শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

আজ থেকে প্রায় তিন হাজার বছর আগে প্রাচীন এথেন্সে জন্মেছিলেন দর্শনজগতের প্রবাদপুরুষ প্লেটো। তিনি একদিকে ছিলেন দার্শনিক সক্রেটিসের ছাত্র আর অন্যদিকে দার্শনিক এরিস্টটলের গুরু। পশ্চিমা দর্শনের ভিত রচনা করেছিলেন এই তিন দিকপাল। এর মধ্যে প্লেটোর এক ব্যতিক্রমী মতবাদ ছিল আদর্শ রাষ্ট্রভিত্তিক। তিনি এমন এক নগর রাষ্ট্রের ধারণা দিয়েছিলেন, যেখানে মোট জনসংখ্যা হবে ৫ হাজার ৪০ জন। ৫ হাজার ৪০ সংখ্যাকে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত যেকোনো সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা যায়। এমন রাষ্ট্রে শাসক (অভিজাত) ও শাসিত (জনগণ) নামক দুই শ্রেণির মানুষ থাকবে। শাসকরা বিশেষ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে, যেখানে দর্শন ও যুদ্ধবিদ্যা অন্তর্ভুক্ত থাকবে। ৩০ বছর বয়সে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই একজন শাসক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করতে পারবেন, তবে তাকে মানতে হবে বেশ কিছু কঠিন শর্ত। যেমন তিনি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি সম্পদ গড়তে পারবেন না, নারীসঙ্গ উপভোগ করলেও বিবাহ বা সন্তানের পিতা হতে পারবেন না ইত্যাদি। প্রাচীন গ্রিসে তখন সিটি স্টেট বা নগর রাষ্ট্রপ্রথা চালু ছিল, তথাপি এমন আদর্শ রাষ্ট্র বাস্তবতার মুখ দেখেনি বা টিকে থাকেনি।

প্লেটোর জন্মের প্রায় তিন হাজার বছর পর (৭ ফেব্রুয়ারি ১৪৭৮) ইংল্যান্ডে জন্মেছিলেন একাধারে ইংরেজ আইনপ্রণেতা, বিচারক, দার্শনিক, লেখক, আমলা ও তাত্ত্বিক স্যার থমাস মুর। ১৫১৬ সালে তিনি লেখেন ‘ইউটোপিয়া’ নামের এক যুগান্তকারী বই। এই বইয়ে তিনি একটি আদর্শ দ্বীপ রাষ্ট্রের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি ধর্মীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের কথাও তুলে ধরেন। এমন রাষ্ট্রের নাম দেন ‘ইউটোপিয়া’, যার মাধ্যমে একটি আদর্শ সমাজ বিশিষ্ট রাষ্ট্রের কল্পনা করা হয়। এমন রাষ্ট্রের প্রতি শহরে প্রায় নিখুঁত চরিত্রের অধিকারী নাগরিকরা ৬ হাজার পরিবারে বসবাস করবেন। প্রতিটি পরিবারে ১০ থেকে ১৬ জন পরিণত বয়সের নাগরিক থাকবেন। এমন ৩০টি পরিবারের একজন নেতা থাকবেন। আবার ১০ জন এমন পরিবারভিত্তিক নেতারও আরেকজন নেতা থাকবেন, যিনি তাদের ওপর ক্ষমতাশালী হবেন। অন্যদিকে ২০০ পরিবারের নেতা গোপন ভোটে নির্বাচন করবেন ‘প্রিন্স’ উপাধি পাওয়া একজন শাসক। এই প্রিন্স সন্দেহজনক আচরণ বা অন্যায় না করলে সারা জীবন ক্ষমতায় থাকবেন। ইউটোপিয়া বা কাল্পনিক আদর্শ রাষ্ট্রে কারও কোনো ব্যক্তিগত সম্পদ থাকবে না। সব সম্পদ একটি গুদামে থাকবে এবং জনগণ তার চাহিদা মোতাবেক পণ্য এই গুদাম থেকে সংগ্রহ করবেন। কারও দরজায় তালা ঝুলবে না। সবাইকে দুই বছর করে কৃষিকাজ করতে হবে এবং কৃষির পাশাপাশি অন্তত একটি কর্মমুখী জ্ঞান (যেমন কাঠের কাজ, নির্মাণকাজ, বস্ত্রবুনন ও সেলাই ইত্যাদি) অর্জন করতে হবে। প্রতি পরিবারে দুজন করে ক্রীতদাস থাকবে, যারা অন্য দেশের নাগরিক বা নিজ ভূখণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত আসামি হবেন। মূলত ইউটোপিয়া হবে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র।

১৫১৬ থেকে ২০২৫ এই পাঁচ শতাধিক বছরে বিভিন্ন দেশে কল্যাণ রাষ্ট্র ও প্রশাসন পরিচালনার বহু তত্ত্ব ও তথ্যের বাস্তব প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে সেগুলো সমস্যার বাস্তব সমাধান ছিল না। তেমনি অবাস্তব হয়ে উঠেছিল ন্যূনতম সুশাসন, ন্যায়বিচার ও জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষার বিষয়টি। যার অনিবার্য পরিণতিই হয়ে ওঠে একের পর এক আন্দোলন, অভ্যুত্থান ও বিপ্লব। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এমন আন্দোলন, অভ্যুত্থান ও বিপ্লবের পর রাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পূর্ণ ভেঙে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়, যার নাম দেওয়া হয় সেকেন্ড রিপাবলিক। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেকেন্ড রিপাবলিকও ব্যর্থ হয়, যার অনিবার্য পরিণতিতে আবার নতুন বিপ্লব, গৃহযুদ্ধ কিংবা প্রতি বিপ্লবের পথ ধরে আসে থার্ড, ফোর্থ এমনকি ফিফ্থ রিপাবলিক।

উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, আফ্রিকা ও আমেরিকা মহাদেশের পাঁচটি করে দেশে বিভিন্ন সময়ে সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষিত হয়েছে। আমাদের এশিয়া মহাদেশের ৯টি দেশ সেকেন্ড রিপাবলিক প্রত্যক্ষ করেছে। ১১১৪ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে ইউরোপের ১৩টি দেশে এ যাবৎ সেকেন্ড রিপাবলিক এসেছে। ফ্রান্স, পর্তুগাল, নাইজেরিয়া, কোরিয়া ও মাদাগাস্কারে এসেছে থার্ড রিপাবলিক। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন দেশ ফ্রান্সে ফোর্থ ও ফিফ্থ রিপাবলিকও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আগের প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে নতুন করে পথচলা শুরুই নতুন রিপাবলিক গড়ার নেপথ্য কারণ বলে বিবেচিত হয়।

জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে গত ২৮ এপ্রিল নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আত্মপ্রকাশ করে। মূলত জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা এই দলের কান্ডারি। এমন কান্ডারিদের নেতা ও দলটির আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম অন্যান্য দাবি ও পরিকল্পনার পাশাপাশি সেকেন্ড রিপাবলিক করার বিষয়টি সামনে আনেন, যার পক্ষে-বিপক্ষে স্বাভাবিকভাবেই ব্যাপক আলোচনা চলছে।

এক অর্থে বাংলাদেশে সেকেন্ড রিপাবলিক ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যে দেশে প্রধান বিচারপতি থেকে ধর্মশালার প্রধান খতিব পর্যন্ত শীর্ষ ব্যক্তিরা প্রাণভয়ে পালিয়ে অজ্ঞাত স্থানে চলে যান, সে দেশে সেকেন্ড রিপাবলিক করার বিকল্প থাকে না। আর রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণে দেখা যায় কেবল প্রধানমন্ত্রীই নন, পুরো মন্ত্রিসভা, জাতীয় সংসদের প্রায় সব সদস্য, একটি রাজনৈতিক দল ও জোটের তৃণমূল থেকে কেন্দ্রের সব নেতা-নেত্রী, স্থানীয় সরকারের প্রায় সব মেয়র ও কাউন্সিলর যখন পালিয়ে যান, তখন দেশ পরিচালনার জন্য নতুন করেই সব শুরু করতে হয়, যা সেকেন্ড রিপাবলিকেরই নামান্তর। পুলিশের ওপরের স্তরের বিরাট অংশই আজ হয় পলাতক না হয় আটক অবস্থায় বিচারের সম্মুখীন। শত শত সরকারি আমলা বিশেষত সাবেক জেলা প্রশাসককে অব্যাহতি অথবা কর্মহীন (ওএসডি) করা হয়েছে। এসব ঘটন-অঘটন কিংবা কর্মকাণ্ডের জন্য নতুন  বাংলাদেশকে সেকেন্ড রিপাবলিক হিসেবে কেউ দেখলে বলার কিছু থাকে না। 

বিগত দিনে বহু আইন হয়েছে ব্যক্তি, দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে কেবল ব্যাংকের টাকা লুট ও পাচার করার সুযোগ করে দিতেও এ দেশে আইন ও রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা জারি হয়েছে। রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর অস্ত্রের মুখে আস্ত ব্যাংক ছিনতাইয়ের ঘটনাও বাংলাদেশে ঘটানো সম্ভব হয়েছে। সুতরাং এমন রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙেচুরে নতুন করে গড়ার কোনো বিকল্প নেই। আর এই নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্নই বুনছে তরুণ ও সফল বিপ্লবীরা, যা সেকেন্ড রিপাবলিক হওয়া বিচিত্র কিছু নয়। অতীতে নতুন নতুন শব্দ ও প্রসঙ্গ বাজারে চালু করে জনগণের দৃষ্টি মূল প্রতিপাদ্য বিষয় থেকে ভিন্ন দিকে সরানোর বহু উদাহরণ রয়েছে। বর্তমান বাংলাদেশের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় পরবর্তী নির্বাচন। এই নির্বাচন যত দ্রুত হবে, তত লাভবান হবে একটি রাজনৈতিক পক্ষ। আবার যত দেরি হবে, নিজেদের গোছানো এবং শাখা-প্রশাখা বিস্তারের তত বেশি সময় ও সুযোগ পাবে আরেক পক্ষ। আবার স্থানীয় সরকার নির্বাচন যদি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হয় কিংবা গণপরিষদ নির্বাচন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন যদি একসঙ্গে হয়, তবে এক পক্ষের লাভ হলে আবার অন্য পক্ষে ক্ষতি হবে। সুতরাং নিত্যনতুন ধারণা, দাবি বা বিতর্ক সৃষ্টি হতেই থাকবে এবং এটাই বাস্তবতা। কারণ মূল প্রতিপাদ্য বিষয় নির্বাচন থেকে ভিন্নদিকে দৃষ্টি সরিয়ে নিতে একটি মহল তৎপর থাকবে এটাই স্বাভাবিক।  তবে এ কথা সত্য, এক ক্রান্তিকালে দেশ পরিচালনার পবিত্র দায়িত্ব যাদের ওপর অর্পিত হয়েছে, তাদের ওপর অযাচিত চাপ প্রয়োগ বা দাবি আদায়ের জন্য অরাজকতা জুলাই চেতনার পরিপন্থি। মনে রাখতে হবে, দুজন ছাড়া এই অন্তর্বর্তী সরকারের কেউই জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্বে ছিলেন না। তারা দেশের ও জনগণের সেবার মানসিকতা থেকেই দায়িত্ব নিয়েছেন।  তাদের ব্যর্থ করতে কোনো কোনো দেশ ও পলাতক দল বহু অর্থ, জনবল ও মিডিয়াকে ব্যবহার করছে। এ চক্রান্ত রুখতে অনাবশ্যক বিতর্ক এড়িয়ে ঐক্য ও সমঝোতার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও প্রকৃত গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ সৃষ্টি এখন সময়ের দাবি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভুলে ভরা জমি জরিপ
ভুলে ভরা জমি জরিপ
বিনিয়োগ সম্মেলন
বিনিয়োগ সম্মেলন
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
সর্বশেষ খবর
দুবলারচরের শুঁটকি মৌসুম শেষ: ৯৯% জেলে লোকসানে বাড়ি ফিরছে
দুবলারচরের শুঁটকি মৌসুম শেষ: ৯৯% জেলে লোকসানে বাড়ি ফিরছে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্ত থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
সিলেট সীমান্ত থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবি ছাত্রদলের কর্মসূচি
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবি ছাত্রদলের কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ত্বকী হত্যার ১৪৫ মাস: নির্ভুল অভিযোগপত্র পেশের দাবি রাফিউর রাব্বির
ত্বকী হত্যার ১৪৫ মাস: নির্ভুল অভিযোগপত্র পেশের দাবি রাফিউর রাব্বির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩
মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!
ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে
হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দরপতন বেশির ভাগ শেয়ারের
দরপতন বেশির ভাগ শেয়ারের

নগর জীবন

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজ চারদিনের রিমান্ডে
হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজ চারদিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে
টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে

নগর জীবন

সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ
সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা

নগর জীবন

পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ
পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ

নগর জীবন

বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে
বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকল্প গ্রহণে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার
প্রকল্প গ্রহণে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার

নগর জীবন

১২০ টন ত্রাণ নিয়ে মিয়ানমার গেল নৌবাহিনীর জাহাজ
১২০ টন ত্রাণ নিয়ে মিয়ানমার গেল নৌবাহিনীর জাহাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, উড়ে গেল বাংলাদেশির পা
সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, উড়ে গেল বাংলাদেশির পা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

নগর জীবন