শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা

প্রফেসর এস কে তৌফিক হক
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা

বাংলাদেশে এখন রাষ্ট্র সংস্কার অন্যতম আলোচিত ও বহুল প্রত্যাশিত বিষয়। দুই হাজার শহীদের আত্মত্যাগ দেশকে নতুনভাবে গড়ে তোলার সম্ভাবনা এনে দিয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে সংস্কারের জন্য ১১টি কমিশন গঠন করেছে। এসব উদ্যোগ থেকে একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের আশা করা যায়। তবে অতীতের অভিজ্ঞতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে এ ধরনের আশা সরকারসমূহ পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময় এবং ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ের মধ্যে একটি ঐতিহাসিক মিল বিদ্যমান, যেখানে উভয় ক্ষেত্রেই দেশের প্রায় সব শ্রেণি-পেশার মানুষ দেশ পুনর্গঠনের লক্ষ্যে একত্র হয়েছিল।

পাকিস্তানি শাসন ও আওয়ামী লীগের শাসনের মধ্যে কিছু চরিত্রগত এবং পদ্ধতিগত সাদৃশ্য রয়েছে, যা শান্তিপ্রিয় বাংলাদেশিদের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে অংশ নিতে বাধ্য করেছে। ১৯৭১ সালে, এই অঞ্চলের মানুষ পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসনের ২৩ বছরের শোষণ ও দমন থেকে মুক্তি লাভ করেছিল এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে। একইভাবে ২০২৪ সালে বাংলাদেশের জনগণ একটি প্রবল গণ আন্দোলনের মাধ্যমে ভারত-সমর্থিত ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটায়।

পাকিস্তানি শাসকরা যেমন অর্থনৈতিক শোষণের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করেছিল, তেমনি আওয়ামী লীগ সরকার ২৩৪ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতি করে সেই অর্থ বিদেশে পাচার করেছে। উভয় শাসনব্যবস্থাই সাধারণ জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে এবং বৈষম্যকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে।

পাকিস্তানি শাসকরা যেমন ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল মেনে না নিয়ে সামরিক শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে এ অঞ্চলের মানুষকে দমন করার চেষ্টা করেছিল, তেমনি আওয়ামী সরকার বিগত ১৬ বছরে বাংলাদেশের নির্বাচনি ব্যবস্থাকে নিয়মতান্ত্রিকতা থেকে বিচ্যুত করে একদলীয় ও ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে।

উভয় শোষণ পর্বের অবসানই দেশকে পুনর্গঠনের এক বিরল সুযোগ এনে দিয়েছে। তবে জাতি প্রথম সুযোগটি নষ্ট করেছিল মুজিব সরকারের অদক্ষতা ও অবহেলার কারণে। যদিও ১৯৭২ সালে প্রশাসন, সংবিধান, শিক্ষা, শিল্প এবং ভূমি সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে ডজনেরও বেশি কমিশন গঠন করা হয়েছিল। দুঃখজনকভাবে, এসব কমিশনের সুপারিশ ও কার্যক্রম অনেক ক্ষেত্রেই জাতিকে কাঙ্ক্ষিত দিকনির্দেশনা দিতে ব্যর্থ হয়। এর ফলে ১৯৭৪ সালে দেশ ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের সম্মুখীন হয়। একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত রাষ্ট্রকে নতুনভাবে বিনির্মাণের জন্য যে দক্ষতা ও দূরদর্শিতা প্রয়োজন, তার অভাব তৎকালীন সরকারের কার্যক্রমে প্রকট আকারে পরিলক্ষিত হচ্ছিল।

মুজিব সরকার ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত প্রায় চার বছর সময় পেয়েও রাষ্ট্র সংস্কারে ব্যর্থ হয়েছিল প্রধানত চারটি কারণে। চব্বিশের সংস্কার উদ্যোক্তাদের এ থেকে যথেষ্ট শিক্ষা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা১৯৭২ সালে রাষ্ট্র সংস্কারের ব্যর্থতার একটি অন্যতম প্রধান কারণ ছিল মুক্তিযুদ্ধকালীন এবং তার পরবর্তী পর্যায়ে দেশ গঠনের জন্য রাজনীতিবিদদের একটি সুস্পষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনার অভাব। ষাটের দশকে যখন তরুণ প্রজন্ম স্বাধীনতার স্বপ্নে উজ্জীবিত ছিল, তখন প্রবীণ রাজনীতিবিদরা স্বাধীনতার পরিবর্তে স্বায়ত্তশাসনের মধ্যেই মুক্তির পথ খুঁজছিলেন। এর ফলে, স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ কেমন হবে, তার একটি স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে ওঠেনি।

এই পূর্বপ্রস্তুতির অভাব সবচেয়ে বেশি প্রকট হয়ে ওঠে সংবিধান প্রণয়নের সময়। বাংলাদেশ কোন আদর্শে পরিচালিত হবে, গণতন্ত্র নাকি সমাজতন্ত্র- তা নিয়ে জাতি দ্বিধান্বিত ছিল। পরিশেষে দুই বিপরীত মেরুর দুটি আদর্শকে সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। রাষ্ট্র সংস্কারের অভীষ্ট লক্ষ্য এবং তার বাস্তবায়ন পদ্ধতিতে এই অসামঞ্জস্যতা গভীর সংকটের সৃষ্টি করে। দেশ পরিচালনা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে হবে নাকি সমাজতান্ত্রিক ধাঁচে এগোবে, সে বিষয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা কারও মধ্যেই পাওয়া যায়নি। এর ফলে শেখ মুজিবুর রহমান অনেকটা দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় দেশকে একটি অনিশ্চিত যাত্রায় নিয়ে যান। ১৯৭২ সালে শেখ মুজিব গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সরকার পরিচালনা শুরু করলেও পরবর্তী সময়ে সমাজতন্ত্রের দিকে ঝুঁকে পড়েন। শেষ পর্যন্ত বাকশালের মাধ্যমে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন।

২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থানের সূচনা কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে হয়েছিল, যা পরবর্তী সময়ে ফ্যাসিবাদ পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। শুরুতেই এই আন্দোলনের সমন্বয়কারী ও সরকার পরিচালনাকারীদের মধ্যে দেশ সংস্কারের একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। তবে ফ্যাসিবাদ পতনের পর বাংলাদেশকে কীভাবে সংস্কারের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে নিয়ে যাওয়া হবে, তা নিয়ে একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকা অত্যাবশ্যক। গত ছয় মাসে অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য নানা উদ্যোগ নিয়েছে, যার মধ্যে সংস্কার কমিশনসমূহ গঠন এবং এতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ অন্যতম। কমিশনের সুপারিশগুলো যদি গণতন্ত্র, বৈষম্যদূরীকরণ, অর্থনৈতিক সাম্য এবং সামাজিক মর্যাদার ভিত্তিতে প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়, তবে জাতি দীর্ঘ মেয়াদে এর সুফল ভোগ করবে বলে আশা করা যায়।

বাহাত্তরের ব্যর্থতার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছিল পাকিস্তানি আমলের আমলাদের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানি শাসনের অধীনে সাধারণ মানুষের ওপর জুলুম ও অত্যাচারে মদত দেওয়া এবং মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের বেতনভুক থেকে শোষণ ও নির্যাতনে অংশ নেওয়া আমলাদেরই স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে এ ধরনের আমলাতন্ত্র দেশের জন্য একধরনের দ্বি-ধারি তলোয়ারে পরিণত হয়। রাষ্ট্রপরিচালনায় তাদের অংশগ্রহণ তাৎক্ষণিক কিছু সুবিধা দিলেও, পাকিস্তানি শাসনের ঔপনিবেশিক মনোভাব তাদের মনে বদ্ধমূল থাকায় তারা জনগণের সেবক না হয়ে শোষকে পরিণত হয়। এর প্রভাব আজও সরকারি দপ্তরগুলোতে স্পষ্ট। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও সরকারি কর্মকর্তারা পূর্ণাঙ্গভাবে জনগণের প্রকৃত সেবক হতে পারেননি। বরং ঔপনিবেশিক শাসকরা জনগণ ও প্রশাসনের মধ্যে যে দেয়াল তৈরি করেছিল, তা এখনো টিকে আছে।

২০২৪ সালের ৫ আগস্টে দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা ফ্যাসিস্ট শাসক বিদায় নিতে বাধ্য হয়। তবে যে প্রশাসন এবং রাষ্ট্রীয় যন্ত্র স্বৈরাচারের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে, তা এখনো আগের অবস্থানেই রয়েছে। এই নতজানু আমলাতন্ত্র ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের তিনটি নির্বাচনের নাটক মঞ্চস্থ করে ফ্যাসিবাদের চাষাবাদ করেছে। এদের ওপর নির্ভর করে নতুন বাংলাদেশের বিনির্মাণ কেবল এক অবাস্তব স্বপ্ন হিসেবেই রয়ে যাবে।

তা ছাড়া যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বিচারে মানুষ হত্যা এবং দমনপীড়নে মত্ত ছিল, তাদের অপরাধের বিচার না করলে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর মানুষের আস্থা দিন দিন আরও অবনতি হতে থাকবে বলে ধারণা করা যায়।

মুক্তিযুদ্ধের পর যদি নতুন প্রশাসনিক শক্তি গঠন করা হতো, আমলাতন্ত্রের নতুন রূপরেখা তৈরি করা হতো এবং অসাধু কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেশপ্রেমিক ও যোগ্য কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া হতো, তাহলে হয়তো দেশ অনেক দূর এগিয়ে যেত পারত। একই কর্তব্য বর্তমান পরিস্থিতির জন্যও প্রযোজ্য। এখনো স্বৈরাচারের প্রেতাত্মা হয়ে থাকা প্রশাসনে যে দুর্নীতিগ্রস্ত আমলারা রয়ে গেছে, তাদের হাত থেকে আমলাতন্ত্রকে উদ্ধার করতে হবে। তা না হলে রাষ্ট্রীয় পুনর্গঠন ও সংস্কারের প্রচেষ্টা কতটুকু সফল হবে তা নিয়ে আশঙ্কা থেকে যায়।

মুক্তিযুদ্ধের পরে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকার দেশ ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি নজর না দিয়ে ভারতনির্ভরশীল হয়ে পড়ে। দেশ বিনির্মাণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সংবিধান প্রণয়ন। বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়নে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, স্থানীয় সংস্কৃতিকে বাদ দিয়ে ভারতের সংবিধানের অনুরূপ সংবিধানের প্রচেষ্টা পরিলক্ষিত হয়।

চব্বিশের অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার বিভিন্নভাবে জনগণকে সংস্কার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করানোর চেষ্টা করলেও তার কার্যকারিতা নিয়ে অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। সুপারিশ প্রণয়নের প্রক্রিয়ায় বিদেশি মডেলের ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে সংস্কারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে কার্যকর আলোচনা করে সুপারিশ তৈরি করা উচিত। যেন সংস্কার প্রক্রিয়া সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন সম্ভব হয়। মনে রাখতে হবে, কমিশনের রিপোর্টের পরিধি বা বিষয়বস্তুর চমকের চেয়ে এর সুপারিশগুলো বাংলাদেশে বাস্তবায়নযোগ্য কিনা, সেটাই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

অনেকেই মনে করেন, সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট প্রস্তুতিকালীন রাজনৈতিক দলসমূহের সঙ্গে আলোচনা না করা একটি ভুল সিদ্ধান্ত। রিপোর্ট জমা দেওয়ার পরে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য তৈরির চেষ্টা অনেক কঠিন হতে পারে। রাষ্ট্রীয় সংস্কার সফল করতে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প কিছু নেই। রাষ্ট্র সংস্কারে রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ এবং বিভিন্ন অংশীজনের মধ্যে সহযোগিতা নিশ্চিত করার জন্য একটি সর্বজনীন সংস্কার কাউন্সিল গঠন করা যেতে পারে। এই কাউন্সিলের মাধ্যমে মতাদর্শিক বিভাজন দূর করে জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে সংস্কার উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এই কাউন্সিলে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি থেকে শুরু করে অন্যান্য অংশীজনের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

লেখক : পরিচালক, সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (এসআইপিজি), নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ভুলে ভরা জমি জরিপ
ভুলে ভরা জমি জরিপ
বিনিয়োগ সম্মেলন
বিনিয়োগ সম্মেলন
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
সর্বশেষ খবর
কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

৫১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩
মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড
বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু
আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক
চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন
মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা
সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে
হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ
পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ

নগর জীবন

বুঝলাম না, আমি কোন পক্ষের লোক
বুঝলাম না, আমি কোন পক্ষের লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা

নগর জীবন

টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে
টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে

নগর জীবন

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে
বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে

নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আবারও স্থলমাইন বিস্ফোরণ
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আবারও স্থলমাইন বিস্ফোরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

নগর জীবন

সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ
সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

ফটো সাংবাদিকের ওপর  হামলায় গ্রেপ্তার ২
ফটো সাংবাদিকের ওপর হামলায় গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ত্রাণ নিয়ে মিয়ানমারে নৌবাহিনীর বানৌজা সমুদ্র অভিযান
ত্রাণ নিয়ে মিয়ানমারে নৌবাহিনীর বানৌজা সমুদ্র অভিযান

পেছনের পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু কাল
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু কাল

নগর জীবন

যারা লুটপাট করেছে তারা মানবতার কলঙ্ক
যারা লুটপাট করেছে তারা মানবতার কলঙ্ক

নগর জীবন

প্রকল্প গ্রহণে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার
প্রকল্প গ্রহণে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার

নগর জীবন