শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

আর্থিক খাতের তারল্য সংকট সমাধানে যা করা যেতে পারে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক খাতের তারল্য সংকট সমাধানে যা করা যেতে পারে

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে তারল্য সংকট। কেননা, বর্তমানে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব সমস্যায় ভুগছে, তার মধ্যে অন্যতম এই তারল্য সংকট।  

কীভাবে এই তারল্য সংকটের সৃষ্টি ও তা সমাধানে করণীয় কী, এ বিষয়ে দেশের একটি ইংরেজি জাতীয় দৈনিকে মতামতধর্মী কলাম লিখেছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. মিজানুর রহমান।

মতামতধর্মী ওই কলামে তিনি লিখেছেন, এই তারল্য সংকট মৌলিকভাবে অর্থনৈতিক।

তার মতে, এই পরিস্থিতি সৃষ্টির পেছনে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের দুর্বল তদারকি এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণমানের ব্যাপক অবনতিও বড় ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু নীতিনির্ধারকরা বিষয়টি স্বীকার করছেন না যা সামষ্টিক অর্থনীতিক ব্যাবস্থাপনার জন্য অন্তরায় হতে পারে।  

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের এই কর্মকর্তা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, এই তারল্য সংকট শুধু অর্থনৈতিক সক্ষমতার ক্ষেত্রেই ঝুঁকি তৈরি করবে না, বরং এটা অর্থনৈতিক এজেন্টদের মনেও ভয় ধরিয়ে দিতে পারে এবং সামগ্রিকভাবে আর্থিক বাজারে সিস্টেমিক ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।

ড. মিজানুর রহমান লিখেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক অর্থনীতির ক্রমবর্ধমান চলতি হিসাবের ঘাটতি অর্থায়নে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ (সঞ্চিতি) বিক্রি করেছে।

তিনি বলেন, ২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অতিমূল্যায়িত টাকার বিনিময় হারকে সমর্থন দিতে গিয়ে রিজার্ভ বিক্রির ফলে তা থেকে কমে ২০২২ সালের অক্টোবরে ৩৫ বিলিয়নেরও নিচে নেমে যায়। মুদ্রাবাজারে ভারসাম্যহীনতা ও বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে একাধিক বিনিময় হারের অবনতির মাঝেই অর্থনীতির এই দ্রুত অবক্ষয় ঘটছে।   

অন্যভাবে বললে, অনেক অনিশ্চয়তার একটি পরিবেশের মধ্য থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কেবল সুদের হার ও বিনিময় হারকেই লক্ষ্য হিসেবে নিয়েছে। এ কারণে আমরা দুটি অস্থিতিশীল ফলাফল দেখতে পাচ্ছি।

প্রথমত, আমাদের আর্থিক ব্যবস্থায় তারল্য সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক যখনই খোলা বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিক্রি করে, তখনই আর্থিক খাতে টাকার সরবরাহ হ্রাস পায় এবং মুদ্রা বাজারে তারল্য কমে যায়। যেহেতু মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হারকে এখনও অতিমূল্যায়িত বলেই বিবেচনা করা হয়, তাই বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভকে আরও অবক্ষয়ের দিকে ডাকছে। এর ফলে তারল্য সংকট আরও বাড়বে।

সরকার তার ব্যয় নিয়ন্ত্রণের জন্য কৃচ্ছতা সাধনের ওপর মাত্রারিক্ত গুরুত্ব আরোপ করেছে। অথচ এটিই বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদার একমাত্র উৎস নয়। আরও গুরুত্বপূর্ণ চালকগুলোর মধ্যে আছে গৃহস্থালির খরচ এবং করপোরেট বিনিয়োগ, যা উভয়ই সুদের হারের ওপর গভীরভাবে নির্ভরশীল। সুদের হার এখনও একক অঙ্কে থাকায়, আমদানি চাহিদার বৃহত্তর অংশ নিয়ন্ত্রণ করার একমাত্র উপায় হলো আমদানী বানিজ্য প্রতিবন্ধকতা (উদাহরণস্বরূপ, কোটা এবং ট্যারিফ) এবং অন্যান্য প্রশাসনিক নির্দেশিকা স্থাপন করা। আমার মতে, এটি একটি স্ব-পরাজিত কৌশল। আমার মতে এটি সংকটকালে কাজে আসে না।

দ্বিতীয়ত, করোনা ভাইরাস সংকটকালে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে এবং ২০২১ সালের জুলাই থেকে সামগ্রিক মূল্যস্তর দ্রুত বৃদ্ধি পায়। জ্বালানি ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি (ইউক্রেনে রুশ হামলার কারণে) এবং করোনা মহামারীর পর অর্থনীতি পুনরায় চালু হওয়ার সাথে সাথে সামষ্টিক চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। এখন, ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারনে সম পরিমান পণ্য ও পরিসেবার লেনদেনের জন্য মুদ্রাবাজারে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়। এর মানে হল যে, রিয়েল মানি ব্যালেন্সের (প্রকৃত মুদ্রার সরবরাহ) সরবরাহ গত ১২ মাসে দ্রুত সংকুচিত হয়েছে।

ড. মিজানুর রহমান বলেন, উল্লিখিত এই দুটি উপাদানই আমাদের আর্থিক খাতে ব্যাপক তারল্য সংকটের সৃষ্টি করছে। এর পেছনে নিয়ন্ত্রক সংস্থার দুর্বল ভূমিকা এবং সুশাসনের একটি সম্পর্ক হয়েছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, বিগত কয়েক বছর ধরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সম্পদের মানের অবনতি হয়েছে। নন-পারফর্মিং লোনের (এনপিএল) ক্রমবর্ধমান পরিমাণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালন নগদ প্রবাহ হ্রাস করেছে।

তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংক কীভাবে এই তারল্য সংকট সমাধান করবে? 

মতামতধর্মী ওই লেখায় এ বিষয়ে কিছু পরামর্শও দিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার ড. মিজানুর রহমান।

তিনি লিখেছেন, প্রথমত, কেন্দ্রীয় ব্যাংককে আর্থিক ব্যবস্থায় নতুন তারল্য প্রবেশ করাতে হবে। প্রাথমিকভাবে রেপো (Repurchase Aggrement)মার্কেটের মাধ্যমে। যদি এই শ্রেণির সম্পদের সরবরাহের ঘাটতি দেখা দেয়, তাহলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক পরবর্তী ভালো মানের আর্থিক সিকিউরিটিজ (যেমন ব্যাংক বন্ড) কেনার কথা বিবেচনা করতে। তবে অবশ্যই ন্যায্য মূল্যে হতে হবে। এর একটি নেতিবাচক ঝুঁকি হল-মুদ্রাস্ফীতি আরও বেড়ে যেতে পারে। তবে ক্রমবর্ধমান তারল্য সংকট কাটিয়ে উঠতে এটিকে স্বল্পমেয়াদে অগ্রাধিকার দেওয়া যেতে পারে।

দ্বিতীয়ত, অর্থ বাজারের ভারসাম্য আনতে রিয়েল মানি ব্যালেন্স (প্রকৃত অর্থের সরবরাহের) হ্রাস দ্রুত ক্রমবর্ধমান সুদের হার দাবি করে। এখানে স্থির সুদের হারের অস্থিতিশীল ভূমিকার কথা বলা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২০ সালের শুরুতে ঋণের সুদের হার ৯ শতাংশে স্থির করে, যা বেসরকারী খাতের ঋণের চাহিদাকে তরান্বিত করেছে। অন্যদিকে চলতি হিসেবের ১৮ বিলিয়ন ডলার ঘাটতি এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ব্যাপক অবক্ষয় মুদ্রার সরবরাহকে হ্রাস করেছে। মুদ্রা বাজারে যোগান ও চাহিদার ব্যাপক ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। মুক্তবাজার হলে সুদের হার ১০ শতাংশের বেশি হবে। সুতরাং নীতিগত সমাধান হল, কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি মুদ্রাবাজারে সুদের হার অবাধে নির্ধারণ করতে দেয়, তাহলে এটি কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের অধীনে একজন ব্যক্তির জন্য বাইপাস সার্জারির মতো কাজ করবে। বাজার ভিত্তিক সুদের হার ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণের ন্যায্য মূল্য নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে এবং বেসরকারি খাতের ঋণের চাহিদা কমিয়ে দেবে। এতে অর্থ বাজার মৌলিক ভারসাম্য ফিরে আসবে।

ড. মিজানুর রহমান বলেন, মুদ্রাবাজার ও বৈদেশিক বিনিময় বাজার গভীরভাবে পরস্পর নির্ভরশীল। বাজার ভিত্তিক সুদের হার মুদ্রাবাজারে ভারসাম্য আনবে এবং সমগ্র অর্থনীতির ক্রেডিট চাহিদাকে হ্রাস করবে। তা আবার আমদানী চাহিদা হ্রাস করে চলতি হিসাবের ঘাটতির উন্নতি ঘটাবে।

ব্যালেন্স অব পেমেন্টের ভারসাম্যহীনতার আরও উন্নতি হবে যদি বেসরকারি খাতের করপোরেশনগুলোর বৈদেশিক ঋণের পরিশোধের বাধ্যবাধকতা স্বল্প মেয়াদে সৃষ্টি না হয়। বেসরকারি খাতের করপোরেশনগুলো যারা বিনিময় হার ঝুঁকির তোয়াক্কা না করে বিদেশি ঋণদাতাদের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছে, তাদের কাজ হলো দায় পরিশোধের শর্তাবলী পুনর্গঠন করতে বাধ্য হবে। কিন্তু অসাধু ব্যক্তি খাতের ঋণগ্রহীতাদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করার সর্বোত্তম উপায় হল ন্যায্য-মূল্যে টাকা-ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণ করে দেওয়া। কোনোভাবেই  কৃত্রিমভাবে অতিমূল্যায়িত মুদ্রা বিনিময় হার দিয়ে অসাধু ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রন করা যাবে না।  

চলতি হিসাব তথা ব্যালানস অব পেমেন্টের (বিওপি) স্থিতিশীলতার সবচেয়ে বড় বাধা হল অতিমূল্যায়িত টাকার একাধিক বিনিময় হার। আসলে মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার ২৫ শতাংশ অবমূল্যায়ন হলেও এটা দাবী করার কোনো কারন নেই যে টাকার মূল্য সুষমভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

আইএমএফ’র বিওপি (ব্যালেন্স অব পেমেন্ট) সহায়তা স্বল্প থেকে মধ্যমেয়াদে বৈদেশিক মুদ্রা বাজারের অস্থিরতা কমিয়ে দেবে। আমি নিশ্চিত যে, সরকার দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকেও নতুন দীর্ঘমেয়াদী ঋণের সন্ধান করবে। উল্লেখ্য, সামগ্রিক জাতীয় বৈদেশিক ঋণ এখনও জিডিপির ২৫ শতাংশের নিচে রয়েছে।  

কিন্তু সরকারের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য অগ্নিপরীক্ষা হচ্ছে মুদ্রা বাজারে এবং ফরেক্স মার্কেট (বৈদেশিক মুদ্রা বাজার) উভয় ক্ষেত্রেই ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করা। সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অভিন্ন লক্ষ্য হওয়া উচিত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল করে টাকা-ডলারের একাধিক বিমিময় হারকে একীভূত করা। এটি অর্জনের একমাত্র উপায় হল- বাজার ভারসাম্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত সুদের হার এবং মুদ্রা বিনিময় হারকে অবাধে সমন্বয় করার অনুমতি দেওয়া। এমন বিমিময় হার ও মুদ্রা নীতি বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ ও চাহিদার পরিবর্তনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও টাকার বিনিময় হারকে স্থিতিশীল করবে।

(লেখায় প্রদত্ত মতামত তার একান্ত ব্যক্তিগত এবং কমিশনের বক্তব্য নয়)

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
এলএনজি কার্গো, চাল ও সয়াবিন তেল আমদানিসহ ৫ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
এলএনজি কার্গো, চাল ও সয়াবিন তেল আমদানিসহ ৫ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
আইএমএফ চায় বাজেটের কাঠামোগত সংস্কার
আইএমএফ চায় বাজেটের কাঠামোগত সংস্কার
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব
রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব
কেইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের বিনিয়োগ পরিবেশের ধারণা নিলেন ৭০ বিদেশি বিনিয়োগকারী
কেইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের বিনিয়োগ পরিবেশের ধারণা নিলেন ৭০ বিদেশি বিনিয়োগকারী
৬ মাসের মধ্যে বিদেশি বিনিয়োগ আনার চেষ্টা চলছে: বিডা চেয়ারম্যান
৬ মাসের মধ্যে বিদেশি বিনিয়োগ আনার চেষ্টা চলছে: বিডা চেয়ারম্যান
তিন পার্বত্য অঞ্চলে রবিবার ব্যাংক বন্ধ
তিন পার্বত্য অঞ্চলে রবিবার ব্যাংক বন্ধ
মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে
মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে
ভিয়েতনাম থেকে এলো আরও ১২ হাজার ৭০০ টন চাল
ভিয়েতনাম থেকে এলো আরও ১২ হাজার ৭০০ টন চাল
সর্বশেষ খবর
রংপুরে দিনে গরম রাতে শীত, তাপমাত্রার ব্যবধান ১৪ ডিগ্রি
রংপুরে দিনে গরম রাতে শীত, তাপমাত্রার ব্যবধান ১৪ ডিগ্রি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট গালায় হাঁটবেন অন্তঃসত্ত্বা কিয়ারা!
মেট গালায় হাঁটবেন অন্তঃসত্ত্বা কিয়ারা!

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রংপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে আলু-পিঁয়াজ
রংপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে আলু-পিঁয়াজ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো ব্যাজ ধারণ
ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো ব্যাজ ধারণ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকাসহ ১২ জেলায় রাতে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ১২ জেলায় রাতে ঝড়ের আভাস

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে জাটকা অভিযানে হামলা, আটক ৫
বরিশালে জাটকা অভিযানে হামলা, আটক ৫

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আধিপত্য বিস্তারে খুনের পর এবার বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ
আধিপত্য বিস্তারে খুনের পর এবার বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে মাথায় ইটের আঘাতে যুবক খুন
খিলগাঁওয়ে মাথায় ইটের আঘাতে যুবক খুন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে গুইসাপ শিকারের দায়ে অর্থদণ্ড
লক্ষ্মীপুরে গুইসাপ শিকারের দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফেরার পথে স্বামী, ঘরে পড়েছিল স্ত্রীর নিথর দেহ
দেশে ফেরার পথে স্বামী, ঘরে পড়েছিল স্ত্রীর নিথর দেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চোরের ছুরিকাঘাতে স্বামী-স্ত্রী জখম
রাজধানীতে চোরের ছুরিকাঘাতে স্বামী-স্ত্রী জখম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার, পাঠকের দোরগোড়ায় বই
আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার, পাঠকের দোরগোড়ায় বই

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিলেটে ভাঙচুর ও লুটের ঘটনায় পুলিশের জালে ১৭ জন
সিলেটে ভাঙচুর ও লুটের ঘটনায় পুলিশের জালে ১৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বাংলা নববর্ষ উদযাপন প্রস্তুতি সভা
কুড়িগ্রামে বাংলা নববর্ষ উদযাপন প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবতার স্বার্থে সবাইকে এক হতে হবে : দুদু
মানবতার স্বার্থে সবাইকে এক হতে হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য আমেরিকায় প্রতিনিধি পাঠাবে মালয়েশিয়া
শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য আমেরিকায় প্রতিনিধি পাঠাবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ বছর বন্ধ থাকার পর আখাউড়া পাবলিক লাইব্রেরি চালুর উদ্যোগ
৩০ বছর বন্ধ থাকার পর আখাউড়া পাবলিক লাইব্রেরি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চাঁদপুরে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চাঁদপুরে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২০ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২০ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কানেক্টিভিটির পাশাপাশি কমিউনিটির উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে যে অ্যাপ
কানেক্টিভিটির পাশাপাশি কমিউনিটির উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে যে অ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিজিবির দুটি নতুন বিওপি’র কার্যক্রম শুরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিজিবির দুটি নতুন বিওপি’র কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের ২ মাদক কারবারিসহ আটক ৬
গাজীপুরের ২ মাদক কারবারিসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে শাবি ছাত্রদলের মানববন্ধন
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে শাবি ছাত্রদলের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ২০
কিশোরগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি
ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
সীমান্তে ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

নগর জীবন

বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী
ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি
অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি

নগর জীবন

সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ
সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ

নগর জীবন

সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ
সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!
বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!

শোবিজ

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

প্রশংসিত শাকিব-জয়া
প্রশংসিত শাকিব-জয়া

শোবিজ

সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন