শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জুন, ২০১৫

রোজা কেন রাখবেন, কখন রাখবেন

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
রোজা কেন রাখবেন, কখন রাখবেন

আপনি যদি বাংলাদেশের মানুষকে জিজ্ঞাসা করেন রোজা কী অথবা রোজা শব্দের অর্থ কী, তাহলে তারা প্রথমে ভারী আশ্চর্য হয়ে আপনার দিকে তাকাবে এবং বলবে এটা কি কোনো প্রশ্ন হলো! জন্মের পর থেকে রোজার সঙ্গে এ দেশের মানুষ নানাভাবে পরিচিত। কেউ কেউ সারা বছর রোজা রাখেন, কেউ বা রাখেন সপ্তাহের সোমবার অথবা বৃহস্পতিবার। অনেকে আবার আরবি মাসের ১৩ ও ১৪ তারিখ নিয়মিত রোজা রাখেন। তারা বলেন, বাবা আদম (আ.) ক্ষমাপ্রাপ্ত হওয়ার পর ওই তারিখে রোজা রেখে বেহেশতি সুরত ফিরে পেয়েছিলেন। কাজেই বনি আদম হিসেবে আমরাও প্রতি মাসে আমাদের আদি পিতার মতো রোজা রাখব এবং দুনিয়ায় বসে জান্নাতি চেহারার অধিকারী হব। সারা বছর বিভিন্ন অসিলায় নফল রোজার পর মুসলমানরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন মাহে রমাদান অর্থাৎ রমজান মাসের ফরজ রোজার জন্য। কাজেই সেই রোজার মানে নিয়ে প্রশ্ন করলে লোকজন একটু-আধটু রাগ করতেই পারে। আপনি ওসব রাগে কিন্তু একদম কান দেবেন না বরং রোজা সম্পর্কে নিজে যা জানেন তা সাধারণ মানুষকে বুঝিয়ে বলুন- এতে দুনিয়া ও আখিরাত- উভয়ের কল্যাণ আশা করতে পারেন ইনশা আল্লাহ।

বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রোজা শব্দটি ব্যবহৃত হলেও এর আভিধানিক অথবা প্রতিশব্দ নেই। বাংলা, হিন্দি কিংবা উর্দু ভাষায় রোজা শব্দটির কোনো অর্থ করা হয়নি। ভাষাবিজ্ঞানীরা বলেন, এটি এসেছে ফারসি থেকে। ভারতবর্ষে প্রায় এক হাজার বছরের ইসলামী হুকুমতে রাষ্ট্রভাষা ছিল ফারসি। ফলে হাজারো ফারসি শব্দের সঙ্গে রোজা আমাদের ভাষা শুধু নয়, হৃদয়ের গভীরে এমনভাবে প্রবেশ করেছে যে আমরা পরম শ্রদ্ধা, আবেগ এবং ভালোবাসার কারণে একবারও বলতে পারিনি- ও রোজা! তোমার অর্থ কী? রোজার অর্থ খোঁজার জন্য চলুন পারস্য দেশ থেকে বেড়িয়ে আসি। পারস্যের বর্তমান নাম ইরান। আদিতে এটিকে বলা হতো পারস্য কিংবা বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য। পারসিকরা কয়েক হাজার বছর ধরে অত্যন্ত প্রতাপের সঙ্গে কিংবা পরোক্ষভাবে সারা দুনিয়া শাসন করেছে। তাদের ৬-৭ হাজার বছরের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ইতিহাসে তারা কেবল দুবার পরাজিত হয়েছে, তাও আবার যেনতেন লোকের হাতে নয়, বিশ্বের সর্বকালের সেরা মহাবীর, মহান শাসক এবং কীর্তিমান মহাপুরুষদের কাছে তারা সমর্পিত হয়েছিল। প্রথমবার সম্রাট আলেকজান্ডারের কাছে এবং দ্বিতীয়বার খলিফা ওমরের কাছে। এই সুমহান জাতিটির ভাষাটিও কিন্তু ইতিহাসের এক অনন্য অধ্যায়। মহাকবি রুমি, শেখ সাদি, ওমর খৈয়াম এবং হাফিজের নাম বললে সবাই অভিযোগ করবে কেন আপনি ফেরদৌসির নাম বললেন না। সেই মহান জাতির মহান ভাষায় রোজা শব্দের অর্থ হলো- সকালের তারকা। কেন আরবি সওম শব্দটি পারস্যে এসে রোজা নাম ধারণ করল এবং কেনই বা রোজাকে সকালের তারকা বলা হলো তা আমার মতো নাদানের পক্ষে বের করা সম্ভব নয়। তবে ইমাম আবু হানিফা, ইবনে খালদুন কিংবা ইমাম গাজ্জালির জন্য এটা কোনো বিষয়ই ছিল না।

পারস্য ছেড়ে এবার আমরা চলে যাই কোরআনের রাজ্যে- আরব দেশে। রোজার আরবি শব্দ হলো সওম। শব্দটি একবচন। বহুবচনে একে বলা হয় সিয়াম। সওমের ইংরেজি প্রতিশব্দ ফ্যাস্টিং যার অর্থ কিন্তু ব্যাপক। ফ্যাস্টিং বলতে এমন এক উপবাস যা না খেয়ে থাকাকে বোঝায়, যা কি না উপবাসকারীকে কোনো কিছুর মধ্যে আবদ্ধ অবস্থায় আটকে রাখে- অর্থাৎ কোনো প্রাণীকে যেভাবে বদ্ধঘরে খিল বা সিটকানি দিয়ে আটকে রাখা হয় তেমনি সওম মানুষকে তার রবের প্রেমে এমনভাবে আটকে রাখে যেখানে দুনিয়ার পাপ-পঙ্কিলতা তাকে স্পর্শ করতে পারে না। সওমের বাংলা প্রতিশব্দে সচরাচর 'বিরত রাখা' শব্দটি ব্যবহৃত হয়।

আলেমরা বলেন, সওম মানুষকে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত তর্কবিতর্কে না গিয়ে আমরা সওমের মৌসুম অর্থাৎ মাহে রমজান সম্পর্কে কিছু বলার চেষ্টা করি-

রোজার মাসকে আমরা সাধারণত রমজান বলি। আরবিতে এর বিশুদ্ধ উচ্চারণ হলো- রমাদান। হিজরি বর্ষপঞ্জিতে এটি নবম মাস। ইসলামের পাঁচটি মৌলিক ভিত্তির অন্যতম রোজা বা সওমের নির্দেশ আল্লাহ এই মাসে পালন করার কথা বলেছেন। পবিত্র কোরআনে সুরা বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, 'রমজান হলো সেই মাস যখন কোরআন নাজিল করা হয়েছে যা মানুষের জন্য হেদায়েত ও সত্য পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ এবং ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে সে এ মাসের রোজা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে, সে অন্য দিনে গণনা পূর্ণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান। তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না। যাতে তোমরা গণনা পূর্ণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহর মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর।'

রোজার প্রসঙ্গ এলেই আমাদের মানসপটে ভেসে ওঠে জাকাত এবং সদকার কথা। আমাদের মনে পড়ে যায় তারাবি এবং শবেকদরের কথা। ঈদুল ফিতর ও ঈদের জামাতের আগে নতুন জামাকাপড় কেনার ধুমের কথা নতুন করে বলার দরকার নেই। সেহরি এবং ইফতার সম্পর্কেও আমরা মোটামুটি জানি। বেশি বেশি নফল নামাজ, দরুদ পাঠ, কোরআন তিলাওয়াত এবং দ্বন্দ্ব-ফাসাদে না জড়ানোর পরামর্শও শুনে আসছি ছোটবেলা থেকে। তার পরও যদি কেউ প্রশ্ন করেন, কেন রোজা রাখব? সে ক্ষেত্রে আপনি বলতে পারেন- মানুষ হিসেবে রোজা পালনে আমরা পেতে পারি সুবিশাল দৈহিক এবং মানসিক উপকার। রোজার রয়েছে শরিয়তি এবং মারফতি কুদরত। রয়েছে জমিনি এবং আসমানি ফায়দা। এর বাইরে দুনিয়া ও আখিরাতের মহাকল্যাণ তো আছেই। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের বাইরে জাগতিক ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্পকলা, রাজনীতি, সামাজিকতা এবং পারিবারিক কল্যাণও নিহিত রয়েছে রোজার মধ্যে। এতসব বলতে গেলে বিরাট এক মহাকাব্য রচিত হয়ে যাবে। রোজার উপকারগুলো একদিকে যেমন সাধারণ দিব্যদৃষ্টিতে ধরা পড়ে তেমনি বান্দা যদি মহব্বতের দৃষ্টি নিয়ে তার মালিকের সৃষ্টিকুলের দিকে তাকায় তবে সর্বত্র রোজার ফায়দাগুলো দেখতে পাবে। এ ব্যাপার আলোচনায় যাওয়ার আগে সংক্ষেপে বলে নেওয়া ভালো যে আধুনিক বিজ্ঞানও কিন্তু রোজা সম্পর্কে তাদের সাম্প্রতিক গবেষণা প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞান বলছে- রোজার কল্যাণে মানুষের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ; ভয়, বিপদ কিংবা প্রেম-ভালোবাসায় অতি দ্রুত সাড়া দেওয়ার অসাধারণ গুণাবলি মানুষের মস্তিষ্ক লাভ করে থাকে রোজার মাধ্যমে। রোজা অবস্থায় মানুষের মস্তিষ্কের কোষগুলো বাড়তে থাকে। ফলে চিন্তার বিশালতা এবং চিন্তা করার সক্ষমতা লাভ হয়। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমতে থাকে এবং ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টেরল কমে যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। অন্যদিকে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। শরীরের অভ্যন্তরে জমাটবাঁধা চর্বি ঝরে যায়। ফলে একদিকে যেমন ওজন কমে অন্যদিকে দেহের পেশিগুলোর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কোমর সুগঠিত হয়, শরীরে ভারসাম্য চলে আসে এবং রক্তে সুগার বা শর্করার পরিমাণ কমে যায়। ফলে ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে। সবচেয়ে উপকারী বিষয় হলো- রোজার সময় শরীরের যাবতীয় বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায় অতি সহজে।

কিডনির জন্যও রোজা উপকারী। শরীরের অভ্যন্তরে সারকাডিয়ান রিদম এই সময়ে অধিকতর সুষ্ঠু এবং সুচারুভাবে কাজ করে। দেহের এ ছন্দময় গতিকে অনেকে আবার দেহঘড়ি বলে থাকে। মানুষ, অন্যান্য প্রাণী এবং উদ্ভিদ জগতের প্রতিটি বস্তুর শরীর ২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে কিরূপে পরিচালিত হবে তা সারকাডিয়ান রিদমের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। সারকাডিয়া শব্দটি এসেছে ল্যাটিন Circa থেকে যার অর্থ চারদিকের সব কিছু। অন্যদিকে Clian শব্দের অর্থ দিন। আমাদের শরীরে প্রতি ২৪ ঘণ্টার জন্য একটি নির্ধারিত রিদম থাকে যা রোজার সময় অধিকতর কাজ করে। এই রিদমের ছন্দপতনের জন্যই কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয় এবং পাথর জন্ম নেয়। রোজা অবস্থায় কিডনিতে পাথর জমতে পারে না। তবে কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য রোজা সমস্যা হতে পারে।

বিজ্ঞান ছেড়ে এবার আমরা সামাজিক জীবনে ফিরে আসি। রমজান মাসে সমাজে অপরাধ বহুলাংশে কমে যায়। বৃদ্ধি পায় সামাজিক সম্প্রীতি। একে অন্যকে সহযোগিতা, উপহার প্রদান এবং একসঙ্গে ইফতার করার কারণে সামাজিক, পারিবারিক এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের চমৎকার উন্নতি হয়। নিয়মিত দোয়া দরুদ এবং নামাজ কালামের বাইরে তারাবির নামাজ ও কোরআন তিলাওয়াত মানুষকে ভাবজগতের ঊর্ধ্বস্তরে নিয়ে যায়। মানুষ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে অভ্যস্ত হয়, ধৈর্য ধারণ করতে শিখে এবং নিজেকে নিয়মের বেড়াজালে আবদ্ধ করে সুশৃঙ্খলা হতে অনুপ্রেরণা লাভ করে। রোজার কারণে মানুষ অন্য সময়ের তুলনায় নীরব এবং একাকী থাকার সুযোগ লাভ করে এবং নিজেকে নিয়ে ভাবার সময় পেয়ে যায়। রোজা মানুষকে মিতব্যয়ী হতে শিক্ষা দেয় এবং অন্যের মর্মবেদনা অনুভব করার সুযোগ সৃষ্টি করে।

দুনিয়ার জমিন ছেড়ে আমরা যদি আসমান, নক্ষত্রমণ্ডলী এবং আরশে আজিমের কথা চিন্তা করি তবে দেখতে পাব সেখানেও রয়েছে রোজাদারের জন্য অপরিমিত সুসংবাদ। এই সময় শয়তানকে বন্দী করে রাখা হয়। আসমানি ফেরেশতারা রোজাদারদের জন্য দোয়া করতে থাকেন। অন্যদিকে সাতটি আসমানের সব রহমত ও বরকতের দরজা রোজাদারদের জন্য খুলে দেওয়া হয়। মহাজাগতিক বালামুসিবত, উল্কাপিণ্ডের আক্রমণ, বজ্রপাত, ক্ষতিকর রশ্মিসমূহ, শনিসহ অন্যান্য গ্রহ-উপগ্রহ এবং নক্ষত্রের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে জমিনের রোজাদাররা মুক্ত থাকেন। শবেকদরের অসিলায় মানুষ গুনা মাফ, অধিক রিজিকপ্রাপ্তি এবং জান্নাতের পথে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ লাভ করে। দুনিয়ার অর্থাৎ ইহলৌকিক কল্যাণ ছাড়াও পারলৌকিক জীবনে রোজাদারদের জন্য রয়েছে বিশেষ সম্মান, প্রাপ্তি এবং পুরস্কার। জান্নাতে ঢোকার জন্য রাইয়ান নামের একটি সম্মানিত দরজা থাকবে যেখান দিয়ে কেবল রোজাদাররাই প্রবেশ করতে পারবেন। রোজাদারদের পুরস্কার এবং প্রতিদান বেশুমার। আল্লাহ বলেন, রোজা আমার জন্য সুতরাং রোজাদারদের আমি নিজের মতো পুরস্কৃত করব। আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার জন্য এত বড় সুসংবাদ অন্য কোনো এবাদত-বন্দেগি কিংবা সুকর্মের জন্য ঘোষিত হয়নি। রমজানকে বলা হয় আল্লাহর মেহমান, অন্যদিকে আল্লাহর মেহমানকে তাজিমকারীরা সরাসরি আল্লাহর জিম্মায় চলে যাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন।

আমরা লেখার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। বিশ্ব সুফি ইজমের আদি পুরুষ, মহান দরবেশ এবং আল্লাহর ওলি মনসুর হাল্লাজের একটি কাহিনী বলে আজকের প্রসঙ্গ শেষ করব। সময়টা ছিল আব্বাসীয় খলিফা আল মুকতাদিরের শাসনামল। মনসুর হাল্লাজ তখন মারেফাতের সর্বোচ্চ স্তর ফানাফিল্লায় পৌঁছে গেছেন। তার দিব্যদৃষ্টি, মনমানসিকতা এবং চিন্তা-চেতনা তখন মহান রব আল্লাহর মাঝে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। মানুষ যখন মারেফাতের এমনতর মাকামে পৌঁছে তখন সমাজের লোক তাকে বদ্ধ উন্মাদ ছাড়া আর কিছুই ভাবতে পারে না। মনসুর হাল্লাজের অবস্থা ছিল একটু ভিন্নতর। তিনি ছিলেন সেই যুগের মহান কবি, লেখক, দার্শনিক এবং শিক্ষক। রাজদরবারসহ তাবৎ মুসলিম বিশ্বের ওলি আল্লাহরা তাকে চিনতেন অতি উচ্চস্তরের একজন আলেম, আবেদ এবং ওলি হিসেবে। কাজেই তিনি যখন আল্লাহর প্রেমে দিওয়ানা হয়ে বলে বসলেন আনাল হক- অর্থাৎ আমিই খোদা। তখন আব্বাসীয় খিলাফত নড়েচড়ে বসল। তাকে নিছক পাগল বলে রেহাই দেওয়ার সুযোগ ছিল না। খলিফা তাকে জেলে ভরলেন। ১১ বছর জেল খাটার পরও তার পরিবর্তন হলো না। তিনি বলতেই থাকলেন- আনাল হক। ফলে ৯২২ সালের ২৭ মার্চ তাকে পূর্ব ঘোষিত মৃত্যদণ্ডাদেশে দণ্ডিত করা হলো- সে এক লম্বা কাহিনী। আমি আজ ওদিকে যাব না।

আমি যে সময়টার কথা বলব তা ছিল মনসুর হাল্লাজের জেলে যাওয়ার কিছুকাল আগের ঘটনা। রোজার মাস। কিন্তু মনসুর হাল্লাজ রোজা রাখেন না। রাস্তায় পাগলামো করেন এবং উল্টাপাল্টা কথা বলেন। নগরবাসী মনসুরকে বলল, এই পাগল তুমি রোজা রাখ না কেন? মনসুর বললেন, কাল রাখব। তোমরা আমাকে সেহরির সময় খাওয়ার জন্য একটি বাতাসা দাও। উৎসুক জনতা তাই-ই করল। মনসুর সেহরির সময় মসজিদের সামনে চলে গেলেন। তারপর পূর্বমুখী হয়ে এক পায়ের ওপর দাঁড়ালেন। এক হাত দিয়ে অন্য পা-টি পেছন দিক থেকে টেনে ধরলেন অনেকটা মোরগযুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার ভঙ্গিমায়। এরপর জিহ্বা বের করে জিহ্বার অগ্রভাগে বাতাসাটি রাখলেন।

শহরে খবর হয়ে গেল মনসুর হাল্লাজ রোজা নিয়ে পাগলামো করছেন। শত শত উৎসুক দর্শক দেখার জন্য মসজিদের সামনে এলো। জিহ্বার অগ্রভাগে বাতাসা রেখে মনসুর এক পায়ে দাঁড়িয়ে জিহ্বা বের করে সূর্যের দিকে তাকিয়ে রইলেন। সূর্য পূর্ব দিগন্ত থেকে মাথার ওপর উঠল, তারপর পশ্চিম দিগন্তে হেলে পড়ল। মনসুর তার চোখ সূর্যের দিকে নিবদ্ধ রাখলেন সারাটি দিন, বের করা জিহ্বার অগ্রভাগে বাতাসা রেখে এক পায়ে দাঁড়িয়ে সূর্যের সঙ্গে তাল রেখে মাথা শরীর ও চোখ পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘোরালেন। তারপর সূর্য অস্ত গেলে জিহ্বার অগ্রভাগ থেকে বাতাসাটি হাতে নিয়ে লোকজনকে দিয়ে বললেন, আজ আমি রোজা রেখেছি। লোকজন দেখল সারা দিনে বাতাসাটি একটুও ভেজেনি!

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম