন নানা ধরনের সামাজিক প্রতিষ্ঠান, অ্যাসোসিয়েশন, ক্লাব ও গোষ্ঠীর ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এক ব্যক্তির যে সামাজিকীকরণ, ছোট থেকে বড় হওয়া, সেখানে দেখা যায় ছোটবেলায় ফুটবল বা ক্রিকেট ক্লাব থেকে শুরু করে জিমনেসিয়াম, বয়সকালে নানা ধরনের সংগঠন ও সংস্থা, তার সঙ্গে ব্যক্তি নাগরিক যুক্ত হয়। যেমন—বাংলাদেশে ঢাকা ক্লাব একটি অভিজাত ক্লাব। সাংবাদিকদের রয়েছে জাতীয় প্রেস ক্লাব।

ঠিক এমনটাই কিন্তু সার্বভৌম রাষ্ট্রের জীবনেও হয়। অনেক সার্বভৌম রাষ্ট্র নিয়ে যখন দুনিয়া তৈরি হয়, তখন সেই দুনিয়াকে কখনো বলা হয় পশ্চিমী দুনিয়া, কখনো বলা হয় উত্তরের দুনিয়া। এখন দক্ষিণের দুনিয়াও কিন্তু উত্তরের দুনিয়ার মতোই সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। নানা দেশ মিলে যেমন ইউনাইটেড নেশনস তৈরি হয়, নিউ ইয়র্কে হাডসন নদীর তীরে পৃথিবীর সব সার্বভৌম রাষ্ট্রের একটা ক্লাব লিগ অব নেশনস থেকে বিশ্বযুদ্ধের মাধ্যমে কিভাবে ইউনাইটেড নেশনসে রূপান্তর হলো, সে আরেক ইতিহাস।

এই বিভিন্ন ক্লাব বা বিভিন্ন সংস্থা, সেগুলোর মধ্য দিয়ে কিন্তু বিশ্বরাজনীতিতে একজন আরেকজনের ওপরে নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। একটা গোষ্ঠী আরেকটি গোষ্ঠীর ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। বিশ্বরাজনীতি ও কূটনীতির যে লীলাখেলা, সেই লীলাখেলার একটা বড় হাতিয়ার হয় এই ধরনের সংস্থা।

সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন সংস্থাটি তৈরি করার পেছনে নেপথ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছিল চীন।

এই সাংহাই ক্লাবে প্রথমে ছিল পাঁচ সদস্য। তারপর সদস্যসংখ্যা বাড়ল। ১৯৯৬ সালে চীন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, রাশিয়া আর তাজিকিস্তান নিয়ে তৈরি হয়েছিল সাংহাই ক্লাব। একদিকে পশ্চিমী দুনিয়া জি২০ থেকে জি৭, এমনকি অধুনা অস্ট্রেলিয়া-ভারত-জাপান মিলেও আরেকটি চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী তৈরি করে ফেলেছে। অনেকে মনে করছে, চীনের সম্প্রসারণ নীতি কাউন্টার করার জন্যই এই সংস্থা তৈরি হয়েছে।

আবার ঠিক একইভাবে সাংহাই কো-অপারেশনের গুরুত্বটাও চীন ও রাশিয়া বাড়াতে চেয়েছে। ভারত, উজবেকিস্তান, পাকিস্তান এসসিওর সদস্য হয়েছে। কেন্দ্রীয় এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ার যে রাজনীতি, তাতে কিন্তু সাংহাই কো-অপারেশন একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেওয়ার উদ্দেশ্যে কার্যকর হয়েছে। 
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি২০ সম্মেলনে এবারের প্রধান হোস্ট। তার আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্টেট ভিজিট হলো। সেখানে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ আলাপচারিতা হয়েছে। জি২০ সম্মেলন উপলক্ষে সেপ্টেম্বর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাইডেন এবং চীন, রাশিয়াসহ সব দেশের রাষ্ট্রনায়করা ভারতে আসছেন। মোদি যখন আমেরিকা গেলেন, তার আগে আমেরিকার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আবার চীনে এসে চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। একদিকে সভ্যতার পরাকাষ্ঠা কথোপকথন চলছে, আবার অন্যদিকে চলছে এক নতুন ধরনের ঠাণ্ডা যুদ্ধ। সাবেকি ঠাণ্ডা যুদ্ধ বদলে তৈরি হচ্ছে আরেকটা নতুন ঠাণ্ডা যুদ্ধ কাহিনি।

এ রকম একটা পরিস্থিতিতে সাংহাই কো-অপারেশনের শেষ যে বৈঠক হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ায়, সেখানে ভারত গিয়েছিল। সেখানে ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার পুতিনের বৈঠক হয়। ওখানে গিয়েই মোদি পুতিনকে বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। তিনি যুদ্ধের পক্ষে নন। যুদ্ধ থামানোর পক্ষেই তিনি তাঁর বক্তব্য পেশ করেছিলেন। সে বক্তব্য প্রচারিতও হয়েছিল। আবার সম্প্রতি জি৭-এর যে বৈঠক জাপানে হয়, সেখানে মোদি গিয়েছিলেন, ইউক্রেন এসেছিল। হিরোশিমায় ইউক্রেনের সঙ্গে ভারতের বৈঠক হয়। ভারত একটা গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনের চেষ্টা করে। যুদ্ধ থামানোর ব্যাপারে ইউক্রেনের সঙ্গেও ভারতের কথাবার্তা হয়।

অনেকে মনে করছেন, জি২০ সম্মেলনেও এই যুদ্ধবিরোধী অবস্থান গ্রহণের একটা চেষ্টা করা হবে। এর মাঝখানে সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকটা ভারতে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কেন হলো না এই বৈঠক, তা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা হচ্ছে। বৈঠকটা হয়েছে ভার্চুয়াল। অর্থাৎ দিল্লিতে যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল ফিজিক্যাল, সেটা হয়ে গেল ভার্চুয়াল। কেন? এটা কি ভারত চাইল না বলে?

এককথায় যদি বলা হয় ভারত চায়নি, তাহলে একটু অতি সরলীকরণ হবে। চীন ও রাশিয়া ভারতকে জানায় যে তাদের পক্ষে বারবার আসা সম্ভব নয়। রাশিয়ার পুতিনও এসসিও বৈঠকে  আসতে রাজি হননি। জি২০-এ তিনি ভারতে আসতে চেয়েছেন। চীনের শি চিনপিংও বলেছিলেন, এবারে যদি ফিজিক্যালি বৈঠক করা হয়, তাহলে তাঁদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতে যাবেন। ভারতের মনে হয়েছিল, তাতে বৈঠকটা লঘু হয়ে যাবে। আবার এখন ঘটা করে সদ্য মোদি জি৭ সেরে এসেছেন। এখন রাশিয়া ও চীনকে নিয়ে মাতামাতি করার কোনো মানে হয় না। তার চেয়ে বৈঠকটা ভার্চুয়াল হোক। তাতে রাষ্ট্রপ্রধানরাও থাকবেন, আবার বৈঠকটাও সেরে ফেলা যাবে। যে কারণে দুই দিন ধরে বৈঠক হয়নি, এমনকি একটা গোটা দিনও বৈঠক হয়নি। মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বৈঠক সমাপ্ত করে দেওয়া হয়েছে। এই বৈঠকে একেবারে সাংঘাতিক যুগান্তকারী নতুন কথা বেরিয়েছে, তা-ও নয়। মোটামুটি সবাই নিরাপত্তার কথা বলেছে, এমনকি ভারত ঠারেঠোরে পাকিস্তানের সন্ত্রাসের কথাও উল্লেখ করেছে। বাইডেনের সঙ্গে আলোচনায়ও সেই সন্ত্রাসবিরোধী বক্তব্য ভারত রেখেছিল।

এ রকম একটা পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে কিন্তু ভারত বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে। বাংলাদেশকে জি২০-এর আমন্ত্রিত সদস্য করা হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) সম্প্রতি ঢাকা গিয়েছিলেন। তিনি ঢাকায় গিয়ে এই মোদির সফরের পর এসসিও পর্যন্ত কার্যক্রমের একটা ব্রিফিং করেছেন। বেশি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে আসন্ন বিমসটেক নিয়ে।

বিমসটেক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা। সংস্থাটির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। সদর দপ্তর বাংলাদেশে। ২০১৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনা সেই দপ্তর উদ্বোধন করেন। বিমসটেক শব্দটার মানে হচ্ছে, বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন। এই সংস্থা এ জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে এখানে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথভাবে অঙ্গীকার নেওয়া পররাষ্ট্রনীতি কার্যকর করার জন্য, বিশেষ করে চীন যখন তাদের যে দক্ষিণ চীন সমুদ্রনীতি নিয়ে আক্রমণাত্মক হচ্ছে, যখন সেটার মোকাবেলা করার জন্য জাপান, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়ার মতো রাষ্ট্রের সঙ্গে সাহায্য নিতে চাইছে ভারত, তখন বিমসটেক নিয়েও অনেক রাজনীতি আছে। কেননা বিমসটেকের প্রথমে যারা সদস্য ছিল, তার থেকে সদস্যসংখ্যা অনেক বেড়েছে। প্রথমে ছিল ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশ। পরবর্তীকালে নেপাল, মিয়ানমার ঢুকল। এখন এই বিমসটেক নিয়ে পশ্চিমী দুনিয়ারও আগ্রহ কম। বিমসটেককে তুলে দিতে পারলেই যেন তারা খুশি হয়। কেননা তারা সম্পূর্ণ পশ্চিমী দুনিয়ার নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার জি২০-এর মাধ্যমে পৃথিবীটাকে চালানোর কথা ভাববে। জি৫ থেকে জি৭ হয়েছে। কিন্তু বিমসটেকের যে প্রাসঙ্গিকতা সেটা ভারত ও বাংলাদেশ—এই দুটি দেশের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ। ইউরোপের কয়েকটি দেশ, তারা বিমসটেক নিয়ে উৎসাহ দেখাচ্ছে। ফ্রান্স তো বিমসটেকের আমন্ত্রিত সদস্য হতে চেয়েছে এবং বৈঠকে যোগ দিতে চেয়েছে। আমেরিকা সেটা ভালো চোখে দেখেনি। ইউরোপ কেন বিমসটেক নিয়ে মাথা ঘামাবে, সেটা আমেরিকার একটা প্রশ্ন। ভারত মনে করে, বিমসটেকের যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক গুরুত্ব, সেটাকে  বজায় রাখতে পারলেই আমাদের পশ্চিমী দুনিয়ার সঙ্গেও একদিকে দর-কষাকষি করতে সুবিধা হবে। যে কারণে সাংহাই কো-অপারেশনটাকেও সম্পূর্ণ অবলুপ্ত করে দেওয়া, সেটাও ভারতের আকাঙ্ক্ষা নয়। আবার খুব বেশি গুরুত্ব দিয়ে এখন রাশিয়া, চীনকে মাথায় তুলে আসন্ন জি২০-এর যে যুদ্ধবিরোধী পথে এগোনোর প্রচেষ্টা, সেখানে ভারত একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে। বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সেটাও আবার গড়বড় হয়ে যেতে পারে। সে কারণে খুব সাবধানে পা ফেলতে চাইছে ভারত। কাজেই বাংলাদেশে এবারে যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সচিবের যাওয়া এবং সেখানে যে বৈঠক, সেটাও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

বিমসটেকের পরবর্তী সভাপতি বাংলাদেশ এবং মহাসচিব ভারত—এটা মাথায় রেখে এগোচ্ছে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব সচিব সৌরভ কুমারের সঙ্গে বৈঠকে বিমসটেক সম্পর্কিত বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। আগামী ৩০ নভেম্বর থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্ককে বিমসটেকের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন হবে। এটা সামনে রেখে এই মাসের ১৭ তারিখে সম্ভবত বিমসটেক দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের একটি রিট্রিট হবে। এটা প্রথমবারের মতো থাইল্যান্ড আয়োজন করতে যাচ্ছে।

সাংহাই কো-অপারেশনের চেয়েও এই মুহূর্তে বিমসটেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে সচিব পাঠিয়ে ভারত সেটা বুঝিয়ে দিয়েছে। বিমসটেকের নেতৃত্বে এখন আনুষ্ঠানিকভাবে নেপাল থাকলেও বাংলাদেশের ভূমিকা এখানে সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ এবং সদর দপ্তরও সেখানে। ভারত ও বাংলাদেশ যৌথভাবে বিমসটেক নিয়ে জি২০-এর পথে এগোচ্ছে। একটা যুদ্ধবিরোধী শান্তি প্রচেষ্টা এই অঞ্চলে যাতে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে, তার চেষ্টা বাংলাদেশ-ভারত যৌথভাবে করছে।

লেখক: ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম