শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন, ২০১৫

চিকিৎসকদের হতে হবে অতিমানব

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
চিকিৎসকদের হতে হবে অতিমানব

সম্ভবত ১০ জানুয়ারির ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের পরে জনাকীর্ণ পরিবেশে (জাতীয় অধ্যাপক নূরুল ইসলাম সাহেবের নিষেধ থাকা সত্ত্বেও) পিজি হাসপাতালে প্রথম রক্ত সঞ্চালন কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাতির জনকের বক্তব্য সুস্পষ্টভাবে ডাক্তারদের প্রতি ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের ধন্যবাদ দিয়ে প্রথমেই বললেন, 'আপনারা শিক্ষিত, বুদ্ধিজীবী, আপনারা দেশের মানুষ, আপনারা জানেন দেশের অবস্থা কি। স্বাধীনতা সংগ্রামে বিভিন্ন স্তরের লোক যেমন জীবন দিয়েছে, ডাক্তাররাও তেমনি দিয়েছে। এ পর্যন্ত যে নাম আমরা পেয়েছি, তাতে দেখা যায় ৫০ জন ডাক্তারকে শহীদ হতে হয়েছে। ৫০ জন ডাক্তার তৈরি করতে কি লাগে তা আপনারা জানেন। দুনিয়ার ইতিহাসে দেখা যায় এমনকি যুদ্ধক্ষেত্রেও ডাক্তারদের হত্যা করা হয় না। দুই পক্ষে যখন যুদ্ধ হয়, দুই দেশে যখন যুদ্ধ হয় এতে ডাক্তাররা যুদ্ধবন্দী হয়ে পড়লে তাদের হত্যা করা হয় না, এমনকি খারাপ ব্যবহারও করা হয় না। কিন্তু পাকিস্তানি নরপশুরা এতবড় পশু যে, তারা আমার ডাক্তারদের ধরে নিয়ে হত্যা করেছে। ৫০ জনের তালিকা পাওয়া গেছে। ডাক্তার ইসলামকে আমি বলেছি পিজি হাসপাতালের দেয়ালের কাছে পাথরে এই ডাক্তারদের নাম ও ইতিহাস লিখে রাখুন। যাতে প্রত্যেক ডাক্তার দেখে যে, স্বাধীনতা সংগ্রামে তাদের দান কতখানি। এর ফলে বোধ হয় দেশের জনগণের প্রতি তাদের দরদ বাড়বে।'

আসলে বর্তমানে হিসাব-নিকাশ করে দেখা যায় শতাধিক ডাক্তার এ দেশে শহীদ হয়েছেন স্বাধীনতা অর্জনের জন্য। আমি অবশ্যই আমার প্রশাসনের সহায়তায় শ্বেত পাথরে খোদাই করে তাদের নাম লিখেছি। লাইট এলার্ট করেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্য এখনো ‘Light & sound’ করতে পারিনি। আমার দ্বিতীয় পরিকল্পনা আছে, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ বেতারের যে কক্ষে বসে ভাষণ দিয়েছিলেন এবং ৭ মার্চের ঐতিহাসিক মাস্টার পিস ভাষণটি যে রুম থেকে বেতারে সম্প্রচার করা হয়েছিল সেই রুমটা, বেতার ভবন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ন্যস্ত হলে তাকে ‘Light & sound’ এ রূপ দেব। যেখানে হঠাৎ করে Light জ্বলে উঠবে এবং বঙ্গবন্ধুর ভাষণের একটা লাইন উচ্চারিত হবে।

বুদ্ধিজীবী যারা তারা কিন্তু কখনো পরজীবী হন না। বরং পৃথিবীর সব বুদ্ধিজীবী শ্রেণির মানুষ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শ্রমজীবী হিসেবেই বেঁচে থাকেন এবং দেশকে বাঁচান। পয়সা, সেবা, মানবতাবোধ একটি অপরটির পরিপূরক নয়। পয়সা দিয়ে মানবতাবোধ কেনা যায় না বা সৃষ্টি করা যায় না। সেবার মনোভাব না থাকলে যত পয়সা দেওয়া হয় না কেন প্রকৃত সেবা আপনি দিতে পারবেন না। বঙ্গবন্ধু সেখানেও বলেছিলেন 'কিন্তু পয়সা দিয়ে যে সব কিছু হয় না, সেটা আপনারা বুঝেন, পয়সার সঙ্গে সঙ্গে আরেকটা জিনিসের দরকার, সেটা হলো মানবতাবোধ। আমার মনে হচ্ছে, আপনারা বেয়াদবি মাফ করবেন, আমরা যেন মানবতাবোধ হারিয়ে ফেলেছি। পয়সা কোনো জায়গায় কম দেওয়া হচ্ছে না। ভিক্ষা করে হোক, বন্ধুরাষ্ট্রদের কাছ থেকে সাহায্য নিয়ে হোক, ব্যাংকের থেকে সাহায্য নিয়ে হোক, গ্র্যান্ট নিয়ে হোক, পয়সা এনে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু জাতীয় চরিত্র আমাদের নষ্ট হয়ে গেছে। আমি কুমিল্লার সভায় বলেছিলাম যে, শেখ মুজিবুর রহমানকে বেটে খাওয়া যাবে, বাংলাদেশ সোনার বাংলা করতে পারবেন না যদি সোনার মানুষ গড়তে না পারেন। আপনাদের কাছে বলতে গেলে বলতে হয়, আমি যেন আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছি। আমি যেদিকে চাই সেদিকে 'মানুষ' খুব কম দেখি। মানুষ এত নীচ হয় কী করে? মানুষ মানুষের কাছ থেকে অন্যায়ভাবে পয়সা নেয় কী করে? মানুষ গরিব-দুঃখীর কাছ থেকে কী করে লুট করে, আমি বুঝতে পারি না।'

জাতির পিতা শুধু এ-বলে ক্ষান্ত হননি, তিনি হাসপাতালের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকেও দৃষ্টি দিতে বলেন, এমনকি তিনি এটুকু বলতে ভুল করেননি, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর সামরিক শাসনে ডাণ্ডার ভয়ে আপনারা কী করে পরিষ্কার রাখতেন। দুর্গন্ধ ও অপরিচ্ছন্নতার জন্য সেপটিক হয়। রোগীর প্রচুর কষ্ট হয়, এটুকুও তিনি অনুভব করেছিলেন। ডাক্তারদের ঘনঘন ছুটি ভোগ, গ্রামে না যাওয়া- এ নিয়েও বঙ্গবন্ধু আমাদের যথেষ্ট উপদেশ দিতেন। তিনি এ কথাও বলতে ভুলেননি, 'সাদা কাপড়-চোপড় দেখলেই কেন তাড়াতাড়ি দরজা খুলে দেন? আর দুঃখী মানুষ এলেই কেন তাকে রাস্তার বাইর করে দেন, ভয় বলে চিৎকার করেন? এই মনোভাবের পরিবর্তন কবে আপনাদের হবে? আমি শুধু আপনাদের ডাক্তার সাহেবদের বলছি না। এটা যেন আমাদের জাতীয় চরিত্রের মধ্যে এসে গেছে। এ জাতীয় চরিত্রের প্রতি চরম আঘাতের প্রয়োজন আছে। একবার আমাকে কোনো খবরের কাগজের বা টেলিভিশন কোম্পানির একজন জিজ্ঞাসা করেছিল যে, আপনার কোয়ালিফিকেশন কী? আমি হাসতে হাসতে বলেছি, 'আমি লাভ মাই পিপল। What is your disqualification? I love them too much. বোধ হয় সেটা অনেকে দুর্বলতা মনে করে নিয়েছিল।' এখনো আমরা ডাক্তাররা গ্রামে যাই না। কিন্তু বেতন নেই। চাকরি করি। অনেকেই বলেন, গ্রামে থাকার মতো পরিবেশ নেই। একবার ভেবে দেখুন আপনি, আমি কোথায় জন্ম নিয়েছিলাম।

তিনি আরও বললেন, 'সততা ফিরে না এলে কোনো জাতি বড় হতে পারে না। আপনাদের প্রতি অভিশাপ পড়বে। ৩০ লাখ লোকের আত্মা আপনাদের অভিশাপ করবে। আপনারা দেখেছেন মুসলিম লীগের বড় বড় লিডাররা যারা বড় বড় বাড়ি করে আরামে ছিল একদিন, অভিশাপে বাড়ি থেকে বিতাড়িত হয়েছে, আমাদের এই দেশে আমরা যারা আছি তারা যদি চরিত্রের পরিবর্তন না করি, তাহলে এমন দিন আসবে, এমন ঝড় আসবে, যে ঝড়ে আপনারা ভেঙে চুরমার হয়ে যাবেন।' জাতির জনকের সেই দর্শন, যা এ দেশের মানুষকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিল, যা এ জাতির প্রত্যাশার অতীত ছিল। তাই আমরা জনকের প্রত্যাশার মূল্য দিতে পারিনি। শুধু তাই নয়, সেই রক্ত সঞ্চালন কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি ডাক্তারদের মানবতা, মনুষ্যত্ব ও সততা সম্পর্কে যা বলেছিলেন, 'আপনাদের কাছে আমি সেই জন্য আবেদন করব যে, আপনাদের মানবতাবোধ থাকা দরকার, মনুষ্যত্ব থাকা দরকার, সততা থাকা দরকার, না হলে কোনো জাতি কোনোদিন বড় হতে পারে না। আপনারা শুধু নিজেকে অপমান করছেন না, আপনারা সাড়ে সাত কোটি মানুষকে অপমান করছেন। এবং আপনারা অপমান করছেন, যারা মারা গেছে সেই শহীদদের আত্মাকে।'

বঙ্গবন্ধু এ কথা বলতেও ভুল করেননি- "বেয়াদবি মাফ করবেন, মানুষ আমার কাছে অভিযোগ করে, হাসপাতালে ভর্তি হতে পারি না বাড়িতে গিয়ে পয়সা না দিলে, পয়সা দিয়ে যদি বাড়িতে গিয়ে ট্রিটমেন্ট করি সার্টিফিকেট নিয়ে এসে ভর্তি হতে পারি। একটু মেহেরবানি করুন। সাত-আট মাস চলে গেছে আমি প্রধানমন্ত্রী হয়েছি, আমি গ্রামে গ্রামে ঘুরেছি, নৌকায় ঘুরেছি, সাইকেলে ঘুরেছি, পায়ে হেঁটে বেড়িয়েছি, আমি বাংলাদেশের প্রত্যেকটি সমস্যার সঙ্গে জড়িত আছি, আমি সব খবর রাখি।"

বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর মতো বঙ্গবন্ধুও নার্সদের সম্মানের চোখে দেখতেন। তাদের মর্যাদার প্রতি তিনি ছিলেন সদা সচেতন। রাজনীতির এই দার্শনিক বেশিদিন সময় পাননি, যদি আর পনেরটি বছর তিনি বেঁচে থাকতেন তাহলে আজকে ২০২১ সালে যেই মধ্যম আয়ের দেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি তা ১৯৮০ সালের মধ্যেই হয়ে যেত। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে এ দেশ এবং জাতিকে ৩৫ বছর পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। ২৫ বছর একটা জাতির ইতিহাসে এক বিরাট সময়। নার্স এবং ডাক্তারদের বিভিন্ন দেশের একই পেশার লোকদের সঙ্গে তুলনা করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- "আর একটা জিনিস আমি দেখেছি, দেখে আশ্চর্য হয়েছি। আমি নিজে রোগী হয়ে দেখেছি, ঘুরে দেখেছি। আমাদের নার্সিং যেন আমাদের সমাজের জন্য একটা অসম্মানজনক পেশা। আমি বুঝতে পারি না এ সমাজ কী করে বাঁচবে। একটা মেয়ে দেশের খাতিরে নার্সের কাজ করছে, তার সম্মান হবে না আর ভালো কাপড়চোপড় পরে যারা ঘুরে বেড়াবে তার সম্মান হবে অনেক উচ্চে! চেয়ারখানা তাকেই দেওয়া হবে। এ জন্য আজকে নার্সিং শিক্ষায় ও নার্সিং ট্রেনিং দানে আপনাদের যে কাজগুলো আছে একে একটু উচ্চ পর্যায়ে নিতে হবে। এরও একটা মান থাকতে হবে। আমি ডাক্তার সাহেবদের সঙ্গে পরামর্শ করেছিলাম যে, আপনারা আমাকে একটা প্ল্যান দেন যাতে গ্র্যাজুয়েট মেয়েরা এখানে আসতে পারে। কত বেতন দিলে তারা এখানে আসতে পারে। আই এ পাস মেয়েরা কীভাবে আসতে পারে। ম্যাট্রিক পাস মেয়েরা কীভাবে আসতে পারে। তাদের আসতে হবে সেবার মনোবৃত্তি নিয়ে এবং শিক্ষার কোর্স হবে, ট্রেনিং হবে, তারপর তাদের চাকরির একটা সিস্টেম থাকবে। আমরা ঠাট্টা করে বলি- একটা রোগী পায়খানা করে ফেলেছে। রোগী পায়খানা করে পড়ে আছে, যে পর্যন্ত সুইপার না আসবে আমরা বেডপ্যান সরিয়ে দেব না। ওটা সুইপারেরই কাজ। এই যে মেন্টালিটি-রোগী অসুস্থ, মরে যাচ্ছে, তার পাশে বেডপ্যান পড়ে রয়েছে, আমি কেন হাত দিয়ে সে বেডপ্যান সরিয়ে নিব না। সুইপারদের দরকার কেন? আমি লন্ডনে অনেক সময় দেখেছি, আমাকে চিকিৎসা করত যে নার্স, ঠিক সময় সে এসে বেডপ্যানটা নিয়ে চলে গেল। কেন আমাদের এখানে তা হবে না? কেন ডাক্তাররা নার্সদের সরিয়ে রাখছে দূরে। কেন আমাদের মানসিক পরিবর্তন হবে না, আমাকে বুঝিয়ে বলেন। সেবার মনোবৃত্তি না থাকলে কোনো কিছু হবে না। এটা যেন ওয়াটার-টাইট কম্পোর্টমেন্ট। ডাক্তার সাহেব যাবেন, হাত দেখবেন, বুক দেখবেন, প্রেসক্রিপশন করবেন, চলে আসবেন, নার্সরা যাবেন ইঞ্জেকশন দিবেন। রোগী পায়খানা করে পড়ে থাকবে, সুইপার যখন আসবে তখন পরিষ্কার হবে। যদি সে না থাকে? ওয়ার্ড বয় যখন আসবে! ওয়ার্ড বয় বা কী? সুইপার বা কী? ডাক্তার বা কী? নার্স বা কী? সবাই সেবক। সবাই বাংলার মানুষ। সবাইকে একসঙ্গে কাজ করত হবে এবং এসব ভেদাভেদ ভুলতে হবে। তা না হলে এ দেশের মঙ্গল আসতে পারে না। আপনাদের সবাইকে আমি জানি। আমাদের ডাক্তার যারা আছেন, তাদের অনেকেই তো বিদেশ ঘুরে এসেছেন। তারা নার্সের কাজ দেখে এসেছেন। দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে কে কি কাজ করে তারা দেখেছেন। ইউকে কী করে? ইউএসএ, ইউএসএসআর কী করে? জামার্নি কী করে? ফ্রান্স বা অন্যান্য দেশ কী করে? সেসব দেশের ডাক্তাররা যে হাসপাতালে কাজ করে আপনারা দেখেছেন। আপনাদের পয়সা খরচ করে সেসব দেখিয়ে শিখিয়ে আনা হয়েছে। সেসব কেন এখানে চালু করেন না? এখানে আসলে আপনারা মনে করেন যে, আপনারা বড় ডাক্তার সাহেব হয়ে গেছেন ও নার্সরা কিছুই না। কিন্তু ওখানে ডাক্তার নার্সের সঙ্গে কথা বলতে গেলে সমীহ করে কথা বলে। ইজ্জতের সঙ্গে কথা বলে। ওখানে ঘরটি পরিষ্কার করে দিয়ে যায় যে সে সুইপার, তার সঙ্গেও সমীহ করে কথা বলে। এর মানে ওরা অমানুষ নয়। ওরা ওই দেশের সমান নাগরিক। সমান অধিকার আছে ওদের। যে কাজই করুক না কেন সে কাজের জন্য তার সম্মান আছে। সে সমাজের প্রয়োজনে কাজ করে। তার নিজের পেটের তাগিদে যেমন কাজ করে, সমাজের প্রয়োজনেও সেটা করে।"

১৯৭২-এর ৮ অক্টোবরের পরে আজ ৪৩ বছর পার হয়ে গেছে বঙ্গবন্ধু যা বলেছিলেন আজও যেন তাই দেখা যাচ্ছে। তিনি চেয়েছিলেন আমাদের পরিবর্তন হওয়া দরকার। মানবিক পরিবর্তন। তার আহ্বান ছিল মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলতে হবে। মানুষকে মানুষ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। মানবতাবোধ আপনাদের মধ্যে জাগিয়ে তুলতে হবে এবং মানুষকে মানুষ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। তাহলেই আপনারা দেখতে পাবেন যে, আপনাদের দেশের চেহারা অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সশস্ত্র যুদ্ধের পরে, গৃহযুদ্ধ চলে, দুর্ভিক্ষ আসে। লাখ লাখ লোক গৃহযুদ্ধে এবং দুর্ভিক্ষে প্রাণ হারায়। বঙ্গবন্ধু তা হতে দেননি। তার ব্যক্তিগত ইমেজ, দূরদর্শিতা, বন্ধুরাষ্ট্রের কাছ থেকে সাহায্য- সবই আমরা পেয়েছিলাম তাঁর জন্যই।

চিকিৎসক হিসেবে আমার কাছে মনে হচ্ছে ৭ মার্চের ভাষণ ছিল স্বাধীনতার মন্ত্র, স্বাধীনতার ঘোষণা, সশস্ত্র সংগ্রামের ডাক। ৮ অক্টোবরের ভাষণ ছিল চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী সবার প্রতি মনুষ্যত্বের গুণাবলি নিয়ে মানবতাবোধ জাগ্রত করে, রোগাক্রান্ত মানুষের প্রতি দাঁড়ানোর উদাত্ত আহ্বান। ১০ জানুয়ারি ১৯৭২-এর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ভাষণে কবিগুরুকে চ্যালেঞ্জ করেই বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- 'কবিগুরু তোমার বাঙ্গালী সম্পর্কে উক্তি মিথ্যা হয়ে গেছে। জনকের বাঙ্গালী মানুষ হয়ে গেছে।' আসলে বঙ্গবন্ধুর এই চ্যালেঞ্জের আত্দবিশ্বাসের মূলে আমরাই কুঠারাঘাত করেছি। তার পরেও বলব, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবই সম্ভব হবে। আমাদের চিকিৎসকদের আরও বেশি মানবিক গুণাবলি অর্জন করতে হবে। চিকিৎসা যেহেতু একটি মৌলিক অধিকার ও সেবা, তাই চিকিৎসককে হতে হবে সেবক বা পূজারি। তাদের মনে রাখতে হবে রোগী হলো অতিথি বা দেবতা।

চিকিৎসক সমাজের একজন ক্ষুদ্রতম সদস্য হিসেবে আমি মনে করি, বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের অক্টোবরে যা বলেছিলেন, আজও আমরা একই জায়গায় রয়েছি। মাঝে ৪৩টি বছর পেরিয়ে গেছে। আমাদের মনে রাখতে হবে একজন মানব সন্তান জন্মের পরে যখন বড় হতে শুরু করে তখন আমরা আশীর্বাদ করি এই বলে- ভালো মানুষ হও, এটা থেকে বোঝা যায় মানুষের মনুষ্যত্বকে সংশোধন করা যায় আমৃত্যু এবং মানবিক গুণাবলির অর্জনের শেষ নেই। ডাক্তারদের তাই হওয়া উচিত, অতি মানব। লক্ষ্য করে থাকবেন আমরা কিন্তু কখনো একটা গরু বা ছাগলকে বলি না, হে গরু/ছাগল, তুমি ভালো গরু বা ভালো ছাগল হও।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম