শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

মোদির সফর ও বঙ্গোপসাগর নিয়ে চিন্তাভাবনা

কাজী সারোয়ার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
মোদির সফর ও বঙ্গোপসাগর নিয়ে চিন্তাভাবনা

কৌটিল্যকে প্রাচীন ভারতের সবচেয়ে প্রজ্ঞাশীল দার্শনিক ও রাজনৈতিক তাত্তি্বক হিসেবে গণ্য করা হয়। তার রচিত অর্থশাস্ত্র এখনো ভারতের রাজনীতি ও কূটনীতি-সংক্রান্ত নীতিমালা নির্বাচন ও নির্ধারণকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। অর্থশাস্ত্রে রাষ্ট্রের বিকাশের জন্য সমুদ্রের ব্যবহারের ওপর অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরে বঙ্গোপসাগরের যে গুরুত্ব পরিলক্ষিত হলো তা সত্যিকার অর্থে অর্থশাস্ত্রেরই প্রতিফলন। এই সফরের সময় স্বাক্ষরিত বিভিন্ন সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিতে সমুদ্র সংযোগ এবং তার ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয়াদি অনেক প্রাধান্য পেয়েছে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর দুই দেশের জন্য অনেক সাফল্য বয়ে এনেছে। এই সফরের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও হতে থাকবে। কার লাভ, কার ক্ষতি, কোন দেশ কতটুকু পেল অথবা কে কত ছাড় দিল এ নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে অনেক কিছুই। ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেই বিশ্লেষণ হচ্ছে বেশি। বিশেষ করে নব্য প্রতিষ্ঠিত সংযোগ ব্যবস্থা বা তথাকথিত কানেকটিভিটি বাংলাদেশের জন্য কতটুকু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বয়ে আনতে পারে। একই সঙ্গে ইপ্সিত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে আমাদের কী ধরনের স্থাপনা তৈরি করতে হবে সে সম্পর্কে অনেক গবেষণা হচ্ছে। কোন দেশ কতটুকু জায়গা পেল কিংবা হারাল তা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে বিস্তর। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মোটেও এখনো আলোচনায় আসেনি তা হলো বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব নিয়ে ভারতের সাম্প্রতিক চিন্তাভাবনা ও নরেন্দ্র মোদির ধ্যান-ধারণা।

৬০টি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করে যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে এবং দুই দেশের মধ্যে যে ২২টি চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে তা আমাদের দুই দেশের জন্য রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক অনেক সুবিধা আনতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন। এ ক্ষেত্রে সম্পাদিত প্রতিটি চুক্তি যদিও একক ক্ষেত্রে নিজস্ব স্বকীয়তা বহন করে, তবে দুই দেশের মধ্যে সংযোগ ব্যবস্থার সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে এ এলাকার বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান কীভাবে উন্নত করা যায় তা সার্বিকভাবে নিহিত আছে চুক্তি ও স্মারকগুলোতে। উল্লেখ্য, আমরা যখন সংযোগ ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করি সর্বাগ্রে সমুদ্র সংযোগ ব্যবস্থাকে বিবেচনা করতে হয়। কেননা নদীমাতৃক ও সমুদ্র সংযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি পরিমাণের সম্পদ ও জনবল স্থানান্তরিত হয়ে থাকে। একই কারণে সমুদ্রপথে পণ্য পরিবহনের পাশাপাশি শক্তিশালী দেশগুলো তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তি অন্যান্য দেশের কাছে প্রেরণ করে সমুদ্রপথেই। বিষয়টি আমাদের দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীই সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পেরেছেন, যা আশার সঞ্চার করা উচিত। কৌটিল্যর অর্থশাস্ত্রে সমুদ্র মাধ্যমকে ব্যবহার করে অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও মৈত্রীর সম্পর্ক সম্পাদনের ব্যাপারে অত্যন্ত উপযোগী ও সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। আর তাই সমুদ্রপথের যোগাযোগ এবং সমুদ্রে রক্ষিত বিশাল সম্পদরাজি ব্যবহার করে কীভাবে দুই দেশই উন্নত হতে পারে তার একটি প্রচ্ছন্ন রূপরেখা প্রতিটি চুক্তি ও স্মারকে প্রোথিত আছে। আমাদের তা আরও সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে এবং সে অনুযায়ী বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব নতুন করে অনুধাবন করতে হবে।

উল্লেখ্য, ভারত ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সমুদ্রের ব্যবহার সবসময়ই একটি অত্যন্ত অপরিহার্য প্রক্রিয়া। সে কারণেই ভারত ও বাংলাদেশের সমুদ্রপথের যোগাযোগ আরও অর্থবহ করার উদ্যোগ গ্রহণের জন্য আমাদের দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ও আকাঙ্ক্ষা অত্যন্ত সময়োপযোগী ও অর্থবহ। কিছুটা দেরিতে হলেও ভারত সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছে যে এই অঞ্চলের সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হলে ভারত মহাসাগর ও তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরকে ব্যবহার উপযোগী করতে হবে এবং সব বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোতে একসঙ্গে এক ও অভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করতে হবে। সেই সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে অন্য কোনো পরাশক্তি যেন তাদের প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সে বিষয়েও সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

অতি সম্প্রতি দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে চীনের আগ্রহ বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণসহ বিভিন্ন সমুদ্র-সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে চীন ব্যাপকভাবে সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তার সুস্পষ্ট আগ্রহ প্রকাশ করেছে। মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও ইউরোপে চীনের যে বিশাল পণ্যপসরা আসা-যাওয়া করে সেগুলো বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণাংশ ধরেই চলাচল করে থাকে। এ ছাড়া মিয়ানমারের সঙ্গে সড়ক বা রেল সংযোগ ব্যবস্থা স্থাপিত হলে চীনের দক্ষিণাঞ্চলের শিল্পোন্নত শহরগুলো থেকে বিভিন্ন পণ্য বঙ্গোপসাগর দিয়ে আরও কম সময় ও কম খরচে বিভিন্ন দেশে যাতায়াত করতে পারবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপনে ও একই এলাকায় বড় আকারের বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পে সহায়তা প্রদানের জন্য চীনের আশ্বাস এই সমুদ্র এলাকার ওপর তার আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে আমাদের সমুদ্র এলাকার ওপর ভারতের সাম্প্রতিক আগ্রহ একটি অতি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে ব্লু ইকোনমির গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ব্লু ইকোনমি আরও সম্প্রসারিত করার জন্য বাংলাদেশ ও ভারত কীভাবে পারস্পরিক সম্পর্ককে আরও জোরদার ও অর্থবহ করতে পারে সে সম্পর্কে অনেক দিকনির্দেশনা ছিল তার শেষ ভাষণটিতে। সামুদ্রিক যোগাযোগ আরও সফল ও কার্যকর করার অনেক পদক্ষেপ সনি্নহিত রয়েছে সম্প্রতি সম্পাদিত বিভিন্ন চুক্তি ও স্মারকগুলোতে। কোস্টাল শিপিং অ্যাগ্রিমেন্টটি তার মধ্যে অন্যতম। এ চুক্তির ফলে বাংলাদেশের পণ্যবাহী জাহাজগুলো সরাসরি ভারতের পূর্ব উপকূলে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বন্দর যেমন- কলকাতা, বিশাখা পাটনম ও চেন্নাইতে সরাসরি পণ্য পরিবহন করতে পারবে। ফলে পরিবহন খরচ প্রায় এক-তৃতীয়াংশে নেমে আসবে এবং এতে করে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়বে অনেক গুণ। এ ছাড়াও সড়কপথে পণ্য পরিবহনের ওপর চাপ কমে যাবে অনেকাংশে। সামুদ্রিক যোগাযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে জাহাজ নির্মাণ শিল্প, পরিবহন শিল্প এবং সমুদ্র পরিবহনের সেবা খাতের অনেক উন্নতি হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

এ ছাড়াও অভ্যন্তরীণ নৌ-ট্রানজিটের যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছে তার ফলে নদীপথ ও সাগরপথের সংযোগ আরও সুবিধাজনক হবে এবং দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারিত হবে। চুক্তিটি বাস্তবায়নে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের নদীগুলোর নাব্যতা সারা বছর গ্রহণযোগ্য ও যোগাযোগ সুলভ রাখার জন্য ভারত বড় রকমের বিনিয়োগ প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেছে। এর ফলে নদী ও সমুদ্রপথে যোগাযোগ হবে আরও সুলভ, কার্যকর এবং ঝুঁকিমুক্ত। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলোর জন্য চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের যে ব্যবস্থাটি করা হয়েছে তাতে দুই দেশই লাভবান হতে পারে বলে মনে হচ্ছে আপাতদৃষ্টিতে। তবে বাংলাদেশকে চুক্তিটি থেকে সুবিধা আদায় করতে হলে বন্দর ব্যবহারের জন্য যে মাসুল ধার্য করা হবে তা যেন অবশ্যই আন্তর্জাতিক মানে ও হারে নির্ধারিত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে এবং কারিগরি বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে বিশ্লেষণ করতে হবে।

দুই দেশের কোস্টগার্ডের মধ্যে যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে তা এই এলাকার সমুদ্রপথের সার্বিক ব্যবহার ঝুঁকিমুক্ত করবে এবং সমুদ্র ব্যবহারকারীদের জন্য সুফল ও লাভ বয়ে আনবে। একই সঙ্গে সমুদ্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার হবে। আরও উল্লেখ যে, মহেশখালীতে যে দুটি বিরাট আকৃতির বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে তার জন্য ব্যবহৃত প্রায় সব কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশ আসবে বঙ্গোপসাগর হয়ে।

সার্বিকভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক সফরটি বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব সম্পর্কে আমাদের নতুনভাবে অনুধাবনের একটি সুযোগ এনে দিয়েছে। বঙ্গোপসাগরকে ব্যবহার করে কীভাবে দুই দেশই রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে সে সম্ভাবনাগুলো সুস্পষ্টভাবে চিহ্নিত হলো এই সফরে। এই সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে হলে আমাদের নিজেদের সমুদ্রকে আরও নিবিড়ভাবে জানতে হবে, এর কারিগরি দিকগুলো নিয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা করতে হবে এবং অর্থনৈতিক বিষয়গুলো আরও সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। জাতীয়ভাবে বাড়াতে হবে আমাদের সমুদ্রবিষয়ক আগ্রহ।

লেখক : মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম