শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৯, রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণা এবং ড. এম এ সালাম বনাম বাংলাদেশ সরকারের মামলার রায়

মো. আছাদুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণা এবং ড. এম এ সালাম বনাম বাংলাদেশ সরকারের মামলার রায়

২৬শে মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের এদিন প্রথম প্রহরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক বেতার বার্তার মাধ্যমে এদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। ওই বার্তায় তিনি স্পষ্টভাবে ঘোষণা করেন, "From today Bangladesh is independent" - অর্থাৎ আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। অবশ্য আনুষ্ঠানিক বা স্পষ্ট ঘোষণা ওইদিন হলেও তার ১৯ দিন আগে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ তারিখে রেসকোর্স ময়দানে প্রদত্ত ঐতিহাসিক ভাষণেই তিনি পরোক্ষ ও অনানুষ্ঠানিকভাবে আমাদের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। সেদিন তিনি সমবেত লাখো জনতার সামনে বাঙালি জাতির উদ্দেশে ঘোষণা করেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ তবে ৭ই মার্চের ওই পরোক্ষ ও ২৬শে মার্চের প্রত্যক্ষ ঘোষণা আকস্মিক কিছু ছিল না। এর ছিল এক দীর্ঘ প্রেক্ষাপট। বিষয়টি এমন নয় যে, বঙ্গবন্ধু হঠাৎ করে ১৯৭১ এর ৭ই মার্চ তারিখে আবির্ভূত হয়ে মঞ্চে উঠে এক জ্বালাময়ী ভাষণ দিলেন আর জনগণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লো। এর জন্য তাকে দীর্ঘকাল এদেশের গণ মানুষের কাতারে থেকে আন্দোলন সংগ্রাম করে তাদের আস্থা অর্জন করে শেখ মুজিব থেকে ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে উঠতে হয়েছিল।

আমাদের স্বাধীনতার বীজ মূলত রোপিত হয়েছিল দেশ বিভাগের পর ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠী আমাদের মাতৃভাষার উপর আঘাত হানার উদ্যোগ গ্রহণকালে এদেশের স্বাধীনচেতা মানুষের প্রতিবাদের মধ্য দিয়ে। ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে আমাদের ভাষা শহীদদের রক্তে ভিজে সে বীজ অঙ্কুরিত হয়। তারপর ১৯৫৪ সালের নির্বাচন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফার আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থান ও ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন ইত্যাদি ঘটনাবলীর মাধ্যমে সে অঙ্কুর দিনে দিনে ডালপালা গজিয়ে বড় হয়ে ফলবতী হয়ে ওঠে। আমাদের স্বাধীনতার সে বীজের অঙ্কুরোদগম থেকে শুরু করে ফলবতী হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেকটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছিল বঙ্গবন্ধুর সক্রিয় ও সফল ভূমিকা। আর সে প্রেক্ষাপটেই আসে ১৯৭১ এর ৭ই মার্চ ও ২৬শে মার্চ। বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে এদেশের আপামর জনসাধারণের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণ, তাদের মধ্যে ৩০ লাখ মানুষের জীবনহানী ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানী, প্রতিবেশী দেশ ভারতের সক্রিয় সহযোগিতা, আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক মেরুকরণ আমাদের অনুকূলে থাকা ইত্যাদি সব মিলিয়ে মাত্র ৯ মাসের যুদ্ধে অর্জিত হয় আমাদের স্বাধীনতা। স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বলতে গেলে ধ্বংসস্তূপের উপর দিয়ে শুরু হয় আমাদের পথচলা। তার উপর যোগ হয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ-বন্যা আর দুর্ভিক্ষ। সে দুর্যোগ কাটিয়ে দেশ আস্তে আস্তে স্থিতিশীল হয়ে সামনে এগোচ্ছিল। ঠিক সে মুহূর্তে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুকে।

এখানে উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে পাক হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চ লাইট নামে রাজধানী ঢাকাসহ এদেশের বিভিন্ন শহরে ঘুমন্ত ও নিরস্ত্র মানুষের উপর অতর্কিত হামলা করে গণহত্যা চালায়। তৎপ্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু ঐ রাতে অর্থাৎ ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে আমাদের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। ওই রাতে পাক হানাদার বাহিনী “দৈনিক ইত্তেফাক', দৈনিক সংবাদ' ও 'The People' পত্রিকার অফিস ভস্মিভূত করে। ফলে ২৫শে মার্চের পরে ওই মাসে বাংলাদেশে কোনো সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়নি। তবে ২৭শে মার্চ তারিখে ইংল্যান্ড থেকে প্রকাশিত 'The Times' ও 'The Financial Times' নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত ‘New York Times ব্যাংকক থেকে প্রকাশিত 'The Bankok Post' ও বোম্বে থেকে প্রকাশিত ‘The Times of India' সহ বিশ্বের দেশ থেকে প্রকাশিত পত্র-পত্রিকায় বঙ্গবন্ধু কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার সংবাদ গুরুত্ব সহকারে ছাপা হয়। “Heavy Fighting as Shaikh Mujibur declares E Pakistan independent"  শিরোনামে, The Times' লেখে "Civil war raged in the eastern region of Pakistan after the provincial leader Sheikh Mujibur Rahman, had proclaimed the region an independent republic". 'The Financial Times' লেখে 'Civil war broke out in East Pakistan yesterday after Sheikh Mujibur Rahman declared an "Independent People's Republic of Bangla Desh". 'New York Times' এ লেখা হয় "Sheikh Mujibur Rahman arrested after a broadcast proclaiming region's independence. 'The Times of India' তে শিরোনাম করা হয়, **Mujib proclaims free Bangladesh."

বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর ১৯৭৭ সালে ক্ষমতাসীন সরকার আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ ও প্রকাশের উদ্দেশ্যে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এ প্রকল্পের আওতায় ১৯৮২ সালের নভেম্বর মাসে “বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধঃ দলিল-পত্র” শিরোনামে ১৫ খন্ডে উক্ত ইতিহাস প্রথম প্রকাশ করা হয়। তার ৩য় খন্ডের প্রথম পৃষ্ঠায় ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ তারিখে বঙ্গবন্ধু এদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন মর্মে যথারীতি উল্লেখ করা হয়। কিন্তু উক্তরূপ বাস্তবতা সত্ত্বেও ১৯৮০'র দশকে একটি বিশেষ মহল বঙ্গবন্ধুর স্থলে মেজর জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি উত্থাপন ও প্রচার শুরু করে। 

এখানে উল্লেখ্য, মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন এবং পরবর্তীতে এদেশের প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। তিনি তার জীবদ্দশায় কখনও ওই দাবি উত্থাপন করেননি। তার ইন্তেকালের পরে মহল বিশেষ কর্তৃক ওই দাবি উত্থাপিত হয়। পরবর্তীতে ২০০৪ সালে তৎকালিন সরকার উপরে বর্ণিত “বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ দলিল-পত্র” পুনঃমুদ্রণের নামে পুনঃসংস্করণ করে তার ৩য় খণ্ডের ১ নং পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর স্থলে মেজর জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে লিপিবদ্ধ করে। তদানুসারে স্কুলের পাঠ্যপ্রস্তক সংশোধন করে পুনঃসংস্করণ প্রকাশ করা হয়। উক্তরূপ ইতিহাস বিকৃতির প্রেক্ষিতে বিষয়টি অবশেষে কোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। জনৈক ড. এম এ সালাম বিষয়টি সম্পর্কে মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগে ২৫৭৭/২০০৯ নং রীট পিটিশন দায়ের করেন। মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগ ড. এম এ সালাম বনাম বাংলাদেশ সরকার নামীয় উক্ত রীট মামলায় গত ২১-৬-২০০৯ খ্রি. তারিখে প্রদত্ত রায়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রকাশিত ২৭শে মার্চ, ১৯৭১ খ্রি. তারিখের উপরে উল্লিখিত পত্র-পত্রিকা, বর্ণিত সময়ে অর্থাৎ ২৫-২৭শে মার্চ, ১৯৭১ খ্রি. তারিখে, তদানিন্তন মেজর জিয়ার সঙ্গে কর্মরত মেজর মীর শওকত আলী, ক্যাপ্টেন এনামুল হক চৌধুরী, লে. শমসের মুবিন চৌধুরী প্রমুখ সামরিক কর্মকর্তাগণের সাক্ষাৎকার, ২৬শে মার্চ, ১৯৭১ খ্রিঃ তারিখে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার প্রশ্নে, বিভিন্ন পুস্তকে প্রকাশিত জেনারেল টিক্কা খানের জবাব ১০ই এপ্রিল, ১৯৭২ খ্রি. তারিখে গণপরিষদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও মাননীয় স্পিকারের ভাষণ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংধিানের তফসিলে লিপিবদ্ধ ‘The Proclamation of Independence' সহ আনুসঙ্গিক ডকুমেন্ট ও তথ্যাদি বিশ্লেষণ পূর্বক নিম্ন বর্ণিত সার সংক্ষেপ তুলে ধরেন:-

“আমরা ঐতিহাসিক নই এবং ইতিহাস লিখন আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না। তবে উপরে বর্ণিত ঘটনাবলীর আলোকে প্রতীয়মান হয় যে, ১৯৭১ সনের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাত্রে পাকিস্তান সামরিক সরকারের সামরিক অভিযান আরম্ভ হইবার সঙ্গে সঙ্গেই ২৬ শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অয়্যারলেস, টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন মারফৎ সমগ্র বাংলাদেশে তাহার স্বাধীনতা ঘোষণার বাণী প্রেরণ করেন। গভীর রাত্রে ইহা চট্টগ্রামে গৃহীত হয়। ২৬শে মার্চের প্রত্যুষ হইতে মাইকদ্বারা চট্টগ্রাম শহরে এই ঘোষণা প্রচারিত হইতে থাকে এবং এই ঘোষণার সাইক্লোষ্টাইলকৃত কপি সর্বত্র বিবরণ করা হইতে থাকে যে শেখ মুজিব স্বাধীনতা ঘোষণা করিয়াছেন। দুপুর ২-২.৩০ মিনিটের সময় আওয়ামী লীগের চট্টগ্রামস্থ জেনারেল সেক্রেটারী এম. এ. হান্নান কালুরঘাটের বেতার ট্রান্সমিটার চালু করতঃ সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণা নিজের নাম উল্লেখ পূর্বক পাঠ করেন। তবে ইহা একটি অনির্ধারিত অনুষ্ঠান ছিল। ৯ নং প্রতিবাদী বেলাল মোহাম্মদ স্বাধীনতার এই ঘোষণা বেতারে নিয়মিত অনুষ্ঠান হিসাবে প্রচার করিবার প্রয়োজনীয়তা সর্বপ্রথম অনুভব করেন। তিনি চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে অবস্থিত প্রচার কেন্দ্র হইতে ইহা প্রচার করিতে ব্যর্থ হইয়া তাহার কয়েকজন সহকর্মীর সহায়তায় কালুরঘাটে অবস্থিত বেতার ট্রান্সমিটারটি পুনরায় চালু করেন। অতঃপর, সন্ধ্যা ৭-৪০ মিনিটের সময় নাম প্রকাশ ব্যতিরেকে আবুল কাশেম সন্দীপ অনুষ্ঠান ঘোষণা করেন। ইহা একটি গুপ্ত বেতার কেন্দ্র ছিল বিধায় নিরাপত্তার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সকলেই নাম প্রকাশ ব্যতিরেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক স্বাধীনতা ঘোষণা বারবার প্রচার করিতে থাকেন। এই সময় এম এ হান্নান উপস্থিত হন এবং নিজের নাম ঘোষণ ব্যতিরেকেই শেখ মুজিবের ঘোষণার আলোকে লিখিত বক্তব্য প্রচার করেন। প্রতীয়মান হয় যে, সেইদিন সন্ধ্যায় উক্ত বেতার কেন্দ্রে উপস্থিত প্রায় সকলেই বেতারে বক্তব্য রাখেন। বেতার কেন্দ্রে কর্মীগণ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছিলেন এই কারণে বেলাল মোহাম্মদ পরদিন ২৭শে মার্চ তারিখে পটিয়া থানায় গমন করতঃ মেজর জিয়াউর রহমানকে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে লইয়া আসেন। সন্ধ্যায় তাহার প্রস্তাব অনুসারে মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে একটি ঘোষণা পাঠ করেন (১৯৮২ সনের দলিলপত্রঃ তৃতীয় খণ্ড, পৃঃ২)। ২৫-২৭ শে মার্চ সময়ে যে সমস্ত সামরিক অফিসার মেজর জিয়াউর রহমানের সহিত কর্মরত ছিলেন তাহাদের মধ্যে তদানিন্তন মেজর মীর শওকত আলী, ক্যাপ্টেন এনামুল হক চৌধূরী, লেঃ শমসের মুবিন চৌধূরী প্রমুখ সাক্ষাৎকার প্রদান করিয়াছিলেন (দলিলপত্রঃ নবম খন্ড)। কিন্তু তাহারা কেহই মেজর জিয়াউর রহমান যে ২৭শে মার্চ বা ২৬শে মার্চ তারিখে নিজেকে 'Provisional President and Commander-in- Chief দাবী করিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করিয়াছিলেন তাহা তাহাদের সাক্ষাৎকারে বলেন নাই। এমনকি জিয়াউর রহমান তাহার জীবদ্দশায় কখনও এইরূপ করেন নাই।”

এ রায়ের আদেশাংশে মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগ ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ মেজর জিয়াউর রহমান, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ও তিনিই প্রথম এদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন মর্মে উক্ত দলিল-পত্রের ৩য় খন্ডের ২০০৪ সালে পুনঃমুদ্রণের ১ম পৃষ্ঠার বর্ণনা The Proclamation of Independence' এর পরিপন্থী তথা সংবিধান পরিপন্থী বিধায় অবৈধ ঘোষণা করেন এবং উক্ত খন্ডসহ একইরূপ বক্তব্য যে সব বই-পত্রে মুদ্রিত বা বিবৃত হয়েছে তা অবিলম্বে বাজেয়াপ্ত করবার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে নির্দেশ প্রদান করেন। পাশাপাশি উক্ত বিষয়ে সর্ব প্রকার বিকৃতি দূর করে সঠিক ইতিহাস লিপিবদ্ধ করবার পদক্ষেপ গ্রহণ করতেও সরকারকে নির্দেশ প্রদান করেন।

উক্ত নির্দেশ মোতাবেক সরকার ২০০৯ সালে উক্ত দলিল-পত্র সংশোধন করে পুনঃমুদ্রণ করেছে। উক্তরূপে আমাদের স্বাধীনতা ঘোষণা সম্পর্কে সৃষ্ট বিতর্কের অবসান ঘটেছে এবং উহার মাধ্যমে মিথ্যা পরাভূত হয়েছে ও সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

তথ্য সূত্রঃ
১। বি এল টি বিশেষ সংখ্যা- ২০১০
২। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান
৩। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ : দলিল-পত্র (৩য় ও ৯ম খন্ড)
৪। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐহিতাহসিক ভাষণের টেপ রেকর্ড

লেখক: মহানগর দায়রা জজ, ঢাকা

 
বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম