শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

বাবা তোমাকে মনে পড়ে

আহনাফ ফাহমিন অন্তর
অনলাইন ভার্সন
বাবা তোমাকে মনে পড়ে

বাবা, তুমি এভাবে কথা বলতে বলতে চলে গেলে? গত ২৭ জানুয়ারি ল্যাবএইডের ৬০১ নম্বর কেবিনে ডা. আলী হোসেন সাহেব এসে বললেন, ‘আপনার ফুসফুস ভালো, তবে কিডনির ট্রিটমেন্ট দরকার যা ল্যাবএইডে সম্ভব নয়। কারণ সেখানে কভিড পজিটিভ রোগীদের সরেজমিন দেখতে যাই না।’ 

ম্যানেজিং ডিরেক্টর শামীম আঙ্কেল সব সময়ই আন্তরিক। বললেন, ‘মিসবাহকে ফোন করো। ও কি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবে?’ এই বলে কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে একটা ২ লাখ টাকার চেক লিখে মো. আলী আঙ্কেলকে দিয়ে পাঠালে ব্যাংক থেকে ফোন করে বলল, ‘স্যার সাইন মিলছে না।’ উত্তরে পাপা বলল, ‘শরীরটা ভালো নেই, একটু দিয়ে দেন।’ আমি চাচুকে কল করলাম, বলল, ‘আমি কথা বলেছি তুই নিয়ে যা, আমি আসছি।’ আমরা একই সময়ে পৌঁছলাম। 

২ তারিখ বেশ কষ্ট হচ্ছিল পাপার। সকালে আমাদের পূর্বপশ্চিমের তৎকালীন নিউজ এডিটর বিপুল আঙ্কেলকে ডাকল বাংলাদেশ প্রতিদিনের লেখাটা লিখবে বলে। কিন্তু না পেরে ঘুমিয়ে গেল। মা বলল, ‘আজকে মনে হয় লিখতে পারবে না।’ ওষুধ বন্ধ করল, কিন্তু ক্রিয়েটিনিন কমছে না। ৩ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় ডায়ালাইসিস দেওয়ার সময় বমি করল। সন্ধ্যায় কেবিনে এলো বিএসএমএমইউর ডাক্তাররা, দেখে বমির ইনজেকশন দিল। এর আগে একবার বলল চা খাবে। সঙ্গে সঙ্গেই ছোট চাচিকে বলা হলো চা রেডি করতে। চা আসার পর আর খেলো না। 

৩ তারিখে প্রথমে খুব বেশি কথা বলল না। চাচু সন্ধ্যার পর বাসায় গিয়ে আবার চাচিকে নিয়ে এলে একসঙ্গে রাত ৩টায় বের হলাম। জিজ্ঞেস করল, বিস্ময় কই? শুধু বলল, ‘আমাকে বাসায় নিয়ে যাও। আমি বাসায় যাব।’ ৪ তারিখ সকালে যাওয়ার পর দেখি উঠে বসলে ব্যালান্স হারিয়ে পড়ে যাচ্ছে। মা বলল, কিছুই খাচ্ছে না। মুখে ঘা হয়ে ঠোঁট ফেটে রক্ত পড়ার কারণে ঝাল-মসলা খেতে পারত না। গ্রিল চিকেন আর ম্যাসড পটেটো আনলাম। জিজ্ঞেস করল, ‘খাবার কে এনেছে ওপরে?’ আমি বললাম, ‘সুমন’। ঢঙ করে আবার বলল, ‘ও তো তোমার ম্যানেজার।’ 

ততক্ষণে চাচু চন্দ্রস্মিতা, রোদসী, চাচি ও বিস্ময়কে নিয়ে হসপিটালে এলো। ৪ তারিখ বিকালেই ল্যাবএইড থেকে অ্যাম্বুলেন্স আনিয়ে রওনা হলাম। অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর আগে চাচিকে জিজ্ঞেস করল, ‘অন্তর কী বলে। কী খোঁজে দেখো।’ অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর সময় বলল, ‘আমাকে কই নাও?’ বললাম, ল্যাবএইডে নিয়ে যাই, ওখানে ভালো হবে। হঠাৎ আবার বলল, কোনো কথা ছাড়াই, ‘তোমার মা হাউসওয়াইফ।’ 

ল্যাবএইডে নিয়ে এমআরআই করিয়ে আইসিইউতে। মায়ের খালাতো ভাই, নিউরোসার্জন রাজিউল হক এলেন দেখতে। মামাকে দেখে আবার বলল, ‘ভাবি কই, আপনি তো শুধু একলাই ঘুরলেন।’ ডক্টররা আশাবাদী বেস্ট্রাক্টা নিরাময়যোগ্য। শুধু একটা হাতে শক্তি পাচ্ছিল না। আমরা রাতেই সিদ্ধান্ত নিই, নিয়ে যাব দিল্লি। ভারতের হাইকমিশনের সহায়তায় সব পারমিশনও অ্যারেঞ্জ করছিলাম। বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান হাউস থেকে পাপার ফোনে ফোন করে আমাকে জানানো হলো বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের পাশে আছে। যে কোনো প্রয়োজনে উনারা সবকিছু করবেন। আমার বাবা সেদিন দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার পথে। কিন্তু এটাই মানবতা। 

বসুন্ধরা গ্রুপ বাবা চলে যাওয়ার পরও আমাদের পাশে আছে। চেয়ারম্যান সাহেব ও এমডি সাহেবের সঙ্গে তোমার (বাবা) প্রায় ১৫ বছরের সম্পর্ক। উনারা তোমাকে আসলেই ভালোবাসতেন। দেশে অনেক শিল্পপতি আছেন, কিন্তু সবাই মানবিক না। সবাই স্বার্থ ছাড়া মানবতা থেকে এত কিছু করেন না। চাচ্চু যখন ব্যাংক থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের টাকাটা উঠিয়ে আনছিল, ২৭ নম্বরের মোড় ক্রস না করতেই আমি ফোন দিলাম। ডক্টররা বলছে, কন্ডিশন ডেটোরিয়েট করছে, মনে হয় আর নেওয়া যাবে না। ৫ তারিখ ৩টার দিকেই বুঝে গেলাম বাবা আর আসছে না। ৪টা ৮ মিনিটে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলে লাইফ সাপোর্ট খুলে দেওয়া হয়। 

আকাশের দিকে চেয়ে ভাবলাম, আল্লাহ আমাদের কীসের শাস্তি দিলেন! কিছুক্ষণ পর সব মিডিয়া, ক্যামেরা এসে হাজির। বাবার বন্ধু, সহকর্মী, শুভানুধ্যায়ী সবাই আসছে একে একে। বাবার মৃত্যুর কথা নিজের মুখে বলতে হৃদয় ভেঙেছে। বাবাকে হারিয়ে গত এক বছরে টের পেয়েছি বাবা কেন বলত, জীবন বড় কঠিন। চন্দ্রস্মিতা তো মাঝে মাঝে একা একা কথা বলে এটা মনে করে যে, তুমি শুনতে পাও। বিস্ময় তো প্রথম তোমাকে স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নেও নাকি আমাকে কে আঘাত করছে বলে তুমি ছোটাছুটি শুরু করেছিলে। ফিল করে। 
রোদসী এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে। ছোট চাচির কাছে তো আপন বড় ভাই ছিলে। আমার বড় চাচুও বাবার অনুপস্থিতি অনুভব করেন কিন্তু তার প্রকাশটাই একটু অন্যরকম। বড় চাচু অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান পীর ’৭৫-পরবর্তীতে সুনামগঞ্জের জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক, পরে দুবার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। বড় চাচুর হাত ধরেই বাবা ও ছোট চাচু ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যোগদান করেন। ছোট চাচুর সঙ্গে তোমার বন্ধন এই লেখায় বলা যাবে না। মানুষ যে এই বয়সেও ভাই হারিয়ে এতটা ভেঙে পড়ে তা স্বচক্ষে না দেখলে বোঝা যাবে না। নঈম নিজাম আঙ্কেলের সঙ্গে তোমার বন্ধুত্ব ছিল ভাইয়ের মতো। আমি জানি তোমার এই অকালমৃত্যুতে আঙ্কেল কতটা একা অনুভব করেন। তোমাদের অফিসে মাঝে মাঝেই যাই।

গত একটা বছর শুধু এটাই ভাবি যে, আমার বাবা এত চেয়েছিল আমাকে ব্যারিস্টার হিসেবে দেখতে, অথচ বাবা শুনেও যেতে পারল না। মানুষের জীবনে হয়তো সব স্বপ্ন পূর্ণতা পায় না আবার অনেক স্বপ্ন পূর্ণ হলেও কোথাও একটা শূন্যতা থেকে যায়। আমার জীবনে গর্ব করার মতো কিছু নেই, কিন্তু একটা জিনিস আছে সেটা বাবা নিজের জীবনের শেষ বছরগুলোয় আমাকে নিয়ে খুব খুশি ছিলেন ভরসা করতেন।

সুনামগঞ্জে তোমার জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছিল। সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় ইদগাহ উপচে রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমার জানাজার নামাজ পড়েছে। তোমার জন্য আয়োজিত শোকসভায় জুবিলীর মাঠ ছাড়িয়ে ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে উকিলপাড়া পর্যন্ত মানুষ। ঢাকা থেকে অনেক দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিক গিয়েছিলেন। শামীম ওসমান চাচা তোমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা থেকে বলেছিলেন, তোমার জীবন সার্থক। তবে আমার কষ্ট তো সারা জীবন থেকেই যাবে।

আমার বাবার জীবনে ভুল থাকতে পারে, কিন্তু সে কোনো অপরাধ করেনি। কারও বিশ্বাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। আমার বাবা তার সন্তানদের কোনো কষ্ট দেয়নি। তার পরিবারের সঙ্গে কোনো দিন স্বার্থপরের আচরণ করেনি। আমার বাবার সীমাবদ্ধতা ছিল যে কোনো মানুষের মতোই। এত কিছুর পরও বাবা সত্য বলতে দ্বিধা করেনি কোনো দিন। নিজের লাভক্ষতি নিয়ে এত চিন্তা করলে তো আমাদের আর কোনো চিন্তাই থাকত না। দুর্নীতি নিয়ে বেশি লেখালেখির পর পাপার অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছিল সরকারি একটা সংস্থা। পরে তার ব্যাংকের টাকা দেখে নিজেরাই লজ্জা পেয়েছে। পড়ালেখা করে আমি ডিগ্রি পেয়েছি। কিন্তু জীবনে সরল মন নিয়ে মানুষকে বিশ্বাস করতে বাবাকে দেখেই শিখেছি।

এখনো সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করি। এত প্যাঁচ বুঝি না। আমাদের প্রজন্ম এত লাভক্ষতির হিসাব বোঝে না, বোঝে কোনটা সত্যি কোনটা মিথ্যা। কী জানি তুমি যে কোনো দিন একটা সরকারি প্লটও চাওনি, যেটা সব সাংবাদিক পেয়ে থাকে। মানুষ কি জানে তোমার ব্যাংকে মৃত্যুর সময় কত টাকা ছিল। সাংবাদিকের অনেক কথা পক্ষে গেলে কিছু বিপক্ষে যাবে। কিন্তু কোনো দিন তো কিছু নিয়ে মিথ্যা বল নাই। আল্লাহ সব জানেন, সব দেখেন। বড় সন্তান হিসেবে বাবার কঠিন বিপর্যয় কাছ থেকে দেখেছি। আমি জানি হয়তো একদিন অনেকে তোমাকে ভুলে যাবে, হয়তো আমাদের চিনেও চিনবে না। কারণ আমার বাবার তো আর দেওয়ার কিছু নাই।

বাবা মানুষকে বড় করতে জানতেন। গ্রামের একদম সাধারণ বাল্যকালের বন্ধুকে গর্বের সঙ্গে বন্ধু বলে পরিচয় দিতেন। আত্মীয়দের আপন করে নিতেন। যেখানে ভালোবাসা পেয়েছেন, সম্মান পেয়েছেন সেখানে বারবার ছুটে গেছেন। যেখানে পাননি সেখানে ফিরেও তাকাননি। বাবা মানুষকে বড় করে আনন্দ পেতেন। কারও ওপর অভিমান হলে মুখের ওপর বলেছেন।

কত যে শিশুসুলভ খুনসুটি ছিল। আবার নতুন জুতা কিনলে আমাকে বলত তুমি আমার জুতার দিকে তাকাবা না, এটা আমি দেব না। আবার নিজেই বলত বেশি ভালো লেগেছে নিয়ে গেলে নিয়ে নে। শেষবার হসপিটালে যাওয়ার কয়দিন আগে একদিন জিজ্ঞেস করল আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান কী, আমি বললাম জানি না। আমি তো একটা টু-ডোর মারসিডিস কিনতে চাই। শুনে মাকে বলল, ‘দেখো ডায়না, এই ছেলেকে নিয়ে আমি কী করি? ও তো এখনো বাচ্চাই থেকে গেল!’


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম