শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সাজেদা চৌধুরীর রাজনীতিতে হাতেখড়িটা যেন রূপকথার গল্প!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
সাজেদা চৌধুরীর রাজনীতিতে হাতেখড়িটা যেন রূপকথার গল্প!

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সারিতে থাকা সর্বাপেক্ষা বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ছিলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। মহীয়সী এই নারীর রাজনীতিতে নাম লেখানোর ইতিবৃত্তটা অনেকটা রূপকথার গল্পের মতো। সাংবাদিকতার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় তাকে কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। দীর্ঘদিন অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়েছেন। ৮৭ বছর বয়স জয় করেছেন। পৃথিবীর মায়াত্যাগ করে প্রস্থান হলেও আওয়ামী লীগের ভেতরে তথা জাতীয় রাজনীতির ইতিহাসে সুনিপুণভাবে স্বর্ণাক্ষরে লিখে রেখে গেছেন নিজের নামটি। পৌনে এক শতাব্দীকাল ধরে প্রদীপ্তমান যে আওয়ামী লীগের শৌর্যবীর্যে পরিচালিত বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি, সেই দলটির একমাত্র নারী সাধারণ সম্পাদক তিনি- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। মৃত্যুবরণ করেছেনও সংসদ উপনেতা আর দলীয় সভাপতিমণ্ডলীর এক নম্বর সদস্য পদবীর ভূষণ গায়ে জড়িয়ে। মহান স্রষ্টা তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজেদা চৌধুরীর রাজনৈতিক জীবনের শুরুর গল্পটা এখন তুলে ধরছি।   

১৯৫৪। পাকিস্তানে আইন পরিষদগুলোতে প্রথম সাধারণ নির্বাচন। ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বৈতরণী পার পেতে শেরে বাংলা-সোহরাওয়ার্দী- ভাসানীর নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করেছে যুক্তফ্রন্ট। শেখ মুজিব যার মুখপাত্র হিসেবে মধ্যমনি। (প্রসঙ্গত ওই নির্বাচনে সোহরাওয়ার্দীর ভবিষ্যতবাণী সত্যে পরিণত করে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ মোট ৯টি আসন পেয়েছিল)।

যা হোক কুষ্টিয়ায় হয়েছিল যুক্তফ্রন্টের প্রথম নির্বাচনী জনসভা। বক্তৃতা করে খোশমেজাজে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হলেন নেতারা। সেই সময়ে মানুষকে গোয়ালন্দঘাট থেকে স্টিমারে করে নারায়ণগঞ্জ আসতে হতো। স্টিমার ছাড়ার কিছু সময় পার হওয়ার পর একটি মেয়ে মমিনুল হক নামে এক জনৈক ব্যক্তির দৃষ্টি আকর্ষণ করে জিজ্ঞেস করলেন, “ওই যে ব্যক্তিটি তিনি তো শেখ মুজিবুর রহমান, তাই না? উনার ছবি ও বক্তব্য দেখি পত্রপত্রিকায়। উনি কী আপনার আত্মীয়?”

মমিনুল হক প্রতিত্তোরে মেয়েটিকে জানালেন যে, হ্যাঁ, তিনি শেখ মুজিব, আমার ফুফাতো ভাই, পূর্বপাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সেক্রেটারি। সহাস্যমুখী মেয়েটি পরম আগ্রহভরে বললেন, “মেহেরবানি করে উনার (শেখ মুজিব) সঙ্গে আমাকে একটু পরিচয় করিয়ে দিন, আমি উনার জেলারই মেয়ে।”

মমিনুল হক তার আবদার পূরণ করতে শেখ মুজিবের কাছে গিয়ে বললেন, “মিয়াভাই আপনার সঙ্গে এই মেয়েটি পরিচয় হতে চায়।”

শেখ মুজিব হাসিমুখে মেয়েটির নাম ও বাড়ি কই জানতে চাইলেন? মেয়েটি বললেন, “নাম আমার সাজেদা, বাড়ি আমার ফরিদপুরের নগরকান্দা।”

শেখ মুজিব এবার বললেন, “আরে নগরকান্দা তো ভাঙ্গার পাশেই, ওইখানে আমার ফুফুর বাড়ি।” মেয়েটিকে শেখ মুজিব বললেন, “তো বিয়েসাদী হয়েছে নাকি পড়াশোনা শেষ করে ঘরে বসে আছো?”

মেয়েটি কিছুটা লজ্জাবোধে এবার বললেন, “আমার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরী, থাকেন চাঁটগায়, সেখানকার উদ্দেশ্যেই রওনা হয়েছি।”

মেয়েটিকে উচ্চশিক্ষা আর চটপটে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মনে হওয়ায় শেখ মুজিব শেষমেশ বলে বসলেন, “তো ঘরে বসে থেকে কী হবে? আওয়ামী লীগ করো, মানুষের জন্য সংগ্রাম করো, আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের সংগ্রাম আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমার আওয়ামী লীগে এখন তোমাদের মতো মেয়েদেরই দরকার।”

নেতার কথা শুনে মেয়েটি এবার সম্মতিসূচক মাথা নাড়িয়ে বললেন, হ্যাঁ তাই হবে। স্টিমার চাঁদপুর ঘাটে পৌঁছলে মেয়েটি নেতাকে সালাম করে আশীর্বাদ মাথায় চাপিয়ে বিদায় নিলেন। সত্যিই সেদিনের মেয়েটি সাজেদা শেখ মুজিবের পরম স্নেহে ক্রমে বিকশিত হতে লাগলেন। তেজস্বী মনোভাব, দেশপ্রেম,  নিষ্ঠা, ত্যাগ আর শ্রম, নেতার প্রতি অকুণ্ঠ আস্থা, আনুগত্য আর অদম্য নেতৃত্বগুণ সাজেদা থেকে হয়ে ওঠেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। নামের সঙ্গে পদপদবী তাকে অসাধারণ ও অপূর্ব করে রেখেছে, তৃর্ণমূল হতে শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিতে, সশস্ত্র হাতে মুক্তিয়ুদ্ধের ইতিহাসে। তার নেতৃত্বাধীন মুক্তিযুদ্ধের মহিলা ফ্রন্টই স্বাধীনতাত্তোর আত্মপ্রকাশ করে ‘বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ’ রূপে। যার প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রিসভার প্রথম সদস্য বদরুন্নেসা আহমেদ ও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। পাকিস্তান গণপরিষদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের এবং পরবর্তীতে প্রথম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ১৯৭২ ও ১৯৭৪ সালের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে মহিলা সম্পাদিকা নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ- বাকশাল প্রবর্তন হলে এর অন্যতম অঙ্গ জাতীয় মহিলা লীগেরও সাধারণ সম্পাদিকা নিযুক্ত হন।

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়লেও অচিরেই দলকে সংগঠিত করতে মাঠে-ময়দানে নেমে পড়েন। ১৯৭৬ সালে ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইলে প্রকাশ্য জনসভায় সর্বপ্রথম সাজেদা চৌধুরীই বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা হত্যার বিচার দাবি করে তৎকালীন সামরিক সরকারের বিধিনিষেধের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেন। ওই সমাবেশ শেষ করে ঢাকায় পৌঁছতেই সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা ধরে নিয়ে যায় সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ও তার সফরসঙ্গী মোজাফফর হোসেন পল্টুকে। কারাগার থেকে বেরিয়ে এসে আবারও সক্রিয় হন সাজেদা চৌধুরী। রাষ্ট্রপতি এএসএম সায়েমের নেতৃত্বাধীন সামরিক সরকার ‘রাজনৈতিক দলবিধি আইন’ জারি করলে আওয়ামী লীগ পুনর্গঠনের প্রশ্ন সামনে চলে আসে। তখন অধিকাংশ নেতা কারাবন্দি নয়তো বিতর্কিত হয়ে পড়েছেন খুনি মোশতাকের মন্ত্রিত্বগ্রহণের কারণে। বঙ্গবন্ধু হত্যার দুই সপ্তাহের ব্যবধানে পহেলা সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি খুনি মোশতাক আহমেদ ‘রাষ্ট্রপতির বাকশাল আদেশ’ বাতিল ঘোষণা করেন।

ফলে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি পূর্ব অধুনালুপ্ত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বকে পুনর্বহাল করে। ওই কমিটির সভাপতি এএইচএম কামরুজ্জামান অপর তিন জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ ও এম মনসুর আলীর সঙ্গে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর কারাগারে হত্যার শিকার হন। যে কারণে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, প্রচার সম্পাদক সরদার আমজাদ হোসেনসহ সম্পাদক মণ্ডলীর অধিকাংশ সদস্য কারাবন্দি থাকায় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বলাভ করেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। সামরিক দলবিধি আইন অনুযায়ী সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সাজেদা চৌধুরী সরকারের আইন মন্ত্রণালয় বরাবরে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অনুমোদন চেয়ে আবেদন করে। 

কিন্তু মেনিফেস্টোতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম থাকায় তা ফিরিয়ে দেয় আইন মন্ত্রণালয়। বলা হয় আবেদনটি দলবিধি আইনের দশ নম্বর ধারা পরিপন্থী। উল্লেখ্য, দশ নম্বর ধারায় বলা হয়েছিল- কোনও দল ব্যক্তিপুজা করতে পারবে না। মানে বঙ্গবন্ধুর নাম রাষ্ট্রীয়ভাবে যেমন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল. তদ্রূপ দলীয়ভাবে নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়ার অংশ ছিল এটি। কৌশলগত কারণে আওয়ামী লীগকে নতুন মেনিফেস্টো ছাপিয়ে আবার আইন মন্ত্রণালয় বরাবরে আবেদন করতে হয়েছিল। ১৯৭৬ সালের ৪ নভেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের অনুমোদন লাভ করে।

পরবর্তীতে আহ্বায়ক জোহরা তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হলে আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে আব্দুল মালেক উকিলকে সরিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে সভাপতি ও আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক হন। কিন্তু ১৯৮৩ সালের ৮ আগস্ট আব্দুর রাজ্জাক বহিষ্কার হলে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন আবারও সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। ১৯৮৭ সালে কাউন্সিলে সাজেদা চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং ১৯৯২ সাল থেকে গত সর্বশেষ কাউন্সিল পর্যন্ত সবগুলো কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন। সামরিক জান্তা জেনারেল জিয়ার বিশেষ করে স্বৈরাচারী জেনারেল এরশাদ বিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ভুমিকা অবিস্মরণীয়। তাইতো ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ন্যায় ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনেও বিজয়ী হতে না পারলেও সংরক্ষিত মহিলা আসনে বিজয়ী করে তাকে বন ও পরিবেশমন্ত্রী করা হয়।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার একচ্ছত্র নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে বিশিষ্ট ভুমিকা রাখেন তিনি। নিজেকে কখনও উপদলীয় কোন্দলে জড়াননি। বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা ও আনুগত্যে অনন্য সাধারণ এক ব্যতিক্রমী এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। পৌনে এক শতাব্দীর যে আওয়ামী লীগ তার একমাত্র নারী সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।  তার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরীও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর তার ভূমিকাও অসাধারণ। সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে ফুফু সম্বোধন করতেন, জাতীয় সংসদ উপনেতা নির্বাচিত হওয়ার পরপরই অসুস্থ হলে হাসপাতালে ছুটে যান সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আপন ফুফু হয়েই যেন ভাতিজি শেখ হাসিনাকে বুকের ভেতরে আগলে রেখেছিলেন। তা হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করতেন বলেই শেখ হাসিনা শয্যাশায়ী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গিয়েছিলেন। আবেগাপ্লুত হয়ে শেখ হাসিনা প্রিয় ফুফুর কপালে- গালে মুহুর্মুহু চুমোয় ভালোবাসার পরশ মেখে দিয়েছিলেন।

তখন ফুফু-ভাতিজির দু’জনার চোখেই বয়ে যাচ্ছিল অশ্রু। সুস্থ হয়ে বাসভবনে ফিরে গিয়েছিলেন সংসদ উপনেতা সৈয়দ সাজেদা চৌধুরী। নিয়তি তাকে বাড়ি বন্দি করে রেখেছিল বহুদিন ধরে। উপনেতার আসন শূন্য পড়ে থাকলেও হয়তো ‘নেতা’ শেখ হাসিনা আসনটিতে প্রিয় সহযোদ্ধা ফুফুর ছায়া দেখতে পেতেন। তাইতো অসুস্থতাজনিত কারণ দেখিয়ে ‘উপনেতার’ আসনটি অন্য কাউকে অলঙ্কৃত করার সুযোগ দেননি। শেখ হাসিনার বিকল্প বুঝি এজন্যই শেখ হাসিনা। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম