শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, শুক্রবার, ০২ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আসা-যাওয়ার পথের ধারে

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
আসা-যাওয়ার পথের ধারে

চলন্ত গাড়িতে বসে বাইরে অপলক তাকিয়ে থাকার অভ্যেস আমার দীর্ঘদিনের। মানুষ, বৃক্ষ, লতাপাতা এমনকি গবাদি পশুর দুশ্চিন্তাহীন অবাধ বিচরণের ভেতরও যে এক অপার সৌন্দর্য আছে তা আমাকে সর্বদায় মুগ্ধতা দেয়। আমার দু'চোখ ভরে তন্দ্রা না নেমে বরং ক্রমেই দৃষ্টির সীমানা প্রসারিত হতে থাকে। কেন জানি এমন হয়, গাড়িতে গান শুনে শুনে আমি যেন পথের সাথী তৃণকেও দেখতে চাই। বলা যায়, 'আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ'। গাড়িতে সারাক্ষণ আমার এমন সজাগ দৃষ্টিপাত কখনো বা চালককেও ভাবিয়ে তোলে। কেননা বেশিরভাগ মানুষ গাড়িতে খানিকটা আয়েশি প্রহর কাটাতে চায়। যা আমি পারি না। আমার হয় না। 

২) বেশ কয়েক বছর আগে একবার সকাল বেলা ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাচ্ছি। ভূলতা, নরসিংদী হয়ে, ভৈরব বাজার পেছনে ফেলে মেঘনা ব্রিজে উঠতেই দু'দিকের বিস্তীর্ণ জলরাশির ওপর আমার চোখ পড়ে। মৃদু তরঙ্গের সাথে সূর্যালোকের ঝিলিক দেয়া রৌদ্র-ছায়ায় আমি চকিত হয়ে ভাবি, এই তো আমার সোনার বাংলা। আমার জন্ম-জন্মান্তরের ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা। এ দৃশ্যপট যেন মুহূর্তে আমাকে নস্টালজিক করে তুলে। অল্প সামনেই আশুগঞ্জ শিল্পাঞ্চল। গাড়ি এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্বরোড বরাবর। ডানদিকে স্থির তাকিয়ে আমি। হঠাৎ চোখ যায়, চাতাল মিলের দিঘল আঙিনায় মেয়েদের ধান শুকানোর কাজে। একটি বস্ত্রহীন ছোট্ট শিশু মা'র আঁচল টেনে ধরে প্রচণ্ড রোদে গরম ধানের ওপর দিয়ে পিছু পিছু দৌড়াচ্ছে। মা চাতাল শ্রমিক। তার চার-পাঁচ বছর বয়সী শিশুটিকে কোন ক্রমেই বিচ্ছিন্ন করে কোথাও বসাতে পারছে না। মাথায় ধানের খাঁচা মুখে তার বিরক্তিকর অভিব্যক্তি। শিশুটিও মা'কে ছাড়বে না চিৎকার করে কাঁদছে সে। অবস্থাটি এমন যে, মালিকের সিদ্ধ ধান শুকানো নারী শ্রমিকের কাছে এক দিকে তার সন্তান অন্যদিকে শ্রমবিক্রি। কোন দিক সামলাবে সে, সন্তানের জীবন না নিজের জীবীকা? গাড়িতে বসে ভাবছিলাম, এ জেলার জেলা প্রশাসক হিসেবে এ শিশুদের জন্য আমরা কি কিছু করতে পারি না? এখানকার মহাসড়কের দু'পাশে শত শত চাতালকলে এমন অসংখ্য নারী শ্রমিক কাজ করছে। তাদের সন্তানদেরও একই অবস্থা। যেন দেখার কেউ নেই। নেই এ শিশুদের ভূত-ভবিষ্যৎ। কী হবে এদের বেড়ে ওঠা শৈশব, কৈশোর বা কর্মজীবনের? ওরাও যে আমাদের ভবিষ্যতের বাংলাদেশ। 

৩) মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিলো। কিছু একটা করে ফেলার প্রবল ইচ্ছে শক্তিও আছে। পরবর্তী মাসিক সমন্বয় সভায় আলোকপাত করা হল। সিদ্ধান্ত নেই আশুগঞ্জ এলাকায় গিয়ে চাতাল কল মালিক, জনপ্রতিনিধি এবং স্থানীয় বিত্তশালীদের সাথে সভা করা হবে। এবং সবার সার্বিক সহযোগিতা নেয়া হবে। 
২০১১ সালের শেষ দিকে আকস্মিক ভাবে ডাক আসে MAAT ট্রেনিং এ অংশ নিতে। দেশে ও সিঙ্গাপুরে মাসদেড়েকের প্রশিক্ষণ শেষ করে যথারীতি কর্মস্থলে ফিরি। আবার কাজ শুরু করি। উদ্দেশ্য চাতালের মিলে বসবাসকারী নারী শ্রমিকদের ছোট্ট সোনামনিদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র ও প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা। (Day-care centre cum Pre-primary school) । সভা হল, স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন /পরিষদসহ সকলই সম্মতির আশ্বাস বাণী শুনালেন। এখন জমি বা স্থান নির্বাচনের পালা। চাতালকলগুলো সবই রাস্তার পাশে বিধায় কেন্দ্রও রাস্তাসংলগ্ন করতে হবে। আর রাস্তার দু'পাশ মানে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীন। সড়ক বিভাগের সম্মতিতে আশুগঞ্জ পুলিশ স্টেশনের নিকটবর্তী এক খণ্ড পতিত জমিতে এ সেন্টারের কাজ শুরু করি। প্রাথমিক পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ থেকে সামান্য জনবল এনে চালু করা হল 'শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র'। সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অবদানের মূল্যে দ্রুত গড়ে উঠে একাধিক কক্ষ বিশিষ্ট টিনশেড ভবন। সন্মুখে এক চিলতে সবুজ। দেয়ালের বেষ্টনী ও নানন্দিক গেইট। সাড়া পড়ে যায়, চাতাল মিলের শ্রমজীবী নারীদের মাঝে। তাদের চোখের কোণে আনন্দাশ্রু। সাথে যোগ করে দেওয়া হল 'মিড ডে মিল '। ফলে রাতারাতি শিশুদের আগ্রহ দ্বিগুণ হয়ে উঠে। 

৪) আসা যাওয়ার পথে আমি নিজেই আকস্মিক ঢুকে পড়ি এ কেন্দ্রে। শ্রেণি কক্ষে প্রবেশ করে এদের পড়াই, পড়ি, আনন্দ পাই, আনন্দ দেই। আমার আন্তরিকতার ঘাটতি নেই, উদ্যোগ, উৎসাহ সীমাহীন। এসব প্রায় ছিন্নমূল শিশুদের মধ্যে সহসা প্রাণের স্পন্দন যেন প্রথম আমাকেই  স্পন্দিত করে তুলে। তখন আমি ঢাকায় যোগাযোগ করি। সবার আগে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শিরিন শারমীন চৌধুরী'র নিকট আবেদন করি। আমাদের স্ব-উদ্যোগ এবং স্বোপার্জিত প্রতিষ্ঠানটি তিনি যেন গিয়ে সদয় উদ্বোধন করে দেন। আমি বিস্মিত হই। সহাস্যে সম্মতি দিলেন তিনি। এবং ২০১২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অপরাহ্নে আমাদের উচ্চ শিক্ষিত, বনেদি ও বিনয়ী মহান জাতীয় সংসদের আজকের মাননীয় স্পীকার স্বয়ং আশুগঞ্জে উপস্থিত হয়ে এক মনোরম আনুষ্ঠানিকতার মধ্যদিয়ে এ 'শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র এবং প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে'র শুভ সূচনা করেন। তিনি এমন কর্ম ও আয়োজনের প্রশংসাও করেন। এমনকি এ জাতীয় প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিগত প্রয়াসে আরও যাতে গড়ে তোলা হয় সে দিকেও উপস্থিত সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। 

হ্যাঁ , এ ধরনের শিশুবান্ধব কার্যক্রম দেশের সর্বত্র চাতাল শিল্প এলাকায় জনপ্রশাসনের উদ্যােগেও গ্রহন করা যায়। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের দিনাজপুর, নওগাঁ, জয়পুরহাট ইত্যাদি জেলায় ছড়িয়ে দেয়া যায়। এতে শ্রমজীবী নারীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে তাদের জীবীকার সঠিক ঠিকানা পেতে পারে। রাষ্ট্রও সকল নাগরিকের প্রতি সমান সুযোগের সাংবিধানিক দায়ভার কিছুটা লাঘব করতে পারেন। প্রয়োজন একে ধরে রাখা (sustainable) এবং ছড়িয়ে দেয়ার (replicable) কাজ করা। 

৫) আমার হৃদয় আন্দোলিত হয়ে উঠে, যখন শুনি এবং দেখি স্কুলটি গত ছয়বছর যাবৎ আমাকে স্মরণ করে ভালভাবেই টিকে আছে। ইতোমধ্যে কয়েক হাজার শিশু শিক্ষার প্রাথমিক পাঠ বা হাতেকড়ি নিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে অন্যত্র বৃহত্তর অঙ্গনে। পুলকিত বোধ করি, যখন একাধিকবার নানা গণমাধ্যমে এমন কার্যক্রমের নন্দিত প্রচার দেখি। সত্যি হল, মানুষ এখনও জনহিতৈষী এবং জনবান্ধব। ভাল কাজের সুনাম ও মন্দের নিন্দা করে। আর দিনশেষে আমাদের সকলের আশ্রয় যে শুধুই মানুষ। বহুদিন হয়েছে, সরকারি কাজে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলাম। রাস্তা- ঘাটে যত্রতত্র পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন ইত্যাদি দেখি নি বরং সবুজ নগরের বিপুল আয়োজনই চোখে পড়েছিল। তবে লিফটের ভেতরে সুন্দর সুন্দর অনেক শিক্ষণীয় কথা পড়েছিলাম। একটা লেখা ছিল 'inspite of everything men are still good at heart'। কাজেই মানুষকে মূল্য দিয়েই আমাদের সকলের আশা আকাঙ্ক্ষা ডানা মেলে উড়ুক। অন্যথায় স্থায়ীত্ব পাবে নিতান্তই কম। 

৬) চাকরিতে বদলি হতে হয় বলে তখন আশুগঞ্জের চাতালপুরে আর নতুন কিছু করা হয়ে উঠেনি। তবে পরবর্তীকালে বিভাগীয় কমিশনার চট্টগ্রাম পদে আসীন হলে আমার প্রশাসনিক অধিক্ষেত্র হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের চাতালকল এলাকা পরিদর্শন করে আরও একটি প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহন করি। এবার আমার স্নেহ- ভাজনেষু সহকর্মী জেলা প্রশাসক হায়াৎ উদ দৌলা খান নিজে এসবের সামাজিক মূল্য ও প্রভাব উপলব্ধি করে আমার সমান্তরালে এগিয়ে আসেন। অসাধারণ মননশীলতা, দেশপ্রেমবোধ, সততা ও সৃজনশীলতা ছাড়া কে চায় এসবে বৃথাই শ্রম এবং সময় বিলিয়ে দিতে? এবার আমি স্থান নির্বাচন করে দেই। রাস্তার নিকটে প্রয়োজনীয় খাস জমিও পাওয়া গেল। খরিয়ালা গ্রামে ধীরে ধীরে গড়ে তোলা হল দ্বিতীয় কেন্দ্র। শতাধিক শিশু তথা ছেলে মেয়ের উপস্থিতিতে বিগত ১৩ আষাঢ় ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ২৭ জুন ২০১৯ খ্রিঃ উদ্বোধন করা হয় প্রতিষ্ঠানটি। পাথরের গায়ে লেখা হল, "চাতালকল নারী শ্রমিকের সন্তানদের জন্য প্রতিষ্ঠিত ২য় দিবা যত্ন কেন্দ্র ও প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নব নির্মিত শ্রেণি কক্ষের উদ্বোধন"। 

৭) মনে আছে, করোনার অব্যবহিত পূর্বেও শিশুদের মাঝে নানা সময়ে নতুন বই, জামা কাপড়, খাদ্য, টিফিন বক্স, ব্যাগ ইত্যাদি বিতরণ করেছি। তাদের চোখে-মুখে আনন্দ আর হাসির জোয়ার দেখেছি। এই তো সেদিন, করোনার ঝুঁকিতেও সীমিত পরিসরে শিশুদের কাছে গিয়ে জেলা প্রশাসনের খাদ্য বিতরণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে আসি। বিদ্যালয়ও দেখে আসি। এতে যেন আমি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বাঁচি। এ যেন আমার নিয়ত ভাল লাগার এক অবিচ্ছিন্ন অনুসঙ্গে পরিণত হয়েছে। 

বলা বাহুল্য, মধ্যে ক'বছর আমি ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে কর্মরত ছিলাম, কিন্তু যখনই সস্ত্রীক কিশোরগঞ্জের গ্রামের বাড়িতে গিয়েছি পথে ভৈরব ব্রীজ পেরিয়ে চাতালকল নারী শ্রমিকের অবুঝ শিশুদের জন্য প্রতিষ্ঠিত আমার বিদ্যালয় ও শিশুদের দেখে যেতে ভুলিনি। এতে আমার প্রয়াত স্ত্রী জেবুর উৎসাহ যথেষ্ট প্রণিধানযোগ্য এবং স্মরণীয়। কেননা সে আমাকে কখনও নিরুৎসাহিত করেনি। আমার চোখের সামনে এদের বেড়ে ওঠা এবং ক্রমপরিবর্তন দেখার অদ্ভুত এক নেশায় আমি বুদ হয়ে থাকি। 

১৭ আষাঢ় ১৪২৮ বঙ্গাব্দ 
০১ জুলাই ২০২১ খ্রিঃ।

লেখক: সচিব, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম