শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, মঙ্গলবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২২

বাজারে আগুনের এই লেলিহান শিখা সব জ্বালিয়ে দেবে!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
বাজারে আগুনের এই লেলিহান শিখা সব জ্বালিয়ে দেবে!

ঘড়ির কাটায় বাঁধা জীবন। সপ্তাহের ৫/৬ দিনই বাজারে যাই আমি। ‌অফিস থেকে রাত এগারটায় যখন বের হই ঘরে ফেরার পথে হাতিরপুল কাঁচাবাজার হয়ে ফিরি। ফ্রিজে রাখা কোনো খাবার খেতে পারি না তাই প্রতিদিনের বাজার প্রতিদিন করি। আমরা পরীবাগ থাকি। অনেকগুলো বছর ধরেই আমরা এই এলাকাটাতে থাকি। মাছওয়ালা, সবজিওয়ালা সবই পরিচিত হয়ে গেছে। এমনকি পাশে দাঁড়িয়ে যারা বাজার করেন দেখতে দেখতে তাদেরও মুখ চেনা হয়ে গেছে। মুখগুলোর দিকে তাকিয়ে চোখ সরিয়ে নিই। কারো মুখে কষ্ট আবার কারো মুখে ক্ষোভ। আমি ভয় পাই, ভেতরে ভেতরে কেঁপে উঠি। এই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটলে সেটা সামলানো যাবে তো? 

আমাদের মা বাড়িতে থাকেন। কখনো কখনো আমাদেরকে দেখতে ঢাকায় আসেন। প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েকবার মায়ের সাথে কথা হয়। আমি প্রতিবারই জিজ্ঞেস করি, মা গরম কেমন? মা প্রায় প্রতিবারই বলেন- খুব গরম রে মা, কারেন্ট গেছে সেই সকালে আসার নাম নেই। এসি রুমে বসেও আমার হাঁসফাঁস লাগে। রোজা শুরু হয়েছে। ইফতার, সেহেরীর সময়টাতেও বিদ্যুৎ থাকে না। 

গত কয়েকদিন ধরে নগরবাসীর চুলোয় আগুন জ্বলছে না। রোজার শুরুতে প্রত্যেকেই সাধ্যমতন বাজার করেন। অধিকাংশ অফিসেই এখনও মাসের বেতন হয়নি। হাত খালি কিন্তু পেট তো কথা শোনে না। বাইরে থেকে ইফতার কিনে খাওয়া, অনেক পরিবারের জন্যই এটা জুলুম হয়ে যাচ্ছে। 

রাস্তায় বের হলেই হাত পাতা মানুষের সংখ্যার আধিক্য চোখে পড়ে। কোভিডের ধাক্কা প্রান্তিক মানুষকে আমূল কাঁপিয়ে দিয়েছে। তারা জীবনের স্বাভাবিকতায় কবে ফিরবে বা আদৌ ফিরতে পারবে কিনা সেই হিসেব কেউ জানে না।

যেকোনো সংকট মোকাবিলায় দরকার সঠিক পরিকল্পনা, কঠিন মনিটরিং এবং একটা আমিত্ববোধ। যতক্ষণ সমস্যাটাকে আপনি নিজের বলে মনে না করবেন ততক্ষণ পর্যন্ত সঠিক রাস্তার খোঁজ আপনি পাবেন না। বাজারে আগুন। নিয়ন্ত্রণের কোনো চেষ্টা চোখে পড়ছে না। বরং দায়িত্বশীলদের অতিকথনে আগুনের তেজ এবং তাপ দুটোই বাড়ছে। আমরা এখন গ্লোবাল ভিলেজে বাস করি। হাতের মুঠোয় দুনিয়া। দায়িত্বশীল জায়গায় বসে অতিকথন কিছুতেই গ্রহণযোগ্য নয়। 

জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে দিন বদলের অভিযাত্রায় উন্নয়নের মহাসড়কে অদম্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রেরণের মাধ্যমে স্বপ্নের সীমানাকে পৌঁছে দিয়েছেন মহাকাশে। নিজস্ব অর্থায়নে আমাদের সক্ষমতা ও গর্বের প্রতীক পদ্মা সেতুর কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে, দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে স্বপ্নের কর্ণফুলী টানেল এবং তরুণ প্রজন্মের স্বপ্নের মেট্রোরেল। বঙ্গবন্ধু কন্যার এতসব অর্জন ম্লান হতে চলেছে গুটিকয়েক স্বার্থান্বেষী মানুষের শঠতা আর লোভের কারণে।

কয়েক মাস ধরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারে দামের অস্থিরতা। জরুরি পণ্যগুলোরই দাম বেড়েছে দফায় দফায়। এর মধ্যে হঠাৎ জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে বাজারে যেন আগুন লেগেছে। এতে করে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ বড় ধরনের ভোগান্তিতে পড়েছে। সংসার চালাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে হাজারো নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্ত। অথচ সরকারের দায়িত্বশীলদের দাবি বাজার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে; দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই আছে।

মিডিয়াগুলোর এখনকার ‘কমন’ খবর বাজারদর। প্রায় সবগুলো গণমাধ্যেমের  রিপোর্টার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে গিয়ে সরেজমিন সরাসরি বাজারের দ্রব্যমূল্যের চিত্র তুলে ধরেন। ওই সব খবরে ক্রেতা ও বিক্রেতার প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করা হয়। এসব প্রতিক্রিয়ায় বাজারে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের নিদারুণ কষ্ট-দুঃখ ও যন্ত্রণার চিত্র উঠে আসে। বেশির ভাগ ক্রেতাই দ্রব্যমূল্য নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে নিজেদের অসহায়ত্ব তুলে ধরেন। আর বিক্রেতারা বলছেন, আড়ত ও পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে পণ্য কিনে তাদের বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। অন্যদিকে দায়িত্বশীল মন্ত্রী এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিজেদের দায় এড়িয়ে সেই বস্তাপচা গৎবাঁধা বুলি আউড়িয়েই চলেছে- ‘সব নিয়ন্ত্রণে আছে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। অসৎ উপায়ে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানোর চেষ্টা করা হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে’।

বাজার নিয়ন্ত্রণের চেয়ে অতিকথনেই ব্যস্ত সময় পার করছেন দায়িত্বশীলরা। ডিজিটাল বাংলাদেশের উন্নয়নের জোয়ারের মধ্যে সংসারে খাবার জোগান দিতে না পারার গ্লানিতে নীরবে চোখের পানি ফেলছেন লাখ লাখ মানুষ। তাদের এই বোবা কান্না দেখার যেন কেউ নেই!

দেশের বাজার সম্পূর্ণভাবে সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি। কোনো জিনিসের দাম হঠাৎ অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বৃদ্ধি পেলে তা স্বাভাবিক হতে অনেক সময় লাগে। চালসহ আরো অনেক পণ্য উৎপাদনে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেখা যায়, ভরা মৌসুমেও এসব পণ্যের দাম বেড়ে যায়!

সাধারণত চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কমে গেলে বাজারে যেকোনো জিনিসের দাম বাড়ে। কিন্তু মুক্তবাজারে যখন যেকোনো পণ্য সহজেই আমদানি করা যায় তখন দাম বাড়ার কথা নয়। কিন্তু বাংলাদেশে নীতি নৈতিকতার চর্চা নেই বললেই চলে। সুযোগ পেলেই কোনো না কোনো অজুহাতের কথা বলে জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়। সভ্য দুনিয়ায় খুচরা পর্যায়ের বাজারেও কিছু নিয়ম-কানুন থাকে। দুর্ভাগ্য, আমাদের তা নেই। ফলে বাজার যখন-তখন চরমভাবে অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। 

বেশ কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে, রমজান মাসকে কেন্দ্র করে দেশে নিত্যপণ্যের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়। রমজানে দেশে চিনি, ভোজ্য তেল, ডাল, খেজুর ও পেঁয়াজের চাহিদা কিছুটা বাড়তি থাকার সুযোগে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী-আমদানিকারক নানা অজুহাতে এসব পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির মাধ্যমে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে নিজেদের পকেট ভারী করেন। আর এবার সেই কৃত্রিম পরিস্থিতির সুযোগ তথাকথিত সিন্ডিকেট আরো বেশি করে গ্রহণ করছে।

সরকারের বাজার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় সাধারণ মানুষ আস্থা রাখতে পারছে বলে মনে হয় না। মূলত অতীতের বিশেষ কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতার কারণেই এমন অনাস্থা। বাজার পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে পারা নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দক্ষতার উপর। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের কোনো পদ্ধতিগত প্রক্রিয়া না থাকায় সাধারণ মানুষ শঙ্কিত হয়ে উঠেছে।

বাজারে দ্রব্যমূল্য অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বৃদ্ধি পাওয়া ঠেকাতে সরকারের পক্ষ থেকে কখনো সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা গ্রহণ করা হয়নি। অথচ বাজার নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি খুব জরুরি। এখনই সময় যথাযথ একটি প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক রাখা। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি এলাকায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সীমিত আকারে অভিযান চালানো হয়েছে। কিন্তু সেটির স্থায়ী ও যথাযথ রূপ এখনো লক্ষ করা যাচ্ছে না।

বাজারে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে পারতো একটি বিকল্প বাজার ব্যবস্থা। কিন্তু সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সেদিকে কোনো দৃষ্টি আছে বলে মনে হয় না। বাজারে নিয়মিত নজরদারিতেও যেন অনীহা যথাযথ কর্তৃপক্ষের। ফলে অসাধু ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের জিম্মি করতে পারছে। 

প্রয়োজনে উন্নয়নের বাজেট কাটছাঁট করে, ভর্তুকি দিয়ে হলেও মানুষের তিন বেলা খাবার নিশ্চিত করুন। জিনিসপত্রের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনুন। যেমন করেই হোক দয়া করে বাজারের আগুন নেভান। মানুষের ক্ষোভের চূড়ান্ত বিস্ফোরণের আগেই সব থামান। বাজারে আগুনের এই লেলিহান শিখা সব জ্বালিয়ে দেবে।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট ও পরিচালক, জাগরণ টিভি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম