শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, সোমবার, ০৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
প্লিজ! আর ‘তেল’ দেবেন না

বঙ্গভবনের অক্সিজেন আদৌ বন্ধ করা গিয়েছিল কি? সরকারিভাবে দেশের রাষ্ট্রপতির কার্যালয় উল্টো হয়ে উঠেছিল দেশের রাজনীতিতে অক্সিজেন সরবরাহের মূল কেন্দ্র।

কিন্তু সরকারবিরোধী আন্দোলনের তীব্রতা বোঝাতে শীর্ষ দলনেত্রীকে খুশি করতে গিয়ে বঙ্গবভনে অক্সিজেন বন্ধের আল্টিমেটাম আমাদের রাজনীতিতে বেশ কিছুদিন রাজনৈতিক তেল দেওয়ার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ হয়েছিল। এসবই ২০০৭ সালে এক-এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের ঠিক আগের কথা।

এরপর পানি বহুদূর গড়িয়েছে।
সেনাসমর্থিত এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকাই রাজনৈতিক জয় দেবে। বিএনপির তৎকালীন নেতাদের এই তেলবাজিতেই সম্ভবত তখন সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত রেখেছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। আর এখানেই শুরুতে পিছিয়ে পড়েছিল ওই সময়কার সদ্য ক্ষমতা হস্তান্তর করা দলটি। আবার এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নেওয়া বেশকিছু পদক্ষেপের প্রশংসা করতে গিয়ে রীতিমতো প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে তেলবাজিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন অনেক রাজনীতিক। সুশীল সমাজের কোনো কোনো প্রতিনিধিও। ফলাফল পরবর্তীতে নিজ দলে কোণঠাসা হয়ে পড়েন রাজনীতিকদের কেউ কেউ। আর সুশীল সমাজের এই প্রতিনিধিদের অনেকেও পরবর্তীতে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসিন হলে সেভেন মার্ডারের খলনায়ক খ্যাত পরবর্তীতে জাগপা সভাপতি প্রয়াত শফিউল আলম প্রধানকে মনে আছে? বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক তেল দিতে গিয়ে উদ্ভট সব শব্দচয়ন করেছিলেন তিনি। যা চরম অস্বস্তির সঙ্গে হাস্যরসেরও জন্ম দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী এক রাজনৈতিক সমাবেশে বেগম খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে জাগপা সভাপতি কী বলেছিলেন? ‘তিলকওয়ালী খালেদা জিয়াকে আর এক মুহূর্তও বাংলাদেশের মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাই না।’ বোঝেন ঠ্যালা।

তেলবাজির এমন অসংখ্য নমুনা আছে। যা একই সঙ্গে বিরক্তিকর, অস্বস্তি ও অসহনীয় এক পরিবেশ তৈরি করে অধিকাংশ সময়। রাজনৈতিক ও আমলাতন্ত্রের একাংশের তেলবাজি—অনেক সময় প্রকৃত ঘটনা, তথ্যকে আড়াল করে। যার পরিণতি হয় ভয়াবহ। এসবই আমরা জানি। তবু তেল দেওয়া থামে না। তেলের মূল্য যত বাড়ে পাল্লা দিয়ে তেল দেওয়াও যেন বেড়ে যায়।

কী অদ্ভুত! বর্ষীয়ান এক আওয়ামী লীগ নেতার কাছ থেকে ঘটনাটি শোনা। যিনি খুব কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে দেখেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনের অন্যতম চক্রান্তকারী খন্দকার মুশতাক না-কি শেখ মুজিবের পিতার মৃত্যুতে রীতিমতো গড়াগড়ি দিয়ে কান্না করেছিল। খুনি মুশতাকের ওই কান্না না-কি উপস্থিত সবার চোখ ভিজিয়েছিল। কিন্তু সেসবই তো ছিল অভিনয়। সুনিপুণ তেলবাজির দুর্দান্ত এক নমুনা। বঙ্গবন্ধুর আরও বিশ্বস্ততা অর্জনের চেষ্টা। আর ‘খুনি’ মুশতাকের অভিনয়ের কান্না যে একসময় গোটা জাতিকে সত্যিকার অর্থেই কাঁদাবে কে জানতো!

স্বৈরশাসক প্রয়াত এইচএম এরশাদের আমলে শুধু তেলের জোরে রাতারাতি মন্ত্রী হওয়ার সংখ্যাটাও নেহাত কম ছিল না। এমনকি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে পরাজিত কিন্তু তেল মর্দনে সিদ্ধহস্ত কেউ কেউ টেকনোক্র্যাট কোটায় প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রীও হয়েছিলেন। পরে তাদের অনেকে আবার ভোটারবিহীন নির্বাচনে সংসদ সদস্যও হয়েছেন। এরশাদ জামানায় রাষ্ট্রপতিকে সামনে-পেছনে তেল দেওয়ার ক্ষেত্রে তৎকালীন উপ-প্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেমের না-কি জুড়ি মেলা ভার ছিল। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, কাজী জাফর, নাজিউর রহমান মঞ্জুর, মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসানরাও পিছিয়ে ছিলেন না। উপ-রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, মেয়র আরও কত কী!

তবুও না পাওয়ার বেদনা আর আক্ষেপ যায়নি একসময়ের দাপুটে ছাত্রলীগ নেতা, পরে পথভ্রষ্ট শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের! অনেক ক্ষোভ তাঁর। উপ-প্রধানমন্ত্রী করলো। প্রধানমন্ত্রী কেন নয়? নব্বইয়ে স্বৈরাচার পতনের পর মুন্সিগঞ্জের শাহ মোয়াজ্জেমকে রংপুর থেকে এমপি করলেন এরশাদ। তবু কি ধরে রাখা গেল? তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে নামলেন বিএনপিতে। এক সময়ের তেলের ভাণ্ডার এখন কোনোমতে রাজনৈতিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে ব্যস্ত।

এভাবে মিথ্যা প্রশংসায় দেশের শীর্ষ নীতিনির্ধারক, দলীয় প্রধান, প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ‘মিস গাইড’ করার প্রবণতা বন্ধ হওয়া জরুরি। সরকারের সমালোচকদের কেউ কেউ অযথা কথা বলার সুযোগ কেন পায়? মিথ্যা প্রশংসাকারী আর চাটুকারেরা অনেক কিছু আড়াল করে রাখে। এরপর যখন সমস্যাগুলো তালগোল পাকাতে শুরু করে তখন চুপ হয়ে যায়। সবকিছু সামাল দিতে হয় একজনকে।

আর কত? দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস প্রায় সব শ্রেণির মানুষের। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কারণে কিংবা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ-ঘটনা যা-ই হোক আমরা ছোটখাটো এক সংকটকালে আছি। প্রশ্ন হলো, এই সংকটকে আগাম অনুমান করতে পারা গিয়েছিল কি? এসব নিয়ে ভেতরে ভেতরে কাজ করার দায়িত্ব যাদের তারা কি স্বপ্ন বিলাসিতায় বেশি সময় পার করে দেননি? ধারাবাহিকভাবে যদি কাজটি করা হতো তাহলে একবারে উন্নয়ন প্রকল্পে কাটছাঁট, সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরে লাগাম টানাসহ অনেক পদক্ষেপ এখন নেওয়ার হয়তো প্রয়োজনই হতো না।

পুকুর খনন পরিদর্শনে বাংলাদেশের প্রকৌশলী আর সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণের মতো পরিকল্পনা, প্রস্তাব, পদক্ষেপ কেন নেওয়া হয়েছিল? এরকম ভূরি ভূরি বিলাসী, অপ্রয়োজনীয়, বিদেশি মুদ্রা খরচের মহোৎসবের আর্কিটেক্ট কারা ছিলেন? কোনো একটি ঘটনায় এমন অদূরদর্শী বাস্তবের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সরকারি অর্থ নয়ছয়ের পরিকল্পনাকারীদের বিরুদ্ধে একটি শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও কি নেওয়া হয়েছে? বরং উৎসাহ দিয়ে এসব প্রমোট করা হয়েছে। কেন? কার স্বার্থে? কাদের সুরক্ষায়?

বাংলাদেশের অনেক সচেতন নাগরিকের মতো আমারও প্রশ্ন—স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ের পরিমাণ কত? আজও কেন গণমাধ্যমে খবর হয়, সেতু আছে রাস্তা নেই। তার মানে সেতুটি অব্যবহৃত। সরকারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি আছে অপারেটর নেই। অপ্রয়োজনে বা পরিকল্পনা ছাড়া যথেষ্ট খরচের মহোৎসব কি আমাদের রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের অর্থনৈতিক সংকটের কারণ নয়?

অপ্রয়োজনীয়, অদূরদর্শী, বিলাসী প্রকল্পে ব্যয় বন্ধ করে কি জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দেওয়া যায় না? যেত না? যদি সময়মতো আমরা এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতাম, পদক্ষেপ নিতাম তাহলে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস কিছু হলেও কমতো। কেন জ্বালানি তেলে ভর্তুকি দরকার? কৃষককে সেচ সুবিধা সহজলভ্য করে দেওয়ার জন্য। যতই আমরা শহুরেরা বড় বড় কথা বলি না কেন, কৃষক যদি সংগঠিত না হয়-এক মৌসুমের জন্য চাষাবাদ বন্ধ রাখে? কোথায় যাবো আমরা? খাবো কী? কেন রাষ্ট্রপরিচালনায় যুক্তরা গড্ডলিকায় গা ভাসিয়ে দিচ্ছে?

কেন যুক্তি দিচ্ছি ওমুক ‍ওমুক দেশের চেয়ে জ্বালানি তেলের মূল্য আমাদের দেশে এখনো কম?

তুলনাই যদি করতে হয়, তাহলে কেন বুক ফুলিয়ে বলতে পারছি না—ওমুক দেশের চেয়ে আমার স্বাস্থ্যসেবা ভালো? কেন বলতে পারছি না—মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থায় আমরা অনেক এগিয়ে? বিশুদ্ধ পানি, সবার জন্য আবাসস্থলের জন্য কেন এখনো নিরন্তর কাজ করতে হয় আমাদের? কেন প্রশ্ন ওঠে বিআরটিসি বাসের যুৎসই টেকসই কোনো ব্যবস্থা নেই? রেলগাড়ি, কেন কখনো কখনো ভ্যানগাড়ির সঙ্গে তুলনা হয়? আজও কেন বাংলাদেশ বিমান আকণ্ঠ দুর্নীতিতে ডুবে থাকে?

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি সত্যিই চোখে পড়ার মতো। বিশ্বব্যাংক থেকে শুরু করে বহু দাতা সংস্থা অনেকটা বাধ্য হয়ে সুর বদল করে আমাদের প্রশংসা করছে, করে। আরও এগিয়ে যেতে পারি আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। তাঁর সততা, কমিটমেন্ট, দূরদর্শিতা, অদম্য মানসিকতা আর সীমাহীন পরিশ্রমের কারণে।

কিন্তু কতটা সহযোগিতা পাচ্ছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী? সরকার ও দলে তাঁকে সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য দিয়ে শতভাগ সহযোগিতা করা হচ্ছে কি?

দেশের এই মুহূর্তের অর্থনৈতিক চাপ সামলানোর বিষয়টিকে সামনে নিয়েই প্রশ্নটা করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেশের অর্থনৈতিক গতিপ্রকৃতি নিয়ে টাইম-টু-টাইম সরকারের শীর্ষ নির্বাহীকে অবগত করানো হতো কি-না? না-কি দায়িত্বপ্রাপ্তরা কিছু বিষয় আড়াল করে রাখতেন? সদ্য বিদায়ী গভর্নর কি সঠিকভাবে তার দায়িত্ব সামলেছেন? অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা?

একইভাবে দল পরিচালনায়ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে ‘সব ঠিক আছে’ গোছের গতানুগতিক রিপোর্ট করা হয়? না-কি প্রকৃত তথ্য দেওয়া হয়? যদি সঠিক তথ্যই উপস্থাপন করা হবে তাহলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অজনপ্রিয়রা মনোনয়ন পায় কিভাবে? দলের নীতিনির্ধারকদের অনেকের এলাকায় নৌকার প্রার্থীর ভরাডুবিই বা হয় কী কারণে? কাদের সহযোগিতায়, পরামর্শে অজনপ্রিয়রা প্রার্থী মনোনয়নের লিস্টে বাছাই হয়? দলীয় সভানেত্রীকে সহযোগিতার দায়িত্ব যাদের এক্ষেত্রে তারা কি দায় এড়াতে পারবেন?

আওয়ামী লীগের তৃণমূলে কান পাতলে শোনা যাবে তীব্র অন্তঃকলহ, রেষারেষি আর হিংসাকে রীতিমতো পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হচ্ছে। অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা না-কি এসবে জড়িত। ‘সব ঠিক আছে’- সভানেত্রী এমন তথ্য দিয়ে নির্বাচনের ফল বের হলে দেখা যাচ্ছে উল্টোটা। এমন তেল দেওয়া বন্ধ হোক- চান সবাই।

সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে অন্তত শুধরে যাক সবাই। শুধু বন্ধ হোক অপ্রয়োজনীয় তেল দেওয়া। সব কিছু সঠিক লাইনে আনতে এটিই হতে পারে বড় দাওয়াই।


লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টি ফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম