শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বুধবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২২

শ্রীলঙ্কায় আগুন জ্বলছে, চীনা লাড্ডু খেয়ে উদরাময়

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
শ্রীলঙ্কায় আগুন জ্বলছে, চীনা লাড্ডু খেয়ে উদরাময়

চীনের এক অতি মহাপরিকল্পনার নাম ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রজেক্ট’, যার দ্বারা চীন বিশ্বজুড়ে তার প্রভাব বলয় সৃষ্টি এবং ঋণের ফাঁদে ফেলে বিভিন্ন দেশের ভূমি দখলের পাঁয়তারায় ব্যস্ত। এ প্রকল্পে আগ্রহী দেশগুলোকে উচ্চসুদে, উঁচু অঙ্কের ঋণ দিয়ে চীন ঋণগ্রহীতা দেশগুলোর উন্নয়নের চেয়ে দেশগুলোকে ঋণের জালে জর্জরিত করছে বলে অনেক দেশই এ প্রকল্প থেকে পিছু হটছে, যার একটি বড় প্রমাণ মিলল সম্প্রতি চীনের প্রকল্পের প্রতি নেপালের দৃঢ় ‘না’ সূচক সিদ্ধান্ত থেকে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে চীনের এ বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রজেক্টে আকৃষ্ট করে চীন থেকে অঢেল ঋণ নেওয়ার জন্য সম্প্রতি চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ে তাঁর সফরের অংশ হিসেবে নেপাল গমন করলে এবং এ প্রকল্প ও ঋণ নেওয়ার জন্য নেপালকে চুক্তিবদ্ধ হতে প্ররোচিত করার উদ্যোগ নিলে নেপাল চীনা মন্ত্রীর মুখের ওপর বলে দেয় তারা এ চুক্তি করবে না।

বর্তমান পরিস্থিতিতে চীনের ঋণের ফাঁদে না জড়াতে নেপালের শীর্ষ অর্থনীতিবিদরা তাঁদের সরকারকে এ পরামর্শ দেওয়ার কারণে নেপাল এহেন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। তাঁরা বলেছেন উন্নয়নের নামে ঋণের পসরা সাজিয়ে বসেছে চীন। তাঁরা উপলব্ধি করেছেন, বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রজেক্টের আওতায় চীনের ঘনিষ্ঠতম বন্ধু পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কাসহ এশিয়ার দেশগুলোয় ‘ডেট ট্র্যাপ’ বা ‘ঋণের ফাঁদ’ বিস্তার করে চীন সেসব দেশের সর্বনাশের কারণ হয়েছে। ইতোমধ্যে চীনের এ প্রকল্প নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বেশ কটি দেশ। চীন-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডোর নিয়ে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে পাকিস্তানেই। চীনের মদদে একটি উচ্চাকাক্সক্ষী পরিকাঠামোর প্রকল্প ইতোমধ্যে মালয়েশিয়া সরকার বাতিল করে দিয়েছে। চীনের ঋণ গ্রহণ করে কোনো গ্রহীতা দেশই উপকার পাচ্ছে না, বরং এর ফলে দেশগুলো বাণিজ্যিক ঘাটতির মুখে পড়ছে, যার সবচেয়ে বড় উদাহরণ শ্রীলঙ্কা। চীনের ঋণের অভিশাপগ্রস্ত দেশটির অর্থনীতি আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে, দেশটি দেউলিয়া হয়ে গেছে। আর তারই স্বাভাবিক পরিণতিতে দেশটিতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। রয়টার্স জানিয়েছে, হাজারো মানুষ শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি ভবন আক্রমণ করলে দেশটি জরুরি অবস্থা জারি করে। বহু লোককে গ্রেফতার করা হয়েছে, দাবি উঠেছে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের।

ভারতের প্রখ্যাত দৈনিক আনন্দবাজারের খবরে প্রকাশ, হাজার হাজার মানুষ দেশটির রাষ্ট্রপ্রধানের ভবন আক্রমণ করে সেখানে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করেছে। পুলিশ ও সামরিক বাহিনীর বেশ কয়েকটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে, কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে আহত করেছে। পুলিশ ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হওয়ার পর একটি বিশেষ বাহিনীকে নামানো হয়েছে এবং সেখানে সান্ধ্য আইন জারি করা হয়েছে। অনেক দিন থেকেই এ ধরনের কিছু ঘটার কথা নিয়ে সবাই শঙ্কিত ছিল। কেননা অভাবের তাড়নায় মানুষের পীঠ যখন দেয়ালে ঠেকে যায় তখন এমনটিই হয়। আনন্দবাজার ছাড়াও পৃথিবীর বেশ কয়েকটি নামিদামি পত্রিকায়ও এ খবর ছাপা হয়েছে। দেশটির বিদেশ থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ বিপুল, যার অর্ধেকই চীনের। চীনা ঋণ নিয়ে শ্রীলঙ্কা শুধু তাদের একটি বন্দরই চীনকে দিতে বাধ্য হয়নি, বরং নিক্ষিপ্ত হয়েছে অর্থনীতির সংকটে এবং দারিদ্র্যের অতল সাগরে। অতীতে একটি সুন্দর দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা এখন ধ্বংসের মুখোমুখি, যে দেশে শিক্ষার হার ছিল অতি উঁচুতে, চিকিৎসাব্যবস্থা ছিল খুবই সন্তোষজনক, সে দেশে এখন বিরাজ করছে চরম দুর্ভিক্ষ, খাবার এবং ওষুধ হয়ে গেছে দুষ্প্রাপ্য। বিদ্যুতের অভাবে প্রতিনিয়ত চলছে ‘ব্ল্যাক আউট’। মিলছে না রান্নার গ্যাস, এমনকি কাগজের অভাবে অনেক পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেছে, পাঠ্যবই প্রকাশ করাও দুষ্কর হয়ে গেছে, ছাত্রদের পরীক্ষা বন্ধ হয়ে গেছে। পেট্রোল স্টেশনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইন দিতে হচ্ছে গাড়িচালকদের। ওষুধের অভাবে, চিকিৎসার অভাবে, হাসপাতালে ভর্তি না হতে পেরে বহু লোক মৃত্যুর মুখোমুখি। বিদ্যুতের অভাবে হাসপাতালে অপারেশন ও রোগ নির্ণয় বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকেই শ্রীলঙ্কা ছেড়ে পাশের রাষ্ট্রগুলোয় পাড়ি দিচ্ছে নেহাতই বেঁচে থাকার জন্য।

দেশটি গত সাত দশকে সবচেয়ে কঠিন অর্থ সংকটে নিমজ্জিত, আর এর জন্য দায়ী মূলত চীনা ঋণ। চীনের টাকার বস্তা দেখে লোভ সামলাতে না পেরে যত ইচ্ছা তত ঋণ নেওয়ার সময় দেশের সরকার ভেবে দেখেনি চীনা ঋণ তারা পরিশোধ করতে পারবে কি না। আর চীনও গ্রামের মহাজনদের মতো নিজ দেশের স্বার্থ চিন্তা করে শ্রীলঙ্কা যত চেয়েছে ততই ঋণ দিয়েছে, বলেছে আরও নাও। শ্রীলঙ্কার ভবিষ্যতের কথা ভাবেনি। শ্রীলঙ্কা এখন ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে দেশে দেশে ঘুরছে। কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ থেকে ঋণ নেওয়ার পর আবার নতুন করে ২৫ কোটি ডলার ঋণের জন্য হাত পেতেছে। হাত পেতেছে ভারতের কাছেও। এ ছাড়া দেশটি বাঁচতে পারবে না। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সফররত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার-সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া ন্যুল্যান্ড শ্রীলঙ্কার অবস্থার কথা মনে করিয়ে দিয়ে চীনের ঋণের বিষয়ে বাংলাদেশকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে বড় ধরনের ঘাটতি ও বিপুল ঋণের বোঝায় বেসামাল শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি। শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ভারতের কাছে ১৫০ কোটি ডলারের ঋণ চেয়েছেন। তদুপরি শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এক বৈঠকে ঋণ পুনর্গঠনের জন্য অনুরোধ করেছেন। মুদ্রাস্ফীতি, উচ্চ বেকারত্ব ও খাদ্য থেকে ওষুধ পর্যন্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসেরই ঘাটতি। অনেক লোক অনাহারে বা অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছে।

শ্রীলঙ্কার জনপ্রিয় ইংরেজি দৈনিক ‘দ্য আইল্যান্ড’ জানিয়েছে ঠিকমতো বিদ্যুৎ না পাওয়ায় সেখানকার মানুষ কাপড় ইস্ত্রি করছে পুরনো পদ্ধতির কাঠ-কয়লার ইস্ত্রি দিয়ে, অন্ধকার দূর করতে ব্যবহার করছে কেরোসিনের হ্যারিকেন বাতি। পত্রিকাটি আরও লিখেছে জ্বালানি সংকটের কারণে বিদ্যুৎ বিভ্রাট, গ্যাস ও পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে কেরোসিন বাতি ও কয়লার ইস্ত্রির দামও বহুগুণ বেড়েছে। এসবের কারণ চীন থেকে প্রচুর ঋণ নিয়ে কয়েকটি মেগা প্রকল্প হাতে নেওয়া। কলম্বো বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক শ্রীমাল আবিরত্নে বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, কিছু বিশাল প্রকল্প ছিল শ্রীলঙ্কার জন্য সাদা হাতি, যার মধ্যে রয়েছে হাম্বানটোটা সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দর। শ্রীলঙ্কার অন্য গণমাধ্যমগুলো একই কথা বলে যাচ্ছে। আশঙ্কা করা হচ্ছিল, সে দেশের ক্রমবর্ধমান আর্থিক ও খাদ্য সংকটের কারণে একসময় জনগণের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যেতে পারে, আর সে আশঙ্কাই এখন বাস্তব রূপ নিয়েছে। লন্ডনভিত্তিক থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশন বলছে, ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে শ্রীলঙ্কা ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দায় পড়েছে। বৈদেশিক ঋণের ভারে জর্জরিত শ্রীলঙ্কায় খাদ্যের দাম আকাশ ছুঁয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের মতে ২০২০ সালে আনুমানিক ৫ লাখের বেশি লোক দারিদ্র্যের মধ্যে পড়েছে। বহু অর্থনীতিবিদ আশঙ্কা করছেন দেশটি ঋণখেলাপি হওয়ার পথে। গত এক দশক ধরে সড়কপথ, সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দরসহ শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বিশাল অঙ্কের ঋণ দিয়েছে চীন। সমালোচকরা বলছেন, ঋণের অর্থ অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পে খরচ করা হয়েছে যেখান থেকে নেহাতই সামান্য পরিমাণ আয় হচ্ছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী সমালোচিত চীনা ডেট ট্র্যাপ ডিপ্লোম্যাসি বা চীনের ঋণের ফাঁদ কথাটির বাস্তব উদাহরণ দিতে অনেকেই শ্রীলঙ্কার প্রসঙ্গ টানেন। চীনা বিনিয়োগে শ্রীলঙ্কা হাম্বানটোটায় বৃহদাকারের বন্দর নির্মাণের প্রকল্প শুরু করে। কয়েক শ কোটি ডলারের ওই প্রকল্পে চীনা ঋণ ও চীনা ঠিকাদারদের ব্যবহার করা হচ্ছে। সারা বিশ্বেই এ প্রকল্প কতটা বাস্তবায়নযোগ্য তা ঘিরে বহু বিতর্ক তৈরি হয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছিল এর ফলে শ্রীলঙ্কা ক্রমবর্ধমান ঋণের চাপে জর্জরিত হয়ে পড়বে। সে আশঙ্কা যে অমূলক নয় তা প্রমাণ করতেই যেন বছর পাঁচেক আগে শ্রীলঙ্কা আরও চীনা বিনিয়োগের বিনিময়ে বন্দরটির ৭০ ভাগ নিয়ন্ত্রণ চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চায়না মার্চেন্ট কোম্পানির কাছে ৯৯ বছরের জন্য ইজারা মালিকানায় ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে। চীনের ঋণ শোধ করতে না পারার কারণে শ্রীলঙ্কা এমন অবস্থায় পড়ে যায় যখন চীনের নির্দেশনা ছাড়া শ্রীলঙ্কার পক্ষে এক পা এগোনো সম্ভব হয়নি, সোজা কথায় দেশটি চীনের বাহুবলে আবদ্ধ হয়ে যায়। চীনা নির্দেশনা অনুযায়ী শ্রীলঙ্কা চীন থেকে বহু টাকা দিয়ে জৈব সার আমদানি করতে বাধ্য হয়, কিন্তু পরে যখন দেখা গেল সেই সার শ্রীলঙ্কার ভূমির জন্য অনুপযুক্ত, তখন শ্রীলঙ্কার অনুরোধ উপেক্ষা করে চীন সারগুলোও ফেরত নেয়নি, টাকাও ফেরত দেয়নি। এর ফলে শ্রীলঙ্কায় শস্য উৎপাদন বিঘ্নিত হয়। এর বাইরেও আর্থিক বিপর্যয় মোকাবিলা করতে চীনের কাছ থেকে আরও ১ বিলিয়ন ডলার ধার করে শ্রীলঙ্কা। কলম্বো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক উমেস মুরা মুদালি উল্লেখ করেছেন, ‘আমরা বেঁচে থাকার জন্য সংগ্রাম করছি। আমাদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলার জন্য (তাদের) কখনই ক্ষমা করব না। বিদ্যুৎ নেই, গ্যাস নেই, পানি নেই, জ্বালানি নেই।’

বাংলাদেশের সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের এক গবেষক বলেছেন, শ্রীলঙ্কায় যে রিজার্ভ আছে তা দিয়ে সপ্তাহ-খানেকের পেমেন্ট মেটাতে পারবে। এমন দুর্বল রিজার্ভ দিয়ে জ্বালানি আমদানি করতে হিমশিম খাচ্ছে দেশটি। বাংলাদেশের সাবেক এক সচিব ও অর্থনীতিবিদ বলেছেন, ‘শ্রীলঙ্কা পারিপার্শ্বিক বিষয়গুলো খেয়াল না করে দ্রুত এগোতে চেয়েছে আর সেজন্যই আজকের এ ফল। না ভেবে-চিন্তে তারা প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। আমাদের দেশেও এমন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।’ সিপিডির এক গবেষক বলেছেন, শ্রীলঙ্কায় বেশ কিছু বড় বড় প্রকল্প দেশটির জন্য সাদা হাতিতে রূপান্তরিত হয়েছে। বিদেশি ঋণে সেসব বড় বড় অবকাঠামো করতে গিয়ে যেমন ঋণের বোঝায় পড়েছে তেমনি সেগুলো থেকে আশানুরূপ কোনো অর্থনৈতিক লাভও হয়নি। আমাদের দেশেও ঋণের টাকায় বিভিন্ন বড় প্রজেক্ট হাতে নেওয়া হয়েছে যেগুলোয় অপচয়ের খবর এসেছে। অনেক প্রজেক্টের ঋণের টাকা শোধের সময় হয়ে গেছে। অপ্রয়োজনীয় প্রজেক্ট যাতে না হয় কিংবা প্রজেক্টের অতিরিক্ত বা অযাচিত খরচ যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শ্রীলঙ্কার গণমাধ্যমগুলো বলছে, চীনের মেগা প্রকল্প আর ঋণ তাদের ভিক্ষার ঝুলি হাতে নিতে বাধ্য করেছে।

সম্প্রতি আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে পাঠানো এক বার্তায় চীনের স্বৈরশাসক শি জিন পিং বলেছেন, ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ প্রকল্প বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ককে আরও উন্নত করবে। চীন এমনই ধরনের মিষ্টি কথা দিয়ে শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, জিবুতি প্রভৃতি দেশকে ঋণের ফাঁদে ফেলে ফায়দা লুটেছে। তাদের মিষ্টি কথায় ভুলে যাওয়ার আগে সবকিছু গভীরভাবে পর্যালোচনার প্রয়োজন রয়েছে বইকি, যাতে আমরা শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থায় না পড়ি। নেপাল ও মালয়েশিয়া এটা উপলব্ধি করে তাদের দেশকে চীনা ঋণের ফাঁদ থেকে বাঁচিয়ে যে দূরদৃষ্টির পরিচয় দিয়েছে, সেটাই বাঞ্ছনীয়। অন্যান্য দেশকেও বিশেষ করে দরিদ্র, স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোকে চীনের ঋণের ফাঁদ থেকে সাবধান হতে হবে, নইলে তাদের অবস্থাও শ্রীলঙ্কার মতোই হবে। একটি প্রবাদ আছে- ‘ঘুঘু দেখেছ, ফাঁদ দেখনি’। চীন তাদের টাকার বস্তা দেখিয়ে ঘুঘুই দেখাচ্ছে, সে বস্তার পেছনে যে ফাঁদ রয়েছে তা দেখাচ্ছে না। এখন অন্তত শ্রীলঙ্কার অবস্থা দেখে প্রতিটি দেশেরই উচিত ঘুঘুর পেছনের সে ফাঁদ দেখা।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম