শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

এবিজি বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতায় নারী ফুটবল দলের নতুন অধ্যায়

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
এবিজি বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতায় নারী ফুটবল দলের নতুন অধ্যায়

স্বাধীনতার আগের দিনগুলোতে কখনো ভাবতে পারিনি বাঙালি মেয়েরা মাঠে ছেলেদের পাশাপাশি ফুটবল খেলবেন। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা শুধু খেলবেন না—তাঁরা দেশকে প্রতিনিধিত্ব করবেন আন্তর্জাতিক ফুটবল চত্বরে এবং সেখান থেকে অসাধারণ নৈপুণ্যের মাধ্যমে জাতির জন্য সম্মান বহন করে আনবেন। দেশের পতাকা ওপরে তুলে ধরতে সক্ষম হবেন। বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে বলেই মেয়েরা তাঁদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পেয়েছেন—শুধু ফুটবল খেলা নয়, অন্যান্য খেলায়ও মেয়েরা এগিয়ে চলেছেন।

ক্রীড়াঙ্গনের দিকে যখন তাকাই লক্ষ করি, নতুন প্রজন্মের মেয়ে ও ছেলেরা কী প্রচণ্ড আগ্রহ ও উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে আসছেন। তাঁরাই আমাদের ভরসা। বিশ্বাস করি, ক্রীড়াঙ্গনে তাঁরা বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা রুখতে দেবেন না। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বড় ক্রীড়াঙ্গনে এই মেয়েরা যথাযথ সহযোগিতা এবং প্রটেকশন পাচ্ছেন না। এটা যখন বাস্তবতা, ঠিক এ সময়েই এগিয়ে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। গত বৃহস্পতিবার বাফুফে ও এবিজি বসুন্ধরার মধ্যে নারী ফুটবলের জন্য স্পন্সরশিপ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের নারী ফুটবলে আগামী তিন বছর পৃষ্ঠপোষণা দেবে এবিজি বসুন্ধরা। এবিজি বসুন্ধরার পক্ষে বসুন্ধরা গ্রুপ ও এবিজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষে নারী ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসান চুক্তির বিষয়ে বলেছেন, ‘নারী লিগ, মেয়েদের আন্তর্জাতিক ম্যাচসহ বাফুফের ক্যাম্পে যারা থাকে তাদের সব খরচ বহন করব। আমরা প্রচারের জন্য স্পন্সরশিপ দিচ্ছি না।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা দেশের ফুটবলের উন্নয়নের জন্য এই স্পন্সরশিপ দিচ্ছি। ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের সাফল্য বেশি। তাই এই মেয়েদের সহযোগিতা করা যায়, তবে আমার মনে হয় তারা আরো সফলতা এনে দিতে পারবে।’ শুধু নারী ফুটবল নয়, এই মুহূর্তে বসুন্ধরা গ্রুপ পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাফুফে আয়োজিত প্রতিটি প্রতিযোগিতায়।

দেশের ক্রীড়াঙ্গনের ইতিবাচক দিক হলো, তারুণ্যে-যৌবনে শ্রেণি চরিত্র ও শ্রেণি স্বার্থকে অতিক্রম করেছে। সমাজের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সবাই ক্রীড়াঙ্গনে আসছেন। ক্রীড়াঙ্গনে ভূমিকা রাখছেন, কিছু করতে চাচ্ছেন—এই ইচ্ছাটাই ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। ক্রীড়াঙ্গন পাবে নতুন স্বপ্নের রং।

বাংলাদেশে বাঙালি নারীদের মাঠে ফুটবল খেলার চর্চার বয়স তিন যুগেরও কম। অন্যদিকে পাশের দেশ ভারতে এই ফুটবলচর্চার বয়স আট যুগেরও বেশি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি মেয়েরা বাংলাদেশের মেয়েদের মতো ১১ জন বাঙালি খেলোয়াড়ের দল হয়ে কখনো প্রতিনিধিত্ব করেছেন—এমন তথ্য ফুটবল নিয়ে কাজ করতে গিয়ে খুঁজে পাইনি। এদিক থেকে বাংলাদেশের মেয়েরা ভাগ্যবতী, তাঁরা একটি জাতিকে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁরা মাঠে জাতি চরিত্রের প্রতিফলন ঘটাতে সক্ষম হচ্ছেন। মানুষ নারী দলের লড়াইয়ে দেশকে খুঁজে পাচ্ছে।

বাংলাদেশের সিনিয়র নারী দল সাউথ এশিয়ান ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গত বছর। এটি নারী ফুটবলের ইতিহাসে ‘মাইলফলক’ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। নারী দলের এই বিজয় শুধু একটি আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়ের স্বাদ পাওয়া নয়, এই বিজয় নিশ্চিত করেছে আগামী দিনের জন্য আত্মবিশ্বাস, সাহস, অনুপ্রেরণা এবং নির্দিষ্ট বার্তা।

নারী ফুটবলে মৌলিক পরিবর্তন বড্ড প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। পরিমাণগত কাজ হয়েছে কমবেশি গত কয়েক বছরে, কিন্তু গুণগত কাজে একটা ঘাটতি রয়েছে। নারীদের ফুটবল নিয়ে সব চিন্তা-ভাবনা ফুটবল ফেডারেশনের। এ ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু কেন? দেশে দেশে তো ক্লাবগুলো ফুটবলকে লালন-পালন করে। প্রিমিয়ার ফুটবল যারা খেলে, তাদের জন্য তো পুরুষ দলের পাশাপাশি নারী দল রাখা বাধ্যতামূলক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে অথচ নারী দল রেখে তাদের ফুটবলকে পৃষ্ঠপোষকতা করার ক্ষেত্রে ক্লাবগুলোর উৎসাহ নেই বললেই চলে। তারা নারী দল গঠন করাকে বাড়তি বোঝা মনে করে। ব্যতিক্রম শুধু প্রিমিয়ার ফুটবলে গত তিন বছরের চ্যাম্পিয়ন ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। এরা গত তিন বছর শুধু লীগে খেলার জন্য নারী দল গঠন করেনি, নারী খেলোয়াড়দের ক্যাম্পে রেখে পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষক টিমের অধীনে নিয়মিতভাবে প্রশিক্ষণ করিয়ে প্রত্যক্ষভাবে দেশের নারী ফুটবলের অগ্রযাত্রায় অবদান রেখেছে। বাস্তবতায় নারী ফুটবলারদের যেটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, আর্থিক সাপোর্ট। বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসন্ধুরা কিংস সেটি দিচ্ছে নিয়মিতভাবে। আর এই সাপোর্ট বড় বেশি প্রয়োজন বেশির ভাগ নারী খেলোয়াড়ের পরিবারের জন্য।

প্রিমিয়ার লীগের আরো কয়েকটি বড় ক্লাব যদি দায়বদ্ধতা থেকে নারী দল গঠন করে নিয়মিত লীগে অংশ নিত, তাদের নিয়ে কাজ করত—এতে উপকৃত হতো নারী ফুটবলের ক্রীড়াঙ্গন। উপকৃত হতেন নারী ফুটবলাররা। তাঁদের সুযোগ বৃদ্ধি পেত। নারীরা ফুটবলকে ঘিরে আরো অনেক বেশি উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখতেন। ফুটবল খেলার সুবাদে আর্থিকভাবে উপকৃত হতেন অনেক বেশি খেলোয়াড়।

আমরা সবাই লক্ষ করছি, বয়সভিত্তিক ফুটবলে সাফল্যের দিক থেকে নারীরা এরই মধ্যে পুরুষদের পেছনে ফেলে দিয়েছেন। নারীরা যদি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন বড় ক্লাবের অধীনে লীগ এবং অন্যান্য টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পেতেন—এতে তাঁদের সামর্থ্য ও সম্ভাবনা কাজে লাগানো সম্ভব হতো আরো বেশি কার্যকরভাবে। দেশে যদি নারীবান্ধব ফুটবল চত্বর সর্বমহলের সহযোগিতায় সৃষ্টি করা সম্ভব হয়, তাহলে আগামী পাঁচ বছরে পরিবর্তন দেখতে পাব। আর ১০ বছর পর একটি বড় পরিবর্তন দেখব। ক্রীড়াঙ্গন তো সব সময় পরিবর্তনের সপক্ষে।

দেশের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের সামাজিক কার্যক্রমে প্রথম থেকেই পুরুষ-নারী সমতায় বিশ্বাসী। বসুন্ধরা গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত ক্লাব বসুন্ধরা কিংসে পুরুষ ও নারী দলকে ঘিরে বৈষম্য এবং ভেদাভেদ নেই। দুটি দল একজন প্রেসিডেন্টের অধীনে শৃঙ্খলার সঙ্গে পরিচালিত হয়। ক্লাব প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান ন্যায়ভিত্তিক ক্রীড়াঙ্গনের বিষয়ে সদা সচেতন। সচেতন সম-অধিকারে।

কিছুদিন আগে সমতার ক্রীড়াঙ্গন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ইমরুল হাসান বলেছেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংস তো শুধু একটি ক্লাব হিসেবে পরিচিত হতে চায় না। ক্লাব চায় দেশের পুরুষ ও নারী ফুটবল তথা দেশের সার্বিক ফুটবলে কার্যকর ইতিবাচক অবদান রাখতে। আর এ লক্ষ্য নিয়েই ক্লাব কাজ করছে।’

বসুন্ধরা কিংসের আধুনিক স্টেডিয়াম তৈরি তো শুধু ক্লাবের জন্য নয়, দেশের ফুটবলের বৃহত্তর স্বার্থে। স্টেডিয়ামের পাশেই কমপ্লেক্সের মধ্যে মেয়েদের জন্য পৃথক মাঠ নির্মাণের কাজ চলছে। আশা করা যাচ্ছে, দুই মাসের মধ্যে মাঠের কাজ শেষ হয়ে যাবে। পুরুষ ও নারী ফুটবলারদের জন্য পৃথক ফুটবল একাডেমি আবাসিক সুযোগসহ একাডেমি বিল্ডিং নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথকভাবে এর ‘কার্যক্রম’ শুরু হবে। আশা করি একটি সময়ে বসুন্ধরা কিংস তার একাডেমিতে তৈরি খেলোয়াড়দের থেকেই স্থানীয় খেলোয়াড়দের চাহিদা পূরণ করতে পারবে। এ ছাড়া কিংস একাডেমির তৈরি খেলোয়াড় অন্য ক্লাবে বিক্রি করা যাবে। এসব কার্যক্রমের পেছনে কিন্তু দেশের ফুটবল। দেশের ফুটবলের মানোন্নয়ন এবং অগ্রগতি। বসুন্ধরা গ্রুপের কর্ণধাররা ক্লাবের মাধ্যমে দেশের ফুটবল নিয়ে যে স্বপ্ন দেখছেন, তাঁরা বিশ্বাস করেন সেই স্বপ্ন বাস্তবে বাস্তবায়িত হওয়া সম্ভব। গ্রুপ চায় ক্লাব চলুক শতভাগ পেশাদারি মনোভাব, সুশাসন এবং জবাবদিহির মধ্য দিয়ে।

পুরুষ দলের মতো বসুন্ধরা নারী দলও নারী লীগে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিক করার গৌরব অর্জন করেছে। পুরুষ ও নারী উভয় দলের জার্সিতে এখন তিনটি করে ‘তারা’ স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসে এখন পর্যন্ত কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতায় গড়ে ওঠা ফুটবল ক্লাব এ ধরনের বিরল সাফল্যের অধিকারী হতে পারেনি। নারী দলের সাফল্য তো আরো বৈচিত্র্যময়। উপমহাদেশে কোনো নারী ক্লাব দল তার দেশের লীগে পর পর তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে হ্যাটট্রিকের গৌরব অর্জন করেছে কোনো পয়েন্ট না হারিয়ে—বসুন্ধরা নারী ফুটবল দলের এই কৃতিত্বের আর কোনো নজির নেই। কিংস নারী দল নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেছে উপমহাদেশের ফুটবলে। নারী দলের এই কৃতিত্বে বসুন্ধরা কিংসের ‘ব্র্যান্ড ইমেজ’ বৃদ্ধির পাশাপাশি ব্র্যান্ডের গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা আরেক ধাপ বেড়ে গেল। নারী ফুটবল দলের সঙ্গে এবিজি বসুন্ধরার স্পন্সরশিপ চুক্তি দেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সহসভাপতি এআইপিএস এশিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম