শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৪, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শেখ হাসিনার আরেকটি চমক

সৈয়দ বোরহান কবীর
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার আরেকটি চমক

অন্য রাজনীতিবিদদের ভাবনা যেখানে শেষ হয়, সেখান থেকে শুরু হয় শেখ হাসিনার ভাবনা। অন্য রাজনীতিবিদরা চিন্তা করেন আজকের। আওয়ামী লীগ সভাপতি চিন্তা করেন আগামীকালের। অন্যরা সবকিছু দেখেন সামনে থেকে। শেখ হাসিনা সবকিছু দেখেন চারপাশ থেকে। এ ভিন্নতা তাঁকে করেছে অসাধারণ। অনন্য। আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা ১৪ বছরের বেশি সময় ক্ষমতায়। ক্ষমতায় থাকার ম্যাজিক কী? এ প্রশ্নের উত্তরে অনেকে অনেক কথাই বলবেন। কিন্তু টানা ক্ষমতায় থাকার আসল রহস্য হলো শেখ হাসিনার ম্যাজিক। তাঁর অনন্য ও দূরদর্শী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এবং প্রজ্ঞার জন্যই আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায়। শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত গ্রহণে কতটা দূরদর্শী এবং ব্যতিক্রমী তার প্রমাণ এবার রাষ্ট্রপতি মনোনয়নে নতুন করে পাওয়া গেল। নতুন রাষ্ট্রপতি কে হবেন? এ নিয়ে দেশজুড়ে নানা আলোচনা ছিল। সম্ভাব্য রাষ্ট্রপতিদের তালিকা প্রকাশে দেশের গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে রীতিমতো প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, ড. মশিউর রহমানসহ বিভিন্ন ব্যক্তির নাম ঘুরে-ফিরে এসেছে বারবার। আওয়ামী লীগের নেতারাও নতুন রাষ্ট্রপতির ব্যাপারে ছিলেন অন্ধকারে। এমনকি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকও জানতেন না নতুন রাষ্ট্রপতির নাম। গত বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে নেতা-কর্র্মীদের নিয়ে ঘরোয়া আলাপচারিতায় বসেছিলেন ওবায়দুল কাদের। ওই আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন তাদের একজন জানালেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমকে সম্ভাব্য রাষ্ট্রপতির ব্যাপারে কিছু তথ্য দিচ্ছিলেন। জানাচ্ছিলেন, এমন একজন ব্যক্তি যিনি এমপি নন, আমলা নন, কিন্তু আওয়ামী লীগের। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমকে বলেছিলেন, নেত্রী এই তিনটা পয়েন্ট দিয়েছেন। তুমি বলতে পার কে? ওবায়দুল কাদের বা নাছিম কেউই তিন সূত্রের উৎস ধরে নতুন রাষ্ট্রপতির নাম ‘আবিষ্কার’ করতে পারেননি। অর্থাৎ নতুন রাষ্ট্রপতি কে হচ্ছেন, এ সম্পর্কে ১২ ফেব্রুয়ারি সকালের আগে আওয়ামী লীগের কোনো শীর্ষ নেতাই কিছু জানতেন না। কৌশলগত কারণেই শেখ হাসিনা নামটি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত গোপন রেখেছেন। ২০০৯ সাল থেকেই তিনি রাজনৈতিক কৌশলগুলো এভাবেই গোপন রাখছেন। যে কারণে তাঁর কৌশল অব্যর্থ হয়ে উঠেছে। তাঁর এ কৌশলেই বিরোধী দল পরাজিত। আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায়। দলের নেতা থেকে তিনি রাষ্ট্রনায়ক এবং বিশ্বনেতায় পরিণত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর চমক এটিই প্রথম নয়। গত ১৪ বছরের রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে তিনি নানা চমক দেখিয়েছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়। ঐক্যফ্রন্টের সভায় নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের স্থির বিশ্বাস ছিল প্রধানমন্ত্রী সংলাপের দাবি প্রত্যাখ্যান করবেন। এটিই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ইস্যু করতে পারবে। সে লক্ষ্যেই তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব করে চিঠি পাঠায়। যথারীতি আওয়ামী লীগের নেতাদের প্রতিক্রিয়া ছিল নেতিবাচক। তারা বললেন, কীসের সংলাপ। কোনো সংলাপ হবে না। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী সংলাপের প্রস্তাব গ্রহণ করলেন। শুধু জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নয়, স্বাধীনতাবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে বাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করলেন। এ সংলাপ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকেই পাল্টে দিল। দলীয় সরকারের অধীনে, সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের রেকর্ড হলো।

২০২০ সালের মার্চে করোনা প্রকোপে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল বিশ্বজুড়ে। বাংলাদেশেও লকডাউন ঘোষিত হলো। কিন্তু লকডাউনের চেয়েও বড় চমক দিলেন শেখ হাসিনা। তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় প্রদত্ত নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করে বেগম জিয়াকে জামিন দিলেন। এর ফলে জেল থেকে ‘ফিরোজা’য় থাকার অনুমতি পেলেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। পরে জানা গেল বেগম জিয়ার ছোটভাই, বোন গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাদের অনুরোধে প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক উদারতায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। যিনি তাঁকে গ্রেনেড মেরে শুধু রাজনীতি নয়, পৃথিবী থেকে চিরবিদায় করতে চেয়েছিলেন, তাঁর প্রতি এমন উদারতা এক বিরল ঘটনা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এ কৌশলী সিদ্ধান্ত বিএনপির রাজনীতিকে এক দ্বিধান্বিত রেখায় দাঁড় করিয়েছে। এ সিদ্ধান্ত যেমন চমকপ্রদ ছিল, তেমনি এ ব্যাপারেও আওয়ামী লীগের নেতারা ছিলেন অন্ধকারে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে বেগম জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়ায় মারা যান। এ সময় বিএনপি ২০১৪ সালের নির্বাচন বাতিল এবং নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে। অগ্নিসন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও এবং সহিংসতায় জনজীবন দুর্বিষহ। এর মধ্যেই প্রটোকল ভেঙে প্রধানমন্ত্রী চলে যান গুলশানে। বেগম জিয়াকে সান্ত্বনা দিতে। বেগম জিয়া তখন ঘোষণা দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য তাঁর গুলশানের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী গুলশানের অফিসে গেলে মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। ছোট গেট দিয়েও দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ভিতরে প্রবেশের সৌজন্যতা দেখানো হয়নি। সেদিন শেখ হাসিনার এই চমক তাঁকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়। বেগম জিয়া এবং তাঁর ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের এরকম অসৌজন্যমূলক আচরণে হতবাক হয়ে যায় গোটা দেশ। বিএনপির ওই লাগাতার আন্দোলনের অপমৃত্যুর জন্য এ ঘটনা বহুলাংশে ভূমিকা রেখেছে। ২০১৪ সালে আকস্মিকভাবে বেগম জিয়াকে টেলিফোন করে তাঁকে গণভবনে চায়ের নিমন্ত্রণ জানানো ছিল বাংলাদেশের রাজনীতির আরেক টার্নিং পয়েন্ট। আরেক চমক। ওই সাহসী সিদ্ধান্ত জনমতকে বিএনপির আন্দোলনের বিরুদ্ধে নিয়ে যায়। ওই নির্বাচনের আগে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে ‘সর্বদলীয় নির্বাচনকালীন সরকার’ গঠনের সিদ্ধান্ত ছিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে আরেকটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। বিএনপির অনেক নেতাই এখনো বলেন, ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ছিল বিএনপির মহাভুল। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বারের মতো শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করেই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। বিডিআর বিদ্রোহ সরকারের জন্য এক বড় সমস্যা হিসেবে সামনে আসে। এ সময় শেখ হাসিনা একক সিদ্ধান্তে সেনানিবাসে দরবার হলে গিয়ে সেনা কর্মকর্তাদের মুখোমুখি হন। তাদের উদ্দেশে বক্তৃতা দেন। অনেক উত্তেজনা ঠান্ডা মাথায় সামাল দেন। তার সঙ্গে ছিলেন তৎকালীন কৃষিমন্ত্রী এখন সংসদ উপনেতা, বেগম মতিয়া চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রীর ওই সিদ্ধান্তে চমক তো ছিলই, সঙ্গে ছিল সাহসিকতা। গত ১৪ বছরে দেশের রাজনৈতিক ঘটনাবলি নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করলে এরকম বহু চমকের দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে। যেসব চমকের সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক তাৎপর্য রয়েছে। এটি আসলে এক ধরনের রাজনৈতিক কৌশল। এটা অনেকটাই ঝানু দাবাড়ুর প্রাজ্ঞ চালের মতো। যে চাল প্রতিপক্ষ আঁচ করতে পারে না। আর আওয়ামী লীগ সভাপতির কৌশল যেন প্রতিপক্ষ জানতে না পারে সে জন্য তাঁর পরিকল্পনা এবং সিদ্ধান্ত তিনি দলের কাউকে বলেন না। এক-এগারোর আগে এরকম বহু ঘটনা আমরা দেখেছি। শেখ হাসিনা একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে তাঁর বিশ্বস্ত, ঘনিষ্ঠ দু-একজনকে বলেছেন। ব্যস তারাই এটা ফাঁস করে দিয়েছেন। পুরো কৌশলটাই ভেস্তে গেছে। এভাবে রাজনৈতিক জীবনে বহুবার প্রতারিত হয়েছেন। বিশ্বাসঘাকতার শিকার হয়েছেন। এক-এগারো এক্ষেত্রে সম্ভবত আওয়ামী লীগ সভাপতির সবচেয়ে বড় শিক্ষা। এক-এগারোর পর শেখ হাসিনা তাঁর কৌশল পরিবর্তন করেছেন। এখন তাঁর গুরুত্বপূর্ণ, স্পর্শকাতর সিদ্ধান্তগুলো যেমন গোপন থাকে, তেমনি সিদ্ধান্তে থাকে চমক। কেউ কেউ মনে করতেই পারেন নতুন রাষ্ট্রপতি কে হবেন, এ নিয়ে গোপনীয়তার দরকার কী? অবশ্যই গোপনীয়তার দরকার ছিল। পাঠক লক্ষ্য করুন, রাষ্ট্রপতি হিসেবে গণমাধ্যমে যাদেরই নাম এসেছে তাদেরই বিতর্কিত করার চেষ্টা হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ফেসবুক, ইউটিউবে কিছু ব্যক্তি এখন চরিত্র হননের খেলায় মেতেছে। নতুন রাষ্ট্রপতির নাম আগে জানাজানি হলে সেই নোংরামি শুরু হতো। তাছাড়া আওয়ামী লীগেও নানাজন নানাভাবে সিদ্ধান্ত পাল্টানোর জন্য দেনদরবার করত। একজন রাষ্ট্রপতি হলেন দেশের ঐক্য ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। তাঁকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা দেশের সংবিধান ও সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত। শেখ হাসিনা ভালো করেই জানেন, একটি মহল তৎপর। তারা সবকিছুকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। এ কারণেই তিনি এমন একজনকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে বেছে নিলেন, যার যোগ্যতা অসাধারণ কিন্তু তিনি অনালোচিত। কর্মদীপ্ত কিন্তু পাদপ্রদীপে নেই। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে আচমকা। এ সিদ্ধান্তে ষড়যন্ত্রকারীদের সমস্যা হয়েছে। কারণ নতুন মহামান্যকে নিয়ে মিথ্যার বেসাতি সাজাতেও তাদের সময় লাগবে। সমস্যাও হবে। শেখ হাসিনার ‘চমক কৌশল’ই রাজনীতিতে তাঁকে দিয়েছে দার্শনিকের মর্যাদা। সামনে নির্বাচন এবং আন্দোলন। সেখানেও হয়তো দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীর আরও বড় চমক। সেই চমকেই কেটে যাবে নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ।

লেখক: নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম