শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০২, বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ভারতীয় অর্থনীতির অমৃতকাল

ড. বিবেক দেবরয়
অনলাইন ভার্সন
ভারতীয় অর্থনীতির অমৃতকাল

সম্প্রতি ভারত স্বাধীনতার ৭৫ বছর উদযাপন করেছে। অমৃতকালের ধারণাটি পরবর্তী ২৫ বছর, অর্থাৎ ২০৪৭ সাল পর্যন্ত বিস্তৃত, যখন ভারত স্বাধীনতার ১০০ বছর উদযাপন করবে। ২০২৩ সালের ভারত ১৯৪৭ সালের ভারত থেকে আলাদা এবং ২০৪৭ সালের ভারত ২০২৩ সালের ভারত থেকে এমনভাবেই আলাদা হবে যা আজ খুব কম লোকই আশা বা ধারণা করতে পারে। অতীতের দিকে ফিরে তাকালে, কেউ কি গত ২৫ বছরে ভারতে কত পরিবর্তন হয়েছে তা অনুমান করতে পারে? পৃথিবী অনিশ্চিত এবং দীর্ঘমেয়াদে তা আরও বেশি। যদিও ভবিষ্যৎ সব সময় অনিশ্চিত, বিশ্বের বর্তমান অবস্থায় অনিশ্চয়তার বাড়তি মাত্রা হিসেবে পরিবেষ্টিত হয়েছে-কভিড, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা, বহুপাক্ষিক ব্যবস্থার পতন ও আঞ্চলিকতা, বিশ্বায়ন থেকে উন্নত দেশগুলোর পশ্চাদপসরণ এবং কয়েকটি দেশে ‘মন্দা’-র ভয়ঙ্কর অভিব্যক্তি। এগুলো হলো বাহ্যিক অভিঘাত যা ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যেমনটা করেছে অনেক উদীয়মান বাজার অর্থনীতির ওপর, বিশ্বব্যাপী পাবলিক পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের পতনকে নির্দেশ করেছে, যার মাঝে ব্রেটন উডস প্রতিষ্ঠানসমূহও অন্তর্ভুক্ত। 

কথা প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা এখনো ভারতের মতো অর্থনীতির উত্থানকে মেনে নিতে পারেনি। বর্তমান ও দীর্ঘমেয়াদি ভবিষ্যতের অনেক কিছুই অনিশ্চিত। কিন্তু অনেক কিছুই রয়েছে যেগুলো সুনিশ্চিত। নিশ্চয়তার সেই বেষ্টনীর মধ্যে, ভারতের অদম্য অর্থনৈতিক উত্থানকে বিতর্কিত করা অসম্ভব। এক পর্যায়ে, বিআরআইসিএস ও ২০৫০-এর পথের স্বপ্ন দেখার বিষয়ে ২০০৩ সালে রচিত গোল্ডম্যান শ্যাক্সের প্রতিবেদনের ওপর অনেক কিছু করা হয়।  ১. সেই রিপোর্টে, ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির গড় প্রকৃত হার ছিল প্রায় ৫.৫%, ২০৫০ সালের মধ্যে মোট জিডিপি ও মাথাপিছু জিডিপিতে বিস্ফোরণের প্রকৃতি সূচকীয় ফাংশনের প্রকৃতি ব্যবহার করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ২. সেই রিপোর্টে ২০৪৭ সালের জন্য কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও ২০৪৫ সালের জন্য একটি ছিল। ২০৪৫ সালে, ভারতের মোট জিডিপি ১৮.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ও মাথাপিছু জিডিপি ১২,০০০ মার্কিন ডলারের বেশি হবে বলে অনুমান করা হয়েছিল। ৩. এ সব আশাবাদী অনুমানসমূহের পেছনের এই কারণসমূহ বর্তমান অনিশ্চয়তার মাঝেও অকার্যকর হয়ে যায়নি─জনতাত্তি¡ক উত্তরণ ও আয় বৃদ্ধির ফলে সঞ্চয়/বিনিয়োগের হার বৃদ্ধি, আরও দক্ষতার সঙ্গে কৃষিজমি, শ্রম ও পুঁজিবাজার পরিচালনা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি। 

অর্থনীতিবিদদের অভিব্যক্তিতে, ভারত এখনো উৎপাদন সম্ভাবনা সীমানার মধ্যে রয়েছে, এর ওপরে নয়। এটিকে ভিন্নভাবে বলতে গেলে, ভারতের জন্য সামগ্রিক বৃদ্ধি বলতে বোঝায় রাজ্যগুলোর বৃদ্ধির সমষ্টি এবং রাজ্যগুলো তাদের নিজ নিজ সীমানার মধ্যে রয়েছে, যা বৃদ্ধির জন্য প্রচুর পরিমাণে অভ্যন্তরীণ শিথিলতা প্রদান করে। বৈশ্বিক পরিস্থিতি আরও শান্ত হলে ভারত হয়তো ৯% হারে বৃদ্ধি পেত। সাধারণত, সবাই চেষ্টা করে বর্তমানের অন্ধকারকে ভবিষ্যতের দিকে তুলে ধরার। এটা কোনোভাবেই সুস্পষ্ট নয় যে, আগামী ২৫ বছর ধরে বাহ্যিক জগৎ কঠিন হতে থাকবে। কিন্তু তেমনটা হলেও, ভারত হয়তো ৯% হারে বৃদ্ধি পাবে না। প্রকৃত বৃদ্ধির হার কত হলে তা যুক্তিসংগত বলে মনে হয়?

এটার উত্তরনির্ভর করে অভিক্ষেপ ও অনুমান করা ব্যক্তির ওপর। মূল্যস্ফীতিবিষয়ক অনুমান একটি সংখ্যা মাত্র, যে কারণে প্রায়শই এই অনুমানসমূহ হালনাগাদ ডলারের মান অনুযায়ী করা হয়। একটি ডলারের পরিসংখ্যান ডলার/রুপির বিনিময় হার সম্পর্কে করা অনুমানের ওপরও নির্ভর করে, এই কারণেই অনুমান প্রায়ই বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী করা হয়। (গোল্ডম্যান শ্যাক্স ডলারের তুলনায় রুপির মূল্যবৃদ্ধি ধরে নিয়েছেন।) একটি পিপিপি (পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটি-ক্রয় ক্ষমতার সমতা) অনুশীলন স্বাভাবিকভাবেই ভিন্ন। মুদ্রাস্ফীতি এবং বিনিময় হারের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাস্তব প্রবৃদ্ধির কোন্ গতিপথ যুক্তিসংগত বলে মনে হচ্ছে? 

হতাশাবাদী পূর্বাভাস প্রদানকারী বহির্বিশ্বের অবস্থা ও দেশীয় অদক্ষতাকে দায়ী করবে এবং ৫.৫% বেছে নেবে। আশাবাদী পূর্বাভাস প্রদানকারী জীবনযাত্রার সহজীকরণ ও মৌলিক চাহিদাসমূহের সংস্থান, ব্যবসা করার সহজসাধ্যতা, সরবরাহ-সংস্কার ও কেন্দ্রীয় সরকারের মূলধন ব্যয়ের মাধ্যমে ক্ষমতায়নের মতো বিষয়গুলোকে নির্দেশ করে ৭.৫% বেছে নেবে। এটি একটি মোটামুটি পরিসর যা এই স্বীকৃতি দেয় যে বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধির হার ধীর হয়। উন্নয়নের সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার সময়, দ্রæত বৃদ্ধি পাওয়াটা আরও কঠিন হয়ে উঠছে, কারণ বিভিন্ন রাজ্য উন্নয়নের বিভিন্ন স্তরে রয়েছে এবং প্রচুর শিথিলতা রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি ক্ষেত্রে নিশ্চয়তার ক্ষেত্রে, কেউ প্রকৃত বৃদ্ধি সম্পর্কে নিজের অনুমানকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে, ৫.৫% ও ৭.৫% এই দুটি চরমসীমার মাঝামাঝি ৬.৫%-এর মতো কিছু বলতে পারেন। ২০৪৭ সালে, ভারতের মাথাপিছু আয় ১০,০০০ মার্কিন ডলারের মতো হবে। অর্থনীতির মোট আকার ২০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের কাছাকাছি হবে। মোটামুটিভাবে এই সংখ্যাগুলো গোল্ডম্যান শ্যাক্সের উল্লেখ করা পরিসরের মাঝেই রয়েছে। গোল্ডম্যান শ্যাক্সের রিপোর্টে, বিনিময় হারের মূল্যায়নের ভ‚মিকা তুলনামূলকভাবে বেশি ছিল। এ ধরনের অনুমানের ক্ষেত্রে, প্রকৃত বৃদ্ধির ভ‚মিকা তুলনামূলকভাবে বেশি।

যদি সংস্কারসমূহ ভারতীয় প্রবৃদ্ধির গতিপথকে ৬.৫%-এর ওপরে নিয়ে যায় এবং সেই সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেওয়া যায় না, তাহলে সংশ্লিষ্ট সংখ্যা আরও বেশি হবে। এমনকি তুলনামূলকভাবে রক্ষণশীল এসব সংখ্যার ক্ষেত্রেও, এটার অর্থ দাঁড়ায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের পরে ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি এবং এটি স্বাভাবিকভাবেই ভারতের বৈশ্বিক প্রভাবে প্রতিফলিত হবে। পিপিপি র‌্যাঙ্কিংয়ের ক্ষেত্রে, চীনের পরে ভারত হবে দ্বিতীয় বৃহত্তম। জনসংখ্যা বৃদ্ধির বার্ষিক হার কমেছে ও এখন তা ১%-এরও কম। তা সত্তে¡ও, ২০৪৭ সালে, ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ, যার জনসংখ্যা হবে ১.৬ বিলিয়নের কাছাকাছি। ‘উন্নত দেশ’-এর মতো অভিব্যক্তি আজকাল খুব কমই ব্যবহৃত হয়। শব্দটির কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞাও আর নেই। বিশ্বব্যাংক ‘মধ্যম আয়ের দেশ’ জাতীয় শব্দ ব্যবহার করে থাকে। আজ, ভারত নিম্ন মধ্যম আয়ের অর্থনীতি হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ। ২০৪৭ সালে, ভারত উচ্চ মধ্যম আয়ের কাতারে চলে যাবে। মাথাপিছু আয় ১৩,০০০ মার্কিন ডলারে পৌঁছলে, কোনো দেশের মর্যাদা ‘উচ্চ-আয়’-এর হয়ে যায়। শুধু তখনই ভারতকে ‘উন্নত’ বলা যেতে পারে। ২০৪৭ সালে ভারত সেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পারলেও দারিদ্র্যের প্রকৃতি সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তিত হবে।

দারিদ্র্যের পরিমাপ দারিদ্র্যসীমার ধারণার ওপর ভিত্তি করে ও একটি বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক ব্যবহার করে করা হয়ে থাকে, ইউএনডিপি স¤প্রতি ভারতে দরিদ্র মানুষের সংখ্যায় তীব্র হ্রাস নথিভুক্ত করেছে। অর্থনীতি বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে, দারিদ্র্যসীমার ধারণাও বৃদ্ধি পেয়েছে যা খরচের একটি নির্বাহের স্তরের বাইরে রয়েছে। যা হোক, সরকারিভাবে ব্যবহৃত দারিদ্র্যরেখা এখনো টেন্ডুলকার দারিদ্র্যরেখা। দুর্ভাগ্যবশত, দারিদ্র্য পরিমাপ করতে ব্যবহৃত খরচের তথ্য-উপাত্ত ২০১১-১২ এর পরে বিদ্যমান নেই। তাই আজ দারিদ্র্য পরিমাপের জন্য বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন অনুমান ব্যবহার করছেন। পিএলএফএস (পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভে) ডেটা ও টেন্ডুলকার দারিদ্র্যরেখা ব্যবহার করলে, দারিদ্র্যের অনুপাত (দারিদ্র্যসীমার নিচে জনসংখ্যার শতকরা পরিমাণ) এখন প্রায় ১৭%। ২০৪৭ সালের মধ্যে, এই অনুপাত প্রায় হ্রাস পেয়ে প্রায় ৫% হবে। অন্যান্য রিপোর্টের মাঝে, এসডিজি (টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) রিপোর্ট সরকার কর্তৃক উচ্চাকাক্সক্ষী জেলা কর্মসূচির মাধ্যমে নির্ধারিত কিছু নির্বাচিত ভৌগোলিক অঞ্চলে বঞ্চনার গহŸর (পকেট) নথিভুক্ত করেছে। নানা উপাদানে গঠিত ভারতে মৌলিক প্রয়োজনীয়তা (ভৌত ও সামাজিক অবকাঠামো, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, বাজারে প্রবেশাধিকার, প্রযুক্তি, ডিজিটাল অ্যাক্সেস) ও ক্ষমতায়নের সামগ্রিক বার্তা থাকা সত্তে¡ও, ২০৪৭ সালেও দারিদ্র্যের গহ্বর (পকেট) বিদ্যমান থাকবে। কিন্তু সেই দারিদ্র্যের প্রকৃতি হবে খুবই ভিন্নধর্মী। ভারত সর্বজনীন সাক্ষরতা অর্জন করবে অথবা এর খুব কাছাকাছি পৌঁছবে। ইউএনডিপি দারিদ্র্যের অনুপাত অতিক্রম করে মানব উন্নয়ন পরিমাপ করতে এইচডিআই (মানব উন্নয়ন সূচক), একটি সামগ্রিক পরিমাপ পদ্ধতি ব্যবহার করে। এইচডিআই অনুযায়ী, ভারত আজ মানব উন্নয়নের মাঝারি পর্যায়ে রয়েছে। ২০৪৭ সালে, ভারত মানব উন্নয়নের উচ্চ পর্যায়ে চলে যাবে।

পাঁচটি রূপান্তর চলমান রয়েছে যেগুলো ২০৪৭ সালে আরও বেশি করে লক্ষণীয় হবে। প্রথমত, গ্রামীণ ব্যবস্থা থেকে শহুরে ববস্থায় পরিবর্তন চলমান রয়েছে এবং নগরায়ণ উন্নয়নের সঙ্গে সম্পর্কিত। ২০৪৭ সালের মধ্যে, ভারতের জনসংখ্যার প্রায় ৬০%-এর নগরায়ণ ঘটবে। দিল্লি ও কলকাতার জনসংখ্যা প্রায় ৩৫ মিলিয়ন, মুম্বাইতে সেটা ৪০ মিলিয়নেরও বেশি। নগরায়ণ যাতে আরও ভালোভাবে পরিচালিত হয় তা নিশ্চিত করাই সরকারের কর্মসূচির উদ্দেশ্য। দ্বিতীয়ত, অর্থনীতির ব্যাপক প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ হবে। আবারও, প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ব্যাপারটিও বৃদ্ধি ও উন্নয়নের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। ব্যক্তিপর্যায়ে আনুষ্ঠানিক কর্মচুক্তি সম্পাদিত হবে। এমএসএমই আইনত নিবন্ধিত পর্যায়ে পৌঁছবে। ভারতীয় কোম্পানিগুলো গ্লোবাল সাপ্লাই চেইনে যুক্ত হয়ে আরও বড় ও দক্ষ হয়ে উঠবে। তৃতীয়ত, কৃষি থেকে জীবিকা নির্বাহকারী জনসংখ্যার শতকরা পরিমাণ হ্রাস পাবে। জিডিপিতে কৃষির অংশ হ্রাস পেয়ে ৫%-এর মতো হবে এবং কৃষিখাত থেকে জীবিকা অর্জনকারী জনসংখ্যা ২০%-এর বেশি হবে না। চতুর্থত, কৃষিখাত বাণিজ্যিকীকরণ ও বৈচিত্র্য এবং বৃহত্তর খামারের দিকে ধাবিত হবে। পঞ্চমত, ‘সাবকা প্রয়াস’ মূলসুর সঙ্গে নিয়ে প্রশাসনে নাগরিকগণের বৃহত্তর অংশগ্রহণ থাকবে। বছরের পর বছর ধরে, কাঁধে একটি ঔপনিবেশিক জোয়াল ছিল। কিন্তু বর্তমান ভারত হলো গর্বিত ভারত, স্থিতিস্থাপক ভারত, উচ্চাশী ভারত। তা নিয়েই এই অমৃতকাল এবং দেশটি আরও বেশি আত্মবিশ্বাস ও উদ্যোক্তার সঙ্গে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দুর্দান্ত অগ্রগতি করছে।

লেখক : ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের চেয়ারম্যান।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম