শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৪, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২২

নিগ্রহ নয়, শিক্ষকের মর্যাদা চাই

ফাতিহুল কাদির সম্রাট
অনলাইন ভার্সন
নিগ্রহ নয়, শিক্ষকের মর্যাদা চাই

উন্মত্ত ইহুদিরা রোমান সম্রাট পন্টিয়াস পাইলেটের কাছে যিশু বা হজরত ঈসা (আ.)-কে ধরে এনেছিল বিচারের জন্যে। তাদের একটাই দাবি, ঈসা (আ.)-কে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে। ঈসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি প্রচলিত ধর্মমতকে উল্লঙ্ঘন ও অবমাননা করেছেন। সম্রাট পাইলেট ঈসা (আ.)-কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মতো কোনো কারণ কিংবা প্রমাণ কোনোটাই পাননি। কিন্তু বাইরে জনরোষ দেখে তিনি ন্যায়ের পক্ষে থাকতে পারলেন না। বিবেকের তাড়নায় সম্রাট জনতার উদ্দেশ্যে সেদিন বলেছিলেন, তোমরা কি এই মানুষটির মৃত্যুর দায় নেবে? বিক্ষুব্ধ জনতা সেদিন চিৎকার করে বলেছিল, তার রক্তের দায় আমরা এবং আমাদের সন্তানরা বংশ পরম্পরায় বহন করব। তবু তার মৃত্যু চাই।

গত জুন মাসে নড়াইলে কলেজ শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাসকে মিথ্যা অভিযোগে জনসমক্ষে জুতার মালা পরানোর ঘটনা সচেতন বিবেককে নাড়িয়ে দিয়েছিল। ৪ বছর আগে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্তকে একজন সংসদ সদস্য শত শত মানুষের সামনে কান ধরে উঠবস করতে বাধ্য করেন। শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাস ও শ্যামল কান্তি ভক্ত উভয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ধর্ম-অবমাননা কিংবা ধর্ম অবমাননায় সহযোগিতা করার। পুলিশ ও সরকারি প্রশাসনের উপস্থিতিতে এই দুটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটেছিল। ঘটনার পর প্রবল সমালোচনার মুখে দায়িত্বশীলরা বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার চাপের কাছে তারা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়েছেন। এ দুই ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যিশু বা ঈসা (আ.)-কে ক্রুসবিদ্ধ করার ঘটনা। অভিযোগের সত্যতা নয়, জনতার উন্মত্ততার কাছে হেরে গেছে বিচারের বাণী। 

শিক্ষকরা নবী নন, সাধারণ মানুষ। তবে নবীদের দায়িত্ব আর শিক্ষকদের দায়িত্বে কিছুটা হলেও সাদৃশ্য বিদ্যমান। তাই তো নবীরা যেমন বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন, মানবজাতির শ্রেষ্ঠ শিক্ষকরাও বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছেন, শারীরিক-মানসিক নির্যাতন ভোগ করেছেন, মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি পর্যন্ত হয়েছেন। কনফুসিয়াস, সক্রেটিস থেকে শুরু হয়ে আজও চলছে শিক্ষক নিগ্রহের ঘটনা। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজ সম্মান মর্যাদা পায়নি, পদে পদে হচ্ছেন লাঞ্ছিত। বাংলাদেশের শিক্ষকরা তাদের আদর্শিক জায়গায় স্থিত আছেন কিনা সেটা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতেই পারে। কিন্তু তারা প্রায় প্রতিদিন যেভাবে নিগ্রহ ও লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন তা আমাদের জন্যে কেবল দুঃখজনক নয়, লজ্জাজনকও বটে। মনে হয়, শিক্ষক নিগ্রহের পাপ আমাদের বংশ পরম্পরায় মোচন করতে হবে।

এদেশে শিক্ষক সমাজ নিরীহতম একটি শ্রেণি। এ সমাজে তারা সবচেয়ে অবহেলিত ও উপেক্ষিত পেশার মানুষ। পথের বেওয়ারিশ প্রাণির মতো অবস্থা তাদের। যে কেউ তাদের ওপর হাত তুলতে পারে অবলীলায়। তাদের রক্ষার জন্যে কেউ এগিয়ে আসে না। ফলে প্রতিকারবিহীনভাবে প্রতিদিন শিক্ষক নিগ্রহের ঘটনা ঘটেই চলেছে। ছাত্র, অভিভাবক, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে সরকারি কর্মচারী কেউ কম যান না শিক্ষক নিগ্রহে। শিক্ষকদের কতভাবেই না নিগৃহীত করা হয়। মৌখিক হেনস্থা মামুলি বিষয়। শিক্ষকের গলায় জুতার মালা পরানো, কান ধরে উঠবস করানো, পানিতে চুবানো, এমনকি শিক্ষকের মাথায় মানবমল নিক্ষেপ করার ঘটনাও ঘটেছে। আর মানসিক নিপীড়ন প্রত্যেক শিক্ষকের বলতে গেলে জীবনসঙ্গী।

শিক্ষকরা সবচেয়ে বেশি নিগ্রহের শিকার হন তাদেরই ছাত্রদের দ্বারা। নিজের ছাত্র যখন তাকে উঠিয়ে দিয়ে চেয়ার দখল করে তখন অসহায় শিক্ষকের অন্তর্ভেদী কান্না আর সীমাহীন অপমানের কথা কেউ খেয়াল করে না। সরকার সমর্থিত ছাত্রসংগঠনের সদস্যরা বলা যায় শিক্ষক নিগ্রহের ফ্রি লাইসেন্স নিয়ে ঘোরে। প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ তাদের কারণে স্বাভাবিক কাজকর্ম চালাতে পারেন না, থাকেন মানসিক নিপীড়নের চাপে। রাজনৈতিক ও প্রশাসিনক প্রশ্রয়ের কারণে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেও প্রতিকার মেলে না। অনেক সময় তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা পর্যন্ত নেওয়া হয় না। 

পরীক্ষার হলে নকল রোধ ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গিয়ে শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও রক্তাক্ত হওয়া এদেশে অতি সাধারণ ঘটনা। ভাইভা পরীক্ষার আপ্যায়নে দাওয়াত না করায় সরকারি শরিয়তপুর সরকারি কলেজের একজন শিক্ষককে প্রহার করে এক ছাত্র নেতা। সম্প্রতি গফরগাঁও সরকারি কলেজে একজন অধ্যাপকসহ দুইজন শিক্ষক ছাত্রনেতা নামধারী সন্ত্রাসীদের দ্বারা প্রহৃত হয়েছেন। এই ঘটনার পেছনের কারণ সত্যিকার অর্থেই অবাক করার মতো। সরকারি নির্দেশে কলেজের সব ধরনের ফি ও মাসুল রকেট-শিউরক্যাশের মতো ডিজিটাল মাধ্যমে আদায়ের ফলে ছাত্রনেতা নামধারীদের বাড়তি ফি আদায়ের মাধ্যমে পকেট ভারি করার পথ বন্ধ হয়ে যায়। ছাত্রনেতা নামধারী দুর্বৃত্তরা কলেজ প্রশাসনের কাছে ১৮ লাখ টাকা পাওনা হয়েছে দাবি করে। সন্ত্রাসীদের বক্তব্য ছিল- কলেজ প্রশাসন ডিজিটাল পদ্ধতিতে অর্থ আদায়ের ফলে তারা এই পরিমাণ অর্থ থেকে বঞ্চিত হয়েছে। তাদের সেই টাকা দিতে হবে। তারা ছাত্রদের কাছ থেকে নগদ অর্থ গ্রহণের নিয়মে ফিরে যেতে চাপ দিলে কলেজ প্রশাসন অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন  শিক্ষকদের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। কলেজের মূল্যবান সম্পদ বিনষ্ট করে। এই ঘটনায় থানা মামলা নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। এই কলেজেই নকল ধরতে গিয়ে একজন নারী সহকারী অধ্যাপক ছুরিকাঘাতের শিকার হন। ঐ ঘটনাতেও সন্ত্রাসীদের কিছু হয়নি।

শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার জন্যে অনেক ক্ষেত্রে কোনো কারণ লাগে না। কিছু কারণ রীতিমতো হাস্যকর। দাওয়াত পত্রের খামে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির নামের পূর্বে আলহাজ্ব না লেখায় একজন প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। ফরিদপুরের মধুখালিতে পুত্রের প্রেমঘটিত বিষয়ে শিক্ষক পিতাকে থানায় ডেকে এনে ওসি সাহেক কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখেন। কয়েক বছর আগে ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষা ক্যাডারের একজন সহকারী অধ্যাপককে পরীক্ষার হলে বিরোধের জেরে ম্যাজিস্ট্রেটের পা ধরতে বাধ্য করা হয়। পা ধরার সেই ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হয় সোশাল মিডিয়ায়। সেই ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং তা আদালতে ঝুলে আছে। এই মঠবাড়িয়াতেই এজন অধ্যক্ষকে জুতাপেটা করেন কলেজের একজন কর্মচারী। গত ৩ আগস্ট নাটোরে ইউপি চেয়ারম্যান মাদ্রাসার একজন সহকারী অধ্যাপককে তুলে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে আটকে রেখে বেদম প্রহার করেন। ঐ চেয়ারম্যান তার সঙ্গীদের সাথে নিয়ে মাদ্রাসায় গিয়ে অধ্যক্ষ ও ম্যানেজিং কমিটিকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন। ওই শিক্ষক গালাগাল করতে বারণ করেছিলেন। এটাই ছিল সেই শিক্ষকের অপরাধ। ২০১৮ সালে বরিশালে মাদ্রাসার জমি ও ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে বিরোধের জেরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষের মাথায় কলসভর্তি মানব মল ঢেলে দেওয়া হয়। একজন প্রবীণ আলেমের সাথে এই জঘন্য আচরণটি করা হয় প্রকাশ্য দিবালোকে।

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সর্বস্তরে শিক্ষকরা প্রতিদিন নিগ্রহ ও লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন। এর কিছুমাত্র মিডিয়ায় আসে। শিক্ষক নিগ্রহের বিষয় সমাজে তেমন প্রতিক্রিয়া হয় না। এমনকি শিক্ষকরাও প্রতিবাদ করেন না। নড়াইলে জুতার মালা কাণ্ডের পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন মাত্র শিক্ষককে প্রতিবাদ গলায় প্লাকার্ড ঝুলিয়ে প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে। শিক্ষকদের এই নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়। বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে বৈঠকের সময় তিনি নড়াইলে শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাসের নিগৃহীত হওয়ার ঘটনা উল্লেখ করে শিক্ষক সমাজের নীরবতা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন।

শিক্ষক নিগ্রহে শিক্ষকদের এই নীরবতা সত্যি ও দুঃখজনক। এর পেছনে মূল কারণ আমাদের শিক্ষার বিভিন্ন ধারা ও স্তরভিত্তিক বিভাজন এবং শিক্ষকদের বিভাজিত মর্যাদা ও অবস্থান। এক ধারা কিংবা স্তরের শিক্ষকগণ আরেক ধারা বা স্তরের শিক্ষকদের বিপরীতে নিজেদের শ্রেয়তর কিংবা নিম্নতর ভাবেন। প্রাইমারি শিক্ষকদের সাথে নিজেদের সম্পর্কিত ভাবেন না হাইস্কুলের শিক্ষকরা। কলেজ শিক্ষকদের সমস্যাকে গুরুত্ব দেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ। প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের যেন কেউ নন। মাদ্রাসা ও জেনারেল শিক্ষার দুইটি ধারার মধ্যে আছে আরো উপধারা। এই ধারাগত বিভক্তি শিক্ষদের মাঝে অভিন্ন সত্তার ধারণা ও চেতনা গড়ে উঠতে দেয়নি। ফলে শিক্ষকদের একজনের নিগ্রহে আরেকজনের কিছু আসে যায় না। 

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো এদেশে শিক্ষকতা স্বতন্ত্র পেশা হিসেবে স্বীকৃতি পায়নি। ফলে পেশাজীবী শ্রেণি হিসেবে তাদের অভিন্ন পরিচয় এবং সাংগঠনিক সংহতি গড়ে উঠেনি। পেশাগত স্বীকৃতি ও অখণ্ড চেতনার অভাবে শিক্ষকতা বর্তমানে শুধুই চাকরিমাত্র। ঐতিহ্যগতভাবে শিক্ষকতায় যে ব্রতচেতনা ছিল তার ছিটেফোঁটাও আজ আর অবশিষ্ট নেই। স্তর ও ধারা অনুযায়ী অনেক শিক্ষক সংগঠন আছে। এসব সংগঠন মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ নেই, নেই কোনো আন্তঃসাংগঠনিক ফেডারেশন।  উপরন্তু সংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ, বিভক্তি ও রাজনৈতিক দূরত্ব ব্যাপক। 

আজ ৫ অক্টোবর বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও শিক্ষক দিবস পালিত হচ্ছে। শিক্ষক দিবসে শিক্ষকতা পেশার সম্মান ও শিক্ষকদের  নিরাপত্তার নিশ্চয়তা কামনা করছি। একই সাথে শিক্ষকনিগ্রহে শিক্ষকদের নিষ্ক্রিয় নীরতার অবসান কামনা করছি। আমরা চাই, অভিন্ন পেশাগত পরিচয়ে শিক্ষকদের মাঝে ঐকচেতনা গড়ে উঠুক এবং শিক্ষকের মর্যাদা রক্ষায় শিক্ষকরাই সোচ্চার হোক। 


লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, লহ্মীপুর সরকারি কলেজ
            প্রচার সচিব, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম