শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুন, ২০১৫

ইয়া আল্লাহ! এইটা তোমার কেমন বিচার!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ইয়া আল্লাহ! এইটা তোমার কেমন বিচার!

বিষয়গুলো আমার নজরে পড়েছে শৈশবকাল থেকেই। আজ থেকে ৩০/৪০ বছর আগে আবহমান বাংলার প্রায় সব কিছুই ছিল প্রকৃতিনির্ভর। কোন বছরটি ঠিক কেমনভাবে যাবে সে কথা কেউ বলতে পারত না। এক বছর ভালো ফসল হলো তো পরের বছর কিছুই হলো না। বন্যা, খরা, অতিবৃষ্টি-অনাবৃষ্টিতে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ত। এর বাইরে রোগবালাই, কীট-পতঙ্গের আক্রমণ এবং সাপের কামড়ে মৃত্যবরণ করার ঘটনা ছিল অহরহ। নবজাতকের মৃত্যু- প্রসব বেদনায় নারীর মৃত্যু, কলেরা, গুটিবসন্ত এবং কালা জ্বরের আক্রমণে মৃত্যুর ঘটনা ছিল অহরহ। আমাদের ছোট্ট গ্রামটিতে তাই সারা বছরই হাহাকার লেগে থাকত। মানুষজন যখন দৈব দুর্বিপাকে ক্ষতিগ্রস্ত হতো তখন দুনিয়ার কোনো মানুষ বা রাজ-রাজাকে দায়ী না করে সরাসরি আল্লাহকে দায়ী করত। সন্তান হারানো মা বুক চাপড়াতে চাপড়াতে বলত- ইয়া আল্লাহ! তোমার কি চোখ নেই, এইটা তোমার কেমন বিচার- তুমি এই অবোধ শিশুটাকে নিয়া গ্যালা!

সময়ের বিবর্তনে আমাদের জীবনযাত্রা পাল্টে গেছে- আগেকার সেই দিন এখন আর নেই। ফলে আল্লাহকে দায়ী করার প্রাচীন পদ্ধতিতে বেশ খানিকটা পরিবর্তন এসেছে। ইদানীংকালের মানুষজনের বেশির ভাগ অংশ সব সফলতার জন্য নিজের শক্তি সামর্থ্যকে ধন্যবাদ জানায় এবং তারই মতো অপর মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতায় মাথা নোয়ায়। অপরদিকে সব সর্বনাশ এবং মন্দ পরিণতির জন্য আল্লাহকে দোষারোপ করে। একশ্রেণির মধ্যপন্থি মানুষ আছে যারা কাজকর্ম করার চেয়ে অলস থাকতে পছন্দ করে, নিজের চিন্তা-চেতনা এবং বোধ শক্তিকে সিন্দুকে ভরে ভাবনাহীন জীবন কাটাতে গর্ববোধ করে। এই শ্রেণির মানুষ নিজেদের সব দায়-দায়িত্ব আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিয়ে চুপচাপ বসে থাকে এবং বলে- আল্লাহ যা করেন তা সবই মঙ্গলের জন্য করেন। আমার পরিচিত এক লোক সারাদিন ঘুমায়, আর সারা রাত জেগে টিভি দেখে। ফলে তার শরীর-মনে সব সময় এক ধরনের অবসন্নতা কাজ করে। হাত থেকে হুটহাট নানা জিনিসপত্র পড়ে যায়। কখনো পানির গ্লাস, কখনোবা চায়ের কাপ কিংবা অন্য কিছু। মাঝে মধ্যে এমনও হয় যে, প্যান্টের পকেট থেকে মানিব্যাগ বের করল কিন্তু ঢোকানোর সময় পকেটে না ঢুকিয়ে রাস্তায় ফেলে দিয়ে বীরদর্পে বাসায় ফিরে এলো। তারপর স্ত্রীর বকুনি খেয়ে বলল- আল্লাহ যা করেন তা বান্দার মঙ্গলের জন্যই করেন।

লোকটি একবার ভারি মসিবতে পড়ল। সে সাধারণত বাথরুমে দীর্ঘ সময় কাটায় এবং ওখানে বসেই ফোনে বিভিন্ন জনের সঙ্গে কথাবার্তা বলে। ঘটনার দিন কথা বলার সময় তার হাত থেকে মোবাইল সেটটি কী করে যেন কমোডের মধ্যে পড়ে গেল। ঘটনার আকস্মিকতায় তার মাথা খারাপ হয়ে গেল। মাত্র কয়েক দিন আগে কেনা অতি আদরের দামি মোবাইল আইফোন সিক্স-এর পতন দৃশ্য সে সহ্য করতে পারছিল না। সে কি কমোডের ময়লার ভিতর থেকে ফোনটি তুলবে নাকি ফ্লাশ করবে এসব চিন্তা করতে করতে তার শরীর ঘামতে লাগল। সে কিছুতেই সিদ্ধান্ত নিতে পারল না। অন্যদিকে তার স্ত্রী এসে দরজায় আঘাত করতে করতে বলল- এই কি করছ? কী সমস্যা! তুমি কি কমোডের মধ্যে মোবাইল ফেলে দিয়েছ নাকি? পরের ঘটনাগুলো খুবই বিব্রতকর এবং প্রকাশের অযোগ্য। লোকটি তার স্ত্রীকে প্রবোধ দেওয়ার জন্য বলল- আল্লাহ যা করেন মঙ্গলের জন্যই করেন।

স্বামীর কথা শুনে স্ত্রীর মাথায় আগুন ধরে গেল। বলল- মিনসে কোথাকার! আল্লাহ কি তোমার বাথরুমে মোবাইল নিয়ে যেতে বলেছেন। ঘুম ঘুম শরীরের জড়তা নিয়ে কথা বলার সময় হাত থেকে ফসকে মোবাইলটি কমোডের মধ্যে পড়ে যাওয়ার মধ্যে কি এমন মঙ্গল থাকতে পারে। যত্তসব গরু মার্কা কথাবার্তা। লোকটি আর কথা বাড়াল না বটে কিন্তু মনের দুঃখে কয়েকদিন ঘুমাল না। এ তো গেল ব্যক্তির কথা। আমরা যদি সমাজের দিকে তাকাই কিংবা রাষ্ট্রের দিকে তাহলে কী দেখতে পাব! দেখব প্রায় সবাই যার যার দায়িত্বে ভয়ানকভাবে অবহেলা করছে এবং কৃত অবহেলার কারণে সৃষ্টি হওয়া ফ্যাতনা-ফেসাদের দিকে তাকিয়ে বলছে- আল্লাহ যা করেন তা মঙ্গলের জন্যই করেন। সমাজের আলেম ওলামারা এমনভাবে ওয়াজ নসিহত করেন, যাতে করে সবাই মনে করেন যে আমাদের জীবনের সবকিছু পূর্ব নির্ধারিত। কেউ কেউ বলেন, আমাদের জন্ম নেওয়ার আগেই আল্লাহ সবকিছু কপালে লিখে দিয়েছেন। অনেকের কপালে রাজটিকা এঁকে দিয়েছেন যাতে সে রাজা হতে পারে। মানুষের লেখা গল্প কবিতা উপন্যাসেও এমনতর ভাবধারা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আমরা শৈশবকালে শুনতাম গরিবের ঘরে জন্ম নেওয়া ছেলেটির কপালে রাজটিকা ছিল। এক সময় সে জীবিকার প্রয়োজনে রাজধানীতে যায়। সে যেদিন শহরে পৌঁছল সেদিনই রাজা মারা গেলেন। প্রজারা সব মসিবতে পড়ে গেল। কারণ সিংহাসনে বসার মতো যুবক রাজার কোনো উত্তরাধিকারী ছিল না। মন্ত্রীরা অনেক ভেবেচিন্তে অবশেষে রাজার হাতির ওপর দায়িত্ব দিল নতুন রাজা খুঁজে বের করার জন্য। হাতিটি ফুলের মালা নিয়ে রাজপথে বের হলো এবং রাজটিকাসংবলিত দরিদ্র যুবকটির গলায় মালা পরিয়ে দিল। ফলে হতভাগ্য ছেলেটি রাতারাতি ফকির থেকে বাদশাহ হয়ে গেল, সঙ্গে পেল রানী এবং রাজকোষের বিপুল ধনরাশি।

শিশুকালে শোনা গল্পের কারণে আমি অনেক দিন আয়না নিয়ে চলে গেছি পাটক্ষেতে কিংবা চড়ে বসে ছিলাম বড় কোনো গাছের মগডালে। তারপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যয় করে দেখার চেষ্টা করেছি আমার কপালের রাজটিকাটির অবস্থান কোথায়। এ তো গেল গল্পের কথা। এবার বলছি কিছু গানের কথামালা। গীতি কবিরা লিখেছেন- এই যে দুনিয়া কিসেরও লাগিয়া, গড়াইয়াছেন সাঁই! তারপর বলেন, তুমি হাকিম হয়ে হুকুম কর, পুলিশ হইয়া ধর, সর্প হইয়া দংশন কর, ওঝা হইয়া ঝাড়! অন্য জায়গায় বলেন, তুমি য্যামনে নাচাও তেমনি নাচি-পুতুলের কী দোষ? এখানে কবিরা সব কাজের দায়দায়িত্ব আল্লার ওপর ছেড়ে দিয়ে মানুষকে নির্দোষ বানানোর চেষ্টা করেছেন এবং প্রত্যক্ষভাবে সব অনাসৃষ্টির জন্য আল্লাকে দায়ী করেছেন। তারা অভিযোগ করেন যে, নিছক খেলাধুলা এবং ক্রীড়া কৌতুকের জন্য আল্লাহ দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন এবং মানুষকে খেলার উপকরণ বানিয়েছেন (নাউজুবিল্লাহ)।

বিষয়টি নিয়ে যদি আমরা কোরআন হাদিসের আলোকে সত্যনিষ্ঠ আলোচনা করি তবে দেখব আল্লাহ রাব্বুল আলামিন একটি সুনির্দিষ্ট ইচ্ছা এবং পরিকল্পনা নিয়ে তামাম মাখলুকাত সৃষ্টি করেছেন। আসমান, জমিন, গ্রহ নক্ষত্র, পশুপাখি, কীটপতঙ্গ, নদী-সমুদ্র সবকিছুই চলছে নির্দিষ্ট নিয়ম মোতাবেক। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টির পর যখন পৃথিবীতে মানুষের বিস্তার ঘটালেন তখন সৃষ্টি জগতের সবকিছুই কিছু প্রাকৃতিক শর্ত সাপেক্ষে মানুষের অধীন করে দিলেন। মানুষের জ্ঞান-বুদ্ধি প্রজ্ঞা এবং কর্মকুশলের কারণে তাদের সব সৃষ্টির ওপর প্রাধান্য এবং সৃষ্টিত্ব দান করলেন। মানুষ এখন আকাশে ওড়ে, চাঁদে যায়। হিমালয়ে আরোহণ করে এবং প্রশান্ত মহাসাগরের অতলান্তে চলে যায় নতুন কিছু খোঁজার উদ্দেশ্যে।

আমাদের আজকের আলোচনার ব্যাপ্তিকে বৃহৎ পরিসরে না নিয়ে কেবল মানুষের নিয়তি এবং কর্মফলের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখব ইনশাআল্লাহ। আমি মনে করি, মানুষের নিয়তির বিরাট অংশ মানুষই নিয়ন্ত্রণ করে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কেবল তার জ্ঞানবলে মানুষের সবকিছু সম্পর্কে অবহিত থাকেন। পৃথিবীতে আসার সঙ্গে সঙ্গে স্থান কাল পাত্র ভেদে একজন মানুষের জন্য একটি গন্তব্য রেখা তৈরি হয়ে যায় প্রাকৃতিক নিয়মে। একটি মানুষ তার কর্ম, চেষ্টা এবং তদবির দ্বারা সেই গন্তব্য রেখার শেষ প্রান্তে যেমন পৌঁছতে পারে তেমনি অলসতা করে আটকে থাকতে পারে একটি নির্দিষ্ট স্থানে। মানুষের কর্ম, ইচ্ছাশক্তি এবং উদ্দীপনা যেমন তাকে সফলতার স্বর্ণ শিখরে পৌঁছে দিতে পারে তেমনি তার কুকর্ম তাকে টেনে নিয়ে যেতে পারে ধ্বংসের অতল গহ্বরে। একটি ব্যক্তিগত উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমরা সাতটি ভাই। বড় হয়ে আমরা যে যার সাধ্যমতো নিজেদের ভিন্ন ভিন্ন পেশায় নিয়োজিত করেছি, আমাদের পরিশ্রম, দক্ষতা এবং ইচ্ছাশক্তির সুবাদে আমরা একই মায়ের গর্ভজাত এবং একই বিছানায় ঘুমিয়ে শৈশব-কৈশোর পার করার পরও কর্মজীবনে এসে একই অবস্থানে থাকতে পারিনি। আমাদের পছন্দ, রুচিবোধ এবং লেখাপড়ার ধরনেও ছিল ভিন্নতা, যা কিনা পরবর্তী জীবনের প্রতিটি পর্বে ফুটে উঠছে। আমি মনে করি, আল্লাহ মানুষকে জ্ঞান বুদ্ধি এবং প্রজ্ঞা দিয়ে পৃথিবীর তাবৎ সম্ভাবনার মধ্যে ছেড়ে দিয়েছেন। আর মানুষ তার সাধ-সাধ্য এবং রুচি অনুযায়ী কর্ম করবে এবং সেই কর্মের ফল দুনিয়া এবং আখেরাতে ভোগ করবে। মানুষ ইচ্ছা করলে নিজেকে যেমন খোদায়ী হুকুমাতের মধ্যে আবদ্ধ রেখে মুমিন মুত্তাকীর মতো জীবনযাপন করতে পারে তদ্রূপ খোদাদ্রোহী হয়ে নাফরমানি করতে পারে। উভয় কর্মেই মানুষ তার যোগ্য সাহায্যকারী এবং মদদদাতাদের পেয়ে যায়। যারা সত্যপথে থাকেন তাদের বলা হয় আসহাবুল ইয়ামিন বা ডানপন্থি। অন্যদিকে বাতেল ফেকরার অভিশপ্তদের বলা হয় আসহাবুল সিমাল বা বামপন্থি- আর এই বামপন্থিদের জন্যই জাহান্নামের আগুন প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

ডানপন্থি মানুষেরা সাধ্যমতো সব কর্ম করেন এবং ফলাফলের জন্য সবর সহকারে আল্লাহর ওপর নির্ভর করেন। তারা সব ব্যর্থতার জন্য নিজেদের দুর্বলতা ও অক্ষমতাকে দায়ী করেন এবং নিজেদের প্রতিনিয়ত সংশোধন করার চেষ্টা করেন। অন্যদিকে বামপন্থিরা সবকিছুতেই নিজেদের দাম্ভিকতা প্রকাশ করেন- আল্লাহর দয়া এবং করুণাকে অস্বীকার করেন, সব সফলতার জন্য নিজেকে অথবা তারই মতো অন্য মানুষকে ধন্যবাদ প্রদান করেন। তারা আল্লাহ-খোদার অস্তিত্ব স্বীকার করে নিজেদের সুবিধামতো। মহাকবি ইকবাল বলেন, এদের কাছে খোদা হলো এদের ওয়াতান অর্থাৎ দেশ বা ভূখণ্ড। জমির ওপর দখল লাভের জন্য এরা পারে না এহেন কর্ম নেই। এদের কাছে দ্বিতীয় খোদা হলো দেশের জনগণ। তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে দেশের জনগণের তুষ্টির জন্য কাজ করে। এ ব্যাপারে হজরত আমির মাবিয়া এবং উম্মুহুল মুমেনিন মা আয়েশা সিদ্দিকা (রা.)-এর একটি পত্রালাপ উল্লেখ করা যেতে পারে। হজরত মোয়াবিয়া (রা.) একবার হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.)কে লিখলেন- আমার জন্য সংক্ষিপ্ত উপদেশ সংবলিত একখানা পত্র লিপিবদ্ধ করুন। উত্তরে হজরত আয়েশা লিখলেন- আমি রসুল (সা.)কে বলতে শুনেছি যে ব্যক্তি মানুষের অসন্তুষ্টির পরোয়া না করে আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে, আল্লাহ স্বয়ং তাকে মানুষের কোপানল থেকে রক্ষা করেন। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি আল্লাহর অসন্তুষ্টির পরোয়া না করে মানুষের সন্তুষ্টি চায়, আল্লাহ তাকে মানুষের কাছে সঁপে দেন। মানুষ দুটো কারণে আল্লাহর সঙ্গে নাফরমানি করে। প্রথম কারণ অজ্ঞতা এবং দ্বিতীয় কারণ অহংকার। সাধারণত মানুষ অজ্ঞতার কারণে আল্লাহর নাফরমানি শুরু করে অন্যদিক শাসক শ্রেণি করে মূলত অহংকারের বশবর্তী হয়ে। মুতারিক ইবনে আবদুল্লাহ (রহ.) জনৈক প্রভাবশালী শাসক মুহাল্লাবকে রেশমি জুব্বা পরিধান করে গর্ব করতে দেখে বললেন- হে আল্লাহর বান্দা। তোমার এই চলন-বলন আল্লাহ ও তার রসুল (সা.) পছন্দ করেন না। মুহাল্লাব বলল- আপনি জানেন আমি কে? মুতারিক বললেন হ্যাঁ, জানি। প্রথমে তুমি নাপাক বীর্য ছিলে এবং পরিণামে নাপাক মাটি হয়ে যাবে। বর্তমানে পেটের মধ্যে নাপাক ময়লা বহন করে চলছ। মুহাল্লাব এ কথা শুনে চলে গেল এবং গর্ব পরিত্যাগ করল।

আমরা আর অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই উপসংহারে চলে যাব। কাজেই আলোচনার শুরুর অংশটা নিয়ে কিছু বলে আজকের লেখা শেষ করব। আমার শৈশবকালের দেখা প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর প্রায় সবই বলতে গেলে উধাও হয়ে গেছে। মানুষের চেষ্টা এবং উদ্ভাবনী ক্ষমতার জন্য রোগবালাইয়ের প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়েছে। মানুষের সচেতনতার জন্য রোগবালাইয়ের আক্রমণ অনেক কমে গেছে। প্রয়োজনীয় বাঁধ নির্মাণ এবং সেচব্যবস্থা গড়ে তোলার কারণে বন্যা ও খরা মোকাবিলা করা যাচ্ছে। কাজেই অতীতকালের লোকজন যে তাদের দুর্ভোগের জন্য আল্লাহকে দায়ী করত তাতে কেবল অজ্ঞতামূলক নাফরমানিই প্রকাশ পেত।

বর্তমানে কালের সভ্যতার উন্নয়ন নিঃসন্দেহে মানুষের ঐকান্তিক চেষ্টার ফসল। মানুষ যদি একবার চিন্তা করে যে আল্লাহ প্রদত্ত মস্তিষ্ক, শক্তি ও সামর্থ্য ব্যবহার করে সে এসব করতে পেরেছে তাহলে তার হৃদয় অহংকারে আক্রান্ত না হয়ে বিনায়াবত হয়ে পড়বে। সমাজ-সংসার এবং রাষ্ট্রের অনাসৃষ্টি বন্ধ হবে। সমাজের ঊর্ধ্বস্তরে অহংকার বন্ধ হলে নিম্নস্তরের অজ্ঞতা দূর হয়ে যাবে। তখন কিন্তু কেউ আল্লাহকে উদ্দেশ করে বলবে না- এইটা তোমার কেমন বিচার!

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম