শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫

সুনীতা উইলিয়ামসের সাক্ষাৎকার

‘চাঁদ থেকে মঙ্গল’ এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি : সুনীতা উইলিয়ামস

২৮৬ দিন পর নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস এবং তার সঙ্গী বুচ উইলমোর। কেমন হলো- সুনীতার মহাকাশ অভিজ্ঞতা?
প্রিন্ট ভার্সন
‘চাঁদ থেকে মঙ্গল’ এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি : সুনীতা উইলিয়ামস
উইলিয়ামস এবং উইলমোর; যাদের মূলত মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) মাত্র আট দিন থাকার কথা ছিল কিন্তু প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে তাদের নয় মাসেরও বেশি অবস্থান করতে হয়। অবশেষে তারা দুজনই নিরাপদে পৃথিবীর বুকে ফিরে এসেছেন...

২০২৪ সালের ৫ জুন; নাসার দক্ষ নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল বোয়িং স্টারলাইনারে। আর তাদের সময় নির্ধারিত ছিল- মাত্র আট দিন। কিন্তু আকস্মিক তাদের বহনকারী মহাকাশযানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। ফলে সেখানেই আটকে পড়েন সুনীতারা। তারপর থেকে একাধিকবার তাদের পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু বারবার তা পিছিয়ে গেছে। আট দিনের সফর দীর্ঘায়িত হয়েছে ৯ মাসে। অবশেষে নাসার এই দুই নভোচারী মহাকাশে নয় মাস আটকে থাকার পর পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন। বোয়িং মিশনে, উইলমোর কমান্ডার হিসেবে এবং উইলিয়ামস পাইলট হিসেবে কাজ করেছেন।

মিশন- আট দিনের জন্য নির্ধারিত থাকলেও প্রযুক্তি ত্রুটি একে নয় মাসের বিশাল কর্মযজ্ঞে পরিণত করে। তাদের এই অপ্রত্যাশিত মিশন, মহাকাশ ভ্রমণ মানব ইতিহাসে দীর্ঘতম মহাকাশ মিশনগুলোর একটি। তবে পৃথিবীতে ফিরে আসার পর সুনীতা সম্ভবত আবার মহাকাশের কথা ভাববেন। তিনি সে বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে নিশ্চিত বলে মনে হচ্ছে, যা হবে ভবিষ্যতের দিকে একটি যাত্রা। ফরচুন ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সুনীতা উইলিয়ামস বলেন, চাঁদ থেকে মঙ্গল- এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি। নাসার নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামসের সাক্ষাৎকারটি পাঠকদের জন্য সম্পাদনা করা হলো।

 

ফরচুন : প্রথমত, মহাকাশ কেন এবং এখনই কেন?

সুনীতা উইলিয়ামস : মানুষ বরাবরই কৌতূহলী। কেবল মানবদেহ- অন্যান্য জিনিসের মধ্যে অনুসন্ধানে আগ্রহী। আমাদের সবার কৌতূহল আছে; আমরা মূলত এটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করি। যদিও সমাজ এবং আমাদের চারপাশের যা ঘটছে তা দিয়ে হয়তো এই কৌতূহল খানিকটা চাপা পড়ে যায়, তবে আমরা সবাই কৌতূহলী এবং আমরা অনুসন্ধান করতে মরিয়া হয়ে থাকি। যা একটি জাতি হিসেবে এবং মানুষ হিসেবে মহাকাশ সম্পর্কে আমাকে আশা এবং উপলব্ধির অনুভূতি এনে দেয়।

 

এমন কী আছে যা আমরা এখনো জানতে চাই?

আমরা জানতে চাই, মহাবিশ্বে আসলে আমাদের স্থান কোথায়। আপনি যখন পৃথিবীতে থাকেন, তখন আপনি আপনার চারপাশের পরিস্থিতি নিয়ে ভাবেন। তা ছাড়া প্রাত্যহিক কাজ ছাড়াও আপনার মাথায় থাকে যে, আপনাকে ডাঙ্কিন ডোনাটস বা স্টারবাক্সে লাইনে দাঁড়াতে হবে। আমরা বর্তমানের ওপর খুব সংকীর্ণভাবে মনোনিবেশ করি। তবে যখন আপনি মহাকাশে যান এবং দেখেন যে এটি কেবল একটি ছোট গ্রহ যেখানে আমরা সবাই মিলেমিশে বাস করি, তখন এটি আরও ভাবিয়ে তোলে। এখানে আমাদের উদ্দেশ্য কী? আমাদের গ্রহের কী হয়েছিল এবং এমনকি আমাদের গ্রহের এখন কী হচ্ছে?

 

মঙ্গল (মার্স) কী সেখানে ভূমিকা রাখে?

আমরা যদি সেখানে যেতাম, তবে এখানে শেষ পর্যন্ত কী ঘটতে চলেছে সে সম্পর্কে আমরা কিছু অন্তর্দৃষ্টি পেতেও পারি। আমরা কীভাবে আমাদের গ্রহকে ভালো রাখব এবং অন্যান্য প্রশ্নের উত্তরও পাওয়া যেতে পারে। আসলে মহাকাশ আমাদের দিগন্তকে আরও কিছুটা প্রসারিত করে। ভাবায়...

 

এটি কি চাঁদে ফেরার মাধ্যমে শুরু হয়?

আমি জানি না আমরা কীভাবে মঙ্গলে যাব। আমি মনে করি না কেউ এটি সঠিকভাবে জানে। তবে চাঁদে আবারও পদার্পণ এবং (তারপর) মঙ্গলে যাওয়ার চেষ্টার প্রক্রিয়াতে আমরা অবশ্যই নতুন কিছু শিখতে যাচ্ছি। আমরা শারীরিকভাবে-প্রকৌশলী-কীভাবে এই কাজগুলো করতে হয় সে সম্পর্কে অনেক কিছু শিখতে পারব, তবে আমরা মানুষ হিসেবে নিজেদের সম্পর্কে এবং কীভাবে আমরা সমস্যার মোকাবিলা করি এবং কীভাবে আমরা অন্যান্য দেশ ও সংস্কৃতির সঙ্গে ভবিষ্যতে সমস্যার মুখোমুখি হই সে সম্পর্কেও আরও তথ্য জানব।

 

তাহলে এটি দেখতে কেমন?

চাঁদ থেকে মঙ্গল- এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি। আমরা চাঁদে সফলভাবে ফিরে যেতে চাই, তার মানে সেখানে আমাদের একটি ল্যান্ডারও থাকা দরকার। সম্ভবত সেখানে আমাদের একটি স্পেস স্টেশনও (মহাকাশ স্টেশন) থাকা দরকার, যাকে আমরা চাঁদের গেটওয়ে এবং চাঁদ থেকে লাফিয়ে যাওয়ার স্থান হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। যেখানে আমরা আমাদের বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা চালাব, যেন আমরা চাঁদে সফলভাবে কিছু তৈরি করতে পারি। যখন আমরা ল্যান্ডার এবং মহাকাশযান; এই সমস্ত জিনিস সম্পর্কে চিন্তা করি তখন এটি কিছুটা সায়েন্স ফিকশনের মতো (পাগলামি) মনে হয়। তবে আমি যখন প্রথম নাসার ভবনে আসি, তখন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনকেও (আইএসএস) উদ্ভট ধারণা মনে হয়েছিল। এখন আমি তা করেছি। আসলে মানুষের মন যা করতে পারে, এর বাইরে আমিও নই।

 

কখন আমরা চাঁদে এবং তারপর মঙ্গলে একটি স্টেশন স্থাপন করব?

এটি দ্রুত কোনো বিষয় নয়। আমি মনে করি, এ দশকেই চাঁদে মানুষ থাকবে এবং ধারণাটি হবে আমরা যত দ্রুত এটি শুরু করতে পারব, আমরা চাঁদে ততটা সফল উপস্থিতি জানান দিতে পারব। আমরা সেখানে মানব বসতি গড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বুঝতে পারব এটি করা কতটা কঠিন। মনে রাখবেন, আমরা অ্যাপোলো প্রোগ্রামের জন্য যেখানে গিয়েছিলাম সেখানে যাচ্ছি না। এটি কিছুটা জটিল। আমরা মেরুতে আছি, তাই এটি একটি ভিন্ন কক্ষপথ। এটি একটি ভিন্ন পরিবেশ।

 

চাঁদে যাওয়া কি সাধারণ ঘটনা হবে?

আমাদের ধারণা নিয়মিতভাবে মানুষকে চাঁদে নিয়ে যাওয়া এবং সেখানে আমাদের স্পেস স্টেশনও তৈরি করা। আর সেটি হবে আমরা কীভাবে মানুষকে মঙ্গল গ্রহে নিয়ে যেতে পারি তা বোঝার জন্য একটি অনুশীলনের ক্ষেত্র, আমরা নিম্ন পৃথিবী কক্ষপথে (আইএসএসের মতো) যেতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেছি। আমরা জানি কীভাবে এটি করতে হয়। এটি রকেট, এটি বিপজ্জনক। তবে আমরা জানি কীভাবে করতে হয়। কোম্পানিগুলোকে নিয়মিত এটি করতে দিন। যেন অনুসন্ধানের পরবর্তী ধাপ এগোতে পারি।

 

কোম্পানিগুলোর কথা বললে মহাকাশ ভ্রমণ এবং বেসরকারিভাবে উদ্যোগ গ্রহণ অনেক বেড়েছে। এটি কি এসবের মধ্যে একটি কারণ?

আমরা নাসাতে স্পেস ট্যুরিজমের মাধ্যমে এর স্বাদ পেয়েছি, যখন রাশিয়ানরা কিছু পর্যটককে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নিয়ে এসেছিল। আমরা একে গ্রহণ করেছি এবং এর সঙ্গে এগিয়ে গেছি এবং আমরা বুঝতে শুরু করেছি যে, বাণিজ্যিকীকরণের জন্য এখানে একটি পথও রয়েছে। আমরাও তখন বাণিজ্যিকভাবে মহাকাশ ভ্রমণের জন্য চুক্তি করছিলাম এবং তারপর আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের জন্য বাণিজ্যিক ক্রু বিকল্পগুলো দেখছিলাম। তাই ২০০০-এর দশকের দিকে এসব ধরনের ফাটল ধরতে শুরু করে। গত দশকে সত্যিই এ কার্যক্রম ব্যাপক গতি পেয়েছে।

 

জনসাধারণের জন্য কি কোনো সুবিধা আছে?

লোকেরা বুঝতে পেরেছে যে, এটি মহাকাশে জিনিস পাঠানোর একটি আকর্ষণীয় উপায়, সম্ভবত করের ডলারের জন্য কিছুটা সস্তা। তবে বড় এবং ভালো চিন্তাটি হলো, এই লোকদের তাদের ইচ্ছেমতো মহাকাশযান ডিজাইন করতে দিন। তাদের সৃজনশীলতা পথ দেখাক। তারা এমন কিছু করতে পারে এবং সম্ভবত আমরা যেভাবে সবসময় করেছি সেভাবে বাধাগ্রস্ত নাও হতে পারে, কারণ সময় পরিবর্তিত হচ্ছে। তাই উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অগ্রগতি হয়েছে, বড় আকারে ধাতুর থ্রিডি প্রিন্টিং, ঘর্ষণ আলোড়ন ওয়েল্ডিং এ ধরনের অন্যান্য প্রক্রিয়া।

 

এবং কম্পিউটিং শক্তিও?

এটি আশ্চর্যজনক যে, একটি ফোনে ঠিক কতটা কম্পিউটিং শক্তি থাকতে পারে, উদাহরণস্বরূপ- স্পেস শাটলের কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি। এ সমস্ত ধরনের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, উপকরণ, রাসায়নিক, রকেট ইঞ্জিনের জন্য জ্বালানি ব্যবহারের নতুন ধারণা- বাণিজ্যিক দিকটি উন্মুক্ত করার সঙ্গে সঙ্গে এ সমস্ত কিছু উন্মুক্ত হয়েছে। আসুন লোকদের সৃজনশীল হতে এবং এটি আরও ভালো ও স্মার্টভাবে করা যায়। অবশ্যই, এটি ব্যয়বহুল।

 

মহাকাশ অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে আমরা কোন প্রধান ক্ষেত্রগুলোতে ভবিষ্যতে আরও বেশি দেখতে পারি?

অবশ্যই রকেট। তবে উপকরণ, স্যুট, ল্যান্ডারও। আপনি যদি কোনো মানুষকে কোথাও রাখেন, তবে দীর্ঘ সময়ের জন্য সেখানে যাওয়ার জন্য সেই ব্যক্তিকে প্রতিটি দিককে মানিয়ে নিতে হবে। তন্মধ্যে খাদ্য, ব্যায়াম, পোশাক- ছোট ছোট মৌলিক জিনিসগুলো অন্যতম। এজন্য আমাদের সৃজনশীল উপায় বের করতে হবে। যখনই আমি কোনো বাচ্চাদের সঙ্গে কথা বলি এবং তাদের ক্যারিয়ার সম্পর্কে জানতে চাই, তারা কী ভাবছে! এ ক্ষেত্রে আমার ভাবনা- আপনি যা কিছু করেন এবং মহাকাশ ব্যবসায় থাকতে পারেন। এতে আপনাকে নভোচারী, প্রকৌশলী বা ডাক্তারও হতে হবে না।

 

আমরা এখনো অনেক কিছু জানি না।

আমরা (মহাকাশ থেকে) ফিরে আসতে ও শারীরিকভাবে ঠিক থাকতে সক্ষম হয়েছি। তবে যদি দেখতে চান যে, লোকেরা দীর্ঘ সময় মহাকাশে বসবাস করলে তারা কেমন করবে। চাঁদ খুব দূরে নয়, তবে সেই মিশনটি কয়েক সপ্তাহ দীর্ঘ হবে। এতে তারা মাইক্রোগ্রাভিটিতে থাকবে। এর চেয়ে আরও দূরে- মঙ্গলে যাওয়া দীর্ঘ যাত্রা হবে। সময় নেবে! এতে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ থাকবে না। তাই আমাদের শিখতে হবে। বের হতে হবে।

তথ্যসূত্র : ফরচুন

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুক স্টোরি থেকে আয়ের সুযোগ
ফেসবুক স্টোরি থেকে আয়ের সুযোগ
ফেসবুকে আর্কাইভ হওয়া স্টোরি খুঁজে পেতে চাইলে
ফেসবুকে আর্কাইভ হওয়া স্টোরি খুঁজে পেতে চাইলে
ফেসবুকে নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
ফেসবুকে নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
যে কারণে জিমেইল আর্কাইভ
যে কারণে জিমেইল আর্কাইভ
অফলাইনে গুগল ম্যাপ
অফলাইনে গুগল ম্যাপ
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
৪৪৫ কোটি বছর আগেও মঙ্গলে ছিল পানি
৪৪৫ কোটি বছর আগেও মঙ্গলে ছিল পানি
ইন্টারনেট স্পিড বাড়বে ফোনে
ইন্টারনেট স্পিড বাড়বে ফোনে
হারানো ফোন খুঁজে দেবে গুগল
হারানো ফোন খুঁজে দেবে গুগল
ভাইরাল ‘ঘিবলি আর্ট’ আসলে কী?
ভাইরাল ‘ঘিবলি আর্ট’ আসলে কী?
জোড়া গ্যালাক্সি এনজিসি ৩৩১৪
জোড়া গ্যালাক্সি এনজিসি ৩৩১৪
আলিবাবা নিয়ে আসছে নতুন এআই মডেল
আলিবাবা নিয়ে আসছে নতুন এআই মডেল
সর্বশেষ খবর
ইরানের কাছে পরমাণু বোমা থাকতে পারবে না : ট্রাম্প
ইরানের কাছে পরমাণু বোমা থাকতে পারবে না : ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল