শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

ছিটমহল, বাজেট বরাদ্দ ও কতিপয় ইস্যু

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
ছিটমহল, বাজেট বরাদ্দ ও কতিপয় ইস্যু

ভারতীয় সংসদে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন বিল পাস হলো, নরেন্দ্র মোদির সফরের সময় দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী এ-সংক্রান্ত দলিলাদির হস্তান্তর প্রক্রিয়াও সম্পন্ন হলো। সবই দারুণ ইতিবাচক; কিন্তু ছিটমহল বিনিময়ের ক্ষেত্রে ভারতের দিক থেকে পুনর্বাসনের জন্য ৩ হাজার কোটি রুপি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে; আর আমাদের এবারের বাজেটে ছিটমহলের উন্নয়নে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে মাত্র ২০০ কোটি টাকা! অথচ বাংলাদেশের প্রাপ্ত ১১১টি ছিটমহলে মোট জমির পরিমাণ ১৭ হাজার ১৫৮ একর আর ভারতের প্রাপ্ত ছিটমহলের সংখ্যা ৫১টি, জমির পরিমাণ ৭ হাজার ১১০ একর। প্রিয় পাঠক, আপনারাই বিবেচনা করুন, ১৭ হাজার একর জায়গাজুড়ে পুনর্বাসন ও উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ সরকার বরাদ্দ দিয়েছে ২০০ কোটি টাকা আর ভারতের ক্ষেত্রে তাদের সরকার ৭ হাজার একর ভূমির উন্নয়ন ও পুনর্বাসনে বরাদ্দ দিয়েছে ৩ হাজার কোটি রুপি। আর কে না জানে উন্নয়ন তো ভূমি বা জমির হয় না, হয় মানুষের। তাহলে দেখে নেওয়া যাক, মানুষের হিসাবটি কেমন? বাংলাদেশের প্রাপ্ত ১১১টি ছিটমহলে সবশেষ শুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা ৩৭ হাজার ৩৬৯; অন্যদিকে ভারতের প্রাপ্ত ৫১টি ছিটমহলের জনসংখ্যা ১৪ হাজার ২১৫; অর্থাৎ জমি ও মানুষ দুই হিসাবেই আমাদের অংশ বৃহত্তর। জমি প্রাপ্তি ভারতের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি আর মানুষের হিসাবে তা প্রায় তিনগুণ। অথচ বাজেট বরাদ্দ ভারতের চেয়ে ২৫ গুণ কম; জমি-মানুষের অনুপাতে হিসাব করলে তা প্রায় ৫০ গুণ কম। অথচ ছিটমহলবাসীর মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়াই এখন আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। দরকার দ্রুততম সময়ে ছিটমহলবাসীর নিজ পরিচয়ে পাসপোর্ট তৈরি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ তাদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা। সেখানে এতদিন জমি কেনাবেচা হয়েছে সাদা কাগজে। একে আইনের আওতায় আনতে হবে। এটা দ্রুত করতে হবে, না হলে সেখানে সংঘর্ষ-হাঙ্গামা শুরু হয়ে যাবে। বিগত ৬৮ বছর ধরে ছিটমহলের তিনটি প্রজন্ম নাগরিক অধিকার পায়নি। তাদের সামাজিক নিরাপত্তাও নেই। বিপর্যস্ত স্বাস্থ্যসেবা। আছে বাণিজ্য বৈষম্যও। যদিও ছিটমহলের মানুষ মূলত কৃষি কাজ করেই জীবিকা নির্বাহ করেন। তবে সেখানে এখন কী ধরনের কর্মসংস্থান করা যেতে পারে, সে বিষয়টি নিয়ে এখনই সরকার ও অংশীজনদের উদ্যোগ নেওয়া দরকার।

কেউ-ই অস্বীকার করছে না, সম্প্রতি ভারতীয় লোকসভায় ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন বিল পাস হওয়ার বিষয়টি রীতিমতো ঐতিহাসিক। এ কেবল চুক্তি বাস্তবায়ন নয়, ৬৮ বছর ধরে হাজারো মানুষের যে পরিচয়ের সংকট চলছিল- এ তার রাজনৈতিক সমাধান। ঠিকানাহীনদের কাঙ্ক্ষিত ঠিকানা। এই সাফল্য একই সঙ্গে আত্দোপলব্ধি ও গর্বেরও বটে। বঙ্গবন্ধু ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে শুধু চুক্তি করেননি, ৪১ বছর আগে তিনি বাংলাদেশের সংসদে এই সীমান্ত চুক্তি পাসও করিয়েছিলেন। ছিটমহলের ৫৫ হাজার মানুষ ৬৮ বছর ধরে অমানবিক জীবনযাপন করেছেন। বিল পাস হওয়ার পর ছিটমহলগুলো ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা প্রত্যাশা। তবে যা কিছু করার মর্যাদা রক্ষা করেই করতে হবে। হৃদয়ে বাংলাদেশকে লালন করতে হবে। ভারতের পার্লামেন্টে যেভাবে সর্বসম্মতিক্রমে সীমান্ত বিল পাস হয়েছে, তা বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে। কীভাবে প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে হয় এবং জাতীয় বিষয়ে একমত হতে হয় তা ভারতের এ ঘটনা থেকে শিখতে পারেন বাংলাদেশের রাজনীতিকরা। রাজনীতিতে দুই বিপরীত মেরুতে অবস্থান করলেও নরেন্দ্র মোদি ও সোনিয়া গান্ধী যেভাবে একসঙ্গে জাতীয় স্বার্থে কাজ করলেন, আমরা আশা রাখতে চাই, বাংলাদেশের রাজনীতিকরা সেভাবে এগিয়ে আসবেন। ঐকমত্যের ভিত্তিতে মর্যাদা ধরে রেখে বিদ্যমান সংকটগুলোর সমাধানই হোক বাংলাদেশের লক্ষ্য। বাংলাদেশের হয়ে যারা এ বিল পাসের জন্য কাজ করেছেন বিশেষ করে সরকার, সরকারপ্রধান ও গণমাধ্যম এক্ষেত্রে ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। ভারত তাদের সংবিধান সংশোধন করে দীর্ঘমেয়াদি এই সমস্যার সমাধানে উদ্যোগী হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মানবিক সমস্যার সমাধান হয়েছে। ছিটমহলের মানুষ ভৌগোলিক বাসিন্দা হয়েও নাগরিক সেবা পাননি আইনি সীমাবদ্ধতার কারণে। এত দিন এটা ভারতবিরোধী কার্ড হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে ভারত তার ঐতিহাসিক দায় মিটিয়েছে।

ভাবা যায়, কংগ্রেস সরকারের প্রটোকল মোদি সরকার বাস্তবায়ন করেছে। এটা এক বিরল ঘটনা। এটি দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক দূরদর্শিতার বহিঃপ্রকাশ। সীমান্ত চুক্তি আগে আসামকে বাদ দিয়ে করার চিন্তাভাবনা করা হয়েছিল। এবার সবাইকে নিয়েই চুক্তি করা হয়েছে। আমাদের বিরোধী দল বিএনপিও ভারত সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানায়নি। এটাও ঠিক নয়। আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের সংস্কৃতিই হচ্ছে স্বীকার না করার প্রবণতা। এ কারণেই জাতি হিসেবে আমরা এগিয়ে যেতে পারছি না। দুই দেশের মধ্যে জমি বা ছিটমহল বিনিময়ের ক্ষেত্রে সার্বভৌমত্ব বিনিময়ের প্রয়োজন হয়েছে। এ কারণেই উভয় দেশের সংবিধানে পরিবর্তন করতে হয়েছে। ভারত তাদের সংবিধানের ১০০তম সংশোধনীর মাধ্যমে এর সমাধান করল। জমি প্রদানের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও মনস্তাত্তি্বক বাধা কাজ করেছে। সংসদে কেউ গান গেয়ে, কেউ স্মৃতিচারণ করে নিজেদের মনোভাব প্রকাশ করেছেন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের মধ্যে পারস্পরিক খোঁচা লাগার সবচেয়ে বড় বিষয় সীমান্ত চুক্তির সমাধান হলো। এটি একটি সমন্বিত চুক্তি। কারণ এর মাধ্যমে একসঙ্গে ছিটমহল, অপদখলীয় জমি, অচিহ্নিত সীমারেখাসহ সীমান্তের সব সমস্যার সমাধান সম্ভব। কোনো পক্ষের জন্য ক্ষতিপূরণের বিধান নেই এবং কোনো ধরনের আস্থার সংকটও তৈরি হয়নি। দুই দেশের নেতৃত্বেরই বড় কূটনৈতিক সাফল্য। দুই দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য সীমান্ত চুক্তি যেমন জরুরি বিষয়, তেমনি আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিশ্চিতেও এর ভূমিকা হবে অবিস্মরণীয়। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক রাজনীতিতেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় অর্জন। এ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও বেড়ে গেছে। এতে ভারতও দায়মুক্তি হয়েছে। বিদ্যুৎসহ নানা খাতে সহযোগিতা চলছে- এগুলোর দিকেও মনোযোগ দিতে হবে।

৪১ বছর পরে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সময়, ১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে- এ প্রজন্মের একজন হিসেবে এটা দেখার অভিজ্ঞতা নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর! এর মধ্য দিয়ে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের জল ও স্থল দুই ধরনের সীমান্তই চিহ্নিত হয়ে গেল। আমাদের দেখার দৃষ্টিভঙ্গিও পাল্টাতে হবে। ভারতের রাজনীতিতে যেভাবে সর্বদলীয় উদ্যোগে সীমান্ত চুক্তি পাস হয়েছে, সেটি একটি অনুকরণীয় বিষয়। এক্ষেত্রে ভারতের নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশিত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদি একজন বাস্তববাদী নেতা। তার এ নেতৃত্বেই দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা সীমান্ত সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়েছে। তাই মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বের সুযোগে প্রতিবেশী বাংলাদেশ-ভারতের সমস্যা সমাধানের সুযোগ গ্রহণ করতে হবে। ভারতের কূটনীতি বিশ্বের অন্যতম সেরা কূটনীতি। এখনই সময় বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সব দাবির কথা উত্থাপন করার। আঞ্চলিক জোট বিমসটেক গঠনের সময় বাংলাদেশকে বাদ দিয়ে করা হচ্ছিল; কিন্তু প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হতে অনড় থাকে বাংলাদেশ। সে কারণে বাংলাদেশকে নিয়েই তা গঠিত হয়। এখন বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রবন্দরে চীনের সহায়তা নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন। এ উদ্বিগ্নতা দূর করতে আলোচনা করতে হবে। তাহলে আমাদের একটি গভীর সমুদ্রবন্দরও থাকবে। সীমান্ত চুক্তি পাসের পর যে সুযোগটা এসেছে আমাদের উচিত তাকে কাজে লাগানো। বর্ডার কিলিং, অন-অ্যারাইভাল ভিসা, তিস্তা চুক্তিসহ অন্য বিষয়গুলোকে এখন আলোচনার মাধ্যমে এগিয়ে নিতে হবে। ফোকাস যদি অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে যায় তাহলে অনেক কিছুই সম্ভব হবে।

আরও এগিয়ে যাওয়ার জন্য যা দরকার তাহলো দুই দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বের সদিচ্ছা ও প্রজ্ঞার। দরকার ধর্মভিত্তিক কূটনীতিকে বাদ দিয়ে সামনে এগোনো। অতীতে এই ধর্মভিত্তিক কূটনীতি আমাদের পিছিয়েছে। আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক চুক্তির ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থ কীভাবে বুঝে নিতে হয়। বাংলাদেশ এক্ষেত্রে লাভবান হয়েছে। আমাদের জাতীয় সক্ষমতা আরও বাড়াতে হবে। তৈরি করতে হবে ভারতনীতি। যেমন- ভারত বাংলাদেশ বিষয়ে নীতি তৈরি করেছে। এ নিয়ে বিস্তর গবেষণা করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে 'ভারত স্টাডিজ' নামে স্বতন্ত্র বিষয় যুক্ত করতে হবে যে রকমটি ভারতে আছে 'বাংলাদেশ স্টাডিজ'। আসলে বিগ ব্রাদার বলে কিছু নেই, থাকা উচিত নয়। আমরা সবাই সামর্থ্যবান। বাংলাদেশকে এখন ভারত, চীন ও জাপান সবাই সহযোগিতা দেয়। মনে রাখা দরকার কেবল রাজনৈতিক সম্পর্ক টিকে থাকে না, দরকার শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্ক। জয়-পরাজয়ের বিষয় নয়, স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসেবে আরও সম্প্রীতির বন্ধনের মাধ্যমে আমাদের ন্যায্য দাবিগুলো অন্য রাষ্ট্রের থেকে আদায় করতে হবে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম