শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১২, রবিবার, ০৮ মে, ২০২২

যানজটে জান যায়

হানিফ সংকেত
অনলাইন ভার্সন
যানজটে জান যায়

ছোটবেলায় একটি কবিতা পড়েছিলাম, ‘লেখাপড়া করে যে গাড়িঘোড়া চড়ে সে’। ঢাকার যানজট কেন্দ্র করে শিক্ষণীয় এ বাক্যটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন অন্যরূপে ভেসে বেড়াচ্ছে। কিছুটা ব্যঙ্গ করে লেখা হয়েছে- আমরা এত লেখাপড়া করেছি যে দিনের অর্ধেক সময়ই আমাদের গাড়ি-ঘোড়াতেই কাটে। অর্থাৎ যানজটে। রাজধানী ঢাকায় একটি জটই প্রতিদিন পাকায় তা হলো যানজট। এ যানজটে জান ছটফট করলেও ঝট করে জট খুলবে না তা পরীক্ষিত সত্য। আর তাই তো এখন অনেকেই গাড়ি-ঘোড়া চড়ার উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে, তবে যার অনেক গাড়ি আছে তার উৎসাহের কমতি নেই। সে টাকা কামাচ্ছে আর নতুন গাড়ি নামাচ্ছে।

কবিতায় পড়েছি, ‘ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই-

... বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই’।
ঢাকার রাস্তায় বাঁশবাগান না থাকলেও বাসবাগান আছে। যানজটের জটিলতার জটলায় জট পাকিয়ে থাকা বাস-ট্রাক-কার-টেম্পু-অটোরিকশা-রিকশার বাগানে দীর্ঘ সময় বসে থাকতে থাকতে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করতে না পেরে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন, কেউ ঘুমিয়ে যাচ্ছেন, কারও পায়ে পানি এসে যাচ্ছে, কেউ এর কোনো সমাধান না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন। আর কেউবা হেঁটেই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিচ্ছেন। তাদের ধারণা, গাড়ির চেয়ে পদব্রজই উত্তম। যানজট মুক্ত হয়ে ক্লান্ত পদযাত্রার ভদ্রলোক হয়তো ঠিকমতো অফিসে পৌঁছুতে পারবেন কিন্তু যানজটভুক্ত হয়ে যারা আটকে আছেন তাদের অবস্থাটা কী হচ্ছে একবার ভাবুন। তাদের বিরক্ত এবং তিক্ত অবস্থার সঙ্গে অতিরিক্ত যুক্ত হয়েছে আরও নানান উৎপাত। টাওয়েল, লুসনি, শসা থেকে শুরু করে নানান দ্রব্য বিক্রির প্রস্তাব। গাড়ির কাচের ওপর ঠকঠক আওয়াজ আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ না করা পর্যন্ত চলবে। এরপর এসেছে ঈদ, এ উপলক্ষে দূরদূরান্ত থেকে রাজধানী ঢাকায় আগমন ঘটেছে নিম্নবিত্ত মানুষের। যানজট কারও কাছে অভিশাপ হলেও তাদের কাছে আশীর্বাদ। গাড়ির লাইন যত দীর্ঘই হোক না কেন তাদের সমস্যা নেই। সরকার-ঘোষিত ভিক্ষুকমুক্ত এলাকায়ও এদের বিচরণ রয়েছে। তাদের প্রতি আপনি কখনো সদয় হচ্ছেন, কখনো নির্দয়। সবুজ বাতি জ্বললেও এদের কারণে গাড়ির গতি বাড়তে পারে না। কারণ তারা নিরাপদে রাস্তার পাশে না যাওয়া পর্যন্ত আপনাকে ধীরগতিতে চলতে হবে। সুতরাং এ যানজট যে শুধু যানবাহনের কারণেই ঘটে তা কিন্তু নয়, অনিয়ম যান চলাচলের পাশাপাশি রাস্তা পারাপারের জন্য ফুটওভার ব্রিজ থাকলেও বাস-মাইক্রোবাস-ট্রাক-মিনিট্রাক-কাভার্ড ভ্যান এসব চলমান যানবাহনের মধ্য দিয়ে দৌড়ে, থেমে, ছুটে, হেঁটে, কখনো লাফিয়ে-ঝাঁপিয়ে চলা, রাস্তার পাশে দেওয়া ইস্পাত রেলিং ডিঙিয়ে কিংবা কোথাও রেলিং ভেঙে সার্কাসের ক্রীড়াবিদের মতো মাথা গলিয়ে রাস্তায় উঠে পারাপার হওয়ার কারণেও জট হয়। ‘ইত্যাদি’তে আমরা একবার দেখিয়েছিলাম দীর্ঘ সময় যানজটের কারণে অনেকে ভাতও বিক্রি করছেন। যাদের নিয়ম করে সময়মতো খেতে হয় তারা যদি নির্দিষ্ট সময় পরে বাসা থেকে অফিসে কিংবা অফিস থেকে বাসায় গিয়ে খাবেন চিন্তা করে আসেন, আর হঠাৎ যদি তাদের সামনে এ অনাকাক্সিক্ষত জট পড়ে, তাদের অসুস্থতা বাড়বে। তাদের জন্যই এ স্ট্রিটফুডের ব্যবস্থা। সুতরাং যানজটের জটিল জটে আটকে গেলে কার কী অবস্থা হয় তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। আর এ জট নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যেসব সিগন্যালের লাল-সবুজ আলোক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে তা-ও নিয়ন্ত্রণহীন। কোন আলো জ্বললে কী হবে, থামবে না চলবে- সেটাই এখন অনেকে ভুলে গেছেন। বিদেশিরা এ দেশে এসে এসব দৃশ্য দেখে বেশ অবাকই হন।

রাস্তার কোথাও লেখা আছে, ‘এখানে বাস স্টপেজ নাই’। তার পরও আমরা রাস্তার যে কোনো স্থানেই স্টপেজ বানাই-গাড়ি থামাই-যাত্রী ওঠাই এবং নামাই। কী লেখা আছে তা নিয়ে কেউ মাথা ঘামাই না, উদ্দেশ্য কামাই। কোথাও লেখা, ‘এখানে গাড়ি থামাবেন না’। কিন্তু যারা থামাচ্ছেন তারা জানেন কেউ তাদের ধরবে না। এ বিশ্বাস থেকে কিছুক্ষণ রাস্তার ওপর যাত্রী নামিয়ে, যাত্রী ভরে চলছে গাড়ি। লেখা থাকলেই কী আর না থাকলেই বা কী। এ ঢাকা শহরে ‘আইন’ মানা নিয়ে এ রকম অনেক সাইনবোর্ড আছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন ট্রাফিক আইন করতেও শোনা যায়। ট্রাফিকব্যবস্থা নিয়ে নানাবিধ আইন থাকলেও তার প্রয়োগ নেই। তাই এসব ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের ওপর দিন দিন আস্থা কমছে সাধারণ মানুষের। এই তো কদিন আগে আইন হলো সিটবেল্ট বাঁধতে হবে, পুরনো গাড়ি রাস্তায় চলবে না, গাড়ি থেকে কালো ধোঁয়া বের হওয়া যাবে না, যেখানে সেখানে গাড়ি থামানো যাবে না, পথচারীরা রাস্তায় বিক্ষিপ্তভাবে চলতে পারবে না- ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে হবে। আইন ভাঙার ফাইন আছে তা জেনে এবং মেনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সামনেই এসব আইন ভঙ্গ করছে অনেকে। কেউ ফাইন দিচ্ছে, কেউ দিচ্ছে না। ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে যত্রতত্র বিশৃঙ্খল যান চলাচলও যানজটের অন্যতম কারণ। আর এর ফলেই জনভোগান্তি। এ ভোগান্তিতে অনেকের লাখ লাখ টাকার ক্ষতি হচ্ছে। অথচ এর জন্য যারা দায়ী তাদের সামান্য কিছু ফাইনের আইন যথাযথ প্রয়োগ না হওয়ায় এ জট কমার চাইতে দিন দিন বেড়েই চলেছে। কেউ বলেন যানজট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঢাকা শহরকেও তিন স্তরের নিরাপত্তার চাদরের মতো কয়েক স্তরের উড়ালসড়কের চাদরে ঢেকে দিতে হবে। আমাদের দেশে সড়কে দৃশ্যমান অনেক উন্নতিই হয়েছে। উড়ালসড়কসহ কোথাও কোথাও চার থেকে আট লেনের রাস্তা হয়েছে। ঢাকা শহরের কিছু কিছু এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় ওপরের দিকে তাকালে মনে হয় বাড়িঘরের মধ্যেই আছি, কারণ ওপরে পুরোটাই উড়ালসড়কের ছাদ। মেয়র সাহেবদ্বয়ের এ জট নিয়ে কথার জট চলছেই। কিন্তু খুলছে না জট। কমছে না মানুষের ভোগান্তি। এরপর আছে রাস্তাঘাট সমন্বয়হীন খোঁড়াখুঁড়ি। বর্ষার যানজটে রাস্তা ডুবছে, ঈদে যানজটে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে, ইদানীংকালে যানজট এক ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।

এআরআইয়ের তথ্যানুযায়ী গত ঈদে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি দুর্ঘটনা হয়েছে। এবার দ্বিগুণ মানুষের গ্রামে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকায় এবং সড়ক ও যানবাহনের সে সক্ষমতা না থাকায় দুর্ঘটনা আরও বেশি হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে সড়ক ব্যবস্থাপনাই নাকি কোমায় চলে গেছে। লাইফ সাপোর্ট দিয়ে শুধু বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।

এর কারণ আমাদের রাস্তাগুলো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অধিকাংশ পুরনো গাড়ি। বিদেশে একটি নির্দিষ্ট সময়ান্তে গাড়িগুলো রাস্তা থেকে সরিয়ে ফেলা হয়। আর আমরা গাড়ি মালিকের ভয়ে ২০-৩০ বছরের পুরনো ফিটনেসবিহীন গাড়িগুলো লালন করি। যেগুলো অধিকাংশ মহাসড়কে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী। এরপর যারা চালাচ্ছেন তারাই বা কতটুকু দক্ষ? দুর্ঘটনার কারণে ধরা পড়া যেসব চালককে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে সগর্বে হাজির করেন, কেউ কি জিজ্ঞেস করেন এই কিশোর কিংবা ব্যক্তিটি লাইসেন্স পেয়েছেন কী করে? আবার বলা হয় সে হেলপার। হেলপার এত দিন ট্রাফিক পুলিশের সামনে গাড়ি চালালেন কী করে?

হেলপারের ড্রাইভিংয়ের সেন্স না থাকলেও যখন লাইসেন্স পেয়ে যান, হেল্প করার বদলে যখন সেলফ ড্রাইভিংয়ে বসে যান- তখনই প্রশ্ন আসে, একে লাইসেন্স দিয়েছেন কোন ননসেন্স? এতসব কিছু জেনেও মানুষ গাড়িতে চড়ে, দুর্ঘটনায় পড়ে, যথারীতি টকশোয় কথা বাড়ে, এরপরে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। অর্থাৎ, ‘চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে’। ততক্ষণে অনেক জীবন ঝরে পড়ে। যে কারণে আমাদের দেশের লাইসেন্স প্রদান পদ্ধতিরও পরিবর্তনের কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। আর রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানেই লক্ষ্য করা গেছে সড়ক ব্যবস্থাপনাও নিরাপদ নয়। অবৈধ হাটবাজার, দোকানপাট বসছে রাস্তার পাশেই। যেগুলো নিরাপদ দূরত্বে থাকা প্রয়োজন। ধর্মঘট কিংবা অবৈধ দখলদারদের সংঘবদ্ধ প্রতিবাদের ভয়ে এসব অবৈধ ব্যবসা কেন্দ্রও সরানো হচ্ছে না। জটের আর একটি কারণ হচ্ছে অবৈধ পার্কিং। ঢাকা শহরের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পার্কিংব্যবস্থা নেই। আর তাই তারাও যেখানে সেখানে গাড়ি পার্ক করে রাখছেন। আসলে বিদ্যমান এসব ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। নইলে শুধু নতুন নতুন নির্মাণে সমস্যা সমাধান হবে না। সড়কে দোকান বসানো ও অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং করাকে যানজটের জন্য দায়ী করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামও বেশ জোরালোভাবে বলেছেন, ‘এগুলো বন্ধে পুলিশকে আরও কঠোর হতে হবে’। কিন্তু সবাই কি কঠোর হচ্ছে?

আসছে ঈদ অপেক্ষা করছে ভোগান্তি। এ রমজানে রাজধানীবাসী সবচেয়ে বেশি যানজটের সম্মুখীন হয়েছেন। এবারের যানজট বেশি বাড়ার অন্যতম কারণ হিসেবে অনেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলাকে দায়ী করেছেন। কর্তৃপক্ষের এ ব্যাপারে আরও বাস্তবভিত্তিক সমন্বিত চিন্তাভাবনার প্রয়োজন ছিল। বিশ্বব্যাংকের গত বছরের এক পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, গত ১০ বছরে ঢাকার যানবাহন চলাচলের গড় গতি তিন গুণ কমে গেছে। কারণ এ রাস্তাতেই মানুষের কর্মঘণ্টা কিছু কিছু ক্ষেত্রে অর্ধেক কমিয়ে ফেলেছে। এ জট সমস্যা সমাধানের জন্য এখন মানুষের কর্মঘণ্টা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।

এর মধ্যে অফিস সময়সূচিই প্রধান। অনেকেই বলছেন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিসগুলো কেন ৯টা থেকে ৫টা হতে হবে? একই সময়ে অফিস করতে হয় বলে সবাইকে একসঙ্গে ছুটতে হয় অফিসের উদ্দেশে, ফলে শুরু হয় বাস, মাইক্রোবাস, অফিস গাড়ি, প্রাইভেট কার, জিপ, রিকশা, অটোরিকশা এমনকি হাজার হাজার মোটরবাইকের মিছিল। বসে বসে যাওয়া তো দূরের কথা দাঁড়ানোর জায়গাও পাওয়া যায় না।

একসময় বন্ধের দিনগুলোয় অর্থাৎ শুক্র-শনি বারে জট কম হতো। আবার বিভিন্ন এলাকায় সপ্তাহের বিভিন্ন দিন বন্ধ থাকায় ওইদিন ওইসব এলাকার জট কম হবে ধারণা করা হয়েছিল কিন্তু সে আশায়ও গুড়ে বালি। ফাঁকা রাস্তা ভেবে বাড়ি থেকে বেরোলে কখন যে ফাঁকা রাস্তা যানবাহনে ভরাট হয়ে যাবে তা বলা যায় না।

২০২১ সালে প্রচারিত ইত্যাদিতে আমরা এ যানজট থেকে কিছুটা মুক্তির জন্য বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসে তাদের অফিস সময়সূচি ও দৈনিক কর্মঘণ্টার বিষয়ে একটি ছোট্ট নাটিকাও করেছিলাম। আমরা একটি অফিস দেখিয়েছিলাম যেখানে কর্মচারীরা বেশ খুশি, কারণ তাদের অফিসের কর্মঘণ্টা সহনীয় থাকলেও অফিস সময়সূচি ভিন্ন। নাটিকাতেই কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা অফিস সন্ধ্যা ৬টায় স্টার্ট করি চলে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ৬ ঘণ্টা। ফলে আমাদের অফিসে আসতে সে রকম যানজটে পড়তে হয় না। বিকালে অফিস টাইম হওয়ায় সকালটা ফ্রি থাকি। সকালে বাচ্চাকাচ্চা স্কুল-কলেজে দিয়ে আসা যায়। বাজারঘাট করা যায়। দুপুরে ফ্যামিলির সঙ্গে খাওয়া যায়। এর ফলে পারিবারিক বন্ধনটাও দৃঢ় হয়। তারপর বিকালে একটু ঘুমানোও যায়।’ এর বাস্তবতা সম্পর্কে জানতে চাইলে কর্মকর্তা বলেন, ‘দেখুন, আজকাল তো মানুষ এমনিতেই রাত ১২টা-১টা পর্যন্ত টকশো দেখে। কেউ বিদেশি সিরিয়াল দেখে। ওসব না দেখে বরং অফিস করেন। সকালে একটু বেশি ঘুমান, কোনো সমস্যা নেই। এর ফলে ঘুমঘণ্টা ও কর্মঘণ্টার মধ্যে একটা সমন্বয় হবে। ট্রাফিক জ্যামে বসে বসে কর্মঘণ্টা নষ্ট না করে সন্ধ্যার পর অফিস করা ভালো না?’

যদিও এখন সংগত কারণেই অনেক স্থান থেকে অফিসসূচির সমন্বয় ও কর্মঘণ্টা পুনর্বিবেচনার দাবি উঠেছে।

আমাদের রাস্তাঘাট, ভবন নির্র্মাণ সবকিছুই কেমন যেন অপরিকল্পিত। ভূমি ব্যবহার নীতির প্রণয়ন ও তদারককারী প্রতিষ্ঠান রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষেরও এসব বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা এখন রীতিমতো বাণিজ্যিক এলাকা। নীতি না মানার কারণে এ অনৈতিক কাজ হচ্ছে আর সঠিক তদারকি এবং ব্যবস্থাপনার অভাবে এসব বাড়ছে; সঙ্গে বাড়ছে ওই এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তি।

কিছুদিন আগে যাত্রীকল্যাণ সমিতি থেকে বলা হয়- এবারের ঈদযাত্রায় রাজধানীবাসী যানজটের কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়বে। তাই এ মুহূর্ত থেকে রাজধানীর সব ফুটপাথ, রাস্তা হকার ও অবৈধ পার্কিংমুক্ত করার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে দাবি জানানো হয়।

যানবাহন ব্যবস্থাপনা, অফিস সময়সূচি, স্কুল সময়সূচি, অবৈধ পার্কিং, পার্কিংয়ের অপ্রতুলতা, চালকের লাইসেন্স প্রদান পদ্ধতি, ফিটনেসবিহীন গাড়ির সংখ্যাধিক্য, যানবাহন ব্যবস্থাপনা আইন প্রয়োগের অভাব এবং আমাদের অসচেতন স্বভাব সবকিছু মিলিয়েই এ যানজট, দুর্ভোগ।

সুতরাং চালকদের নিজের জান, যন্ত্রযান, যাত্রীজান রক্ষা ও যানজট থেকে মুক্তির জন্য অতিদ্রুত সমন্বিত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। এটা এখন সময়ের দাবি, সবার দাবি। কারণ, এখন চারদিকে একটিই আওয়াজ- ‘যানজটে জান যায়’।

২৩ এপ্রিল, ২০২২

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব,পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম