শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৬, শনিবার, ০৮ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

তামিমের বিশ্বাসে ‘শেখ হাসিনাই নির্ভরতার ঠিকানা’ ও আগ্নেয়গিরির উপরে বাংলাদেশ!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
তামিমের বিশ্বাসে ‘শেখ হাসিনাই নির্ভরতার ঠিকানা’ ও আগ্নেয়গিরির উপরে বাংলাদেশ!

তামিম ইকবাল, আমাদের জাতীয় সম্পদ ও অস্তিত্বের অনুভূতি। এ স্বীকারোক্তি লইয়া বিরোধবিবাদের কোনপ্রকার বালাই থাকিতে পারে না। তামিম আর আমাদের কী দিবেন, তাহা ভবিষ্যতের উপরই ছাড়িয়া দেওয়া হোক কিন্তু তিনি এ যাবৎ যাহাকিছু দিয়া ফেলেছেন, তাহা বাঙালির মনুষ্যভাণ্ডারে বহু বহু রেকর্ড হইয়া বর্তমান-ভবিষ্যত ক্রিকেটারদের মাঝে, অনুপ্রেরণা যোগাইতেছে এবং অনন্তকাল ধরিয়াই যোগাইয়া চলিবে। মনমেজাজে ছড়াইবে স্ফূরণ। 

রাজনৈতিক দলমতের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করিয়া বলিবার চাই, আমাদের যেসমস্ত সন্তানেরা তাহাদের  মেধাগুণ আর প্রতিভার জোরে দ্যুতি ছড়াইয়া বিশ্বের পথ-প্রান্তরে লালসবুজের আলোকচ্ছটা ছড়াইয়া দিচ্ছেন, তাহারাও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ন্যায় বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠতম সন্তান। 

রাজনীতির পণ্ডিতি বিচারবোধ দ্বারা তাহাদের কীর্তির পরিমাপ করিতে চাইলে, তাহা হইবে বাংলাদেশকেই বঞ্চিত করার শামিল। রাগঅনুরাগের বশবতী হইয়া ক্রিকেটের কোন রাজপুত্র তার অপ্রতিরোধ্য যাত্রায় বিলম্বন ঘটাইতে পারেন না, তামিম ইকবাল এই বোধদয় জাগরিত করিয়া সগৌরবে আবারও ক্রিকেটের দরজায় কড়া নাড়াইয়াছেন। এটা ক্রিকেট বিশ্বকাপের আগে একটি সুসংবাদ।

সুস্বাগতম বিশ্ব ক্রিকেটযোদ্ধা বীর চট্টলার তামিম ইকবালকে। তামিম ইকবাল বিলম্বে হইলেও মস্তবড় একটা স্বীকারোক্তি করিয়া ফেলেছেন। 

তিনি বলিয়াছেন-‘শেখ হাসিনাই আমাদের নির্ভরতার ঠিকানা।’ সাংবাদিকতার নিরপেক্ষতার কথিত তামাশার সঙ্গে আমার কোনপ্রকার যোগসাজশ নাই। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে বলিবার চাই যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সম্মন্ধে তামিম ইকবালের সরব-সরল স্বীকারোক্তিটি হইয়া উঠুক আপাময় জনগণমনের, সর্বসাধারণের। যেমনটি হইয়াছিল, শেখ হাসিনার জন্মদাতা-আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বেলাতে, সত্তর-একাত্তরের মহাজাগরণে। আমার এই প্রসঙ্গের অবতারণা উদ্দেশ্যে নিহিত রহিয়াছে, কিছু বিষয়। সম্মুখে আমাদের ক্রিকেট বিশ্বকাপ লড়াই। অনুষ্ঠেয় ওই লড়াইয়ে আমাদের ক্রিকেটারদের মনমেজাজে অনুপ্রেরণার স্ফূরণ ছড়াইয়া দেওয়ার ক্ষেত্রে দলমত নির্বিশেষে আমাদের অনুভূতি একীভূত হইয়া শক্তিমত্তার বাহাদুরি প্রদর্শিত হইবে। এতে কোনপ্রকার সন্দেহ নাই। কিন্তু ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর্দা নামার পরপরই বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনকে কেন্দ্র করিয়া আমাদের বিবেকবুদ্ধি বিচ্ছিন্ন হইয়া পড়িবে। এই নির্বাচন লইয়া হানাহানি, রক্তপাত একটা যুদ্ধবিগ্রহের মতো অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলিয়া দিবে বাংলাদেশটাকে। জনমনে উদ্ধেগ, উৎকণ্ঠার সর্বোচ্চ মাত্রা পাইবে। সেই দিক হইতে একখানা সদুত্তর হইলো, বাংলাদেশ দাঁড়াইয়া আছে, একটি জলন্ত আগ্নেয়গিরির উপর।

দেশ-বিদেশে থাকা বাংলাদেশি রাজনৈতিক দাজ্জালরা প্রকৃতপক্ষে একেকটা বিষাক্ত কীটপতঙ্গ। ওরা  প্রবেশ অনুপ্রবেশ ঘটাইয়া বাংলাদেশের দেহে ভাইরাস ছড়াইয়া দিচ্ছে অথবা দিতে বদ্ধপরিকর। এরকমের আশঙ্কা করেন না, এমন লোক খুঁজিয়া পাওয়া যাইবে না। নির্বাচনকে উপলক্ষ করিয়া যে ভাইরাসের সংক্রমণের আশঙ্কা করিতেছি, তা মরণব্যাধি করোনার অপেক্ষা বহুগুণে বিষাক্ত। এই ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাংলাদেশকে বাঁচাইয়া রাখার জন্য একমাত্র উপায় হইলো, সর্বস্তরে জনসচেতনতা। করোনাকালীন বাংলাদেশটাকে বাঁচাইবার জন্য শেখ হাসিনার প্রাণান্তকর প্রচেষ্টায় মোহিত হইয়া যেমন তার উপর নির্ভরতা রাখিয়া ছিল পুরোজাতি, তদ্রূপ তামিম ইকবালের সহিত মত মিলাইয়া জনগণের উচিত হইবে আগামী নির্বাচন প্রশ্নে নির্ভরতার ঠিকানা হিসেবে শেখ হাসিনাকেই বেছে লওয়া। তাহলেই কেবল বাংলাদেশ সকলপ্রকার রোগবালাই মুক্ত হইয়া বাঁচিবার পারিবে। এজন্য শেখ হাসিনার আগামীর নির্বাচনকে সফল করিয়া লইতে হইবে নিজ নিজ স্বার্থকে জলাঞ্জলি না দিয়া। এর ব্যতিক্রম ঘটাইলে আমরাই আমাদের বিনাশ করিবার পথকে উন্মুক্ত করিয়া দিব। ভাইরাস নামক বিষাক্ত কীটপতঙ্গগুলোকে দুধকলা সেবনের সুযোগ দেওয়া হইলে প্রকারান্তরে রক্তসেবন করিবার জন্য নিজেদেরকে তৈরী করিয়া দেওয়া। করোনার ফলশ্রুতিতে মৃত্যুর যে মিছিল আরশ হইতে নাজিল হইয়া ছিল বিশ্বব্যাপী, তাহা বাংলাদেশে নাজিল হইবে মানবসৃষ্ট ভাইরাস দেহে সংক্রমিত হইলে। শেখ হাসিনার নির্বাচনী সাফল্যের উপরই নির্ভর করিতেছে, বিশ্বভূবনে শির উঁচিয়ে দাঁড়াইয়া থাকা স্বাধীন সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা যাইবে কিনা। যদিও আমি আমার মনের গহীনে একখানা বিশ্বাসের বীজ রোপণ করিয়াছি যে নিশ্চয়ই শেখ হাসিনার সাফল্যের ফলশ্রুতিতে বাঁচিবে বাংলাদেশ। কেননা বাংলাদেশ আমাদের বীরজনতার বাংলাদেশ, ত্রিশ লাখ শহীদের বাংলাদেশ, সম্ভ্রম খোয়া যাওয়া আমাদের দুই লক্ষ মা-বোনের বাংলাদেশ, সর্বোপরি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। 

আমি অভিনন্দন জানাইতেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে, তিনি ক্রিকেটের বরপুত্র তামিম ইকবালকে ডাকিয়া পরম মাতৃস্নেহের অভিভাদন ছড়াইয়া দিয়াছেন। বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সস্ত্রীক একটি ছবি ভাইরাল করাইয়া যাহারা তামিম ইকবালকে শেখ হাসিনার হইতে দূরে সরাইয়া রাখার হীন মানসিকতা প্রদর্শন করিয়াছিল, তাহাদের মহত্তম জবাবটি স্বয়ং শেখ হাসিনাই দিয়া দিলেন। অতি উৎসুক আহাম্মকরা যাহা হৃদয়াঙ্গোম করিতে পারে নাই, তাহা অবলীলায় করিয়াছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। আর তাহা হইল, বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে তামিমের সস্ত্রীক ছবিখানা দেশ ও দশের কোন ক্ষতিসাধন করেনাই বা করিবার সাধ্যও নাই। শেখ হাসিনার ন্যায় বেগম খালেদা জিয়া এদেশের প্রধানমন্ত্রী হইয়াছিলেন। আর তখন ক্রিকেট অঙ্গন শুধু নয়, যে কোন অঙ্গনের সাফল্যঅর্জনকারী ব্যক্তি বিশেষ রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর সহিত ছবি তুলিতেই পারেন বা ক্যামেরা ক্লিক করিবে এটাই স্বাভাবিক। এমনকি বিরোধী দলের নেতা কেবল নয়, যে কোন রাজনৈতিক দলপ্রধান বা দলনেতার সহিত সাক্ষাৎ করিয়া আশীর্বাদ কুড়াইতে পারিতেন, তামিম ইকবাল সেই দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করিয়া বিএনপি চেয়ারপারসন হিসেবেও বেগম খালেদা জিয়ার সহিত সাক্ষাৎ করিয়া ক্যামেরা বন্দী হইতেই পারেন। তবে এটা ঠিক যে তামিম ইকবাল কিংবা কোন সাফল্য অর্জনকারী সুনাগরিক যদি স্বাধীনতা বিরোধী কোন দল বা গোষ্ঠীর সহিত সাক্ষাৎ করিয়া আশীর্বাদ কুড়াইয়াছেন, বিষয়টি এমন হইলে আমাদের অনুভূতিতে রক্তক্ষরণ হইবে, এটাই স্বাভাবিক। সর্বস্তরের মানুষের রাগ-বিরাগ, মতভেদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেই সার্বজনীন কল্যাণে মহত্তম সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন বলিয়াই তিনি প্রধানমন্ত্রীর মসনদে সমাসীন অবিরাম।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম