শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ জুন, ২০১৫

লি কুয়ান ও বাংলাদেশ

কম গণতন্ত্র, বেশি উন্নয়ন ও শূন্য দুর্নীতি

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
কম গণতন্ত্র, বেশি উন্নয়ন ও শূন্য দুর্নীতি

'আমার দায়িত্ব ছিল যোগ্য উত্তরসূরি তৈরি করা, আমি সেটা করেছি; বর্তমান প্রজন্মের দায়িত্ব হলো তাদের উত্তরসূরি নির্মাণ করে যাওয়া; এটাই পরম্পরা; এমনি করেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকে- যেখানে যোগ্য, নিবেদিতপ্রাণ, সৎ ও মেধাবীরা নেতৃত্ব গড়ে তুলবে, যারা আত্মস্বার্থে নয় বরং দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাবে।"

-লি কুয়ান

এশিয়ার 'ওভাররেটেড' বাঘ এখন সিঙ্গাপুর- এর অর্জন অনেক আর সাফল্যের গর্জন ক্রমবিস্তৃত; গেল প্রায় ৬০ বছরে এর অর্থনৈতিক অগ্রগতি বিস্ময়কর! বলা হয়, এর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আধুনিক সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা লি কুয়ানের। এ সাফল্যের কিংবদন্তিতুল্য স্থপতি নাকি তিনিই। হাতে গোনা কয়েকটি জেটি ছাড়া যে দেশের বলতে গেলে কোনো সম্পদ ছিল না, সেখান থেকে টেনে তুলে এমন সিঙ্গাপুর তিনি নির্মাণ করেছেন যা এখন বাকি বিশ্বের জন্য সমৃদ্ধি ও জলুসের অনুকরণীয় আদর্শ। একসময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সিঙ্গাপুর ছিল অবাঞ্ছিত, অগ্রহণযোগ্য আর অনাথ শিশুর মতো এক রাষ্ট্র। সেই কঙ্কালসার, ভয়ানক বর্ণবাদী, অন্তর্দ্বন্দ্বে লিপ্ত আর অস্বাভাবিক পরিস্থিতি পাল্টে দিয়ে লি কুয়ান শেষাবধি বহুত্ববাদী রাষ্ট্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন- যেখানে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-সংস্কৃতির সহাবস্থান বিরাজমান। বেশ ক'বছর আগে আমার সুযোগ হয়েছিল সরেজমিনে সিঙ্গাপুরের উন্নয়ন প্রক্রিয়া দেখার ও বোঝার। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ১,১৭১ ডলারের বিপরীতে সিঙ্গাপুরের মাথাপিছু আয় ৫৫,১৮২ মার্কিন ডলার। এ বছরের ২৩ মার্চ গতায়ু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী তাকে নিয়ে বিস্তর কথা পারা হয়েছে তার ৯১ বছরের দীর্ঘজীবন, কৃতিত্ব ও কর্ম নিয়ে। এ লেখায় লি কুয়ান প্রতিষ্ঠিত নগররাষ্ট্র সিঙ্গাপুর থেকে বাংলাদেশের শিক্ষণীয় কিছু আছে কি না তা বলার চেষ্টা করেছি। প্রথমেই দেখা যাক সিঙ্গাপুরের ইতিবাচক দিক কী? না, কোনো যানজট নেই; সড়ক দুর্ঘটনা নেই বললেই চলে; তাদের টার্গেট বছরে সড়ক দুর্ঘটনার হার শূন্যতে নামিয়ে আনা। ক্লিন আর গ্রিন শহর সিঙ্গাপুর; শিক্ষা, বাসস্থান আর চিকিৎসায় ঈর্ষণীয় সাফল্য; তৈরি হয়েছে এমন তেল শোধনাগার যা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম; প্রসাধন ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী, কনজিউমার প্রডাক্ট, শিক্ষা আর চিকিৎসা সেবার মান বিশ্বসেরাদের সমতুল্য। নাগরিক সেবা অভূতপূর্ব; অত্যাধুনিক বিমানবন্দর, পর্যটন, বিনোদন আর আছে দারুণ সব শপিং মল; রয়েছে আধুনিক বন্দর সুবিধা; আইন খুব কড়া, রাস্তায় ময়লা ফেললে, বাসে বসে চুইঙ্গাম খেলেও জরিমানা গুনতে হয়। লি কুয়ান মুক্তবাজার অর্থনীতির পথে চলেছেন ঠিকই কিন্তু সদা সতর্ক থেকেছেন যাতে ফড়িয়া-দালাল আর আন্তর্জাতিক টাউটদের খপ্পরে সিঙ্গাপুর পড়ে না যায়। এ ক্ষেত্রে তিনি স্টিমরোলার চালিয়েছেন কঠোর হাতে, সীমাহীন বাধাকে উপেক্ষা করেছেন, কটুকাটব্যকে তোয়াক্কা করেননি; এ সীমাহীন কঠিন পথে নিরবচ্ছিন্নভাবে ৩০ বছর পথ হেঁটেছেন। লক্ষ্য ও বিশ্বাসে অটল থেকেছেন, স্থির থেকেছেন 'একলা চল' নীতিতে। তিনি পেরেছেন, কারণ নিজের মনোবল ও সাহস তার সঙ্গে কখনো বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। নেতা যায়, নেতা আসে কিন্তু গড়ে দিয়ে যেতে হয় এমন ভিত যার ওপর পরবর্তী প্রজন্ম গড়ে তুলবে কাঠামো আর কাঠামো ঘিরে চলতে থাকবে নির্মাণ- একের পর এক। টেকসই উন্নয়নের এই তো মূলমন্ত্র, যার সুফল ছড়িয়ে পড়ে, বিস্তৃত হয়, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। (তথ্যসূত্র : বণিকবার্তা, ২৩ মার্চ ২০১৫, প্রথম পৃষ্ঠা; প্রথম আলো, ৫ এপ্রিল ২০১৫, পৃষ্ঠা ১১; বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৬ এপ্রিল ২০১৫, পৃষ্ঠা ৪)

'পলিটিশিয়ান'-এর সংজ্ঞায় বলা হয়- 'রাজনীতিবিদ' তিনি যিনি কেবল পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে ভাবেন আর 'স্টেটসপারসন' বা 'রাষ্ট্রনায়ক' হলেন তিনি যিনি ভাবেন পরবর্তী ১০০ বছর নিয়ে। বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য আমাদের এখানে প্রচুর রাজনীতিবিদ আছেন কিন্তু নেই কোনো রাষ্ট্রনায়ক! নেতার প্রধান গুণ 'প্রজ্ঞা', 'দূরদর্শিতা', 'উইজডম'। লি কুয়ান ছিলেন সেই রকম নেতা। দক্ষ শ্রমশক্তি ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নাগরিক সৃষ্টির জন্য বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিতেও পিছপা হননি। রাষ্ট্র গঠনের জন্য যে মহাযজ্ঞের প্রয়োজন পড়ে সেখানে দুর্বলতার কোনো সুযোগ নেই। হৃদয় তার লৌহকঠিন, মন যে পাথর! মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, 'লি কুয়ান ছিলেন ইতিহাসের এক অনন্য মহারথী; উন্নত জীবন গড়ার স্বপ্নসারথি; অনাগত ভবিষ্যতের প্রজন্মসমূহ আধুনিক সিঙ্গাপুরের এ জনককে স্মরণে রাখবে সব সময়।' এ কথা তাই নিশ্চিতই বলা যায় যে, ভাবীকালের নেতা ও রাষ্ট্রনায়করা অনুপ্রাণিত ও ঈর্ষান্বিত হবেন একজন লি কুয়ানকে স্মরণ করে। মুঘল সম্রাট শাহজাহানকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত কবিতাটি লি কুয়ানের জন্যও প্রাসঙ্গিক : 'তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ, তাই তব জীবনের রথ পশ্চাতে ফেলিয়া যায়, কীর্তিরে তোমার বারংবার।'

আর তার ব্যক্তিত্বের নেতিবাচক দিক কি কিছু নেই? আছে ১৯৫৯ সাল থেকেই লি কুয়ানের দল 'পিপলস অ্যাকশন পার্টি' (পিএপি) সিঙ্গাপুরের শাসন ক্ষমতায়। বর্তমান সংসদে বিরোধী দলের সংসদীয় আসন এক ডজনেরও কম। রাজনৈতিক বিরোধিতা তিনি একেবারেই প্রশ্রয় দিতেন না। বিশ্বাস করতেন পাশ্চাত্যের অবাধ গণতন্ত্র এশিয়ায় চলবে না। এশিয়ায় দরকার দুর্নীতিমুক্ত সুশাসন- আইন ও সিস্টেম অনুযায়ী কাজ পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় কঠোরতা। তার নিজের বা পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ কখনই ছিল না; কোনো মন্ত্রীর দুর্নীতি তিনি একেবারেই মানতে পারতেন না। মেরিটোক্রেসি বা মেধাভিত্তিক রাষ্ট্র বানানোই ছিল তার ইচ্ছা- অনেকটা প্লেটোর রিপাবলিকের মতো- রাষ্ট্রে কেবল বুদ্ধিমান আর শক্তিমানরাই থাকবে। তার আত্মজীবনীমূলক 'ফ্রম থার্ড ওয়ার্ল্ড টু ফার্স্ট : দ্য সিঙ্গাপুর স্টোরি : ১৯৬৫-২০০০' গ্রন্থে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন এভাবে- 'মেধাই হবে সব কিছুর নির্ণায়ক।' ধর্মনিরপেক্ষ, জাতিগত ও ধর্মীয় সহাবস্থান সম্ভব হয়েছে। তবে এর পেছনে ভয়ের সংস্কৃতিও কাজ করছে। সেই অর্থে গণতন্ত্র, নির্বাচন, মিডিয়ার স্বাধীনতায় তিনি বিশ্বাস করতেন না। এক ধরনের 'বেনোভলেন্ট ডিকটেটর' বা 'দেশপ্রেমিক-সৎ-দুর্নীতিমুক্ত-স্বৈরশাসক' ছিলেন তিনি।

লি কুয়ান থেকে বাংলাদেশ কী শিখবে? তার জীবন ও দর্শন থেকে কী আছে শিক্ষণীয়? বাংলাদেশের বর্তমান সরকার যে রকম মডেল চাইছে- কম গণতন্ত্র আর বেশি উন্নয়ন- লি কুয়ানের এ মডেল সফল হবে যদি বাংলাদেশে তার মতো কঠোর হাতে দুর্নীতির বল্গাহীন রশিকে টেনে ধরা যায়। বাংলাদেশের সমাজ-রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে যেভাবে দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়েছে তা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া প্রায় অসম্ভব। রাজনীতিবিদ, পুলিশ, চিকিৎসক, আমলা, শিক্ষক থেকে শুরু করে সর্বগ্রাসী দুর্নীতি থেকে জাতিকে মুক্ত করার জন্য যে রকম স্টেটসপারসনশিপ দরকার বর্তমানে তা নেই। সুশাসন প্রতিষ্ঠাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। তা করা গেলে, মানুষ হয়তো লি কুয়ানের 'কম গণতন্ত্র আর বেশি উন্নয়নের মডেল' মেনে নেবে; কিন্তু মানুষের মনে সংশয় একশ' ভাগ- এ সরকার দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র-সমাজ প্রতিষ্ঠায় আদৌ আন্তরিক কি না। কারণ এ সরকারের কাজেকর্মে এর নূ্যনতম কোনো ইঙ্গিতও কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। চুরি, দুর্নীতি, লুণ্ঠনের রাজত্ব কায়েম করবেন, রাজনীতিকে টাকা বানানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন, জোর করে রাষ্ট্র ক্ষমতা অাঁকড়ে থাকবেন আবার সুষ্ঠু নির্বাচনও দেবেন না, এটা বাংলাদেশের মানুষ বেশি দিন মেনে নেবে না।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম