শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৬, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২

করোনা কি শেষ হবে?

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
করোনা কি শেষ হবে?

সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা'র (WHO) মহাপরিচালক টেড্রস আধানম গেব্রিয়াসুস বলেছেন, 'বিশ্ব এখন কোভিড-১৯ মহামারি শেষ হওয়ার দ্বারপ্রান্তে উপনীত'। অবিলম্বে পৃথিবী থেকে বিদায় নিবে করোনা। ক'দিন আগে দেশের একটি বহুল প্রচারিত দৈনিকের শিরোনামে তাঁর বক্তব্য পড়ে আমার ভেতরটা আচমকা কেঁপে উঠেছিল। মোচড় দিয়ে উঠে প্রিয়তমা স্ত্রীকে হারানো আমার ক্ষত-বিক্ষত হৃদয়ের শাখা-প্রশাখাগুলো। ভাবছিলাম, তাহলে বিশ্ববাসী পুনরায় উন্মুক্ত নীল আকাশে নিঃশঙ্ক চিত্তে ঘুরে বেড়াবে? দেশে দেশে আবার মাস্কবিহীন অবাধ বিচরণ শুরু হবে? আহ! দীর্ঘ নিরাপদ নিশ্বাসের অপেক্ষায় মানুষ কতকাল ধরে যেন মুখিয়ে আছে। আমিও চাই মানুষের সম্পূর্ণ মুখাবয়বের ফের উন্মোচন ঘটুক। মানুষগুলো কাছাকাছি থাক জলে, স্থলে এবং অন্তরীক্ষে। আবারও দশদিগন্তে ছড়িয়ে পড়ুক মানুষের সেই অন্তহীন মিছিল। হাজারো জিজ্ঞাসায় ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসুক শুধু  মানুষ আর মানুষ। 

গত তিনবছর ধরে বয়ে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত তথা অদৃশ্য করোনা-ঝড়ের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় বিশ্ব মানচিত্রের চিরচেনা ছবি। পৃথিবীর অসংখ্য জনপদে নেমে আসে অন্ধকারের মত বিভীষিকার দুঃস্বপ্ন। ভেঙে পড়ে বাজার অর্থনীতি, মুখথুবড়ে পড়ে পারিবারিক ও সামাজিক রীতিনীতি। আকস্মিক বিচ্ছিন্নতায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে পরিবার ও সমাজজীবন। হাঁচি-কাশি এমনকি নিঃশ্বাস প্রশ্বাসেও মানুষের জীবন হয়ে ওঠে কঠোর নিয়ন্ত্রিত। প্রিয়জনকে হারিয়ে বাকরূদ্ধ, স্তম্ভিত হয়ে যায় মানুষ। অশ্রু শুকিয়ে শোকে কাতর ও পাথর হয়ে যায় নিকট স্বজনরা। আহা! কী নিঃসঙ্গতায়, কী অসহায়ত্ব আর একাকীত্বের ভেতর দিয়ে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে অগুনতি কীর্তিমানকে। অন্তিমকালে বাবা ছেলের মুখ দেখতে পায়নি, মা সন্তানের জন্য প্রার্থনা করতে করতে চোখ বুজে পরপারে পাড়ি জমায়। জ্ঞাতিগোষ্ঠী, বন্ধু-বান্ধব, আপনজন থাকা সত্বেও বেওয়ারিশ লাশ হয়ে পড়ে থাকে হাসপাতালের আঙিনায়। দেখার কেউ নেই। স্বার্থপরের মতন সকলই আশ্রয় নেয় ঘরের কোণে। কেবল ধর্মীয় বিশ্বাসে বলীয়ান হয়ে মৃতের সৎকারের দায়িত্ব পালন করে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম এবং একাধিক ধর্মীয় সামাজিক সংগঠন। চিকিৎসকগণ দিশেহারা, ভীতসন্ত্রস্ত। কেউ কেউ চাকরির মায়াকে তুচ্ছজ্ঞান করে চারদেয়ালের ভেতরেই বাঁচতে চেয়েছেন। লকডাউনে গৃহবন্দীত্ব, দরজা জানালায় তালা, দৈনিক পত্রিকাসহ বাইরের বস্তুর ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ। শুনেছি, দাপ্তরিক নথিপত্রও দরজার বাইরে ২৪ ঘণ্টার ডিটেনশন শেষে ছাড়া পেয়েছে। কত যে বিচিত্র অভিজ্ঞতার এই বেঁচে থাকা। ঘরে অক্সিজেন সিলিন্ডার, হাতে স্যানিটাইজার, মুখে মাস্কের কঠিন বন্ধনী। পিপিই'র (পিপিপি নয়) নিরবচ্ছিন্ন সাপ্লাই নিয়ে তুলকালাম বেঁধে যায় রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বত্র। ডিপো'র অভ্যন্তরীন প্রশাসনে রাতারাতি পরিবর্তন, বদলি আতঙ্কে কর্মচারি, মিডিয়া পাড়া জুড়েও নিদ্রাহীন রজনী। টিকা (vaccine) আমদানি, টিকা তৈরির প্রস্তুতি, টিকার ট্রায়াল, টিকার বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার, টিকার রাজনীতি, টিকার অর্থনীতি কতকিছু  ঘটে গেল স্বদেশে এবং বিশ্বব্যাপী। প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষতার যুগে এবং বিজ্ঞানের আকাশছোঁয়া জয়জয়ন্তীতেও মানুষ কিভাবে দিকবিদিক জ্ঞানশুন্য হয়ে পড়ে, কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যায় তার চাক্ষুষ সাক্ষী হয়ে থাকলাম কেবল আমরা এবং আমাদের সময়ের এখনকার জীবিত প্রজন্ম। 

২০২০ সালের শুরুতে এশিয়ার মহা শক্তিধর দেশ চীনের ওহান প্রদেশে উৎপত্তি হয়ে খুব  দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এই প্রাণঘাতী ভাইরাস। মনে হয়, নিমিষেই এ সংক্রমণ গোটা পৃথিবীকে আক্রান্ত করে ফেলে। এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকাসহ উত্তরমেরু থেকে দক্ষিণ পর্যন্ত প্রকম্পিত হয়ে উঠে মানব সভ্যতা। এ যাবৎ বাংলাদেশে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। সারা বিশ্বে ৬৫ লক্ষ ৫০ হাজারের কাছাকাছি। ভারত, চীন, ইতালি বা ব্রাজিলে লাশের মিছিলের মর্মান্তিক চিত্র দু'চোখের আলোয় এখনো স্থির হয়ে আছে। স্বনাগরিকের জীবন রক্ষার্থে পৃথিবীর অনেক দেশের উচ্চ আদালত সরকারের ওপর স্বতঃপ্রণোদিত (sue moto) নির্দেশনা জারী করেছেন। উৎপাদনকারী দেশগুলো নিজের দেশের চাহিদা মেটানোর পূর্বে একডোজ টিকাও রপ্তানি করতে পারবে না। আরও কত কাণ্ড। বিশ্বফুটবলের কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনাও করোনা ভাইরাসের শিকার হয়ে পৃথিবী ছাড়েন। তাঁর কালজয়ী ঈশ্বরের হাত দিয়ে গোল করার রিপ্লেতে আজও মানুষ বিস্ময় প্রকাশ করে। কী বেদনার্ত, কী মানবেতর সময়ের করুণ গাথা অবলোকন করেছিল মানব সভ্যতা-- তা এ মুহূর্তে বর্ণনাতীত। 

করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের প্রথম দিকটায় উন্নত দুনিয়ার চিকিৎসাবিজ্ঞানীরাও বিব্রতবোধ করেছিলেন। এ যেন হোটচ খাওয়ার মত ঘটনা।  তবে অক্সফোর্ডের বিশেষজ্ঞগণ ক্রমাগত ট্রায়ালের মধ্য দিয়ে আশার বাণী শুনিয়ে গেছেন। বাংলাদেশেও চায়নিজ কোম্পানিসহ হিউম্যান ট্রায়ালের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিল একাধিক বিদেশি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান। মনে হচ্ছিল, পৃথিবী এই প্রথম এক এবং অভিন্ন সিদ্ধান্তে উপনীত হয়ে কোভিড-১৯ ভাইরাসের মুখোমুখি দাঁড়ায়। যা অনেক দিন পরে বিশ্ববাসী দেখেছিল। তবে যথাযথ প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসই সাফল্য এনে দেয়। কেননা এ চাওয়া ছিল জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের এবং নিরঙ্কুশভাবে সর্বজনীন। এ ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা'র নেতৃত্ব ও ভূমিকা ছিল অনন্য। সংস্থাটি বিশ্ববাসীর কাছে সত্যিকারের আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করে। আমাদের নিজের দেশেও করোনার প্রতিষেধক টিকা তৈরির প্রস্তুতি নিতে যাচ্ছিল বাংলাদেশ সরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী'র এমন ঘোষণা উদ্বিগ্ন জাতিকে প্রাণিত করেছিল। সেসময়  বেসরকারি  উদ্যোগে 'গ্লোব বায়োটেক' নামের একটি দেশীয় ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি একের পর এক ট্রায়ালে অবতীর্ণ হয়ে সাড়া ফেলেছিল। তারা Ban-Covid নাম দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এক পর্যায়ে নাম পরিবর্তন করে টিকার নাম  Banga-Vax রাখেন। জানা যায়, এদের কার্যক্রম এখনো অব্যাহত আছে। হয়তো অচিরেই শতভাগ সফলতা ধরা দিবে। 

আমাদের মাতৃভূমিতেও করোনাকালে তথা কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়ে যান অসংখ্য খ্যাতিমান মনীষী। এ তালিকাও একেবারে ছোট-খাটো নয়। এদের কি বাঙালি জাতি খুব তাড়াতাড়ি ভুলে যেতে পারে? অবশ্যই না। আজ এখানে আমাদের ক'জন ইতিহাস সৃষ্টিকারী সন্তানকে আরেকবার অশ্রুসজল হয়ে স্মরণ করতে পারি--

জাতীয় অধ্যাপক, সংবিধানের অনুবাদক ড. আনিসুজ্জামান, ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী, খ্যাতিমান ডাঃ কর্ণেল (অবঃ) মনিরুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যানসেলর অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, ভাষাবিদ কামাল লোহানী, অধ্যাপক, লেখক ও শিল্পবোদ্ধা ড. বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর, লেখক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, সাবেক সিভিল সার্ভেন্ট ও মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার আসাদুজ্জামান, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মুক্তিযোদ্ধা ড. সা'দত হোসাইন, সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, সাবেক মন্ত্রী এড.সাহারা খাতুন, শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, অধ্যাপিকা মমতাজ বেগম, আলহাজ্ব মোঃ মকবুল হোসেন, প্রতিরক্ষা সচিব আবদুল্লাহ আল মহসীন চৌধুরী, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের তৎকালীন সচিবের সহধর্মীনি কামরুন্নাহার জেবু, সংগীত শিল্পী ও সুরকার আজাদ রহমান, ফকির আলমগীর, এন্ড্রু কিশোর, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মিতা হক, বরেণ্য অভিনেতা আলী যাকের, স্বনামধন্য অভিনেত্রী কবরী, অভিনেতা  আবদুল কাদের, শিল্পপতি নূরুল ইসলাম বাবুল, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী, চিত্রশিল্পী মুর্তজা বশীর, টিভি ব্যক্তিত্ব মোস্তফা কামাল সৈয়দসহ আরো অনেক। যাদের নাম অজ্ঞাত এবং অজানা। 

আজকাল প্রায়শই আমি এক কল্পলোকের স্বপ্নের মধ্যে পড়ে থাকি। যাকে বলে ঘোরলাগা স্বপ্ন। তখন কল্পনার রথে চড়ে মহাবিশ্বের সকল অদৃশ্য অগম্য স্থানেও আমার অবাধ বিচরণ চলে। আমার কল্পনাবিলাসের যেন অন্ত নেই। মনে মনে বলি, করোনা ভাইরাসের শিকার হয়ে অকালে চলে যাওয়া মানুষগুলো হয়তো আবার আমাদের পৃথিবীতে ফিরে আসবেন। তাদের চিরবিদায় হয়নি। মহামারিতে মৃতরা নাকি নিষ্পাপ দেবতুল্য। 

আমি শোনার জন্য অধীর হয়ে থাকি, একদিন এক প্রসন্ন সকালে অতি আকস্মিকভাবে বিশ্বের চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা ঘোষণা দিবেন, কোভিড-১৯ এ মৃত্যুবরণকারীরা পুনর্জীবন পাবেন। কারণ ওটা আসলে তাঁদের প্রকৃত মৃত্যু ছিল না। তাদেরকে অত্যাধুনিক চিকিৎসা দিলেই দেহে প্রাণ ফিরে আসবে। বলুন তো, কী তাজ্জব ব্যাপার! বুঝি না, কেন এমন উদ্ভট ভাবনাবিলাস আমাকে সারাক্ষণ তাড়িয়ে বেড়ায়? আসলে আমি কি বেঁচে আছি? 

লেখক: গল্পকার, প্রাবন্ধিক এবং সাবেক স্বাস্থ্য সচিব।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম