শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৮, শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২২

এ্যানীর জন্য হৃদয়গাঁথা

মোহন রায়হান
অনলাইন ভার্সন
এ্যানীর জন্য হৃদয়গাঁথা

শাহীন সুলতানা এ্যানী। অকৃত্রিম বন্ধু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহপাঠী। দ্যুতিময় উজ্জ্বল জ্বলজ্বলে হরিণী চোখ। সদা হাস্যোজ্বল সুন্দরী। প্রাণবন্ত। মান অভিমান আবেগে টইটুম্বুর। রাগী আবার বিনম্র। কোমলে কঠিনে সহজ সরল প্রেমময় এক অপূর্ব নারী। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আপন চাচাতো ভাই শেখ হাফিজুর রহমানের সহধর্মিণী, প্রধানমন্ত্রীর চাচি, পিরোজপুর সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি, শেখ এ্যানী রহমান বলে পরিচিত। 

গতকাল বাদ আসর বনানী কবরস্থানে সাড়ে তিন হাত মাটির ঘরে চিরশয্যায় শুইয়ে, কবরে একমুঠো মাটি ছড়িয়ে দিয়ে একবুক পাহাড়চাপা কষ্ট নিয়ে ফিরেছি। 

এ্যানীর সঙ্গে আমার পরিচয় আশির দশকে। আমি তখন ঢাকা কলেজে পড়ি। এ্যানী বদরুন্নেসা কলেজে। সরকারি কলেজের শিক্ষকরা তাদের দীর্ঘদিনের নানা যৌক্তক দাবি আদায়ের লক্ষ্যে দেশব্যাপী সরকারি কলেজসমুহে ধর্মঘটের ডাক দিলেন। কিন্তু জিয়া সরকার তাদের ধর্মঘটে কোনো কর্ণপাত করল না। আমাদের শিক্ষা জীবন ব্যাহত হওয়ায়, শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিয়ে, কলেজ খুলে দেয়ার দাবিতে, আমরা সরকারি কলেজের ছাত্ররা 'সরকারি কলেজ ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ' গঠন করে, শিক্ষকদের সমর্থনে রাজপথে নামি। সরকারি বদরুন্নেসা মহিলা কলেজে কমিটি করতে গিয়ে এ্যানীর সঙ্গে আমার পরিচয়। রাজপথের মিছিলে, বঙ্গভবনের সামনে অবস্থান ধর্মঘটসহ নানা কর্মসূচিতে একসঙ্গে কাজ করতে করতে গড়ে ওঠে অকৃত্রিম বন্ধুত্ব। 

আমরা দাবি আদায় করে ছাড়ি। সারাদেশে সরকারি কলেজ খুলে দেয়া হয়। সেই দাবি আদায় করতে গিয়ে আমরা কলেজসমূহে ছাত্র সংসদ নির্বাচনও আদায় করি। বদরুন্নেসা কলেজে নির্বাচনে এ্যানী মুজিববাদী ছাত্রলীগের পক্ষ নেয়। জানতে পারি, এ্যানীর বাবা এনায়েত হোসেন খান আওয়ামী লীগের এমপি ছিলেন। ফলে এ্যানীর আওয়ামী ছাত্রলীগের পক্ষ নেয়াই স্বাভাবিক ছিল। নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বিএনপির ছাত্রদলের জলি-মীরা এবং জাসদ ছাত্রলীগের শেলী-ইয়াসমিন পরিষদের মধ্যে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। সে সময় সারাদেশে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জাসদ ছাত্রলীগের জয়জয়কার। মুজিববাদী ছাত্রলীগের তেমন কোনো অবস্থান ছিল না। 

জাসদের জয় নিশ্চিত জেনে নির্বাচন শুরুর কিছু ক্ষণের মধ্যে ছাত্রদল জাসদ ছাত্রলীগের উপর হামলা চালায়। গোলাগুলি হয়। উভয় ছাত্র সংগঠন ভোটকেন্দ্র ছেড়ে চলে যায়। ফাঁক দিয়ে মুজিববাদী ছাত্রলীগ এককভাবে নির্বাচন করে। সামান্য ভোট কাস্টিংয়ে ওদের শিপ্রা-ফরিদা প্যানেল জিতে যায়। নির্বাচনে অনেক বাদপ্রতিবাদ, পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে, সমালোচনার ঝড়, ঝগড়াঝাঁটি, মুখ কালাকালি হলেও এ্যানীর সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক, বন্ধুত্ব নষ্ট হয়নি। এ্যানী শুধু আমাকে বলতো, কেনো আমি আওয়ামী লীগ করি না। আওয়ামী লীগে যোগ দিলে অনেক বড় নেতা হতে পারবো। 

এ্যানী আমার এক ক্লাস জুনিয়র হলেও ঢাকা কলেজ নির্বাচনে আমি রিআ্যডমিশন নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে আমরা সহপাঠী হয়ে যাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা একসঙ্গে অনেককিছু করায় অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হয়ে যাই। একসঙ্গে ক্লাস করা, লাইব্রেরি ওয়ার্ক করা, টিএসসি, ডাকসু ক্যাফেটেরিয়ায় একসঙ্গে খাওয়া, আড্ডা দেওয়া, ডিপার্টমেন্ট, হাকিম চত্বর, লাইব্রেরির সামনে, শামসুন্নাহার আর রোকেয়া হলের সামনে আড্ডা দেওয়া, বিকালবেলা দল বেঁধে শহীদ মিনার পর্যন্ত হাঁটা। এমনি কত স্মৃতি রয়েছে এ্যানীর সঙ্গে আমার। মনে পড়ে, আন্দোলনের কারণে একবার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা হলে বাড়ি যাওয়ার সময় এ্যানী ঠিকানা দিয়ে, ওদের বাড়িতে বেড়াতে যেতে বলেছিল। 

পিরোজপুর একটি ছাত্র সভায় যোগ দিতে গিয়ে আমি এ্যানীদের বাড়ি গিয়েছিলাম। এ্যানী আর ওর বাড়ির সবাই ভীষণ খুশি হয়েছিল। অনেক আদর আ্যপায়ন করে দুপুরের খাবার খাইয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ার পরও অনেকবার এ্যানীর বাসায় গিয়েছি, খেয়েছি, আড্ডা দিয়েছি। এ্যানী ভালো গান গাইতো, কখনো হারমোনিয়াম বাজিয়ে গান শোনাত। এ্যানীর স্বামী কবি, লেখক, সংস্কৃতির সমঝদার, বন্ধুবৎসল, হৃদয়বান, পরোপকারী, অত্যন্ত রুচিবান মানুষ শেখ হাফিজুর রহমান টোকন ভাইও বড় আপন করে নিয়েছিলেন। ছেলে মেয়ে তান ও জয়িতার সঙ্গে আমার ছেলে মেয়েদের গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। টোকন ভাইয়ের হার্টের অসুখ হলে তৎকালীন ভারতীয় হাইকমিশনারের পরামর্শে সাওল হার্ট সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ বিমল ছাজেড়কে দেখান। চিকিৎসা নেন, সাওল বাংলাদেশের ঢাকা শাখায়। বর্তমানে সাওলের উপদেষ্টা তিনি। 

মনে পড়ে, ১৯৮৩'র ১১ জানুয়ারির ছাত্র বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেয়ার অপরাধে ডিজিএফআই ১৩ তারিখ দুপুরে ইস্কাটন থেকে আমাকে চোখ হাত বেঁধে তুলে নিয়ে যাওয়ার কয়েকদিন আগে আমি আর এ্যানী টিউটোরিয়াল পরীক্ষা দেয়ার জন্য একসঙ্গে লাইব্রেরিতে ঢুকেছিলাম পড়তে। রফিক স্যার সেদিন পরীক্ষা না নেয়ায় আমি আমার নোটবুক এ্যানীর কাছে রেখে মিছিলে যাই। ১৩ তারিখ সকাল আমাদের একজন সহকর্মীর মাধ্যমে খবর পাই, সিরাজুল আলম খান (দাদা) আমাকে এবং সলিমুল্লাহ খানকে ডেকে পাঠিয়েছেন, এখনই যেতে বলেছেন। যদিও আমাদের সেক্রেটারি আবুল হাসিব খান একটু আগেই আমাকে সাবধান করে দিয়েছেন, মোহন, তুমি খবরদার ক্যাম্পাসের বাইরে যাবে না, আমার এক বন্ধু ডিজিএফআইয়ে আছে, সে আমার কাছে তোমার খোঁজ-খবর নিয়েছে। তুমি ক্যাম্পাসের বাইরে গেলে কিন্তু তোমাকে তুলে নিয়ে যেতে পারে।' আমি সে কথা পাত্তা না দিয়ে সলিমুল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে ইস্কাটনে দাদার সঙ্গে মিটিং করে ফেরার সময় ডিজিএফআই আমাকে তুলে নিয়ে যায়। 

২১ দিন গুম থেকে অকথ্য নির্যাতন সহ্য করে সেই মৃত্যুকূপ থেকে ফিরে আসার পর এ্যানী আমাকে ডিপার্টমেন্টে সেই নোটবুক ফেরত দিতে কেঁদে ফেলে। সেই নোটবুক হাতে নিয়ে দেখি এ্যানী তার মলাটের উপর লিখেছে, মোহন তুমি এভাবে কোথায় হারিয়ে গেলে? জানি না তোমাকে আর কোনোদিন ফিরে পাব কিনা, তোমার  সঙ্গে আর দেখা হবে কিনা? সে কথা ভাবতে চোখের পানি ধরে রাখতে পারি না। তোমার ফিরে আসার অপেক্ষায় বাংলাদেশ।' লেখাটা পড়ে আমার চোখেও পানি এসে যায়। সেদিন বুঝতে পেরেছিলাম, এ্যানী আমার কতখানি বন্ধু। কতটুকু ভালবাসে আমায়। আমাদের এই অকৃত্রিম, গভীর, নিখাদ, নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব আজীবন অটুট ছিল। 

দুরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে এ্যানী থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে ভর্তি ছিল। মাঝে মাঝে টোকন ভাইকে কিম্বা তাকে না পেলে তার পিএস মঞ্জুকে ফোন করে এ্যানীর স্বাস্থ্যের খবর নিতাম। আমার বিশ্বাস ছিল, এ্যানী সুস্থ হয়ে আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসবে। এ্যানী ফিরে এলো কিন্তু নীরব নিথর নির্বাক হয়ে। বন্ধু, শেষ দেখা আর হলো না। হলো না কোনো বাক্য বিনিময়! হাজার জনতার ভিড়ে ব্যানারের ছবি হয়ে তুমি ঝুলে রইলে! 

বনানী কবর স্থানের মসজিদের গেটে সফেদ পাজামা পাঞ্জাবি পরে শোককাতর টোকন ভাই বসেছিলেন একটি প্লাস্টিকের চেয়ারে। কাছে গিয়ে কাঁধে সান্ত্বনার হাত রাখতেই কেঁপে উঠলেন, অশ্রুসজল চোখে, বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে বললেন, ভাই কেমন আছেন?' কোনো জবাব দিতে পারলাম না। চোখ গড়িয়ে একফোঁটা পানি ঝরে পড়ল, প্রিয় বন্ধুর শোকে। ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র আতিকুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে জানাজা শেষে মরহুমার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাবার প্যান্ডেল ও অন্যান্য আয়োজন করা হয়েছিল। স্পিকার শিরিন শারমিন এবং  আমির হোসেন আমু, ওবায়দুল কাদের, বাহাউদ্দীন নাসিম, মোহাম্মদ হানিফ, শেখ হেলাল, ফজলে নূর তাপসসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতা কর্মী, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু বান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষী কয়েক হাজার মানুষ দ্বিতীয় জানাজা ও দাফন কাজে উপস্থিত ছিলেন। স্পিকারসহ অন্যান্যরা মরদেহে ফুল দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। 

বহুদিন পর দেখা হলো এ্যানীর ছোটবোন কানাডা প্রবাসী লনির সঙ্গে। ১৯৮১'র ডাকসু ইলেকশনে দলের উর্ধ্বে উঠে লনি, এ্যানী দুইবোন আমার জন্য সাহিত্য সম্পাদক পদে প্রকাশ্যে ভোট ক্যাম্পেইন করেছিল। দেখা মাত্রই লনি এগিয়ে এসে আমার হাত মুঠোবন্দি করে, বন্ধু হারালেন' বলে কেঁদে ফেলল। কেঁদে ফেললাম আমিও। কিছুক্ষণ দুজন দুজনের হাত ধরে নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে হৃদয় দিয়ে হৃদয় অনুভবের চেষ্টা করলাম। পরে ওর সঙ্গে কথা হলো। দেখা হয়েছিল, এ্যানী ও টোকন ভাইয়ের একমাত্র ছেলে তানের সঙ্গেও শোকার্ত, বিধ্বস্ত তান সালাম দিয়ে বলল, মামা কেমন আছেন?' এমন দুঃসময়ের মধ্যেও তানের বিনয় দেখে আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম। শুধু মাথা নাড়লাম। 

সাদা কফিনে মোড়ানো, জাতীয় পতাকায় আচ্ছাদিত এ্যানীকে যখন ধরাধরি করে কবরে নামানো হচ্ছিল তখন ভীষণ কষ্ট হচ্ছিল। কষ্টে বুক দুমড়ে মুচড়ে যাচ্ছিল ওর এই অকাল মৃত্যুতে। কত কথা মনে পড়ছিল। কত স্মৃতি! এ জীবনে আর তা বলা হবে না। এ্যানীর এক জীবন সন্ধিক্ষণে ওকে নিয়ে আমি একটি কবিতা লিখেছিলাম- 

এই যে এ্যানী, একটুখানি থামো
সিঁড়ি থেকে একটু বেঁকে নামো
তোমার আমার দুখের জীবন ফেলে
চলো, যাই মিশে যাই সবহারাদের দলে.. 

সেই কবিতাটা ঘুরিয়ে বলতে ইচ্ছে করছিল-
এই যে এ্যানী, একটুখানি তাকাও
ঘুম থেকে একটু উঠে দাঁড়াও.. 

কিন্তু জানি, এ্যানী আর কোনোদিন তাকাবে না, উঠে দাঁড়াবে না, ওর ওই প্রাণবন্ত হাসিতে উদ্ভাসিত করবে না চতুর্দিক। জীবন এমনি অসমাপ্ত পান্ডুলিপির না বলা গল্পের দীর্ঘশ্বাস, অব্যক্ত যন্ত্রনার মহাকাব্য...

লেখক : কবি

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম