শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এখনই

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এখনই

আমাদের দেশে যেভাবে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা, বিশেষ করে বিকাশ, নগদ সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছে এবং যেভাবে ব্যাংকের এই উপসেবা মূল ব্যাংকিংসেবাকে ছাড়িয়ে গেছে, তাতে এর ঝুঁকির মাত্রাও চরমে পৌঁছেছে। আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ঝুঁকির বিষয়ে সতর্ক করে এই সেবা খাতকে কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনার কথা একাধিকবার বলা হয়েছে। কিভাবে এটা সম্ভব, সে বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে তেমন কোনো গুরুত্ব দিয়েছে বলে মনে হয় না।

এখন পুলিশের সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট) জানতে পেরেছে যে দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে ঘটছে ভয়ংকর রকমের মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা। সিআইডি এসংক্তান্ত অনেক তথ্য-প্রমাণও হাতে পেয়েছে এবং প্রাথমিকভাবে এর সঙ্গে জড়িত ১৬ জনকে আটকও করেছে। সিআইডির দেওয়া তথ্য মতে, গ্রেফতারকৃত সবাই দেশের একটি জনপ্রিয় মোবাইল বাংকিংসেবা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত। সিআইডি আরো উল্লেখ করেছে যে বিগত এক বছরে এই সংঘবদ্ধ চক্র দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা বা ৭.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার করেছে অর্থাৎ দেশে নিয়ে আসতে দেয়নি। একেবারে আঁতকে ওঠার মতো ঘটনা। দেশের ডলারের দুর্দিনে এত বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা দেশে না আসায় দেশকে কী ভয়ংকর ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে, ভাবা যায়!

আজ যদি মোবাইল ব্যাংকিং দেশের মূলধারার ব্যাংকিং খাতের মতো কঠোর নিয়ন্ত্রণের অধীনে চলত এবং সেটা করতে গিয়ে তারা যদি যথাযথ কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করে তাদের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদান করত, তাহলে এত বিপুল পরিমাণ মানি লন্ডারিং করে ডলার দেশে না এনে পাচার করার উদ্দেশ্যে বিদেশে রেখে দিতে পারত না। আর এই পরিমাণ অর্থ তখন বৈধ পথে দেশে আসত এবং দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কখনো ৪৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামত না। শুধু তা-ই নয়, মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে এ রকম অবৈধ ডলার পাচারের প্রকৃত অবস্থা যে কোন পর্যায়ে আছে তা হয়তো কল্পনা করাও কঠিন। কেননা সিআইডি মাত্র ১৬ জনকে আটক করেছে। অথচ তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে যে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে অবৈধভাবে ডলার পাচার বা হুন্ডির সঙ্গে জড়িত আছে এ রকম এজেন্টের সংখ্যা পাঁচ হাজারের বেশি হবে।

দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা অপব্যবহার করে কিভাবে এই বিশাল অঙ্কের হুন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের মতো ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তা ভালোভাবে বোঝার চেষ্টা করেও খুব একটা সফল হতে পারিনি। কারণ সংবাদমাধ্যমে সেভাবে বিস্তারিত তথ্য আসেনি। সিআইডি যে সামান্য কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে তার ওপর ভিত্তি করে স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ফলে ঘটনার বিস্তারিত কিছু জানার সুযোগ খুব একটা নেই। শুধু উল্লেখ করা হয়েছে যে তিনটি গ্রুপ এই আর্থিক অনিয়মের সঙ্গে জড়িত এবং এরা সবাই কোনো একটি মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী কম্পানির সঙ্গে জড়িত। খুবই স্বাভাবিক। মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত ব্যক্তিদের সরাসরি সহযোগিতা ছাড়া এ ধরনের হুন্ডি বা আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। সে রকম ব্যক্তিরাই বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে এই অপকর্ম করে থাকে এবং সেই গ্রুপের সংখ্যা তিন কেন, তার চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে। এই গ্রুপেরই হাতে গোনা কয়েকজন ধরা পড়েছে মাত্র।

এ ধরনের হুন্ডি বা আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং ঘটনার সঙ্গে দুটি সরাসরি পক্ষ জড়িত থাকে, যাদের মধ্যে এক পক্ষ বিদেশ থেকে অর্থ পাঠায় এবং অন্য পক্ষ দেশ থেকে বিদেশে অর্থ পাচার করে। আর এই দ্বিতীয় পক্ষ অর্থাৎ যারা এই মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে বিদেশে অবৈধভাবে অর্থ পাচার করেছে, তাদের শনাক্ত করতে পারলেই প্রকৃত ঘটনা জানা সম্ভব হবে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, সিআইডি তদন্তের স্বার্থে ঘটনার অনেক তথ্য গোপন রাখলেও তারা খুব দ্রুতই দেশের অভ্যন্তরের অর্থপাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হবে।

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে সিআইডি বা অন্য কোনো এজেন্সি হন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে জড়িত এ রকম কিছু ব্যক্তিকে আটক করে সাজা দিলেই যে দেশে এ ধরনের অপকর্ম বন্ধ হবে বা হ্রাস পাবে তেমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। মোবাইল ব্যাংকিংসেবার নামে আর্থিক লেনদেন যেভাবে সহজ ও অবারিত করে দেওয়া হয়েছে তাতে এ ধরনের ঘটনা আগামী দিনে ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকবে। শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করেই দেশের যেকোনো প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মোবাইল ব্যাংকিং কম্পানির হিসাব খুলে দিনে হাজার হাজার টাকার লেনদেন করা যায়।

এভাবে নিয়ন্ত্রণহীন আর্থিক লেনদেন উন্নত বিশ্বে, এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশে কল্পনা করাও কঠিন। অথচ আমাদের দেশে এই ব্যবস্থা চলছে অবলীলায়। আর যা কিছু সস্তা ও নিয়ন্ত্রণহীন তা-ই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আর সস্তা জনপ্রিয় ব্যবস্থার মাধ্যমেই ঘটে সব অঘটন। দেশে হুন্ডি বা মানি লন্ডারিং বন্ধ করতে হলে এই সস্তা ও সহজ মোবাইল ব্যাংকিংসেবা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে সবার আগে। দেশে দ্রুত অগ্রসরমাণ এই মোবাইল ব্যাংকিংসেবা যদি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা না হয়, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে শুধু হুন্ডি, মানি লন্ডারিং এবং বিদেশে অর্থপাচারের মতো ঘটনা ছাড়াও আরো অনেক ভয়ংকর আর্থিক জালিয়াতি বা লেনদেন কেলেঙ্কারির মতো ঘটনা ঘটলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

প্রযুক্তি যেভাবে এগিয়ে চলেছে এবং মানুষও যেভাবে খুব সহজেই প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে, তাতে অনলাইন ব্যাংকিং এখন যুগের চাহিদা। অথচ আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত তাদের প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিংসেবা সেভাবে অগ্রসর ও জনপ্রিয় করে তুলতে পারেনি। আজ ব্যাংকগুলো যদি তাদের গ্রাহকদের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে সীমিত পরিসরে লেনদেন করার সুযোগ অবারিত করে দিতে পারত, তাহলে মানুষ তখন ব্যাংকের হিসাব থেকেই খুব সহজে মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন করতে পারত। ফলে বিকাশ বা নগদের মতো তৃতীয় কোনো কম্পানি প্রদত্ত মোবাইল ব্যাংকিংসেবা গ্রহণ করার প্রয়োজন হতো না। আর ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারলে গ্রাহকরাও যেমন নিরাপদ বোধ করতে পারেন, তেমনি হুন্ডি, মানি লন্ডারিং বা বিদেশে অর্থপাচারের মতো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।

অনেক আলোচনা-সমালোচনা থাকা সত্ত্বেও ব্যাংকই এখনো মানুষের আর্থিক লেনদেনের জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান। কেননা ব্যাংকই একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যা শুধু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থেকে ব্যবসা করে। শুধু তা-ই নয়, সেই সঙ্গে তাদের দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অনেক আইন ও বিধি-বিধান মেনে চলতে হয়। অথচ দুর্ভাগ্য যে ডিজিটাল বাংলাদেশ জাতীয় স্লোগান হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত তাদের প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা সেভাবে এগিয়ে নিতে পারেনি। আর এ কারণেই এই শূন্যস্থান খুব সহজে দখল করে নিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী কম্পানি। শুধু তা-ই নয়, এসব মোবাইল ব্যাংকিং কম্পানি যেভাবে নিজেদের জনপ্রিয় করে তুলেছে, মানুষের আর্থিক লেনদেন সহজ করে দিয়েছে এবং এমনকি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের লেনদেন নিষ্পত্তিতে যে ধরনের ভূমিকা রাখছে তাতে এই সেবা প্রদানকারী কম্পানি বন্ধ করার কথা কল্পনা করাও কঠিন এবং তা ঠিকও হবে না। এমনকি এসব কম্পানি হয়তো কঠোর নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারির মধ্যে নিয়ে আসাও কষ্টকর হবে। এর পরও এসব কম্পানি যেহেতু আর্থিক সেবা প্রদানের সঙ্গে জড়িত, তাই তাদের সরাসরি নিয়ন্ত্রণের অধীনে আনতেই হবে এবং এর কোনো বিকল্প নেই।

প্রথমেই একটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে যে সরাসরি অর্থ স্থানান্তর বা লেনদেন করার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের অবশ্যই কোনো না কোনো ব্যাংক হিসাব তাদের মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবের সঙ্গে লিংক থাকতে হবে। ব্যাংক হিসাব ব্যতিরেকে শুধু মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব দিয়ে দ্রব্য বা সেবা ক্রয়ের মূল্য পরিশোধ বা বিল পরিশোধের মতো লেনদেন সম্পন্ন করা যেতে পারে; কিন্তু কোনো অবস্থায়ই সরাসরি অর্থ স্থানান্তরের মতো লেনদেন করতে পারবে না। মোটকথা মোবাইল ব্যাংকিংসেবা গ্রহণের জন্য দুই ধরনের হিসাব থাকতে পারে। এক ধরনের হিসাবে কোনো ব্যাংক হিসাবের বাধ্যবাধকতা থাকবে না। এসব গ্রাহক সীমিত পরিসরে সেবা, বিশেষ করে দ্রব্যসামগ্রী কেনা বা বিল পরিশোধের মতো লেনদেন করতে পারবেন মাত্র।

আরেক ধরনের হিসাব থাকবে, যাদের দেশের কোনো ব্যাংকে হিসাব চালু থাকবে এবং সেই হিসাব লিংক করা থাকতে হবে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা কম্পানির হিসাবের সঙ্গে। এ ধরনের গ্রাহকই শুধু সরাসরি অর্থ স্থানান্তরের মতো লেনদেন করতে পারবেন। উল্লেখ্য, কোনো ব্যাংক হিসাব লিংক করার অর্থ এই নয় যে সেই হিসাবে পূর্ণ অ্যাক্সেস সেই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পেয়ে যাবে। যদি কোনো গ্রাহক নিতে চান, তাহলে তিনি তা সীমিত পরিসরে নিতে পারবেন। তবে এই ব্যাংক হিসাব লিংক করার অর্থ এই যে যখনই কোনো গ্রাহক অর্থ স্থানান্তরের লেনদেন করতে চাইবেন তখন সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যালিড ব্যাংক হিসাব ভেরিফাই করে নেবে। এ রকম আরো কিছু নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে হুন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের মতো ঘটনা, বিশেষ করে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা অপব্যবহার করে বিদেশে অর্থপাচারের ঘটনা হ্রাস তো পাবেই না, উল্টো ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকবে।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা
[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম