শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আমার বন্ধু পীর হাবিব

এবিএম জাকিরুল হক টিটন
অনলাইন ভার্সন
আমার বন্ধু পীর হাবিব

বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে সাফল্যের তীরে ভেড়া এক কলমযোদ্ধা বন্ধু পীর হাবিবুর রহমান। আমরা উভয়ে উভয়কে হৃদয়ের গভীর থেকে সম্মোধন করতাম দোস্ত বলে সেই পরিচয়ের প্রথম দিন থেকে। আবেগ, যুক্তি, অপ্রিয় সত্য ও তথ্যনির্ভর কলাম লেখায় এক দ্রুতিময়, ছান্দিক সাবলীল ওর ছিলো পথচলা।

সংবাদ লেখায়, কলামে, গদ্যে, সাহিত্যের প্রায় সব শাখায় লিখবার রুচি ও রসবোধ, শব্দ নিয়ে খেলা তার লেখাকে করে তুলতো সুখপাঠ্য। তার হাতে শব্দ বাজতো ঘুঙুরের মতো। কারো ভাবা-না ভাবা মাথায় নিয়ে কখনো কলম ধরতো না। হিসেবের খাতা বাইরে রেখে দেশ, মানুষ ও উদার অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন মাথায় রেখে ও কলম চালাতে আমৃত্যু।

সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলতেই সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতো সর্বদা। কোনো ভনিতা ছাড়াই নিজের বিশ্বাসকে সোজাসাপ্টা লেখে ফেলতো। রাখঢাক না করে মনের তাগিদে লেখে যেতো নিরন্তন। হটাৎ রেগে যাওয়া, হটাৎ আবেগে ভাসা পীর হাবিব বিশ্বাস করতো এবং দ্বিধাহীন চিত্তে নিজের বিশ্বাস লেখে যেতো সর্বদা। ওর বিশ্বাসে সৃষ্টিশীল মানুষের ক্ষরণ, অন্তহীন হাহাকার, অতৃপ্তি ও দহন দ্রোহ থাকতো, যা ওর নিজেরও আমৃত্যু ধারন করতো। 

তার রোমান্টিক প্রেমিক হৃদয়ের সবটা জুড়ে ছিলো রবীন্দ্রনাথ। সত্যের পক্ষে বিদ্রোহ করে উঠতো নজরুল। হৃদয়ের গহীনে লুকানো থাকতো লালন। মনের ক্ষত নিয়ে চরম প্রেমিক ও কবি হতে হয় যেমন বিশ্বাস করতো, তেমনি ও জানতো হৃদয়ে রক্তক্ষরণ না হলে লেখক-সাংবাদিকও হওয়া যায় না। তার এই মন তাকে টেনে নিয়ে যেতো তার প্রথম প্রেম জন্মশহর জল-জোছৎনার শহর সুনামগঞ্জে।

এই হাওড় ঘোড়া জল থৈ থৈ মফস্বল শহরেই ১৯৬৩ সালের ১২ নভেম্বর, মঙ্গলবার বেলা ১২টায় জন্মগ্রহণ করে ছিলো দোস্ত পীর হাবিব। বাবা মরহুম রইস আলী পীর ও মা সৈয়দা রহিমা খানম এর সপ্তম সন্তান হিসেবে। ছেলে বেলা থেকেই ডানপিটে, দুরন্ত, পাড়া ও স্কুল মাতানো দস্যি ছেলে ছিলো আমার এই বন্ধু। কৈশোর থেকেই ছাত্রলীগের মিছিলে হাঁটতে শুরু করে।

সুনামগঞ্জ সরকারি জুবলী স্কুল থেকে এসএসসি এবং সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে ভর্তি হয় সবুজে ঘেরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে। এই বিভাগ থেকেই বিএ অনার্স ও এমএসএস শেষ করে। যদিও আমরা দু'জনই ১৯৮৭'র মাস্টার্স। তবে এরশাদ ভ্যাকেশনের কারনে আমরা ক্যাম্পাস ছাড়ি ১৯৯০/৯১ কিছুটা পরে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে ওর সাংবাদিকতার হাতেখড়ি সেই '৮৪ সাল থেকেই। এর মাঝে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে ৮৫ সালে কারাবরণ করে। আমি ও দুইজন পাশাপাশি হলে থাকতাম। হাবিব থাকতো এস এম হলে আর আমি থাকতাম সৈয়দ আমির আলী হলে। আমরা দুই সংগঠন করলেও গভীর রাত পর্যন্ত ক্যাম্পসে বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেরাতাম। টিকিট করে ভিসিআরে হিন্দি বাংলা ছবি দেখতাম।

পীর হাবিব এর বন্ধুত্বের গভীরতা বুঝানের জন্য একটা ঘটনা উল্লেখ না করে পারছি না। রাকসু নির্বাচনে পীর হাবিব ও আমি দুই জন দুই প্যানেল থেকে পত্রিকা সম্পাদক পদে নির্বাচন করি। আমি সংগ্রাম পরিষদের প্যানেল থেকে রাকসু'তে নির্বাচিত হই। ও হেরে যায়। কিন্তু আমাদের সম্পর্কে বিন্দু মাত্র আঁচ লাগেনি। বরং ও আমাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে বলে, তুই উঠা মান তো আমিই উঠা। এই হচ্ছে আমার দোস্ত পীর হাবিব।

৯১ এ ঢাকায় এসে ও সাংবাদিকতার পেশায় নিজেকে জড়িয়ে ফেলে। শুরুতে দৈনিক বাংলাবাজার, দৈনিক যুগান্তর কাজ করতে করতে আপাদমস্তক রিপোর্টার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলে। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী দৈনিক আমাদের সময়- এ ঢাউস সাইজের এক একটি কলাম বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে সর্বোচ্চ বিতর্কের ঝড় তোলে। তখন থেকেই প্রথাভাঙ্গা কলামিস্ট হিসেবে ওর অবির্ভাব ঘটে। তারপর থেকে মৃত্যুঅবধি দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দুই হাত খুলে লিখে গেছে। পাশাপশি শত বাস্তবতা ও অস্থিরতার মাঝেও লিখে গেছেন উপন্যাস, গল্প সহ সাহিত্যের সব শাখায়। চালিয়ে গেছেন টিভি টকশো।

এর মাঝেই ক্যাম্পাস জীবনের প্রেমের ইতি টানতে ৯৩ সাল মগবাজার কাজী অফিসে কবুল কবুল বলে একুশে পদক প্রাপ্ত ভাষাসৈনিক এ্যাডঃ গোলাম আরিফ টিপু'র কন্যা ডায়না নাজরীনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় বন্ধু পীর হাবিব। ওদের ভালোবাসার ফলন দুই সন্তান, পুত্র আহনাফ ফাহমিন অন্তর ও কন্যা রাইসা নাজ চন্দ্রস্মিতা। 

প্রকৃতি আর সুন্দরের পূজারী পীর হাবিব ভরা পূর্ণিমার রাতে হাওড়ের নৌবিহারে প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়ার সুখ খুঁজতো সর্বদা। জোছনার গাহনে শরীর ধুয়ে ধুয়ে বিশুদ্ধ হতো সুযোগ পেলেই। বৃষ্টি, কাদা, ধুলিমাখা স্মৃতির সুনামগঞ্জ শহরে, বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে ঘরে ফেরা কিংবা অচেনা ছুটি ঘোষণা করে বিরতিহীন আড্ডার নস্টালজিক ওকে ভীষণ ভাবাতো। ইচ্ছা ও মনের বিরুদ্ধে চলতে বললে ওর শরীর অবশ হয়ে আসতো। চোখে মুখে নামতো বিষন্নতা। বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে কেটে অর্ধেকের বেশি জীবন পার করা পীর হাবিব জীবনের পরতে পরতে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছিলো বহুবার। তবু মাথা নত করেনি আমৃত্যু।

দোস্ত পীর হাবিব দেশে করোনা শুরুর কিছুদিন পর ২০২০ থেকেই জটিল রোগে ভুগছে শুরু করে। যদিও ওর মনোবল, চলাফেরা কথাবার্তায় তা বুঝবার উপায় ছিলো না। তার পরেও চিকিৎসা শুরু হয়ে গেলো। কিন্তু চুড়ান্ত চিকিৎসার মাঝ পথে বাধাগ্রস্ত হয় করোনার কারণে। সব যোগাযোগ বন্ধ ছিলো বলে।

অবশেষে ঢাকার সঙ্গে ভারতের আকাশ যোগাযোগ শুরু হয় রবিবার, ২২ আগস্ট। বন্ধু পীর হাবিব ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে মুম্বাই যায় ওর বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টেশনের জন্য। মে মাসেই করার কথা ছিলো। করোনার প্রলয় যোগাযোগ ছিন্ন হওয়াই দেরি হয়ে গিয়েছিলো। ওর চিকিৎসক যাকে ভারতের মানুষ অনকোলজির ভগবান বলে সেই সুরেশ আদবানি জাসলুক হসপিটালে বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টে ওর শরীরের টিস্যুই ব্যবহার করেন। ২০২০ এর ডিসেম্বরে ওর মালটিপল মায়োলমা নামের ক্যানসার ধরা পরলে মুম্বাই যায় চিকিৎসার জন্য। মোট ২২টি কেমো ইনজেকশন নিতে হয়েছিলো। ওরাল কেমো চলেছে একই সাথে। তখন ভিডিও কনফারেন্সে আদবানির চিকিৎসা চলেছে। কিছু টেস্ট দিলে রিপোর্ট দেখে বলেছিলো ডিজিজ কন্ট্রোলে।

এ রোগকে তারা ডায়াবেটিসের সাথে তুলনা করতেন। যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। অনেকে কেমো নিয়ে মেডিসিন নির্ভর জীবন কাটালেও এর চুড়ান্ত চিকিৎসা বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট। এতে শরীর বিষমুক্ত হয়। দোস্ত সেটিই করার সিদ্ধান্ত নেয়। জীবনে যখন যেটির মুখোমুখি হয়েছে মানসিক শক্তিতেই মোকাবেলা করেছে তখন। মানসিক শক্তি হারায়নি ও মোটেই। আমার মত ওর হার্টেও তিনটি রিং ছিলো। ৬ বার এনজিওগ্রাম করিয়েছে, তবু অদম্য গতিতে ছুটে চলা থামেনি কখনো।

বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট করার পর ওকে একমাস হসপিটালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিলো। সেই সময়টা ওর জন্য বড়ই কষ্টের ছিলো। তারপর কিছুদিন মুম্বাই শহরে থাকতে হয়েছিলো ওকে পর্যবেক্ষণের জন্য। ওর সাথে তখন ছিলো ছোট ভাই সেন্টু ও ওর ছেলে অন্তর। বন্ধু ক্যানসারকে জয় করে দেশে ফিরে এলো ঠিকই। কিন্তু করোনাকে আর পরাজিত করতে পারলে না আমার বন্ধু। যদিও সুরেশ আদভানি বারংবার ওকে বলছিলো ক্যান্সারকে পরাজিত করেছো ঠিক কিন্তু প্রচুর ও পাওয়ারফুল কেমোর কারনে তোমার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এখন শূন্যের কোটায়। তাই করোনা হলে রক্ষা নেই। ডাক্তাদের সেই কথা মেনে মাস খানিক ঘর বন্দী থেকে জল, জোসনা, কাজ ও আড্ডা প্রেমি পীর হাবিব একদম হাঁপিয়ে উঠেছিলো। তাই প্রথম প্রথম সপ্তাহে দুই এক দিন দৈনিক প্রতিদিনের অফিসে যাওয়া শুরু করে ছিলো। তারপর সকলের আপত্তি উপেক্ষা করে স্বপরিবারে ওর প্রাণের শহর, জল, জোসনা, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে যেয়ে কয়েকদিন প্রিয় স্বজনদের সাথে কাটিয়ে ঢাকায় ফিরে বেশ আনন্দে ছিলো। সেই সাথে ওর করোনা ভীতিও আস্তে আস্তে কমতে শুরু করলো। যে কারনে পরবর্তীতে ও আমাদের দুই এক জন ঘনিষ্ট বন্ধু বান্ধবীর ছেলে-মেয়ের বিয়েতে অংশগ্রহণ করেছে। যদিও আমি বারং বার মানা করেছি। কিন্তু ও তো ওর ইচ্ছাকে দমন করে কথা শোনার পাত্র ছিলো না।

২০২২ এর জানুয়ারির ১৮ তারিখে ও বেশ অসুস্থ বোধ করতে লাগলো। ১৯ কিংবা ২০ জানুয়ারিতে ওর করোনা টেস্ট করালো। ২২ তারিখে করোনা টেস্টের রেজাল্ট এলো পজেটিভ। ওর পরিবারের সবাই সহ আমরা প্রচণ্ড ভয় পেয়ে গেলাম। ওকে সঙ্গে সঙ্গে মিজবা ল্যাবএইড এ ভর্তি করলো প্রখ্যাত বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর আলী হোসেনের আধিনে। উনি ২৬ তারিখ বললেন করোনা এখন কন্ট্রোল, তাই এখন আর তেমন কোনো চিকিৎসা নেই আপনার। কিন্তু হটাৎ করে হাবিব এর ক্রিটিনিয়েন ১০৫ থেকে বেড়ে ৬৬৬ হয়ে গেলো। ল্যাবএইড ডাইলোসিস করতে রাজি হলো না। মিজবা বিশেষ ব্যবস্থা করে ওকে পিজি'তে ভর্তি করলো। পিজি থেকে আবার ল্যাবএইড এ আনা হলো। তারপর ওর অবস্থা দ্রুত অবনতি হতে শুরু করলো। আমি ৫ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে ল্যাবএইড হাসপাতালে গিয়ে নিচে মিজবার সাথে দেখা। ও আমাকে দেখে হাউমাউ করে কেঁদে উঠে বললো ভাইজান সব শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমিও চোখ মুছতে মুছতে ইসিইউ তে গেলাম। ওকে তখন লাইফ সাপোর্ট নেওয়া হয়েছে। আইসিইউ এর বাহিরে অন্তর, চন্দ্রস্মিতা, ডায়না, রেদলা, দিনা সহ সবাই কাঁদছে।

বেশ কয়েক বার নিয়ম ভেঙ্গে আইসিইউ এর ভিতরে গেলাম। দোস্ত পীর হাবিব নিথর নিস্তব্ধ। ও আমার দিকে তাকাচ্ছে না। নড়াচড়া করছে না। একাধিক ডাক্তার জটলা করে বিশেষ কিছু আলাপ করছে কিন্তু আমাদেরকে কিছু বলছে না। আমরা সবাই তাদেরকে বার বার চাপ দিচ্ছি। উনারা বলছে দাঁড়ান, আরেকটু দেখি। অবশেষে ৫ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪.০৮ মিনিটে ওর লাইফ সাপোর্ট খুলে দিয়ে আনুষ্ঠনিকভাবে ডাক্তার ওর শেষ বিদায়ের ঘোষণা দিলেন। আমি কাঁদতে কাঁদতে অন্তর কে বললাম, বাবা কি তোমাকে বিশেষ কিছু বলে গেছে? অন্তর বললো, চাচ্চু বাবা বলেছে, আমার মরদেহ তোরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিবি। জাতীয় প্রেস ক্লাবে, দৈনিক প্রতিদিন এর অফিসে নিবি ও সুনামগঞ্জে বাবা মা'র পাশে সমাহিত করবি। আমি প্রথমে নঈম নিজাম ভাইকে আমেরিকায় ফোনে জানলাম। তারপর পীর হাবিব এর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেবার অনুমতির জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারকে ফোন করলাম। স্যার বললেন, এটার দায়িত্ব সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের। আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলাম জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস ভাইকে। উনি সাফ আমাকে জানিয়ে দিলেন করোনাকালে আমরা কারো মরদেহ শহীদ মিনারে নেইনি, পীর হাবিবের মরদেহও নেওয়া সম্ভব নয়। তারপর বেশ কয়েক বার কুদ্দুস ভাই এর সাথে কথা বলে উনাকে বুঝাতে সক্ষম হলাম যে, এটা জাতীয় দাবি। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শোক জ্ঞাপন করেছেন। এটা আপনাকে অনুমতি দিতেই হবে। উনি অনেক কষ্টে রাজি হলেন।

আমরা ৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা নাগাদ বন্ধুকে তার উত্তরার বাসায় নিয়ে এলাম। ওর প্রথম নামাজে জানাজা হলো ঐদিন বাদ এষা উত্তরা চার নম্বর সেক্টর জামে মসজিদে। তারপর সারা রাত আমরা ফ্রিজিং গাড়িতে লাশ রেখে উত্তরার বাসায় রাত কাটালাম। তারপর ৬ ফেব্রুয়ারি সকালে লাশের গাড়িতে অন্তর ও আমি এবং পিছনের গাড়িতে মিজবা সহ অন্যরা মিলে বন্ধুর মরদেহ নিয়ে সকাল ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রওনা দিলাম। আমরা সকাল ১০:৪০ মিনিট নাগাদ শহীদ মিনারে পৌছে গেলাম। তখন শহীদ মিনারে সর্বস্তরের হাজারো লোকের উপস্থিতি। এখানে দেশের প্রায় সকল রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী ও নানা সংগঠন ও সাধারণ মানুষের দেওয়া ফুলে ফুলে ঢেকে গেলো বন্ধু পীর হাবিবের কফিন। সেখান থেকে বন্ধুকে নেওয়া হলো জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে। প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক নেতারারা সকল সকল সাংবাদিকগণ শ্রদ্ধা জানানো পর বাদ যোহর দ্বিতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো সেগুনবাগিচা রিপোর্টার উইনিটিতে। সেখানে সর্বস্তরের সাংবাদিক ও সাধারণ মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদন ও তৃতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো তার প্রিয় কর্মস্থল দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর বসুন্ধরা কার্যালয় চত্বরে। সেখানে দীর্ঘ দিনের সহকর্মীদের অশ্রুসিক্ত শ্রদ্ধা নিবেদন ও চতুর্থ জানাজা শেষে বন্ধুকে নিয়ে গাড়ি বহর ছুটলো তার জন্মস্থান সুনামগঞ্জে দিকে। কিন্তু সিলেটের সর্বস্তরের মানুষের দাবি মুখে রাত দশটা সময় সিলেট শহীদ মিনারে কিছু সময় বন্ধুর কফিন রাখা হলো সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। সেই গভীর রাতেও সিলেট শহীদ মিনারে হাজারো জনতা শ্রদ্ধা জানানের পর বন্ধুকে নেওয়া হলো তার জন্মের শহর, প্রাণের শহর, জল ও জোৎসনার শহর, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে। যেখানে তার শৈশব, কৈশর, স্কুল, কলেজ বেড়ে উঠা। যে সুনাজগঞ্জ ঈদগাহে শিশুকাল থেকে ঈদের নামাজ আদায় করেছে আমার বন্ধু পীর হাবিব, সেই ঈদগাহেই হাজার হাজার জনতা বন্ধুকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো শেষে পঞ্চম জানাজা পর বন্ধুর পূর্বপুরুষের ভিটা, যেখানে শুয়ে আছে তার পূর্বপুরুষ তথা ওর প্রাণপ্রিয় বাবা মা। সেই মাঝবাড়ীতে ৭ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জানাজা শেষে বন্ধুকে তার শেষ ইচ্ছা মোতাবেক তার মা বাবা'র কবরের পাশে সমাহিত করা হলো।  সেই সাথে শেষ হয় পীর হাবিব নামক এক বর্ণাঢ্য জীবন উপাখ্যানের।

হে বন্ধু ওপারে ভালো থাকিস তোর মত করে। তোর সন্তান, স্ত্রী, পরিবার পরিজন, বন্ধু-বান্ধবসহ লক্ষ কোটি পাঠক আমরা হাজার স্মৃতি বুকে নিয়ে বেঁচে আছি বেদনায় নীল হয়ে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম