শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৩, শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩ আপডেট:

জেনারেল উবানের চোখে মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয় এবং সিরাজুল আলম খানের চির-প্রস্থান

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
জেনারেল উবানের চোখে মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয় এবং সিরাজুল আলম খানের চির-প্রস্থান

মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয়ের মধ্যে সিরাজুল আলম খানের চিরবিদায়ে এখন বেঁচে থাকলেন কেবল তোফায়েল আহমেদ। মুজিব বাহিনীর পুরোধা জেনারেল উবানের ভাষ্যে কেমন ছিলেন চতুষ্টয় বীর সেনানী শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদ?

মেজর জেনারেল এস এস উবান মুজিব বাহিনীর গঠন, উদ্দেশ্য ও কার্যক্রমের সংক্ষিপ্ত বিবরণীতে উল্লেখ করেন যে, ‘এক অশান্ত সময়ে আমার সঙ্গে একদল উৎসর্গীকৃত প্রাণতরুণ যুবনেতৃত্বের সাক্ষাৎ ঘটে। পরিচয়ে ধারণা হলো -এরাই একমাত্র নেতৃত্ব, যারা ভালো কিছু দিতে পারবেন। মনে হলো এরা লক্ষ্য উদ্দেশ্য প্রচণ্ডভাবে প্রেরণাদীপ্ত এবং তা অর্জনে অকুতোভয়। শেখ মুজিবের প্রতি প্রগাঢ় আনুগত্য এবং ঘনিষ্ঠতার কারণে নিজেদের মুক্তিবাহিনীর বদলে ‘মুজিব বাহিনী’ নামে অভিহিত হতে চাচ্ছিলেন।’

‘ভারতীয় সেনাবাহিনী কেবল অস্থায়ী সরকারের মতামত গ্রহণ করতেন। অন্য কোনো কর্তৃত্বকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত ছিলেন না- তা যতই ফলপ্রসূ হোক বা স্বদেশপ্রেম যতই তীব্র হোক না কেন। দুর্ভাগ্যজনক ছিল তাদের অবস্থান মেনে নেওয়ার মেজাজে ছিল না অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার। আমি এই পরিস্থিতিতেও স্পষ্টতই  আত্মোৎসর্গীকৃত, তীব্র প্রেরণাদীপ্ত এবং সুসংগঠিত একটি তরুণগ্রুপের গুরুত্ব অনুধাবন করছিলাম। সাধারণ বোধ নির্দেশ করছিল যে এদের আমরা সমর্থন দেব এবং মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক সহজতর করে তুলতে যা করণীয়, তা আপ্রাণ করবো - কেননা মুক্তিবাহিনী তো সরাসরি তাজউদ্দীন আহমদের অধিনায়কত্বেই রয়েছে। ভারতীয় মন্ত্রিপরিষদ সচিব আর এন কাও এসব যুবনেতার নেতৃত্ব সম্পর্কে আগেই অবগত ছিলেন। যুবনেতারা মাথাগরমের হলেও আপসহীন দৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন ছিলেন। তিনি মুজিব বাহিনী গঠনের দায়িত্বটি আমার কাঁধে চড়িয়ে যুবনেতাদের আমার হাতে তুলে দিলেন।’ 

জেনারেল উবানের ভাষ্যমতে, চার যুবনেতা সত্যিই মুক্তিযুদ্ধকালীন যৌথ নেতৃত্বের চমৎকার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেন। মুজিব বাহিনীর অপারেশন পরিচালনার জন্য চারনেতা বাংলাদেশকে চারটি সেক্টরে ভাগ করে নিয়েছিলেন। শেখ ফজলুল হক মনি বৃহত্তর চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও সিলেট অঞ্চলের কমান্ডার হিসেবে অধিনায়ক এবং তার সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে সহ-অধিনায়ক ছিলেন ডাকসুর ভিপি আ স ম আব্দুর রব ও জিএস আবদুল কুদ্দুস মাখন। বৃহত্তর রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, দিনাজপুর সমন্বয়ে গঠিত উত্তরাঞ্চলীয় সেক্টরের কমান্ডার রূপে অধিনায়ক ছিলেন সিরাজুল আলম খান, সহ-অধিনায়ক ছিলেন মনিরুল ইসলাম ওরফে মার্শাল মনি। বৃহত্তর খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর ও বৃহত্তর বরিশাল- দক্ষিণাঞ্জলীয় সেক্টরের কমান্ডার রূপে অধিনায়ক ছিলেন তোফায়েল আহমেদ এবং সহঅধিনায়ক ছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ। মুজিব বাহিনীর সদর দফতর ছিল মেঘালয়ের ডালুতে। এই সেক্টরের অধিনায়ক ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। উপ-অধিনায়ক ছিলেন সৈয়দ আহমেদ। মুজিব বাহিনী বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (বিএলএফ) নামেও পরিচিত। 

জেনারেল উবানের দৃষ্টিতে চার নেতা যেমন ছিলেন- 

সিরাজুল আলম খান 

সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে জেনারেল উবান বলেছেন, ‘তিনি প্রগতিবাদী (রেডিক্যাল) চিন্তাধারাকে লালনপালন করতেন এবং ছিলেন আপসহীন। যুদ্ধ করতেন ব্যাঘ্রের ন্যায়, আর কাজ করতেন কবুলদাসের ন্যায়। একাধিকক্রমে কয়েকদিন না খেয়ে না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিতে পারতেন। শুধু চায়ের ওপর বেঁচে থাকতেন। খেতে বসলে প্রচুর খেতেন। মুরগি-মাংস আর ভাত প্রিয় খাদ্য তার।’

গত শুক্রবার চির অচেনার দেশে চলে যান রাজনীতির রহস্যপুরুষ বলে পরিচিত সিরাজুল আলম খান। বঙ্গবন্ধুর কাছে-দূরে থাকা সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে আছে আলোচনা-সমালোচনা। জানি না, মুজিব বাহিনীর অন্যতম চতুষ্টয়ের একজন তোফায়েল আহমেদের জীবদ্দশায় আমার প্রকাশ করা সমীচীন হবে কি না - তিনি রাজনৈতিক কৌশলগত কারণে কথাটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উড়িয়েও দিতে পারেন- তবুও বলছি।

উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের মহানায়ক রাজনীতির জীবন্ত কিংবদন্তী তোফায়েল আহমেদ আমাকে বলেছিলেন, ‘সিরাজ ভাই (সিরাজুল আলম খান) এর অবদান অস্বীকার করলে ইতিহাস ক্ষমা করবে না। আমি যে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিটি দেওয়ার কীর্তি নিচ্ছি সেটির নেপথ্যে সিরাজ ভাই। উপাধিটি যেন তুমি সম্মোধন করে দেই সেজন্য সিরাজ ভাই একরকম লিখে দিয়ে আগের দিন রিহার্সাল করালেন। শেষ পর্যন্ত আমার জীবনে সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তটি এলো ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯- আমি কারামুক্ত অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে তুমি সম্মোধন করেই ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিটি ঘোষণা করলাম। মুহূর্তে জনসমুদ্র থেকে মুহূর্মুহু করতালিতে বঙ্গবন্ধুতে অভিষিক্ত হলেন মহান নেতা।’ 

স্বাধীনতাপূর্ব সিরাজুল আলম খান আর স্বাধীনতাত্তোর সিরাজুল আলম খান সম্পূর্ণ ভিন্ন এক সত্তা ভিন্ন এক চরিত্র। ছাত্রলীগের স্বাধীনতার ইশতেহার, জাতির পিতা উপাধি, জাতীয় পতাকা সবকিছুর নেপথ্যে অন্যতম ভূমিকা রেখেছেন যে মানুষটি - সেই সিরাজুল আলম খানকে জাতি চিরকাল স্মরণ করবেই। ইতিহাসের তথ্য-উপাত্তের গবেষণা নিশ্চিত করে এই কথাই সাক্ষ্য দেয় যে, সিরাজুল আলম খানের বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র অর্থাৎ জাসদের উদভ্রান্ত উগ্র-দর্শন বঙ্গবন্ধু হত্যার পথকে প্রশস্ত করেছিল এবং উত্থান ঘটিয়েছিল অখ্যাত এক জিয়ার। 

মুজিব বাহিনীর অন্যতম অধিনায়ক তোফায়েল আহমেদ এক সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, ‘১৯৭২ সালে ছাত্রলীগের যে নিয়মকানুন অনুসারে সম্মেলন হওয়ার কথা, সে অনুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্মেলন হয়। কিন্তু একটা অজুহাত তো খুঁজতে হবে ছাত্রলীগ ভাঙার। কেন ছাত্রলীগ দু’ভাগ হলো, সেই প্রশ্নের উত্তর আমরা খুঁজে পাই পরবর্তীকালে জাসদের জন্মের মধ্য দিয়ে। তখন তাদের পরিকল্পনা ছিল- অবাস্তব। 

আব্দুর রাজ্জাক একবার একটি সাক্ষাতকারে স্বাধীনতার পরপরই ছাত্রলীগের বিভেদ-ভাঙন সম্পর্কে বলেন, ‘আমরা সবাই তাড়াতাড়ি কলকাতা থেকে চলে আসি কিন্তু সিরাজুল আলম খান এলেন বেশ কিছুদিন পর। তার আসার পরই ছাত্রলীগের মধ্যে হঠাৎ কিছু কিছু কথা শুরু হয়ে গেল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে...।  আ স ম আব্দুর রব (ডাকসু ভিপি) চৌমুহনীতে গিয়ে বললেন, ‘পরাধীন দেশ স্বাধীন হয়েছে, এবার সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব হবে। বিপ্লবের নেতৃত্ব দেবেন একজন যুবনেতা। আপনারা তার জন্য অপেক্ষা করুন। তিনি আসবেন আপনাদের সামনে। আসলে তার (সিরাজুল আলম খান) নেতৃত্ব এবং ভাবমূর্তি তৈরিতে নেমে পড়লেন। দেখলাম পিটার কাসটার্সের সঙ্গে তার সংযোগ, পশ্চিম বাংলার অতি বামদের সঙ্গে যোগসূত্র। যাদের সঙ্গে ট্রটস্কিপন্থীদের যোগসাজশ। একপর্যায়ে যোগসূত্র হলো আন্তর্জাতিক সোসালিস্টদের সঙ্গে - যারা সিআইএ অরগানাইজড। সিরাজুল আলম খান নকশালদের সঙ্গেও সম্পর্ক করেন। জয়প্রকাশ নারায়ণ যিনি মুখে বলতেন সমাজতন্ত্রের কথা, আসলে ছিলেন দক্ষিণপন্থী। তার সঙ্গেও সম্পর্ক ছিলো তার। 

আবদুর রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘সিরাজুল আলম খান ও আমাকে বঙ্গবন্ধু ডেকে পাঠালেন। বললেন, অস্ত্র জমা দিও না সব, যেগুলো রাখার দরকার সেগুলো রেখে দাও। সমাজ বিপ্লব করতে হবে। প্রতি বিপ্লবীদের উৎখাত করতে হবে।’ 

আব্দুর রাজ্জাকের ভাষ্যমতে, ‘শেখ ফজলুল হক মনি ও সিরাজুল আলম খানের মধ্যে একটা ঠান্ডা লড়াই ছিল, যেটা অতীতেও ছিল। ১৯৬২ সাল থেকেই স্বাধীনতার জন্য  সশস্ত্র বিপ্লব করার জন্য চিন্তাভাবনা শুরু হয়। ১৯৬৪ সালে পূর্বপাকিস্তান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল আলম খান প্রস্তাব করেন সশস্ত্র বিপ্লবের জন্য স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ গঠনের। তখন পর্যন্ত তিনি আমি এবং কাজী আরেফ আহমেদ যুক্ত থাকলেও মুক্তিযুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে শেখ ফজলুল হক মনি ও তোফায়েল আহমেদ এতে যুক্ত হন। তখনকার অবস্থায় আমাদের মধ্যে মতাদর্শগত বিরোধ ছিল না। কিছুটা নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব ছিল শেখ ফজলুল হক মনি ও সিরাজুল আলম খানের মধ্যে। ১৯৭২ সালে আমি এবং সিরাজুল আলম খান জাতীয় বিপ্লবী সরকারের প্রস্তাব দিয়েছিলাম বঙ্গবন্ধুর কাছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু গ্রহণ করেননি। আসলে প্রস্তাব গ্রহণের অনুকূল অবস্থাও ছিল না ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের একটা চুক্তি (২৫ বছরের) হয়ে যাওয়ায়।’ 

শেখ ফজলুল হক মনি

জেনারেল উবানের দৃষ্টিতে শেখ ফজলুল হক মনি ছিলেন হালকাপাতলা দেহের এক অগ্নিপুরুষ। মনে হয়েছিল, তিনি প্রকৃতি সৃষ্ট নেতা। স্বদেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে প্রচণ্ড রকমের আত্মোৎসর্গেী প্রাণ এবং যে কোনো ধরনের ত্যাগস্বীকারের জন্য ছিলেন প্রস্তুত। প্রায়ই অসুস্থবোধ করতেন কিন্তু কদাপিও কাজ থেকে বিরত থাকতেন না। বন্ধুদের প্রতি আন্তরিক আর শেখ মুজিবের প্রতি অনুগত এক নিবেদিত প্রাণ। রাজনীতি সচেতন, ধীর, চিন্তাশীল নামজাদা সাংবাদিকও। তার আকাঙ্ক্ষা অনেক উপরে। রাজ্জাক আর তোফায়েল তাকে শ্রদ্ধা করতেন। সিরাজুল আলম খান শ্রদ্ধা করলেও সীমিত পরিসরে, দু’জনের আলোচনাই উত্তপ্ত হয়ে উঠতো। তিনি আমাকে বলতেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে সৃষ্ট শূন্যতা পূরণ করে চলি।’ সত্যিই বুঝি সেই শূন্যতা পূরণের বিষয়টি মাথায় রেখে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পাশাপাশি শেখ ফজলুল হক মনিকেও হত্যা করে নরপশু ঘাতকরা।  

আব্দুর রাজ্জাক

অগ্নিগর্ভ চার নেতার মধ্যে তিনি ছিলেন অত্যন্ত দৃঢ়চেতা চরিত্রের। বলিষ্ঠ সংগঠক ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। অতিমাত্রায় আবেগপ্রবণ। বিচারবোধসম্পন্ন এবং গভীর চিন্তাশীল। কোনো পরিকল্পনার আগে ভাবতেন দীর্ঘ সময়। উৎকর্ষ অর্জনই ছিল তার লক্ষ্য। মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয়ের আরেক অধিনায়ক ও রাজনীতির প্রতিভাবান সংগঠক আব্দুর রাজ্জাকের মহাপ্রয়াণের পর তোফায়েল আহমেদ তাকে রাজনৈতিক সহোদর হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। চোখে কেটেছে তার কান্নার সাঁতার। 

তোফায়েল আহমেদ

চারনেতার মধ্যে তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে জেনারেল উবান বলেছেন, ‘তার কারিশমা হচ্ছে, জন্মগতভাবেই তিনি অকৃত্রিম এবং রাজনৈতিক কাজে কঠিন পরিশ্রমী। কাজ করেছেন শেখ মুজিবুর রহমানের অনুচর হয়ে। তার পত্নী তখন বাংলাদেশে। আমি তাকে নিয়ে আসার একটি পরিকল্পনা দিলাম। জবাবে তিনি বলেন, আল্লাহর হাতে তাদের নিরাপত্তার ভার ছেড়ে দেই না কেন আমরা? লাখো লাখো বাঙালি একই রকমের বিপজ্জনক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। সবাইকে তো আনা যাবে না।’

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম