শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন, ২০১৫

ভারতে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল কেন?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
ভারতে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল কেন?

২৫-২৬ জুন মধ্যরাতে ভারতে জরুরি অবস্থার ৪০ বছর পূর্তি হবে। ৪০ বছর পর প্রায় ৯০ ছুঁই ছুঁই প্রবীণ বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি কেন এই দিনটির কথা উসকে দিলেন? যাদের ৪০ বা ৫০ বছর বয়স তাদেরও স্মরণে থাকার কথা নয় জরুরি অবস্থার দিনগুলো। ৪০ বছর আগে জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হয়েছিল?

সেদিন কী ঘটেছিল তার নেপথ্যটা একটু দেখা দরকার। আগের প্রায় তিন মাস ধরে জয়প্রকাশ নারায়ণের নেতত্বে সারা দেশে ইন্দিরা-সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন এমন পরিস্থিতি তৈরি করে যাতে বাধ্য হয়ে ইন্দিরা গান্ধী মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদকে দিয়ে সই করিয়ে আনেন। সেদিন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি ভবন পর্যন্ত গাড়ি চালকের ভূমিকা নিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়।

'৭০-৭১ সালের নির্বাচনে রায়বেরিলি কেন্দ্রে ইন্দিরার প্রচারসঙ্গী ছিলেন একজন অতিরিক্ত ব্যক্তিগত সচিব। তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। তারই প্রতিবাদে তার প্রতিদ্বন্দ্বী রাজ নারায়ণ এলাহাবাদ হাইকোর্টে একটি মামলা করেন। জরুরি অবস্থা জারির চার মাস আগে ওই মামলায় হেরে যান ইন্দিরা। তখন তার পরামর্শদাতা কংগ্রেস সভাপতি দেবকান্ত বরুয়া পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় এবং তামিলনাড়ুর নেতা মোহন কুমার মঙ্গলম তাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরামর্শ নেন। ইন্দিরার হয়ে মামলা পরিচালনা করছিলেন সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়। ওই তিন নেতা গোপনে ষড়যন্ত্র করেন ইন্দিরাকে সরিয়ে তাদের মধ্যে কেউ প্রধানমন্ত্রী হবেন। জয় প্রকাশ নারায়ণ বিহার এবং গুজরাটে বিধানসভা ঘেরাও করে তা ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

সোশালিস্ট পার্টির জর্জ ফার্নান্ডেজ রেল-শ্রমিকদের নির্দেশ দেন রেলের সব লাইন তুলে দাও আর কম্পার্টমেন্টগুলোয় আগুন জ্বালিয়ে দাও। এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য ইন্দিরার নিজের ভাষায় জরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য হন। জরুরি অবস্থার ফায়দা তুলতে গিয়ে সিদ্ধার্থ শঙ্করের পরামর্শে দেশে সেন্সরশিপ চালু করা হয়।

এই জরুরি অবস্থার আমিও একজন শিকার তা বিস্তারিত বলার আগে ২৬ জুনের কয়েকটি ঘটনা এখানে বলছি। কলকাতার সাংবাদিকরা সেদিন বিধান সভায় সিদ্ধার্থ বাবুর ঘরের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। হঠাৎ সিদ্ধার্থ বাবু আমাদের দেখে বললেন, তোমরা এখানে? আমি তো সেন্সরশিপ জারি করে দিয়েছি। তোমাদের সেই পাইপ-খাওয়া রিপোর্টার কোথায়? তাকে আজই গ্রেফতার করব। আর তোমাদের রাইটার্সের আড্ডাখানা 'প্রেম কর্নার' বন্ধ করে দিয়েছি।

জরুরি অবস্থার কিছুদিন আগে সিদ্ধার্থ ঘনিষ্ঠ প্রিয়রঞ্জন দাশ মুন্সিকে সর্বভারতীয় যুব কংগ্রেসের সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তার জায়গায় আনা হয় অম্বিকা সোনিকে। সে সময় কংগ্রেসের বহু নেতাকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল। আনন্দবাজারের আমার দুই সহকর্মী বরুণ সেনগুপ্ত এবং সাংবাদিক-সাহিত্যিক গৌরকিশোর ঘোষকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল। বিরোধীরা অভিযোগ করতেন, ইন্দিরা গান্ধী নাকি 'নামবন্দী' করাচ্ছেন গ্রামে গ্রামে। ইন্দিরার ছোট ছেলে সঞ্জয় গান্ধী ছোট পরিবারের পক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে বলেছিলেন- হাম দো, হামারা দো। কিন্তু সেই সুযোগ নিয়ে বিরোধীরা বলতে শুরু করে গ্রামেগঞ্জে জোর করে পুরুষ-মহিলাদের নির্বিচারে প্রজনন-ক্ষমতা অকার্যকর করে দেওয়া হচ্ছে। সঞ্জয় গাছ লাগানোর কথা বলেছিলেন। তা নিয়েও বিরোধীরা সরব হয়ে ওঠেন। বৃক্ষরোপণও সেদিন ইন্দিরা-সঞ্জয়ের অপরাধ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

আর সিদ্ধার্থ শঙ্করের পরামর্শে মেইনটেন্যান্স অব ইন্টারনাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (মিসা)। এ আইনে বামপন্থী, ডানপন্থী বহু নেতাকর্মীসহ কংগ্রেসেরও ১৪ হাজার কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। আন্দোলনরত মেধাবী ছাত্রদের আইন রক্ষার নামে গুলি করে হত্যা করা হয়। সেদিনের হত্যালীলার হিসাব আজো পাওয়া যায়নি।

জরুরি অবস্থার দিনই সিদ্ধার্থ শঙ্করের কথা শুনে আমরা চলে গেলাম রাইটার্স বিল্ডিংয়ে। সেখানে ততক্ষণে চারটা বড় বড় তালা দিয়ে আটকে দেওয়া হয়েছে প্রেম কর্নার। আমরা তখন বারান্দায় ঘোরাফেরা করছি। সে সময় টাইমস অব ইন্ডিয়ার ব্যুরো চিফ শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, যুগান্তরের শ্যাম মল্লিক আর আমি বরকত গনি খান চৌধুরীর ঘরে গেলাম। উনি আমাদের দেখে বললেন, আমি আপনাদের চিনি না। তারপর গলা নামিয়ে আমাদের বললেন, আমিও এখন মালদহ চলে যাচ্ছি।

দোতলায় নামতেই দেখা হলো যুগান্তর পত্রিকার মালিক তথা মন্ত্রী প্রফুল্লকান্তি ঘোষের সঙ্গে। তিনি বললেন, তোরা আমার ঘরে চলে আয়। খবর রটে যেতেই রাইটার্সের কর্মীরা টেবিল ছেড়ে আমাদের দিকে উঁকিঝুঁকি মারতে শুরু করেন। অফিসে ফিরে দেখি চারদিকে পুলিশ দিয়ে অফিস ঘিরে রাখা হয়েছে। তারা অফিস তল্লাশি করছে। আমাদের ঢুকতে দেওয়া হলো না। আমি আর আমার সহকর্মী চলে গেলাম সম্পাদকের বাড়ি। আমাদের সান্ধ্য একটি পত্রিকা বের হবে কিনা জানতে। সম্পাদক বলে দিলেন, আপনারা কাগজ বের করুন। সিদ্ধার্থ শঙ্করের সঙ্গে আমি বুঝে নেব। আবার ফিরে এলাম। তখন আমাদের সব কপি আগে রাইটার্স বিল্ডিংয়ে গিয়ে দেখিয়ে আনতে হতো। সেখানে তথ্য দফতরের করনিকরা সাংবাদিকদের রিপোর্ট কাটছাঁট করতেন।

জরুরি অবস্থার সপ্তাহখানেক আগে ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট হলে একটি সভায় যোগ দিতে এসেছিলেন সোশালিস্ট পার্টির জয়প্রকাশ নারায়ণ। তার সভা ভঙ্গ করার জন্য সেদিন তার গাড়িতে উঠে নৃত্য করেছিলেন আজকের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রিপোর্টারদের সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য পুলিশ সেদিন লাঠিচার্জও করেছিল।

জুলাইয়ের ১-২ তারিখ নাগাদ গভীর রাতে আমার বাড়িতে তল্লাশি চালাতে পুলিশ এলো। অবশ্য পুলিশ আসার কয়েক মিনিট আগে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান অর্চিষ্মান ঘটক ফোন করে জানিয়েছিলেন, পুলিশ যাচ্ছে, তবে আপনাদের গ্রেফতার করবে না। পরদিন প্রেসনোট দিয়ে সরকার জানিয়েছিল তিনজন সাংবাদিকের বাড়িতে তল্লাশি হয়েছে। আমি ছাড়াও বরুণ সেনগুপ্ত এবং তুষার পণ্ডিতের বাড়িতেও সেদিন পুলিশ গিয়েছিল।

ইতিমধ্যে আনন্দবাজার পত্রিকা ও স্টেটসম্যান জাতীয়করণের জন্য সুপারিশ করেন সিদ্ধার্থ শঙ্কর। দিল্লির ইন্ডিয়ান এঙ্প্রেসকে জাতীয়করণ করা হয় আগেই। বরুণের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। বরুণ পালিয়ে দিল্লি চলে যায় তৎকালীন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়ের আশ্রয়ে। তিনি বরুণকে একটি গেস্ট হাউসে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। তৎকালীন গোয়েন্দা প্রধান অর্চিষ্মান ঘটক ছিলেন আবার বরুণ সেনগুপ্তের সহপাঠী। তিনিই বরুণকে দিল্লি থেকে নিয়ে আসেন। বরুণকে পাঠানো হয় পুরুলিয়া জেলে।

এর কয়েকদিন পর রাইটার্সে সিদ্ধার্থ শঙ্করের মুখোমুখি হয়েছিলাম। আমাকে দেখেই চিৎকার করে বললেন, তোমাকে রঞ্জিত (তৎকালীন পুলিশ কমিশনার) এখনো গ্রেফতার করেনি? আমি ওর মুখের ওপরই বললাম- আমি তো রাইটার্সেই দাঁড়িয়ে আছি, সাহস থাকলে গ্রেফতার করুন। উনি তড়িঘড়ি নিজের ঘরে গিয়ে ওর প্রচার সচিবকে পাঠালেন আমাকে ডাকার জন্য। আমি যাইনি। অফিসে এসে সব ঘটনা জানালাম। হ্যাঁ যেদিন রাতে পুলিশ এসেছিল তার পরদিন আমি, বরুণ বাবু আর তুষার পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে পাসপোর্ট জমা দিয়ে এসেছিলাম। ইতিমধ্যে গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়ে গেছে। পরবর্তীকালে সিদ্ধার্থর অপশাসন নিয়ে আমি একটা বই লিখেছিলাম। '৭৬ সালের আগস্ট মাসে ইন্দিরা গান্ধীর প্রচার উপদেষ্টা সম্পাদক অশোক সরকারকে একটি টেলেক্স পাঠান। তাতে তিনি অনুরোধ করেন, বাংলাদেশ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল একজন সাংবাদিককে যেন রাষ্ট্রপুঞ্জে পাঠানো হয়। কারণ বাংলাদেশের সামরিক একনায়ক জিয়াউর রহমান অভিযোগ করেছেন, ফারাক্কার পানি নিয়ে ভারত বাংলাদেশকে মারার চক্রান্ত করছে। এর জবাব দিতে ইন্দিরা তার প্রতিনিধি করে পাঠান তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যুৎ ও সেচমন্ত্রী বরকত গনি খান চৌধুরীকে। অফিস থেকে অশোক সরকার আমায় ডেকে পাঠান। টেলেক্স দেখিয়ে নির্দেশ দিলেন। তোমাকেই যেতে হবে। এবার পাসপোর্ট উদ্ধার করার চেষ্টা কর।

তৎকালীন মুখ্যসচিব বিআর গুপ্তের বাড়িতে গেলাম। তিনি বললেন বিদেশ সচিব জগৎ মেহতা ফোন করেছিলেন, আপনার পাসপোর্ট ছেড়ে দিতে বলেছি। সেদিন ছিল শুক্রবার। পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা জোগাড় করে রবিবারই রওনা হতে হয়েছিল আমেরিকা।

তবে তার আগে আমাকে গ্রেফতার করার জন্য ওয়ারেন্ট জারি করেছিল সিদ্ধার্থ শঙ্কর। সে খবরও আমাকে আগেই দিয়ে দেন অর্চিষ্মান ঘটক। আমি বাড়ি থেকে সোজা চলে যাই রাইটার্সে মুখ্যসচিব বিআর গুপ্তের ঘরে। গিয়ে বললাম, এবার আমায় গ্রেফতার করুন। তার তখন সত্যিই করুণ অবস্থা। কী করবেন বুঝতে পারছেন না।

সে সময় বরকত গনি খান চৌধুরী, আবদুস সাত্তার, গোপাল দাস নাগ এবং ভোলা সেন গিয়ে ঢুকলেন সিদ্ধার্থের ঘরে। গিয়ে বললেন, বরুণকে গ্রেফতার করেছেন। এবার একে গ্রেফতার করলে আমরা ইস্তফা দেব। সিদ্ধার্থ শঙ্কর এরপর আমার গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করে নেন। একাধিক কারণে সিদ্ধার্থ শঙ্কর আমার ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী (শাজাহান) আমায় বলেছিলেন, আজ সকালে সানু (সিদ্ধার্থ) ফোন করেছিল অভিনন্দন জানাতে। আমি প্রশ্ন করলাম আপনি সানু বাবুকে চিনলেন কী করে? উনি বললেন, প্রেসিডেন্সিতে আমি আর সানু একসঙ্গে পড়তাম। প্রথমবার ও বিএ পরীক্ষা দেয়নি। দ্বিতীয়বার ফেল করেছিল। তৃতীয়বারের বার পাস করে লন্ডনে গিয়েছিলেন ব্যারিস্টারি পড়তে। আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম সানু তুমি বিএ পাস করেছ? এই খবরটাই আমি আনন্দবাজারে লিখে দিয়েছিলাম। হেডিং হয়েছিল- সানু তুমি বিএ পাস করেছ? : শাজাহান। সেই শুরু।

জরুরি অবস্থা প্রত্যাবর্তনের পর শান্তিনিকেতনে ভাষণ দিতে এসিছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। সেখানে প্রশ্ন করেছিলাম সেন্সরশিপ কবে উঠবে? সেখানেও সিদ্ধার্থ শঙ্কর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু ইন্দিরা গান্ধী জিভ কেটে বলেছিলেন, আজ বিকালেই দিল্লি গিয়ে সেন্সরশিপ তুলে দেব। তিনি তাই করেছিলেন। ৪০ বছর পর সেই জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গ লালকৃষ্ণ আদভানি কেন উসকে দিলেন সে প্রশ্নে এখন ভারতবর্ষ তোলপাড় হচ্ছে। -লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম