শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৩, মঙ্গলবার, ০৯ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশ কি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাচ্ছে?

ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ কি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাচ্ছে?

শারীরিকভাবে দূরে থাকলেও মানসিকভাবে বাংলাদেশ থেকে দূরে থাকতে পারি না। মাঝেমধ্যে যে দূরে থাকার চেষ্টা করিনি তা নয়, তবে শেষমেষ পারিনি। এই যেমন এখন ইংরেজিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জীবনী লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকায় নিজেকে অনেককিছু থেকেই গুটিয়ে নিয়েছি। সমসাময়িক বিশ্বে শেখ হাসিনার মতো এত ঘটনাবহুল, বেদনায় মোড়া জীবনের অধিকারী আমি আর কোন রাজনৈতিক নেতা দেখিনি। আমার তাই মনে হয়েছে, সারা বিশ্বের মানুষের এরকম একজন নেত্রীর সম্পর্কে, এরকম একজন মানুষ সম্পর্কে জানা উচিত। 

গত কয়েকদিন ধরে কাজটা ঠিকমতো করতে পারছি না। এর প্রধান কারণ বাসার সবার জ্বর। দিন দশেক আগে সন্ধ্যায় এক বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। পরেরদিন সেই বাসা থেকে জানানো হলো তাদের দুই বাচ্চাই কোভিড পজিটিভ। অচিরেই আমাদের চারজনেরও উপসর্গ দেখা দিল, যদিও কিট টেস্টে বারবার নেগেটিভ এসেছে। এখন আর কোভিডকে কেউ অতটা পাত্তা দেয় না, প্রায় সবারই ‘যা হবার তাই হবে’ মনোভাব। আমার চিকিৎসক বউ ছাড়া আর কেউই আমরা তাই আর ল্যাবরেটরি টেস্ট করাইনি। কোভিড হোক না হোক, সপ্তাহখানেক বেশ ভুগলাম।   

এই সময়ে পত্রিকা পড়ে এবং ফেসবুকেও বেশ সময় কাটালাম। ফেসবুকে কিছু মানুষের স্ট্যাটাস ও মন্তব্য পড়ে তো খুবই টেনশনের পড়ে গেলাম। তাদের কথাবার্তা আর ভাবসাবে মনে হয় বাংলাদেশ বোধ হয় একেবারে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছে। সেই সাথে আছে বিএনপি মহাসচিব শ্রদ্ধেয় মির্জা ফখরুল ইসলামের ভিত্তিহীন কথাবার্তা। কদিন আগে তিনি বাংলাদেশকে ‘ব্যর্থ রাষ্ট্র’ বলে দিলেন। বুঝতে পারি না এটা কি ওনার কথার কথা নাকি এটাই ওনার রাজনৈতিক জ্ঞানের পরিধি? উনি কি ব্যর্থ রাষ্ট্রের সংজ্ঞা জানেন না?

এখন তো অবাধ তথ্যপ্রবাহের যুগ, আঙ্গুলের ডগায় পৃথিবী। একটু কষ্ট করে গুগলে খোঁজ করলে অধিকাংশ প্রয়োজনীয় তথ্যই পাওয়া যায়। তার পরেও কেন মিথ্যাচার, মানুষের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে ঘোলাজলে শিকারের ব্যর্থ চেষ্টা? বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা কি আসলেই খুব ভঙ্গুর? বাংলাদেশ কি মেগাপ্রজেক্ট করতে গিয়ে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ নিয়ে ফেলেছে? শুধু কি বাংলাদেশেই মুদ্রাস্ফীতি ব্যাপক বেড়েছে?    
ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক্স ও ট্রেডিং ইকোনোমিক্সের ওয়েবসাইটে গিয়ে বর্তমানে বিভিন্ন দেশের মুদ্রাস্ফীতির হার এবং তাদের জিডিপির তুলনায় ঋণের পরিমাণ দেখলাম।  

ট্রেডিং ইকোনোমিক্সের ওয়েবসাইট অনুযায়ী বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতির হার ৭.৫৬ শতাংশ। এবার বিশ্বের অন্যান্য কয়েকটি দেশের বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির অবস্থাও একটু জেনে নেই। বর্তমানে অন্যান্য দেশের মুদ্রাস্ফীতির হার এরকম: আমেরিকার ৯.১ শতাংশ, যুক্তরাজ্যের ৯.৪ শতাংশ, জার্মানি ৭.৫ শতাংশ, কানাডা ৮.১ শতাংশ, রাশিয়া ১৫.৯ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়া ৬.১ শতাংশ, নেপাল ৮.৫৬ শতাংশ, ভুটান ৫.৯৫ শতাংশ, কম্বোডিয়া ৭.২ শতাংশ , থাইল্যান্ড ৭.৬১ শতাংশ, ভারত ৭.০১ শতাংশ, পাকিস্তান ২৪.৯ শতাংশ, মায়ানমার ১৭.৩ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া ৪.৯৪ শতাংশ, সৌদি আরব ২.৩ শতাংশ, ইরান ৫৪ শতাংশ, শ্রীলঙ্কা ৬০.৮ শতাংশ, এবং তুরস্ক ৭৯.৬ শতাংশ। 

আমি অর্থনীতিবিদ না হলেও জনস্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করতে গিয়ে মাঝেমধ্যে টুকটাক অর্থনৈতিক বিষয়াদি সম্পর্কে জানতে হয়। এসব কাজ করতে গিয়েই জেনেছিলাম, কোন দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটলে সেখানে মুদ্রাস্ফীতির হারও কিছুটা বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গ্রাফ অনেকদিন ধরেই ঊর্ধ্বমুখি। সুতরাং, একারণে মূল্যস্ফীতির হারের কিছুটা বৃদ্ধি স্বাভাবিক। তবে গত কয়েকমাসে বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতির হার অনেক বেড়েছে। এই বৃদ্ধির কারণ কী? অর্থনীতিবিদরা এ বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবেন। তবে দুই বছরের কোভিড সংকটের পর রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ যে বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতির হার বাড়িয়ে দিয়েছে, তা বুঝতে অনেক বড় অর্থনীতিবিদ হবার প্রয়োজন নাই। রাশিয়া-ইউক্রেনের চলমান যুদ্ধের কারণে ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতি রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ তো পৃথিবীর বাইরের কোন দেশ নয়, চাইলেই কি আমরা যুদ্ধের এই বিরূপ প্রভাব এড়াতে পারি? 

এবার ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক্সের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখলাম বিশ্বের কোন দেশের জিডিপির তুলনায় তাদের ঋণের পরিমাণ কত। এই অনুপাত দেখে কোন দেশের ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা বোঝা যায়। বাংলাদেশের ঋণের পরিমাণ জিডিপির ৩১.৭ শতাংশ। বাংলাদেশের কোন পত্রিকায় এই পরিমানকে ৪১ শতাংশ বলা হয়েছে। এই ঋণের কিছুটা বৈদেশিক উৎস থেকে, বাকিটা দেশীয় সূত্র থেকে নেওয়া। অর্থনীতির ভাষায়, যে কোন দেশের ঋণ জিডিপির ৭০ শতাংশ পর্যন্ত হলে তা গ্রহণযোগ্য। এবার বিশ্বের অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রে জিডিপির কত শতাংশ ঋণ তা জেনে নেই: চীনের ক্ষেত্রে এই অনুপাত ৬৬.৮ শতাংশ, জাপানের ক্ষেত্রে ২৬৬.২ শতাংশ, ভারতের ক্ষেত্রে ৭৩.৯৫ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ক্ষেত্রে ৩৮.৫ শতাংশ, সৌদি আরবের ক্ষেত্রে ৩২.৫ শতাংশ, থাইল্যোন্ডের ক্ষেত্রে ৫০.৫ শতাংশ, সিঙ্গাপুরের ক্ষেত্রে ১৩১ শতাংশ, ভিয়েতনামের ক্ষেত্রে ৪৬.৭ শতাংশ, পাকিস্তানের ক্ষেত্রে ৮৪ শতাংশ, শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে ১০১ শতাংশ, মায়ানমারের ক্ষেত্রে ৪২.৪ শতাংশ, নেপালের ক্ষেত্রে ৩৭.৭ শতাংশ, ভুটানের ক্ষেত্রে ১৩৪.৯৪ শতাংশ, ভিয়েতনামের ক্ষেত্রে ৪৬.৭ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়ার ক্ষেত্রে ২৪.৮ শতাংশ, নিউজিল্যান্ডের ক্ষেত্রে ৩০.১ শতাংশ, যুক্তরাজ্যের ক্ষেত্রে ৯৫.৯ শতাংশ, জার্মানির ক্ষেত্রে ৬৯.৩ শতাংশ, ইতালি ১৫০.৮ শতাংশ, রাশিয়ার ক্ষেত্রে ১৮.২ শতাংশ, গ্রীসের ক্ষেত্রে ১৯৩.৩ শতাংশ, আমেরিকার ক্ষেত্রে ১৩৭.২ শতাংশ, এবং কানাডারে ক্ষেত্রে ১১৭.৮ শতাংশ। 

উপরের দুটো সূচক দেখলে বোঝা যায়, বিশ্বের বর্তমান প্রতিকূল পরিবেশ বিবেচনায় নিয়েও বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন পর্যন্ত তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে আছে। তারপরও সবার সতর্ক থাকার সময় এখন। পৃথিবীর সামনে এখন নানামুখি অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। বিশ্ব অর্থনীতি আগামীতে আরো খারাপের দিকে যেতে পারে বলে অর্থনীতিবিদরা আশঙ্কা করছেন। বাংলাদেশ সরকারের গৃহিত সাম্প্রতিক কিছু পদক্ষেপেও তাদের সতর্ক মনোভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে, যা এই মুহূর্তে জরুরি। 

কোভিড ও যুদ্ধের কারণে বিশ্বের অনেক দেশেরই মানুষই এখন কষ্টে  আছে। স্বভাবতই বাংলাদেশের মানুষও কষ্টে আছে। অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে থেকে আমরাও কিছুটা কষ্টে আছি। গাড়ির তেলের দাম অনেক বেড়েছে। সপ্তাহের বাজার করতে গেলে টের পাই নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়েছে বেশ। তাই বলে অস্ট্রেলিয়ার রাজপথে কি বিক্ষোভ হচ্ছে? ফেসবুকে সরকারকে তুলোধুনা করা হচ্ছে? এর কিছুই হচ্ছে না। এর অন্যতম কারণ হলো সরকার এবং বিরোধীদলগুলোর পক্ষ থেকে পরিস্থিতির গুরুত্ব অনুধাবন করা হচ্ছে এবং এর থেকে উত্তরণের কার্যকর পথ খোঁজা হচ্ছে। সরকার এবং নীতিনির্ধারকরা এখানে সাধারণ মানুষের প্রতি যথেষ্ট সহমর্মী। যদিও বাংলাদেশের সাথে অন্য কোন দেশের তুলনাই আমাদের কাছে তেমন গ্রহণযোগ্য নয়, তা যত যৌক্তিক এবং প্রাসঙ্গিক হোক না কেন।  অথচ সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও অপ্রাসঙ্গিক হলেও বাংলাদেশের কিছু মানুষ দেশটা এই বুঝি শ্রীলঙ্কা হলো ভেবে ইতিমধ্যেই এক ধরনের গোপন আনন্দ উপভোগ করতে শুরু করেছেন। 

গত তেরো বছরে শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভাবিত উন্নয়ন হয়েছে এটা যেমন সত্য, তেমনি কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনাকাঙ্খিত ঘটনাও ঘটেছে। তার মধ্যে একটা হলো ব্যাংকিং খাত। অনেক ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান ব্যাংক থেকে ইচ্ছেমত লুটপাট করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং বারবার দুনীতির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিলেও বাস্তবে রাঘববোয়ালদের দুর্নীতি খুব একটা কমেছে বলে মনে হয় না। প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় কিছু প্রতিষ্ঠানের রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। দেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের পরিমাণও কম নয়। বিদেশে অর্থ পাচারে আমরা রাজনৈতিক নেতাদের গালি দিলেও কতিপয় দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী এবং আমলারাই এক্ষেত্রে প্রধানত এগিয়ে। এসবের সাথে আছে গণপরিবহন খাতের নৈরাজ্য। পাশাপাশি আছে কয়েকজন মন্ত্রীর মুখের লাগামহীন কথাবার্তা। এসব কারণে মানুষ ক্ষুব্ধ হচ্ছে। বর্তমান পৃথিবীর এই অনিশ্চয়তার মুখে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষ চায়, দেশের মন্ত্রী-নেতারা কথাবার্তায় সংযত হবেন, তাদের প্রতি সহমর্মী হবেন।

বাংলাদেশের কথা মনে হলে আমার আজকাল সেই গ্লাসটার কথা মনে পড়ে, যার আধেক পানিতে ভরা আর আধেক খালি। এক যুগ আগেও এই দেশটার নাম সারা পৃথিবীর মানুষ তেমন জানতো না। যারাও বা জানতো, তাদের কাছে গরিব, প্রাকৃতিক দুর্যোগ কবলিত দেশ হিসেবেই মূলত পরিচিত ছিল দেশটা। সেখানে থেকে এক যুগের ব্যবধানে বর্তমান অবস্থানে পৌঁছানোটা চাট্টিখানি ব্যাপার নয়। গরিব দেশের তকমা থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে আজ সমীহ জাগানো একটা নাম। এর জন্য অবশ্যই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারকে কৃতিত্ব দিতে হবে। কৃতিত্ব দেবার পাশাপাশি এখনো অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের যথেষ্ট সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রতিনিয়তই নতুন নতুন চ্যালেঞ্জেরও মুখোমুখি হতে হচ্ছে দেশটাকে। সব মিলিয়ে আধেক ভরা, আধেক খালি গ্লাসের মতোই অবস্থা। এ অবস্থা মোকাবেলা করেই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। নিয়ন্ত্রণযোগ্য যেসব সীমাবদ্ধতা আছে, তাও কার্যকরভাবে অতিক্রম করতে হবে। সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশ নিশ্চয়ই পারবে, গত এক যুগের অভিজ্ঞতায় এটুকু তো বলাই যায়। শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখা যায়। বাংলাদেশের অকল্যাণ কামনা করে ফেসবুকের অযৌক্তিক, অপ্রাসঙ্গিক, ভুল পরিসংখ্যানে ভরা আলোচনায় কারো কিছু যায় আসবে না। 

লেখক : কবি, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।       
     
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম