শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ মে, ২০২২ আপডেট:

‘ব্যবস্থাপক যাহা করেন তাহাই ব্যবস্থাপনা’

অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
‘ব্যবস্থাপক যাহা করেন তাহাই ব্যবস্থাপনা’

"সঠিক কাজটি সঠিকভাবে করা" - (তৃতীয় কিস্তি)

(...দ্বিতীয় পর্বের পর) McKinsey 7-S ফ্রেমওয়ার্ক এর তৃতীয় "S" টি হচ্ছে 'পদ্ধতি' (System)। 'পদ্ধতি' শব্দটি বহুমাত্রিক। বিভিন্ন অর্থে এর ব্যবহার আছে। কম্পিউটার দুনিয়ায় 'সিস্টেম' শব্দটিকে ব্যবহারের কারণে এর বৈচিত্র আরও বেড়েছে। সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার, সিস্টেম এনালিস্ট, সিস্টেম ডিজাইনার, সিস্টেম এক্সপার্ট  ইত্যাদি অনেক কর্মক্ষেত্র তৈরি হয়েছে সিস্টেমকে কেন্দ্র করে। অভিধানে সিস্টেম শব্দটির ৯০টির মত সমার্থক শব্দ (synonyms) পাওয়া যায়। নমুনা হিসেবে কয়েকটি এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, যেমন- arrangement, blueprint, design, game, game plan, ground plan, master plan, plan, program, project, road map, scheme, strategy, procedure ইত্যাদি। সাধারণ ব্যবস্থাপনার প্রেক্ষিত আমার বিবেচনায় 'totality' বা 'whole' এই শব্দ দু'টিই যথোপযুক্ত। সিস্টেমের তিনটি ডাইমেনশন আছে। প্রথমত, কতগুলো পরস্পর নির্ভরশীল বা সম্পর্কযুক্ত অংশ নিয়ে সিস্টেম তৈরি হয়। দ্বিতীয়ত, এটি কোন লক্ষ্য অর্জন করার জন্য পূর্বনির্ধারিত একটি কর্মপন্থা। তৃতীয়ত, এটি হচ্ছে কোন কাজ করার একটা নির্দিষ্ট কর্মধারা বা কার্যপ্রণালী (procedure)। 

অতএব, যখন পরস্পর নির্ভরশীল বা সম্পর্কযুক্ত কতগুলো অংশ বা খন্ডাংশ সম্মিলিতভাবে যখন একটি লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাবিত হয় বা কাজ করে তাকে পদ্ধতি বলে (interdependent parts or components work together to achieve an objective)। যেমন- গাড়ি একটি মেকানিক্যাল সিস্টেম। ইদানিং কালের নতুন মডেলের একটি গাড়িতে প্রায় ৩০০০ পার্টস থাকে, সবগুলো নিয়েই গাড়ি। অতি ক্ষুদ্র একটি পার্টস যেমন ফ্ল্যাগ, তিন কোটি টাকা দামের গাড়িতে একটি ফ্ল্যাগের দাম মাত্র কয়েক শত টাকা মাত্র। ওই ফ্ল্যাগ পয়েন্টের মাথায় কার্বন জমে গেলে তিন কোটি টাকা দামের গাড়িটি স্টার্ট নেবে না। মানবদেহ একটি বায়োলজিক্যাল সিস্টেম। প্রায় এক ডজনেরও বেশি সাব-সিস্টেম আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ ৭৮টি অর্গান নিয়ন্ত্রণ করে। এরমধ্যে কতগুলো মানুষের বেঁচে থাকার জন্যই অত্যাবশ্যকীয়, যেমন- হৃদপিণ্ড, মস্তিষ্ক, কিডনি, লিভার এবং ফুসফুস। আমাদের মস্তিষ্ক কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অংশবিশেষ। এতে নিউরনের সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন, প্রত্যেকটি নিউরন এই বায়োলজিক্যাল সিস্টেমের  অংশ। মানব শরীরের দাঁত একটা পৃথক সাব-সিস্টেম, বেশ জটিলও বটে । একবার উপ্রে গিয়ে গিয়ে আবার উঠে, অনেকটা টিকটিকির লেজ খসে গিয়ে আবার লেজ গজানোর মতন । টিকটিকির লেজ একাধিকবার গজায় কিনা আমার জানা নেই। এমবিবিএস ডাক্তাররা পুরো দেহ নিয়ে পাঁচ বছর পড়াশোনা করে। অপরদিকে বিডিএস ডাক্তাররা শুধু দাঁত নিয়েই পাঁচ বছর পড়াশোনা করে। দাঁতের ব্যথা যাদের হয়েছে তারা সিস্টেমের গুরুত্বটা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। শরীরের একটি ক্ষুদ্র দাঁত কিভাবে পুরো সিস্টেমকে অকার্যকর করে দিতে পারে দাঁতের ব্যথা হলেই বুঝতে পারবেন। ‌

(মনোবিজ্ঞানীরা বলে মানুষ নাকি সহজে কষ্ট ভুলে যায়, কেবল সুখ বেশি মনে রাখে। এক্ষেত্রে বোধহয় দাঁতের ব্যথার বিষয়টি ব্যতিক্রম। আজ থেকে প্রায় ৩০ বছর আগের ঘটনা। আমার দাঁতের ব্যথা হয়েছিল। প্রতিটা মুহূর্তের যন্ত্রণার কথা আমার এখনও স্পষ্ট মনে আছে। আমার বন্ধুরা আমাকে নিয়ে গিয়েছিল মালিবাগের 'পাইওনিয়ার ডেন্টাল কলেজে'। কলেজের অধ্যক্ষ রুমি ভাই আমাদের খুবই ঘনিষ্ঠ। প্রচণ্ড দাঁতের ব্যথা নিয়ে মালিবাগে রুমি ভাইয়ের চেম্বারের হাজির হলাম। রুমি ভাই ভীষণ ব্যস্ত। আমাদের বসতে বললেন। ব্যস্ততার ফাঁকে একবার জিজ্ঞেস করলেন, "কেমন আছেন?" বললাম, "আছি মোটামুটি", যদিও দাঁতে অসহনীয় ব্যথা হচ্ছিল। এটাই বাংলাদেশের রেওয়াজ, ভালো-মন্দ যাই থাকুক না কেন বলতে হবে, "ভালো আছি, আল্লাহ ভালো রাখছে"। সম্পূর্ন ফ্রি হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে অধ্যক্ষ সাহেব বললেন, "ভাবি কেমন আছে? অনিন্দ্য কেমন আছে?" আমি অনেক কষ্টে ব্যথাযুক্ত দাঁতের গাল চেপে ধরে ক্ষীণকণ্ঠে বললাম, "ওরা আছে, ভালো আছে"‌। এরপর বললেন, "কি খাবেন বলেন?" আমি ধৈর্য হারিয়ে ফেললাম; বললাম, "রুমি ভাই, প্রচণ্ড দাঁতের ব্যথা নিয়ে আমি আপনার কাছে এসেছি । আপনি আমার দাঁতের চিকিৎসা না করে এগুলো কি প্রশ্ন করছেন- "ভাবি কেমন আছে? কি খাবেন?" রুমি ভাই বললেন, "আপনার দাঁতে তেমন কোনো ব্যথা নেই, যা আছে তা একটু ফিলিং করে ওষুধ দিলেই সেরে যাবে"। আমি বললাম, "আপনি কি করে বুঝলেন?  আপনি তো আমার দাঁত দেখলেনও না"। উনি বললেন, "আপনি এতক্ষণ স্থির হয়ে এক জায়গায় বসে আছেন, এতে প্রমাণ হয় আপনার দাঁতের ব্যথাটা তেমন একটা কিছু না। সিরিয়াস দাঁতের ব্যথার রোগী এক জায়গায় বসে থাকতে পারে না।" জিজ্ঞেস করলাম, কি করে? "একবার বসে, একবার উঠে, অনবরত উঠবস করতে থাকে")

প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানে নিজস্ব প্রক্রিয়া এবং ওই প্রতিষ্ঠানের অনুসরণকৃত যথাযথ কর্মধারা মেনেই দৈনিক কার্যাবলী সম্পাদন করা হয় ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সিস্টেম বুঝতে হলে একটা কোম্পানির অভ্যন্তরীণ বিভাগগুলোর মধ্যে যে আন্তঃবিভাগীয় কর্ম বিভাজন এবং প্রবাহ আছে তা বুঝতে হবে। কোন বিভাগ এককভাবে কোম্পানির পুরো লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না ।  প্রত্যেকটি বিভাগকে যথাযথ গুরুত্ব না দিলে সহযোগিতা দূরের কথা প্রতিবন্ধকতাও তৈরি করতে পারে। ধরা যাক, একটি প্রতিষ্ঠান ছয়টি বিভাগ আছে- টপ মানেজমেন্ট, উৎপাদন, মার্কেটিং, ফাইন্যান্স অ্যান্ড একাউন্টস, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এবং এইচ আর এম । এরমধ্যে কেবলমাত্র মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টই কোম্পানির জন্য সরাসরি টাকা উপার্জন করে, যা দৃশ্যমান। অন্যরা সবাই টাকার হিসাব রাখে অথবা খরচ করে। এই বিবেচনায় যদি মার্কেটিং ম্যানেজার মনে করে যেহেতু প্রতিষ্ঠানের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি সে, অতএব সবাইকে সে দাবড়িয়ে বেড়াবে বা দাপট দেখাবে, তাহলে একটি ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হবে। (পুরনো দিনের কলকাতার বাংলা সিনেমায় একান্নবর্তী পরিবারের মধ্যে যে ভাইটির উপার্জন বেশি তাঁর স্ত্রীকে অন্যান্য যাদের উপর দাপট দেখাতে দেখেছি) । 

মনে রাখতে হবে অন্যান্য বিভাগের প্রধানরাও বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ ডিগ্রিধারী, হয়তো ফাইন্যান্স অ্যান্ড একাউন্টসে এমবিএ অথবা এফ সি এম এ, কেউ হয়তো কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, অথবা এইচ আর এম -এ এমবিএ ইত্যাদি।  ধরা যাক, আলোচিত একটা সল্ট কোম্পানি। লবণের বেচাকেনা ভালো, মার্কেটিং ম্যানেজার খুবই তৃপ্ত। তার উৎপাদন ক্ষমতার পুরোটাই বাজারে বিক্রি হয়ে যায়(full demand), এবং কোন বিজ্ঞাপন দেয়ার প্রয়োজন হয় না। ব্যবসা খুবই ভালো চলছে, "আল্লাহ ভালো রাখছে"। এই মুহূর্তে বিজ্ঞাপনের কোন প্রয়োজনও নেই। কিন্তু হঠাৎ করে যে ঘটনাটি ঘটে গেল তা হল, প্রতিযোগী কোম্পানি, ধরা যাক, আলোচিত নয় এমন সল্ট কোম্পানি রাতের বেলায় একটি বিজ্ঞাপন দিয়ে বসলো। যে বিজ্ঞাপনের মডেল ঐশ্বরিয়া রাই। ওমুক সল্ট কম্পানির ঐশ্বরিয়া লবণ কিনুন। লবনের প্যাকেটে ঐশ্বরিয়ার একটি খোলামেলা ছবি। এই দেখে এতদিন যারা অন্য সল্ট খেত তারা সকালে গিয়ে দোকানে খোঁজ করতে লাগলো নতুন ওই কোম্পানির ঐশ্বরিয়া লবণের। সকলে ঐশ্বরিয়ার পিছনে ছুটল। যদিও আগের আলোচিত সল্ট কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেয়ার কোন ইচ্ছে ছিল না, কিন্তু এখন আর বসে থাকার সুযোগ নেই। ক্রেতাদের ঐশ্বরিয়া প্রবণতা ঠেকাতে আগের আলোচিত সল্টকেও অতি দ্রুত একটি বিজ্ঞাপন দিতে হবে। আর সেই বিজ্ঞাপন নিশ্চয়ই আমাদের তেজগাঁও (এফডিসি) থেকে কাউকে দিয়ে দিলে হবে না। ঐশ্বরিয়াকে কাউন্টার করার জন্য ক্যাটরিনা কাইফ বা বিপাশা বসু এমন মডেলই লাগবে। সল্ট কোম্পানিটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করলো। ক্যাটরিনা কাইফ মডেল হতে রাজি হলো এবং বলল, লবনের প্যাকেটের গায়ে ব্যবহারের জন্য সে আরো খোলামেলা একটি ছবি দিবে। বুকিং মানি হিসেবে আজকেই ২৫ লক্ষ টাকা বোম্বেতে পাঠাতে হবে। মার্কেটিং ম্যানেজার বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে ফাইন্যান্স ম্যানেজারকে বলল, "Mr. Finance Manager, please disburse Taka 25 lakh immediately, because we have to booked Katrina Kaif"।  এই কথা শুনে ফাইন্যান্স ম্যানেজার বলল, "না ভাই, এই মুহূর্তে বিজ্ঞাপনের জন্য ২৫ লক্ষ টাকা দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। "  মার্কেটিং ম্যানেজার বলল, "কেন ? এ মাসেইতো আমরা  সরবরাহকৃত লবণের বিল পাওয়ার পরে এক কোটি টাকা জমা দিয়েছি । টাকা দিবেন না কেন?"  ফাইন্যান্স ম্যানেজার বলল, "টাকা আছে ঠিকই ।  কিন্তু এই টাকা এখন বিজ্ঞাপন খরচ করা যাবে না। আগামী সপ্তাহে নদীর ওই পারে আমাদের দুই নম্বর লবণ ফ্যাক্টরির ছাদ ঢালাই হবে সেখানে অনেক টাকা লাগবে।" এরকম একটি অবস্থায় মার্কেটিং ম্যানেজারকেই ফাইন্যান্স ম্যানেজারকে বুঝাতে হবে, "ফ্যাক্টরির ছাদের চেয়ে কাস্টমার উত্তম।" এটাই ইন্টার্নাল মার্কেটিং। ফাইন্যান্স ম্যানেজারকে বুঝাতে হবে 'কাস্টমার চলে গেলে ফ্যাক্টরির ছাদ তো দূরের কথা, দেয়ালও থাকবে না'।

এই গল্পটি বললাম "টোটালিটি" বা whole জিনিসটি অনুধাবনের জন্য। ফাইনান্স ম্যানেজারতো কোম্পানির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের একজন, এমনকি অতি একটি ক্ষুদ্র বা নগণ্য অংশ বেঁকে বসলেও লক্ষ্য অর্জন বিঘ্নিত হতে পারে। জনৈক মন্ত্রীর এপিএস-২ লিফট অপারেটরকে একটি থাপ্পর দেয়ায় একবার সচিবালয় তিনদিন বন্ধ ছিল। অতএব ব্যবস্থাপককে প্রতিষ্ঠানের সবকটি অংশকে সম্মিলিতভাবে লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাবিত করতে হবে। (চলবে...)

লেখক : অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম