শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৭, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

স্বর্ণশিল্পের সম্ভাবনা ও বিকল্প বিনিয়োগ

আবু আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
স্বর্ণশিল্পের সম্ভাবনা ও বিকল্প বিনিয়োগ

বাংলাদেশে কয়েক বছর আগে স্বর্ণ নীতিমালা করা হয়েছে। এর সুফল এখনো পাওয়া যাচ্ছে না।

আমরা আশা করেছিলাম, বড় বড় শিল্প বা ব্যাবসায়িক গ্রুপ এখানে বিনিয়োগ করবে এবং আমাদের একটি সত্যিকারের স্বর্ণশিল্প গড়ে উঠবে। গণমাধ্যমের সূত্রে জানতে পেরেছি, বসুন্ধরা গ্রুপ দেশে গোল্ড রিফাইনারি স্থাপন করতে যাচ্ছে। এ উদ্যোগ অবশ্যই দেশের স্বর্ণশিল্পের একটি ব্রেক থ্রু হবে।

দেশে স্বর্ণশিল্প কেন গড়ে ওঠা দরকার, সে বিষয়গুলো নীতিনির্ধারকদের অনুধাবন করতে হবে। এরমধ্য দিয়ে অলংকার রপ্তানির একটি বিরাট সুযোগ আসবে এবং অনেক বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া যাবে।

তবে এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, দেশে ‘অল্টারনেটিভ অ্যাসেট হোল্ডিং’ হিসেবে স্বর্ণে বিনিয়োগের চাহিদা তৈরি হয়েছে। সেই চাহিদা পূরণে স্বর্ণশিল্পের বিকাশ দরকার। অনেক মানুষ ইকুইটি, বন্ড বা এফডিআরে স্বস্তি না পেলে বিকল্প হিসেবে গোল্ড কয়েন বা গোল্ড বার ধারণ করতে চায়, কিন্তু পায় না।

আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত স্বর্ণশিল্প বলতে যা বোঝায়, সেটি হচ্ছে স্বর্ণের দোকানদারি, যা অলংকার বিক্রয়ে সীমাবদ্ধ। এটিকে ঠিক গোল্ড ইন্ডাস্ট্রি বা স্বর্ণশিল্প বলা যায় না। ছোট-বড় হাজার হাজার স্বর্ণের দোকান রাজধানী থেকে উপজেলা পর্যন্ত গড়ে উঠেছে। কিন্তু এদের মান নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই। থাকলেও সেটি কার্যকর নয়। ফলে স্বর্ণ বিক্রয়ের নামে এক ধরনের ঠকাঠকির ব্যবসা এখানে হয় বলে বহুকাল ধরে মানুষ মনে করে। তাদের মধ্যে স্বর্ণের অলংকার কেনা নিয়ে অবিশ্বাস কাজ করে। এখানে স্বর্ণ কেনা যায়, কিন্তু বিক্রয় করলে উপযুক্ত দাম পাওয়া যায় না। মানে, আমাদের এখানে স্বর্ণের ট্রান্সফার্জাবিলিটি বা বিনিময়যোগ্যতা নেই। বিদেশে যত্রতত্র স্বর্ণ বিক্রয়ের দোকান বহু আগেই বন্ধ হয়ে গেছে। এই পটভূমিতে আমাদের নীতিনির্ধারকদের দেশে গোল্ড রিফাইনারি বা স্বর্ণ পরিশোধন কারখানা স্থাপনে বিনিয়োগকারীদের উৎসাহ দিতে হবে।

আমাদের এখানে কেউ স্বর্ণ বিক্রয় করতে গেলে দোকানদারের মাধ্যমে করতে হয়। এভাবে স্বর্ণ বেচাকেনার পদ্ধতিটি প্রাচীন। এটি দিয়ে গোল্ড ইন্ডাস্ট্রি হবে না। বিদেশে ধনী লোকজন সাধারণত ডলার, গোল্ড, ইকুইটি ও ফরওয়ার্ড মার্কেটে বিনিয়োগ করে। কিন্তু এখানে গোল্ড মার্কেটে বিনিয়োগের ব্যবস্থা নেই। আবার কেউ যদি ২০০ বা ৫০০ গোল্ড কয়েন ক্রয় করতে চায়, তাহলে সে এটি রাখবে কোথায়? এখানে কাস্টডিয়ান সার্ভিস নেই। আমাদের গোল্ড মার্কেট তৈরি করতে হলে স্বর্ণের কাঁচামাল আমদানি করা লাগবে এবং তা পরিশোধনের জন্য রিফাইনারি লাগবে। এসব করতে গেলে বড় আকারের বিনিয়োগ প্রয়োজন। দেশে যাঁদের বড় প্রতিষ্ঠান রয়েছে, তাঁদের এগিয়ে আসতে হবে।

দেশে ৩০ থেকে ৪০টি বড় বিজনেস হাউস রয়েছে। স্বর্ণ নীতিমালা হওয়ার পর আমাদের প্রত্যাশা ছিল এসব প্রতিষ্ঠানের অনেকেই এখানে বিনিয়োগ করবেন এবং তাঁরা এই খাতটিকে এগিয়ে নেবেন। এর মধ্যে বসুন্ধরার উদ্যোগটি খুবই ভালো। তারা এ খাতে পাইওনিয়ার হতে যাচ্ছে। স্বর্ণ নীতিমালায় বলা হয়েছে, স্বর্ণ আমদানি করবে ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক এভাবেই বলে দিয়েছে। কিন্তু আমাদের এখানে স্বর্ণের আমদানি শুল্ক প্রতি ভরিতে দুই হাজার টাকা। এর সঙ্গে আনুষঙ্গিক চার্জ যোগ হয়ে দাঁড়ায় সাড়ে তিন হাজার টাকা। বছরখানেক আগে এনবিআরের চেয়ারম্যান আক্ষেপ করে বলেছিলেন যে আমদানি শুল্ক কমানোর পরও স্বর্ণ চোরাচালান কমছে না। কিন্তু কেন চোরাচালান কমছে না বা নীতিমালা ফলপ্রসূ হচ্ছে না, তা পর্যালোচনা করা দরকার।

প্রকৃতপক্ষে দেশে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ চোরাচালান হচ্ছে। আর বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ চোরাচালান হওয়া মানে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা চলে যাওয়া। চোরাচালানের স্বর্ণ প্রধানত অবৈধ কাজে ব্যবহার করা হয়। যেমন—মাদক আমদানিতে ব্যবহৃত হয়। আবার যেসব ক্ষেত্রে আমদানিতে শুল্ক বেশি রাখা হয়েছে, সেখানে অবৈধ স্বর্ণ ব্যবহার করা হয়। আমাদের ব্যাগেজ রুলেও স্বর্ণ আনা সহজ। কিন্তু স্বর্ণ নীতিমালা করার পরও দেখা যায়, কয়েক বছর ধরে দেশে এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষ অবৈধ স্বর্ণ উদ্ধার করে যাচ্ছে। স্বর্ণ নীতিমালা হওয়ার পর এটি হওয়ার কথা ছিল না। এয়ারপোর্ট থেকে এয়ারপোর্টে অবৈধ স্বর্ণ জব্দ, চোরাকারবারি ধরা—এসব বেশির ভাগ দেশেই নেই।

আমার মনে হয়, ব্যাংকের মাধ্যমে আমদানির যে ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেটি কাস্টডিয়ান ব্যবস্থা হিসেবে হয়তো ঠিক আছে। কিন্তু এর আরো বিকল্প থাকা উচিত। আমি মনে করি, সরকারের পক্ষ থেকে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসে আলোচনা করা উচিত দেশে স্বর্ণশিল্প গড়ে উঠতে আর কী কী করা প্রয়োজন কিংবা এ ক্ষেত্রে কী কী প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।

ভারত প্রতিবছর ৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অলংকার রপ্তানি করে। তৈরি পোশাকসহ আমাদের মোট রপ্তানির পারিমাণও তাই। আমাদের অর্থনীতির যে অগ্রগতি তার সঙ্গে এটি যায় না। দেশে রপ্তানিমুখী স্বর্ণশিল্প গড়ে উঠলে এ খাতে বিশেষায়িত কারিগর শ্রেণিও তৈরি হবে, যা কর্মসংস্থানেও অবদান রাখবে।

এবার আসি স্বর্ণে বিনিয়োগ প্রসঙ্গে। আমরা যে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করি, বিদেশে ধনীদের অনেকেই এই বিনিয়োগ করেন গোল্ড মার্কেটে। বিশ্ববাজার বিশ্লেষকদের অনেকে বলছেন, সামনের দিনগুলোতে কাগজের মুদ্রার দাম কমে যাবে এবং স্বর্ণ ও হীরার দাম বাড়বে। কারণ হচ্ছে এগুলো সলিড অ্যাসেট। সমস্যা হচ্ছে, বাংলাদেশের মানুষকে স্বর্ণে বিনিয়োগ বা গোল্ড ধারণ করার সুযোগটা দেওয়া হচ্ছে না। ভারতের লোকজন, চীনের লোকজন স্বর্ণ ধারণ করতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ তো গোল্ড কয়েন খুঁজেও পাবে না। আবার বাজারে তা চালু হলে দেখা যাবে রাখার জায়গা গড়ে ওঠেনি। কারণ স্বর্ণের বার ঘরে নিয়ে কোনো লাভ নেই। এগুলো ঘরে নেওয়ার বিষয়ও নয় এবং বাইরের দেশে কেউ ঘরে রাখেও না। আমরা যেমন শেয়ার ক্রয় করে ঘরে নিই না, গোল্ড কয়েনের বেলায়ও তাই। এটি কাস্টডিয়ানের অ্যাকাউন্টে থাকতে হয়। শেয়ারের মতোই অর্ডার দিলে ট্রান্সফার হয়ে যাবে। দাম কমা-বাড়ার ওপর নির্ভর করে এর বিনিময় হবে। তাই কাস্টডিয়ান সার্ভিসকে অনেক বেশি উন্নত করতে হবে।

গোল্ড হোল্ডিং হচ্ছে অল্টারনেটিভ অ্যাসেট হোল্ডিং। এটিকে যদি সহজ করে দেওয়া হয়, তাহলে বাংলাদেশে যাঁরা ধনী মানুষ, বিশেষ করে যাঁরা সুপার রিচ, তাঁরা এদিকে ঝুঁকবেন। মনে রাখতে হবে, অলংকারের জন্য মানুষ স্বর্ণ ধারণ করার দিকে ঝুঁকবে না। কারণ অলংকারের জন্য খুব বেশি স্বর্ণের প্রয়োজনও হয় না। এই সময়ের শিক্ষিত নারীরা অলংকার খুব একটা পরতেও চান না। এখন বৈশ্বিক পদ্ধতিটাই হলো ইকুইটি, বন্ড, গোল্ড, কমোডিটি মার্কেট ও রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ করা। আমাদেরও সেভাবেই এগোতে হবে।

এ দেশে অর্থপাচার নিয়ে অনেক কথা হয়। প্রকৃতপক্ষে অর্থ আটকানো সম্ভব নয়। আইনের বেড়া তৈরি করে দেশে অর্থ ধরে রাখা যায় না, বরং বিনিয়োগ সুবিধা বাড়িয়ে অর্থ ধরে রাখার ব্যবস্থা করতে হয়। এ জন্য সামগ্রিক বিনিয়োগ সুবিধা বাড়ানোর পাশাপাশি স্বর্ণে বিনিয়োগের ক্ষেত্রও তৈরি করতে হবে।

স্বর্ণশিল্প বিকাশে বসুন্ধরা গ্রুপের এগিয়ে আসার খবরটি আশা-জাগানিয়া। আমি চাই বসুন্ধরা গ্রুপ দ্রুত বাজারে আসুক। তারা তাদের উৎপাদিত অলংকার, বার ও কয়েন দিয়ে বিশাল শোরুম স্থাপন করুক। সেখানে অলংকার থাকবে, গোল্ড বার থাকবে। বিদেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতাও থাকবে। একবার যদি এর সুফল কেউ পায়, দেখা যাবে অন্যরাও আসবে। আমার পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, দেশের উচ্চমধ্যবিত্তের মধ্যে বিকল্প বিনিয়োগের চাহিদা তৈরি হয়েছে, যেটি স্বর্ণশিল্প মেটাতে পারবে। এর পাশাপাশি চোরাচালানও কমে আসবে।

অবৈধ স্বর্ণকে বেআইনি কাজে ব্যবহার কিভাবে বন্ধ করা যায়, সেটি আরেকটি ইস্যু। কিন্তু যারা এসব করবে না, বরং বিশুদ্ধ উপায়ে বিকল্প বিনিয়োগ হিসেবে গোল্ড অ্যাসেট হোল্ড করতে চায়, তাদের জন্য সুযোগটি তৈরি করা হোক। ইকুইটি, বন্ড বা এফডিআর মার্কেট সারা পৃথিবীতেই প্রতিযোগিতামূলক। একটিতে আমার ভালো না লাগলে আরেকটিতে যাব, যাকে শেল্টার বলে। যেমন—এখন বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ঘটছে। মূল্যস্ফীতির আশ্রয় হচ্ছে গোল্ড হোল্ড করা। সারা পৃথিবীতে সবাই তা-ই করে। কারণ মূল্যস্ফীতি হলে কাগজের টাকার মূল্য কমে যায়। তখন লোকে সলিড কোনো অ্যাসেটের দিকে যায়। সলিড অ্যাসেটের মধ্যে স্বর্ণ হচ্ছে প্রথম পছন্দ। বিনিয়োগের জন্য এই ক্ষেত্রটি তৈরি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্বর্ণ নীতিমালাটি আরো পর্যালোচনা করা যেতে পারে।

লেখক: অর্থনীতিবিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম