শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

একটি দেশের সীমান্তের গুরুত্বের কথা বলতে গিয়ে আমেরিকার এককালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীতুল্য সেক্রেটারি অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটিজ (৬ ডিসেম্বর ২০১৭-১০ এপ্রিল ২০১৯) মিসেস কিরস্টজেন নিয়েলসেন (Kirstjen Nielsen) বলেছিলেন, সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে নানাজান নানাভাবে চিন্তা করে। কিন্তু আমার কাছে বিষয়টা অতি সহজ, সীমান্ত নিরাপত্তাই হলো জাতীয় নিরাপত্তা। আর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে আবারও ফিরে আসা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দৃষ্টিতে- জাতীয় নিরাপত্তা শুরু হয় সীমান্ত নিরাপত্তা দিয়ে। বাংলাদেশ তার সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে বিগত দিনে কতখানি সচেতন ছিল এবং সীমান্ত এলাকায় একের পর এক নিরীহ জনগণ এমনকি নারী ও শিশুদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করার বিপরীতে দৃশ্যমান কোনো অবস্থান নিতে না পারার কারণ কী ছিল- এমন স্পর্শকাতর বিষয় বারবার উচ্চারিত হয়েছে সপ্তাহজুড়ে। বিশেষত বিগত ১১ জানুয়ারি ১৫ বছরের কিশোরী ফেলানীকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার ওপর ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়ার ১৪ বছর পূর্তির দিনে এ প্রশ্নটি বড় হয়ে সামনে আসে দেশের নতুন পরিস্থিতিতে।

গেল সপ্তাহে আরও আলোচ্য বিষয় ছিল, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশে বিরাজমান সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বিভিন্ন ঘটনাবলি। এর মধ্যে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে মিয়ানমার সীমান্তে সে দেশের নৌবাহিনীর তৎপরতা আর অন্যদিকে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে নোম্যান্স ল্যান্ডে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের প্রচেষ্টাকে ঘিরে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টির প্রেক্ষাপটের ওপরে লেখা দুটি উক্তির কথা মনে পড়ল। এ সপ্তাহে বারবার সংবাদ শিরোনাম হয়েছে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এ দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) সদর দপ্তর তথা পিলখানায় ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার ঘটনা এবং সেই ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে গঠিত তদন্ত কমিশনের সামনে প্রাণ হারানো সেনা অফিসারদের আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের করুণ আর্তনাদ ও তীব্র প্রতিবাদের বিষয়টি। তখন বিভিন্ন কারণে কয়েক শ প্রাক্তন বিডিআর সদস্যকে আটক করা হয়, যাঁরা এখনো বন্দি আছেন। কিছু কিছু অপরাধে তাঁদের অনেকেই শাস্তি পেলেও মূল অপরাধ অর্থাৎ হত্যাকাণ্ডের বিচার বিগত প্রায় ১৪ বছরে চূড়ান্ত হয়নি। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য আজ পর্যন্ত একজনকেও দায়ী করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে কোনো উদাহরণ সৃষ্টি করা যায়নি। এমনকি এ নিয়ে গঠিত দুটি তদন্ত কমিটির রিপোর্টও রহস্যজনক কারণে ফিতাবন্দি হয়েছে। এরই মধ্যে যাঁরা আটক রয়েছেন তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এবং এ সময় নানা কারণে চাকরি হারানো কয়েক শ বিডিআরের প্রাক্তন সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা একযোগে রাস্তায় নেমেছেন বন্দিদের মুক্তি ও চাকরি হারানোদের চাকরি ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা ফিরে পাওয়ার দাবি নিয়ে। একই সময়ে একদিকে দেশের দুই বিপরীত প্রান্ত থেকে দুটি দেশের অপতৎপরতা আবার রাজধানীতে প্রাক্তন সীমান্তরক্ষী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়টি এক বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ কি না, তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে ২২ দশমিক ২২ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরের একটি অংশ নিয়ে। স্থলভাগে যে ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত, তার বড় অংশই পাহাড় এবং বনাঞ্চলে পরিপূর্ণ, এক অর্থে প্রায় অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। আর নাফ নদ বিভিন্ন দিকে দুই দেশের মধ্যে ১ দশমিক ৬১ কিলোমিটার থেকে ৩ দশমিক ২ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব সৃষ্টি করেছে, যা যুদ্ধক্ষেত্রে একটু নিকটতম দূরত্ব বলা যায়।

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গএ নাফ নদ এবং নদীর অপর পাড়ে থাকা আরাকান ও রাখাইন অঞ্চলটি ঐতিহাসিকভাবেই বিভিন্ন যুদ্ধের সাক্ষী। সেই ১৮৬২ সালে অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধ হয়েছিল এ অঞ্চলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান থেকে আসা সেনাসদস্যরা তাঁদের মিত্রদের নিয়ে স্থলভাগ দিয়ে চীনে প্রবেশে ব্যর্থ হওয়ার পর এ নাফ নদ ধরে আমাদের পার্বত্য অঞ্চল এবং তৎকালীন ব্রিটিশ বার্মার রাখাইন তথা আরাকান অঞ্চল দিয়ে চীনের দিকে যাত্রা করেছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগ এবং পরবর্তী সময়ে মিয়ানমারের স্বাধীনতা লাভের সময় এ অঞ্চলের বিভাজন নিয়ে নানামুখী বিতর্ক হয়। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন বার্মা এককভাবে পাকিস্তান তথা আমেরিকার পক্ষ অবলম্বন করেছিল। পরবর্তী সময়ে চীনের বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের কল্যাণে পুরো বার্মার নিয়ন্ত্রণ চলে যায় চীনাদের হাতে। এ সময় চীন সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী মানুষের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে মিয়ানমারে সামরিক সরকার প্রতিষ্ঠা ও সামরিক সরকারের কঠোর শাসন চালিয়ে যাওয়ার পেছনে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। চীন তথা সামরিক জান্তার এমন নিপীড়ন ও গণতন্ত্রহীন পরিবেশের বিরুদ্ধে বিশাল আয়তনের দেশ মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক আঞ্চলিক স্বাধীনতাকামী জোট ও বিচ্ছিন্নতাবাদী দল গড়ে ওঠে। এ সামরিক জান্তা তথা চীনের বিপক্ষে থাকা বিভিন্ন শক্তিকে অর্থ ও নৈতিক সমর্থন দিয়ে সশস্ত্র আন্দোলন চালিয়ে যেতে সমর্থন করে চীনের বিপক্ষ শিবির। এ ধারাবাহিকতায় আরাকান অঞ্চলে একাধিক বিচ্ছিন্নতাবাদী দল ও স্বাধীনতাকামী শক্তি গড়ে ওঠে। এরই মধ্যে একসময় আরাকানে থাকা রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর সামরিক জান্তা ও তাদের দোসররা তীব্র আক্রমণ চালায়। বর্বরতা ও অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তখন থেকেই ধাপে ধাপে রোহিঙ্গারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে, যা একসময় ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গার এক বিশাল জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য করে। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার এ রোহিঙ্গাদের নানা কারণে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে থাকে এবং তাদের একজনকেও আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতা বা আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরত পাঠাতে ব্যর্থ হয়।

এরই মধ্যে আরাকান বাহিনী বিভিন্নভাবে বিদেশি সাহায্য লাভ করে এবং বিপুল অস্ত্রসহ আধুনিক যোগাযোগ সরঞ্জাম ও বিপুল অর্থ লাভ করায় সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে এক বিশাল গেরিলা বাহিনী সৃষ্টি করে। আরাকান আর্মির সদস্যরা এরপর মরণকামড় বসায় এ রাখাইন ও আরাকান অঞ্চলে থাকা সরকারি সব বাহিনী ও স্থাপনার ওপর। গত বছরের শেষদিকে তারা একে একে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে থাকা প্রায় সব কটি সীমান্ত চৌকি দখল করে নেয়। এ সময় বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) নামে পরিচিত মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা প্রাণ রক্ষার্থে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাঁদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষিত একটি বাহিনীকে ফেরত পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা মিয়ানমারেরই বেশি ছিল।

আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী স্থলভাগে কোনোভাবেই সুবিধা করতে না পেরে তাদের নৌবাহিনীর বিভিন্ন যুদ্ধজাহাজ ও নানা ধরনের ছোট নৌযান নাফ নদে মোতায়েন করে এবং এই নৌ ও সমুদ্র অঞ্চল দিয়ে বড় ধরনের যৌথ বাহিনী প্রবেশ করিয়ে আরাকানের আধিপত্য ও ভুখণ্ড দখল ও আরাকান আর্মিকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার নানামুখী তৎপরতা শুরু করে। আরাকান আর্মির সঙ্গে সরকারি বাহিনীর যুদ্ধের জের ধরে কিছু অস্ত্রের গুলি ও কামানের গোলা বাংলাদেশের ভূখণ্ডে পড়ে। এ সময় সীমান্তে থাকা গ্রামবাসী, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কিছু উদ্বাস্তু ও নাফ নদ এবং অগভীর সমুদ্রে থাকা বাংলাদেশি জেলেরাও আহত হন। যুদ্ধের জের ধরে বাংলাদেশে পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ নিষিদ্ধ থাকে কিছুদিন। নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশি জেলেরা মৎস্য আহরণের ক্ষেত্রেও বাধাগ্রস্ত হন। ফলে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সীমান্তের এ উত্তেজনা আর্থিকভাবে বাংলাদেশের জন্য এক বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।

প্রিয় পাঠক যখন আমার এ লেখাটি পড়ছেন, ততক্ষণে নাফ নদে এবং তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের একটি অংশে মিয়ানমার নৌবাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ ১৫ জানুয়ারি রাতেই মিয়ানমার নৌবাহিনীর বেশ কিছু নৌযানকে নাফ নদে প্রবেশের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে মিয়ানমারের জলসীমায়। এসব নৌযান ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মাঝখানে থাকা নাফ নদের প্রায় ২২ কিলোমিটার অংশে অবস্থান নিলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। এরপর যদি আরাকান আর্মি ও মিয়ানমার নৌবাহিনীর তথা সরকারি যৌথ বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়, তবে তার খেসারত টানতে হবে বাংলাদেশকেও। আরাকান আর্মি রাখাইন অঞ্চল ও আরাকান অঞ্চল দখল করে তার স্থলভাগের পুরোটাই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে এবং সেখানে নিজেদের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়। এ থেকে বোঝা যায়, অচিরেই এ অঞ্চলটিতে একটি স্বাধীন দেশ অথবা আত্মনিয়ন্ত্রিত একটি শক্তিশালী বিশেষ অঞ্চল গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। এ অঞ্চলে চীনের বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে বিধায় মূলত এ অঞ্চলটিতে চীনের নিয়ন্ত্রণ থাকবে মূল চালিকাশক্তি।

আরাকান আর্মি একটি স্বীকৃত সেনাবাহিনী বা কোনো দেশের বৈধ সেনাদল নয়। তাই জাতিসংঘ প্রণীত বিভিন্ন নীতিমালা ও আন্তর্জাতিক আইনে আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ করতে পারে না। তবে এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ তাদের গোয়েন্দা বাহিনী এবং আঞ্চলিক রাজনৈতিক নেতাদের নানাভাবে কাজে লাগিয়ে গোপনে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও স্বাধীনতাকামী শক্তিগুলোর সঙ্গে ঠিকই যোগাযোগ রাখে এবং নিজেদের স্বার্থ আদায় করে নিতে সচেষ্ট থাকে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বিগত বছরগুলোতে আমাদের বিভিন্ন গোয়েন্দা বাহিনী এমনকি সীমান্তরক্ষীরাও দেশের ভূখণ্ড ও সার্বভৌমত্ব অটুট রাখার মূল ভূমিকা বাদ দিয়ে বিভিন্ন সরকারের বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নাজেহাল ও শায়েস্তা করার মিশন নিয়ে ব্যস্ত ছিল। এমনকি রাজনৈতিক সরকারবিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনের সময় রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রাখতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের মোতায়েন করা হতো। জুলাই বিপ্লবের সময় বিজিবির কতিপয় সদস্যকে সরকারের পক্ষ অবলম্বন করে অতি উৎসাহের সঙ্গে আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়। এ সময় তরুণ বিপ্লবীরা স্লোগান তুলেছিল- সীমান্তে ডিম পাড়ে, ঢাকায় এসে মানুষ মারে। এমন স্লোগান একটি সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জন্য চরম অবমাননাকর ও মানবতাবিরোধী।

২০০৯ সালে ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার মধ্য দিয়ে মূলত একটি বাহিনী অকার্যকর করে দেওয়ার এক নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের জের ধরে শত শত প্রশিক্ষিত বিডিআরকে আটক ও চাকরিচ্যুত করা হয়। অনেকে প্রাণভয়ে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে বা বিনা নোটিসে পালিয়ে যান। এ ঘটনার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছিলেন দেশের বিভিন্ন সেনানিবাসে থাকা সেনা অফিসাররা। তাঁদের পক্ষে অস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে পড়ার প্রবণতাও সৃষ্টি হয়েছিল বলে অতিসম্প্রতি সেনাবাহিনীর তৎকালীন একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়েছিলেন এবং এমনটি হলে অন্য দেশের সেনাবাহিনী এসে এ দেশের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করত বলেও তিনি মন্তব্য করেন। এমন একটি কঠিন পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসতে পেরেছে বলে আমরা কিছুটা স্বস্তি পেলেও প্রকৃত অর্থে সীমান্ত নিয়ে করণীয় অনেক কিছুই করতে ব্যর্থ হয়েছে বিগত দিনের সরকার। আজ বিভিন্ন দিকে যখন সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তখন দেশের সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রেখে একান্তভাবে সীমান্ত নিরাপত্তায় নিয়োজিত রাখার সাংবিধানিক ও আইনি বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে হবে। গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের যে অংশটি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি সীমান্তবর্তী যেকোনো তৎপরতাকে নজরে রাখার দায়িত্ব পালন করে, সেই অংশটিকে বিশেষভাবে শক্তিশালী ও তৎপর করতে হবে। সীমান্তবর্তী অঞ্চলের প্রতিটি ঘটনার নেপথ্য রহস্য বের করতে হবে এবং নানাভাবে গোয়েন্দা কার্যক্রম চালিয়ে সম্ভাব্য সব ঘটনা ও অপতৎপরতার পূর্বাভাস সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানোর নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে এবং সে মোতাবেক প্রতিরোধ ও প্রতিকারমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। নিরাপদ সীমান্ত দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে এক অকল্পনীয় পরিবর্তন এনে দিতে পারে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভুলে ভরা জমি জরিপ
ভুলে ভরা জমি জরিপ
বিনিয়োগ সম্মেলন
বিনিয়োগ সম্মেলন
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
সর্বশেষ খবর
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩
মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড
বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু
আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক
চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন
মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা
সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে
হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজ চারদিনের রিমান্ডে
হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজ চারদিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ
পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ

নগর জীবন

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা

নগর জীবন

টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে
টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে

নগর জীবন

সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ
সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে
বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে

নগর জীবন

দরপতন বেশির ভাগ শেয়ারের
দরপতন বেশির ভাগ শেয়ারের

নগর জীবন

সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, উড়ে গেল বাংলাদেশির পা
সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, উড়ে গেল বাংলাদেশির পা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের

পেছনের পৃষ্ঠা

১২০ টন ত্রাণ নিয়ে মিয়ানমার গেল নৌবাহিনীর জাহাজ
১২০ টন ত্রাণ নিয়ে মিয়ানমার গেল নৌবাহিনীর জাহাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু কাল
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু কাল

নগর জীবন

প্রকল্প গ্রহণে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার
প্রকল্প গ্রহণে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার

নগর জীবন

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

নগর জীবন

ফটো সাংবাদিকের ওপর  হামলায় গ্রেপ্তার ২
ফটো সাংবাদিকের ওপর হামলায় গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ