শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৪, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

তুমি কি কেবলই ক্যামেরাম্যান?

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
তুমি কি কেবলই ক্যামেরাম্যান?

সংবাদ মাধ্যমে ক্যামেরাম্যানদের ভূমিকা দেশে-বিদেশে, সেকালে এবং একালে সবসময়ই তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথম কথা হচ্ছে, খবরের কাগজ, ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং ডিজিটাল চ্যানেলে যারা ক্যামেরাম্যান তারা সাংবাদিক, নাকি সাংবাদিক নয়।

আমি মনে করি, ক্যামেরাম্যানরা সাংবাদিক। অনেক সময় দেশে এবং বিদেশে একজন রিপোর্টারের থেকেও একজন ক্যামেরাম্যান অনেক সময় বড় সাংবাদিকের ভূমিকা পালন করেছে। আমরা তাদের বলতাম ‘চিত্র সাংবাদিক’ বা ‘ফোটো জার্নালিস্ট’। ইলেকট্রনিক মিডিয়া আসার পরে তো শুধু স্টিল ছবি নয়, ভিডিওগ্রাফিও এলো। তখন আবার ভিডিও-ম্যানকে সাংবাদিক বলা অনুচিত বলে মনে হয়। একজন ভিডিওগ্রাফি করা ব্যক্তিও কিন্তু সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে উত্তীর্ণ করতে পারেন, যখন তিনি প্রযুক্তি থেকে সাংবাদিকতার ব্যাকরণটা আরব্ধ করেন।

আমার ছেলে মার্কিন সংবাদ সংস্থা এসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)-তে কাজ করছে প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেলো। যখন সবে এখানে জয়েন করেছে তখন আমার ছেলে একবার কলম্বো গেছিলো। সেখান থেকে ফিরে এসে ও আমাকে বলেছিল, ‘জানো বাবা, মার্কিন সংবাদ-সংস্থায় রিপোর্টারদের থেকেও ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব অনেক বেশি। আমি এমন একজন ক্যামেরাম্যানের সঙ্গে কলম্বো গেছিলাম যিনি আমার থেকে সিনিয়র ছিলেন। আমি তো সেই সংস্থায় নবাগত। আর তিনি পদে, মর্যাদায় এবং বেতনে আমার চেয়ে ওপরে। সেই সিনিয়র মানুষটি কিন্তু হাতে ধরে কলম্বোর আনাচে-কানাচে আমাকে সাংবাদিকতার পাঠ দিয়েছিলেন।’

আসলে, ওই চিত্র সাংবাদিক এর আগে কলম্বোয় অন্তত ছয়-সাত বার গেছেন। তিনি এলটিটিই, মহাকরণ-এসব বিষয় অনেক দিন ধরে কভার করছেন। সেই সময় নবীন সাংবাদিক হিসেবে আমার পুত্র বারবার প্রশ্ন তুলেছিল, আমাদের দেশে ফটোগ্রাফার বা ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব এত কম কেন? কেননা, ক্যামেরাম্যান বা ফটোগ্রাফার বললেই আমরা ধরে নিই, তারা কম শিক্ষিত, তারা রিপোর্টার নয় এবং বেশ-ভুষা, চাল-চলনে তার যেন পিছিয়ে পড়ছে।

আমি যখন ইন্ডিয়া টিভি-র পলিটিকাল এডিটর ছিলাম সেই সময় উত্তরপ্রদেশের ভোটের আগে রজত শর্মা দুটো পৃথক বৈঠক ডেকেছিলেন। এক হল, ভোটের ফল কী হতে পারে, তার ওপরে বিশ্লেষণ করতে যে সব সাংবাদিকরা ট্যুর করে ফিরে এসেছেন তাদের সঙ্গে বৈঠক আর যারা ক্যামেরাম্যান তাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক। পলিটিকাল এডিটর হিসেবে আমি সেই দুটো বৈঠকেই উপস্থিত ছিলাম। সেখানে বেশিরভাগ রিপোর্টাররা বললেন, রাহুল এবং অখিলেশের জুটি খুব সাংঘাতিক ভাবে কাজ করছে আর রোড শো-ও হিট করছে। বিজেপি-র পক্ষে আবার ফিরে আসা বেশ কঠিন। এবারে হিন্দুত্বও সেভাবে কাজ করছে না, ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাদের বেশির ভাগ ক্যামেরাম্যানই বললেন, রাহুল এবং অখিলেশের রোড শো প্রভাব ফেলেছে। যাদব এবং মুসলিম ভোটকে ছাড়িয়ে যোগী আদিত্য নাথের হিন্দুত্ব এগিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং, বিজেপি-ই আবার ক্ষমতায় আসবে বলে মনে হচ্ছে।

ভোট হয়ে যাওয়ার পর দেখা গেল, সংখ্যা গরিষ্ঠ ক্যামেরাম্যানের বক্তব্য সঠিক। বরং, সংখ্যা গরিষ্ঠ রিপোর্টারেরা ছিলেন কনফিউজড। পরে রজত শর্মা আমাকে বলেছিলেন, রিপোর্টারেরা তাদের নিজেদের উপস্থাপনা, তাদের কন্টাক্ট-কে মেনটেন করা, নিজেদের জামা-কাপড়, কনটেন্ট-এসব নিয়ে এত ব্যস্ত থাকে যে, সাধারণ মানুষের মধ্যে মিলেমিশে কথা বলার যে পেনিট্রেশন বা জনসংযোগ, সেটাও অনেক সময় দুর্বল হয়ে যায়। অপরদিকে ক্যামেরাম্যানদের যেহেতু নিজেদেরকে উপস্থাপনার প্রয়োজন থাকে না এবং সবসময়ই তারা থাকে ক্যামেরার পিছনে, সেহেতু অনেক সময় কেউ ক্যামেরার সামনে চলে এলে তাদেরকে তাড়ানোর কাজটাও কিন্তু তারা করে। সেইসব মানুষদের সঙ্গেও কখনো চায়ের দোকানে, কখনো ধাবায় এবং কখনো গ্রামের বাড়িতে বসে তারা অনেক বেশি গল্প-গুজব করে। যখন রিপোর্টার হয়তো কোনও বাইট নিচ্ছে তখন ক্যামেরাম্যান তাদের নিজেদের ভেতরকার কথোপকথন মন দিয়ে শুনছে। এটা তো গেল একটা ব্যাখ্যা।

আসলে আমার যেটা মনে হচ্ছে, আমাদের দেশে ক্যামেরাম্যানদের যে বেতন দেওয়া হয় তা দিয়ে নিজেদের উন্নীত করার, উৎকর্ষ তৈরি করার সেই সুযোগটাও তারা সবসময় পায় না। তার ফলে তাদের গুণগত মানও হয়তো সবসময় উন্নত হয় না।

আমি আনন্দবাজার পত্রিকায় দীর্ঘদিন কাজ করে দেখেছি, রাজীব গান্ধী একবার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গেছিলেন। সেই সময় এমন কিছু ছবি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং চিত্রগ্রাহকের নামও সেখানে ছাপা হয়েছিল। রাজীব গান্ধী সেইসমস্ত ছবি অভীক সরকারের কাছ থেকে রীতিমতো চেয়ে পাঠিয়েছিলেন তার নিজস্ব ব্যক্তিগত অ্যালবামে রাখবেন বলে।

আমি কোনও ব্যক্তি আলোচনা করছি না। আমার মূল বিষয়বস্তুটা হচ্ছে, ক্যামেরাম্যান এবং ফটোগ্রাফারদের গুরুত্ব নিয়ে। আমি নিজে প্রিন্টে কাজ করতাম। এর পরে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার অভিজ্ঞতা যখন হল তখন এবিপি নিউজে যারা ক্যামেরাম্যান ছিলেন, স্টুডিওতেও যারা ক্যামেরা সেট করতেন তাদের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তারা প্রায়ই আমাকে বলতেন, দাদা, এইভাবে তাকাও। দাদা, ওইভাবে নয়, এইভাবে করতে হয়। এইভাবে কথা বলা দরকার। ওরা খুব মন দিয়ে আমার বক্তব্য শুনত। অনেক সময় তারা তাদের মতামতও জানাত। সেই সময় ইন্ডিয়া টিভিতে একজন খুব সিনিয়র ক্যামেরাম্যান ছিলেন। তার নাম অনিল সিং। সে তো আমাকে হাতে ধরে রজত শর্মার চ্যানেলে পিটিসি শিখিয়েছিল। তারপরে কীভাবে দাঁড়াতে হয়, কী রংয়ের জামা পড়া উচিত, স্টুডিওর ভেতরে কী রংয়ের জামা পড়লে ভালো লাগবে, স্টুডিওর বাইরে কীভাবে কাজ করলে ভাল, সে সব পরামর্শও সে আমাকে দিত। আমার মনে আছে, আমি যখন কলকাতা নির্বাচনের সময় নাখোদা মসজিদ থেকে শুরু করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিড়িং-বিড়িং করে ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম তখন সেই অনিল সিং-ই কিন্তু অনেক স্টোরি আইডিয়া পর্যন্ত দিয়েছিল আমাকে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা ছোট লেক ছিল। সেইসময় সেখানে বিরাট বিরাট পদ্মফুল ফুটেছিল। সেখানে তখন বামপন্থীরাও বিজেপি’র সুরে কথা বলছিল। অনিল সিং ওই পদ্মের ছবি তুলে আমাকে দেখিয়ে বলেছিল, দাদা, তোমার ফুটেজের সঙ্গে এটা লাগিয়ে দিচ্ছি যে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মে কমল খিল রাহা হ্যায়? এইসব ছোট ছোট ইনপুট আমরা ক্যামেরাম্যানদের কাছ থেকে পাই। পার্সপেক্টিভ পাই। বিদেশের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। আমাদের দেশেও ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব অনেক। সে তুলনায় তারা মর্যাদা খুব কম পায়।

এখন কলকাতা প্রেসক্লাবে ক্যামেরাম্যান এবং ফটোগ্রাফাররা অ্যাক্রিডিটেড জার্নালিস্ট। তারা প্রেস ক্লাবের মেম্বার হতে পারবে কি পারবে না, সে সব নিয়ে বিতর্ক চলছে। সেই বিতর্ক নিয়ে আমি কিছু বলছি না। টেকনিশিয়ান স্টুডিওর কলাকুশলীদের মতো ক্যামেরাম্যানদের কোনভাবে অমর্যাদার পথে ঠেলে দেওয়া বোধহয় উচিত নয়। যেমন, বাসের চালক থাকে এবং তার সঙ্গে থাকে হেল্পার। এখানে ক্যামেরাম্যানরা কিন্তু হেল্পার নন, তারাও সাংবাদিক।

আজ কলকাতা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠা দিবস। সেখানে আজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভোটাভুটি হচ্ছে। ক্যামেরাম্যান এবং আলোকচিত্রীরা প্রেসক্লাবের সদস্য হবেন কি হবেন না, সে ব্যাপারে!

আমি যে আলোচনাটা করলাম, সেটা এই আলোচনাটাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। এই বিষয়টি নিয়ে আরও বেশি আলাপ-আলোচনা হওয়া প্রয়োজন। এই ভোটের পক্ষে-বিপক্ষে সাংবাদিকদের যার যা মত, সে সেই পক্ষে ভোট দেবেন। 

এটি মুখ্যমন্ত্রী বন্দ্যোপাধ্যায় বা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিষয় নয়। কাজেই, এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অথবা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কোনও মতামত নেই! এটা একান্তই সাংবাদিকদের নিজস্ব বিষয়।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম