শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

বাংলাদেশ-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্মোচিত হতে পারে নতুন দিগন্ত

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্মোচিত হতে পারে নতুন দিগন্ত

একটা সময় ছিল যখন ভারতের সংবাদমাধ্যম পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের চড়াই-উতরাই নিয়ে অনেকটাই ব্যস্ত থাকত। এখনো মনে আছে, অটল বিহারি বাজপেয়ির সঙ্গে জাতিসংঘের সাধারণ সভা অধিবেশন কাভার করতে গেছি, তখন নিউ ইয়র্ক শহরে জাতিসংঘের দপ্তরে পারভেজ মোশাররফের সঙ্গে অটল বিহারি বাজপেয়ির মুখোমুখি দেখা হয়ে যাবে কি না, একটা করমর্দনের ছবি হতে পারে কি না, তা নিয়ে আমাদের কত গবেষণা, কত ছোটাছুটি! সেই সময় অটল বিহারি বাজপেয়ির মিডিয়া উপদেষ্টা অশোক ট্যান্ডন আমাদের একবার বলেছিলেন, ভারতের সংবাদমাধ্যমের বড় রোমান্টিক বিষয় হলো ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক। ১৯৪৭ সালের পর থেকে এখনো আমরা সেই বিষয়টা ভুলতে পারি না। আমি বাঙালি সাংবাদিক।

দিল্লিতে ৪০ বছর কর্মরত। একটা কথা আজ বলতে বাধ্য হচ্ছি, ভারতের সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম যতটা ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক নিয়ে নিউজপ্রিন্ট খরচা করেছে, ততটা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে মাথা ঘামায়নি। ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে তিনটা পুরোপুরি যুদ্ধ হয়েছে। কারগিল ধরলে চারটা।

তবু ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কটা তৈলাক্ত বাঁশে একটা বানরের ওঠা-নামার মতো। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর নরেন্দ্র মোদিও চেষ্টা করেছিলেন। একবার ব্যর্থ হতেই তিনি কিন্তু আর পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টায় খুব বেশি শক্তি ব্যয় করেননি। আর এখন এমন অবস্থা হয়েছে পাকিস্তান এতটাই নিঃসঙ্গ, এতটাই অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত, গোটা পৃথিবীর কাছে এতটাই একঘরে হয়ে গেছে যে আজ ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেরও উৎসাহ চলে গেছে।

একটা সময় সার্কের বৈঠক হতো। তাতে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কটা এত ডমিনেট করত যে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাষ্ট্র যারপরনাই অসন্তুষ্ট হতো। বলত, পাকিস্তান আর ভারতের সম্পর্কের জন্য গোটা সার্কের অভিমুখ, উদ্দেশ্য ব্যাহত হচ্ছে।

এখন তো সময় বদলে গেছে। সার্কের জায়গায় বিমসটেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে; যদিও পশ্চিমা বিশ্ব বিমসটেককেও অপ্রাসঙ্গিক করার চেষ্টা করছে।

সম্প্রতি ফ্রান্স বিমসটেকের আমন্ত্রিত হতে চেয়ে অবশ্য আমেরিকার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। পশ্চিমা দেশেও ফ্রান্স নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। সেই প্রসঙ্গ থাক। আমরা ইতিহাস ছেড়ে আজকের প্রসঙ্গে আসি। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন সফরে দুই দেশের মধ্যে যে যৌথ বিবৃতি গৃহীত হয়েছে, সেখানে সরাসরি পাকিস্তানের সন্ত্রাস সম্পর্কে যে কথা বলা হয়েছে, তাতে পাকিস্তান যারপরনাই অসন্তুষ্ট, ক্ষুব্ধ। এতটাই ক্ষুব্ধ যে পাকিস্তানের মুখপাত্র প্রকাশ্যে আমেরিকার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছেন। বলা হয়েছে, যখন পাকিস্তান নিজে সন্ত্রাস দমনে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে, তখন এ ধরনের বিবৃতি অনভিপ্রেত।

স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর ‘কর্মযোগ’ গ্রন্থে বলেছিলেন, মানুষের চরিত্র হচ্ছে মানুষের কর্মপ্রবাহের সমষ্টি। অর্থাৎ আমরা যা কাজ করি, তার মধ্য দিয়েই আমাদের চরিত্র গড়ে ওঠে। আমার মনে হয়, একটা রাষ্ট্রের চরিত্রও একজন ব্যক্তির মতো তার কর্মপ্রবাহের সমষ্টি। পাকিস্তানের আজ যে এই পরিস্থিতি, সেটাও তার কৃতকর্মের ফল। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকে পাকিস্তান যে আচরণ করেছে ভারতের সঙ্গে, এমনকি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ, তার কারণ বিশ্লেষণ করলে জানা যায়, যেটা বারবার স্মরণ করা কর্তব্য, পাকিস্তান সেই পূর্ব পাকিস্তান নিয়েও কী করেছে? পাকিস্তান তার নিজের যোগ্যতা খুইয়েছে।

ওসামা বিন লাদেন নিধনের সময়েও আমেরিকা পাকিস্তানে ঢুকে পড়ে ওসামাকে হত্যা করেছে। মার্কিন গোয়েন্দারা সব তথ্য সংগ্রহ করেছে। এখনো অনেকে বলেন, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত পাকিস্তানকেও তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ওবামা সব তথ্য দেননি। পাছে ওসামাকে পালিয়ে যেতে আইএসআই সাহায্য করে।

পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন এতটাই খারাপ যে পাকিস্তানের কাছে অস্ত্র কেনারও পয়সা নেই। তাদের অস্ত্রগুলো পুরনো হয়ে গেছে। চীনের কাছ থেকে নেওয়া অস্ত্র গুণগতভাবে উৎকর্ষ নয়। আমেরিকার কাছে তারা অস্ত্র চাইছে। আমেরিকা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছে, পুরনো চুক্তি অনুযায়ী তাদের যেটুকু অস্ত্র পাওয়ার, সেটুকু তারা পাবে। নতুন চুক্তি আমেরিকা তাদের সঙ্গে করবে না। আইএমএফের ঋণের জন্য আমেরিকার কাছেই তারা হাত পেতেছে। পাকিস্তানের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল বাজোয়ার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে প্রতিরক্ষাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং ভারতের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা শুরু করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন। এখন এমন অবস্থা যে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তান আলোচনায় বসার জন্য ব্যস্ত। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির যে কূটনীতি, তাতে আবাহনও নেই, বিসর্জনও নেই। অর্থাৎ নরেন্দ্র মোদি এ কথা বলছেন না যে তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো দিন আলোচনা করবেন না। আবার তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করতে খুব ব্যস্ত—এমন মনোভাবও প্রকাশ করছেন না। যেটুকু প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় সূত্রে জানতে পেরেছি, প্রধানমন্ত্রী এখন প্রথমে কাশ্মীরে নির্বাচন করতে চাইছেন। সে ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নির্দেশও দিয়েছেন। অমিত শাহ কাশ্মীরে গিয়ে সেখানকার রাজ্যপাল মনোজ সিনহা এবং স্থানীয় অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

এ বছরই কাশ্মীরে নির্বাচন হওয়ার কথা। দ্বিতীয়ত, সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠক জুলাই মাসে। সে বৈঠকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর আসার কথা। সেটা বহুপক্ষীয় বৈঠক। সুতরাং সেখানে পাকিস্তানও অন্যদের মতো আমন্ত্রিত। কিন্তু পাকিস্তানের সঙ্গে সেই সম্মেলনে আলাদা করে ভারতের বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম। এখন পর্যন্ত কর্মসূচিতে নেই। সুতরাং নরেন্দ্র মোদি পাকিস্তানকে অহেতুক গুরুত্ব প্রদান করতে রাজি নন। পাকিস্তানকে তিনি আলোচনার বাইরে নিয়ে গেছেন। পাকিস্তান এখন অসহায় এবং একঘরে।

আমি সব সময় বলি, ১৯৪৭ সালের পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশ—এই দুই রাষ্ট্র এবং তার যে ইতিহাস, সেটা যেন ‘এ টেল অব টু কান্ট্রিজ’। এটা বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, দুটি দেশ কিভাবে ভিন্ন পথে এগিয়েছে এবং তারা কিভাবে আর্থিক অগ্রগতির পথে গেছে। বাংলাদেশেও মৌলবাদীদের দাপট আছে। বাংলাদেশেও পাকিস্তান বাংলাদেশের জমিকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের চেষ্টা করেছে। তার জন্য পাকিস্তানের পছন্দের রাজনৈতিক দল আছে। সর্বোপরি চীনের ছাতার তলায় থেকে এসব কাজ করার একটা প্রবণতা অতীতে দেখা দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব রাষ্ট্রের সঙ্গেই ভালো সম্পর্ক রেখে ধর্মনিরপেক্ষ পথে হেঁটেছেন এবং সন্ত্রাস দমনে বিশ্বাসযোগ্য নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন; যেটা করতে পাকিস্তান ব্যর্থ হয়েছে। আর তাই আজ যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খড়্গহস্ত পাকিস্তানের বিষয়ে, তখন পাকিস্তানের গোসসা প্রকাশ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। কিন্তু তাতে বিশ্ব কূটনীতিতে বড় কোনো হেরফের হবে না।

জুলাই মাসের সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকের চেয়েও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেপ্টেম্বরের জি২০ সম্মেলন। তার কারণ জি২০ সম্মেলনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আসবেন। আসবেন চীনের শি চিনপিং। সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকে নয়; কিন্তু জি২০-এর বৈঠকে বাংলাদেশ বিশেষভাবে আমন্ত্রিত। মোদির মার্কিন সফরের পর জি২০ সম্মেলন আরো তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই উপমহাদেশে, বিশেষ করে এই উপসাগরীয় বিশ্বরাজনীতিতে এখন সবাই সক্রিয় হয়ে উঠেছে। আর সেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসা মানে এই এলাকার বিষয় নিয়েও আলোচনা হবে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ সম্পর্কে যে অবস্থান, তাতে ভিসানীতি নিয়ে যে কঠোর মনোভাব প্রদর্শিত হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে তার প্রতিবাদ এসেছে। শেখ হাসিনা নিজে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে যথেষ্ট সোচ্চার হয়েছেন বাংলাদেশের সংসদে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন বাইডেনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন, তখন তিনি বাংলাদেশের নাম করে আলোচনা করেননি। কেননা সেটা প্রথা নয়, তৃতীয় কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্র নিয়ে রাষ্ট্রপ্রধানরা আলোচনা করেন না। যেমন—বাইডেন চীন আর রাশিয়া নিয়েও মোদির সঙ্গে আলোচনা করেননি। কিন্তু জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে সে আলোচনাগুলো হয়, যে আলোচনাগুলো সাধারণভাবে রাষ্ট্রপ্রধানরা পথনির্দেশিকা তৈরি করে দেন। সেই পথনির্দেশিকায় ভারত জানিয়ে দিয়েছে যে বাংলাদেশের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন কিছু করা উচিত নয়, যেখানে ভারতের সার্বভৌম স্বার্থ এই অঞ্চলে বিঘ্নিত হয়। জি২০ সম্মেলন এই ঐক্যকে আরো দৃঢ় করবে। কিন্তু সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠক তুলনামূলকভাবে অনেক কম মিডিয়া অ্যাটেনশন পাচ্ছে। তার কারণ ভারতও এই বৈঠকটি এতটা গুরুত্ব দিতে চায় না, যাতে জি২০ সম্মেলন কোনোভাবে ব্যাহত হয়।

ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ—এই তিনটি দেশই এখন পাকিস্তানের ওপর কড়া নজর রেখেছে যে পাকিস্তানের কী পরিস্থিতিটা দাঁড়ায়। ইমরান খান শেষ পর্যন্ত দেশ ছাড়া হবেন কি না, তাঁর ভবিষ্যৎ কী, তাঁর দলের ভবিষ্যৎ কী, সেটা দেখার। ইমরান খানের জনসমর্থন আছে, সেটা অস্বীকার করা যায় না। তাই ইমরান খানের বিষয়ে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী শেষ পর্যন্ত কী অবস্থান নিতে পারে, পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট, পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন কী ভূমিকা নেয়, সেটা দেখার বিষয়। দ্বিতীয়ত, নওয়াজ শরিফের কন্যা পাকিস্তানে এসে গেছেন। নওয়াজ শরিফ লন্ডনে আছেন। শোনা যাচ্ছে, নওয়াজ শরিফ পাকিস্তানে ফিরে আসতে পারেন। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়েই তিনি ফিরে আসতে পারেন। নওয়াজ শরিফ পাকিস্তানে ফিরে এলে তাঁর ভাই সরে গিয়ে নওয়াজ শরিফকে প্রধানমন্ত্রিত্বের পদ দেবেন কি না। তার কারণ নওয়াজ শরিফ নিজে আরো অনেক শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব। পাকিস্তানের আর্থিক চূড়ান্ত সংকটে নওয়াজ শরিফের মতো পোড় খাওয়া রাজনেতা আবার দায়িত্ব নিলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত কি একটু তুলনামূলকভাবে খুশি হবে? এ প্রশ্নগুলো এখন আলোড়িত হচ্ছে। নওয়াজ শরিফ এলে নরেন্দ্র মোদি পাকিস্তানের সঙ্গে একটা ন্যূনতম আলোচনার প্রক্রিয়া কি আবার শুরু করবেন?

এগুলো সবই কিন্তু এখনো ভবিষ্যতের জিম্মায়। এদিকে ভারতে খালিস্তানি আন্দোলন বেড়েছে। খালিস্তানি কার্যকলাপ কানাডায়, লন্ডনেও বাড়ছে। পাকিস্তানের ভূমিকা নিয়ে ভারত সন্দিগ্ধ। ভারতে কর্মরত পাকিস্তানের কূটনীতিককে নয়াদিল্লি সম্প্রতি ডেকে পাঠিয়েছিল। খালিস্তানি কার্যকলাপে পাক মদদের অভিযোগে। তবে কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এখনো সংঘর্ষ বিরতি আছে। কাশ্মীরের পরিস্থিতিটাও কী দাঁড়ায়, পাকিস্তানের ভূমিকা সেখানে কী হয়, সেগুলোও নজর রাখা ভারতের একটা অত্যন্ত বড় অগ্রাধিকার। কাজেই এ বছরই পাকিস্তানে আরো অনেক ঘটনা ঘটবে—এমনটাই আশা ও আশঙ্কা। আর সেই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ-ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে নয়াদিগন্ত উন্মোচিত হতে পারে।


লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম