শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুন, ২০১৫

নদী ও পানি সমস্যা এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নদী ও পানি সমস্যা এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক

বাংলাদেশ প্রতিদিনে ধারাবাহিক তিন কিস্তিতে একটা তথ্যবহুল ও মর্মস্পর্শী দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। শিরোনাম ছিল 'আমার একটি নদী ছিল'। শিরোনামটিই বলে দিচ্ছে, অতীতে কোনো এক নদী ছিল, এখন আর নেই। একটি নয়, একাধিক নদী। একদা ভরা নদী, এখন মরা খালে অথবা শুষ্ক বালুচরে পরিণত হয়েছে, এ রকম অনেকগুলি নদীর বিবরণ আছে। এর মধ্যে আছে কুষ্টিয়ার ৮টি নদী, করতোয়া, চলনবিল অঞ্চলের ১৬টি নদী, ছোট যমুনা, মহানন্দা, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, পিয়াইন নদী, পুনর্ভবা, কাজলা, ইছামতি, লালমনিরহাটের ১১টি নদী, তিতাস, ব্রহ্মপুত্র নদ, মানিকগঞ্জের মধ্য দিয়ে প্রবাহমান চারটি নদী (ধলেশ্বরী, পুরাতন ধলেশ্বরী, কালীগঙ্গা ও ইছামতি), বাগেরহাটের ২৩টি নদী। যোগ করলে সংখ্যাটি বিরাট। এসব নদীই তো বাংলাদেশের প্রাণ। নদীগুলো শুকিয়ে গেলে সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা চিরায়ত বাংলাদেশের চেহারাই পাল্টে যাবে। এর চেয়ে মর্মান্তিক দুঃসংবাদ আর কি হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদকমণ্ডলীকে আমি অন্তর থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, এতগুলো নদীর বিস্তারিত বিবরণ ও তার মরণদশার কারণ অনুসন্ধানী রিপোর্ট তুলে ধরার জন্য। আমি নদী বিশেষজ্ঞ নই। তবে বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র আমি ঘুরেছি অনেক। দেশটি এবং দেশের ভৌগলিক অবস্থা আমার খুবই পরিচিত। তারপরও আমি এ রিপোর্ট পড়ে নতুন জ্ঞান লাভ করলাম। ভাবলাম, এতটা সর্বনাশা অবস্থায় আমরা চলে গেছি। এ বেদনা তো ধরে রাখা যায় না।

প্রতিটি প্রতিবেদন আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েছি। পড়তে পড়তে আমার মনে পড়ে গেল কিছুদিন আগে খ্যাতনামা চিত্র পরিচালক সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ডের দ্বারা নির্মিত এক অসাধারণ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র 'অন্তর্ধান'। বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক হিসেবে বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিভাবান চলচ্চিত্র পরিচালক ডায়মন্ড নিম্নবর্ণের মানুষের জীবন কথা তুলে ধরেন সিনেমার পর্দায়। অন্তর্ধানও তেমনি পদ্মাপাড়ের গরিব মানুষের বেদনাসিক্ত কাহিনীকে ভিত্তি করে নির্মিত চলচ্চিত্র। প্রমত্ত পদ্মা যাকে প্রমথনাথ বিশী বলেছেন, 'প্রলয়ের সহদরা, কাল নাগিনী', সেই পদ্মাই আবার মাটিকে করে সবুজ, কত মানুষের জীবনে আনে সুখ ও সমৃদ্ধি। ফারাক্কার কারণে পদ্মা শুকিয়ে গেছে। পদ্মা পাড়ের শ্রমজীবী মানুষের জীবনে তা নিদারুণ বেদনাদায়ক প্রভাব ফেলেছে। সেটাই ফুটে উঠেছে এই চলচ্চিত্রে। সেখানে খেলার সাথী দুটি বালক-বালিকা- আকাশ ও নদীর মান-অভিমান খেলা নিয়ে যে ছোট অথচ সুন্দর কাহিনীর অবতারণা করা হয়েছে, তা যেন রূপক আকারে গঙ্গার পানি নিয়ে ভারত বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রতিচ্ছবি।

সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড নির্মিত ছবিটির নামটাই অর্থবহ। 'অন্তর্ধান'। অর্থাৎ হারিয়ে গেছে। একদা যে নদী ছিল, এখন আর তা নেই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনও তাই বলেছে। এই প্রতিবেদনে বিভিন্ন নদী মরে যাওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। তার মধ্যে অপরিকল্পিত বাঁধ, ভেড়িবাঁধ নির্মাণ, অন্যান্য স্থাপনা, ড্রেজিংয়ের অভাব, এ ধরনের কাজ ছাড়াও প্রভাবশালীরা নদী ভরাট করে নদী দখল, চিংড়ি চাষ, বালু উত্তোলন ইত্যাদি ধ্বংসাত্দক কাজও দায়ী। আরও বড় একটি কারণ হলো, কয়েকটি নদীর উজানে ভারতে বাঁধ দিয়ে আগেই পানি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এটি এক ধরনের আন্তর্জাতিক অপরাধও বটে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২৬ মে'র সংখ্যায় একটি প্রতিবেদনের শিরোনাম হলো 'ফারাক্কা আর দখলদারের প্রভাবে কুষ্টিয়ার ৮ নদী'। একই সংখ্যায় আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'ফারাক্কা বাঁধের বিরূপ প্রভাব ও ১৯৮০-এর দশকে পদ্মার উৎসমুখে অপরিকল্পিত স্লুইসগেট নির্মাণের ফলে চলনবিলের বিভিন্ন নদ-নদী ও বিল-জলাশয়, খালগুলো পলি জমে ক্রমে ভরাট হয়ে গেছে।' বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২ জুন সংখ্যায় এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'বাগেরহাটে মরে গেছে ২৩টি নদী'। সেখানে আরও বলা হয়েছে '... ফারাক্কা বাঁধের কারণে এসব নদীতে উজানের পানি না আসার ফলে দীর্ঘ সময় জোয়ারের পানি স্থির থাকায় অতিরিক্ত পলি জমেও ভরাট হয়ে গেছে নদী-খাল'।

ফারাক্কা বাঁধের অশুভ প্রভাবে কীভাবে প্রমত্ত পদ্মা শুকিয়ে পদ্মা পাড়ের মানুষের সর্বনাশ হয়েছে তার জীবন্ত ছবি পাওয়া যায় 'অন্তর্ধান' চলচ্চিত্রে। কলকাতায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে 'অন্তর্ধান' প্রদর্শিত হলে ভারতীয় দর্শক ও সাংবাদিকরা কিন্তু এটিকে বিরূপ দৃষ্টিতে দেখেননি। বরং তারাও চিরায়ত নদীপ্রবাহ বন্ধের ক্ষতিকর দিক উপলব্ধি করতে পেরেছেন।  Statesman পত্রিকায় পরিচালক ডায়মন্ডকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, 'চীন যদি ব্রহ্মপুত্র নদে বড় বাঁধ দিয়ে পানি প্রবাহকে কমায়-বাড়ায় তাহলে ভারতের কি হবে?' একই কথা লিখেছে দিলি্ল থেকে প্রকাশিত 'প্রবাসের চিঠি' এর সম্পাদকীয়তে। 'ব্রহ্মপুত্রের উপর বিরাট বাঁধ বানাচ্ছে চীন। ফলে ভারতের ব্রহ্মপুত্রের মতো নদ শুকিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে ভারত সরকার। ...জল বণ্টনের এই তীব্র ও আন্তর্জাতিক সমস্যা এবার মানবিক আবেদন নিয়ে হাজির হলো সেলুলয়েড পর্দায়।' একই সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, 'ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন স্বয়ং ড. মেঘনাদ সাহা, কপিল ভট্টচার্য।' Times of India পত্রিকায় ডায়মন্ডের 'অন্তর্ধান' সম্পর্কে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তার হেডলাইন ছিল, ‘Bangla film on water woes scores a hit.’

পরিচালক ডায়মন্ড আরও বলেছেন, পদ্মার পানির সমস্যা শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারতসহ সব দেশেরই সমস্যা। তিনি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে বলেছেন। বাংলাদেশ সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বলেছেন, 'আমাদের নদীগুলো দুই দেশের বিরোধের কারণ নয়, বরং সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণ হওয়া উচিত।'

কিন্তু বাস্তবে ঘটনা হচ্ছে বিপরীত। এবারও তিস্তা চুক্তি হলো না। বরং এ বছর বাংলাদেশের পয়েন্টে তিস্তার প্রবাহ ছিল সর্বনিম্ন। ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশের সীমান্ত মুখে তিস্তা দিয়ে পানি আসত ৬৭১০ কিউসেক। গত ২২ মার্চে আমরা পেয়েছি মাত্র ২৩২ কিউসেক। ভারতের জলপাইগুড়িতে গজলডোবায় বাঁধ দিয়ে ভারত তিস্তার পানি অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ পানি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ২০১২, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে পেয়েছি যথাক্রমে ৩৫০৬, ২৯৫০ এবং ৫৫০ কিউসেক। অর্থাৎ ক্রমাগত কম পানি পাচ্ছি। ফলে উত্তরবঙ্গের বিশাল অঞ্চলজুড়ে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, ভূগর্ভস্থ পানি হ্রাস পাওয়ায় মরু প্রক্রিয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে, তিস্তার পানি দ্বারা পুষ্ট অন্য নদীও শুকিয়ে যাচ্ছে, বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনে সর্বনাশ নেমে আসছে।

ভারত কিন্তু একক সিদ্ধান্তে এ কাজ করতে পারে না। তা আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। ভাটির দেশের সঙ্গে সমঝোতায় না এসে এককভাবে ভারত নদী প্রবাহ অন্যত্র সরাতে পারে না। এটা জাতিসংঘের নদী কনভেনশন ১৯৯৭-এর ধারার পরিপন্থী। বিশেষ করে এ কনভেনশনের ৭.১ এবং ৭.২ ধারা উল্লেখ করা প্রয়োজন।

ধারা ৭.১ ‘Watercourse States, shall in utilizing an international watercourse in their territories take all appropriate measures, to prevent the causing of significant harm to other watercourse States.’
aviv 7.2 ‘Where significant harm nevertheless is caused to another watercourse State, the State whose use causes such harm shall, in the absence of agreement to such use, take all appropriate measures, having due regard for the provisions of articles 5 and 6, in consultation with the affected State, to eliminate or mitigate such harm and where appropriate, to discuss the question of compensation.’

জাতিসংঘের এই কনভেনশন সম্পর্কে আরও কিছু কথা বলা দরকার। নৌ চলাচল ব্যতীত আন্তর্জাতিক নদীসমূহের পানি ব্যবহার বিষয়ক এ কনভেনশনটি জাতিসংঘের সাধারণ সভায় পাস হয়েছিল ১৯৯৭ সালের ২১ মে। বাংলাদেশের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। ভারত ও পাকিস্তান বিরত থাকে। চীন, তুরস্ক ও বরুন্ডি বিপক্ষে ছিল। যাই হোক এটি আইনে পরিণত হতে হলে পরবর্তীতে ৩৬টি দেশের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল। ৩৫টি দেশের স্বাক্ষর পাওয়া গিয়েছিল বেশ আগেই। একটা মাত্র স্বাক্ষর বাকি ছিল। বাংলাদেশ কিন্তু পরে স্বাক্ষর করেনি। করলে আইনে পরিণত হত। কেন করেনি? এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সরকার এসেছে এবং গেছে। কিন্তু কেউই স্বাক্ষর করেনি। ভারত অসন্তুষ্ট হবে বলে কি স্বাক্ষর করেনি? এই যদি হয়ে থাকে, তাহলে কাকে দেশপ্রেমিক বলব?

যাই হোক, গত বছর ভিয়েতনাম স্বাক্ষর করাতে এটি এখন আন্তর্জাতিক আইনে পরিণত হয়েছে। তিস্তা বা অন্য কোনো নদীর পানিবণ্টনের বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনার সময় এ আইনটি আমাদের জন্য সহায়ক হবে। অন্যদিকে ভারতকেও বুঝতে হবে একতরফা নদীর পানি প্রত্যাহার হবে আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। আমরা আশা করব, দুই দেশের মধ্যে মৈত্রী আরও সুদৃঢ় হবে। মৈত্রী স্থায়ী করার ক্ষেত্রে যেসব বাধা আছে, তা অপসারিত হবে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হলো নদীর পানি বণ্টন। সম মর্যাদাভিত্তিক দুই দেশের পারস্পরিক বন্ধুত্বের সম্পর্ককে গভীরতর করার প্রয়োজনে, আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার প্রয়োজনে এবং সর্বোপরি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তিস্তার পানি বণ্টন ন্যায়সঙ্গতভাবে হবে এটাই আশা করি। নরেন্দ্র মোদি যা বলছেন সেটাই যেন সত্য হয়, নদীগুলো হোক দুই দেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার বাহন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম