শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৭, সোমবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২১

করোনাকালীন অবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্কের পেছনে নিবেদিত প্রাণ নায়কদের গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালীন অবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্কের পেছনে নিবেদিত প্রাণ নায়কদের গল্প

আমাদের চারপাশে অসংখ্য মানুষ রয়েছেন যারা নিবেদিতভাবে, নিভৃতে দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যান। ভালোবেসে তাঁরা যেমন অন্যের প্রয়োজনে কাজ করেন, তেমনি চেষ্টা করেন নিজের কাজের মাধ্যমে উন্নত সমাজ নির্মাণে অবদান রাখতে। গত বছর দেশে করোনা মহামারি আঘাত হানার পর থেকে আমরা যে ঘরে বসে নিশ্চিন্তে অফিসের সকল কাজ চালিয়ে যেতে পারছি, অনলাইনে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছে, ব্যবসা-বাণিজ্য অনলাইনে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে, এসবের পেছনে রয়েছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট আর দেশজুড়ে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণে অবিরাম কাজ করা এক দল মানুষ। 

করোনা মহামারির প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় গত বছর থেকেই থেমে থেমে লকডাউন চলছে দেশজুড়ে। এমন প্রেক্ষিতে, কল-কারখানা থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সবকিছুই চলছে কানেক্টিভিটির ওপর নির্ভর করে। তাই, মানুষের নেটওয়ার্কের ওপর নির্ভরতা ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে গেছে বহুগুণ। ইন্টারনেটের দ্রুতগতির পাশাপাশি প্রয়োজন হয়েছে নিরবচ্ছিন্ন সেবা। এই প্রেক্ষিতে, অনলাইনে সকল কার্যক্রম চলমান রাখতে নেটওয়ার্ক সেবাকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। তাই, সব যখন বন্ধ তখনও জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের নিজের প্রাণ বাজি রেখে পেশাগত দায়িত্ব পালনে কাজ করতে হয়েছে। বৈশ্বিক মহামারির ভেতর তাঁদের কখনো কাজ করতে হয়েছে করোনা ঝুঁকিপূর্ণ ইট-পাথরের শহরে, কখনো ছুটতে হয়েছে দেশের দুর্গম অঞ্চলে। এমনই দু’জন নিবেদিত নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার সায়াদাত আরেফিন খান ও সাদ্দাম হোসেন। গ্রাহকদের নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানে করোনার এই সময় বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে নিজের দায়িত্বকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন তাঁরা।                    

(১) 
সময়টা ২০২০ সালের ২১ এপ্রিল। দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। তথ্য ও প্রযুক্তি অবকাঠামোগত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে’তে কাজ করেন সায়াদাত আরেফিন খান। সেদিন দুপুরে সায়াদাত অফিসে ব্যস্ত দিন পার করছিলেন। রাতে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের বেশ বড় একটি কাজ করতে হবে তাঁকে। সেই সময় সাধারণ মানুষের সকল কাজ, তথা দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে যখন কানেক্টিভিটি সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে, তখন নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণ, আপগ্রেডেশন ও সম্প্রসারণের কাজ সময়মতো না হলে সকল প্রকার ডিজিটাল যোগাযোগে ব্যাঘাত ঘটবে। এই প্রতিকূল সময়ে বেশ কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে সবাইকে। তাই, জনসাধারণের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী সেই রাতেই জরুরি ভিত্তিতে তাকে করতে হবে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কাজ। প্রকল্প রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত উদয় টাওয়ারে। সাথে থাকবেন আরেকজন সহকর্মী। 
জরুরি কাজ, বিধায় গ্রাহকের প্রয়োজনীয়তা পূরণে লকডাউনের ভেতরেই কাজের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে খুব দ্রুত। কিন্তু কাজ বাকী আছে আরও কিছু। এরই মধ্যে সময় যখন দুপুর; ফোন আসলো বাসা থেকে।  সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর প্রসব বেদনা উঠেছে, জরুরি ভিত্তিতে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। ফোন পেয়ে সহকর্মীকে জানিয়ে তৎক্ষণাৎ ছুটে গেলেন স্ত্রীর কাছে। করোনা মহামারির দুঃসময়ে স্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করলেন। সেদিন সন্ধ্যায় ঢাকার সেই হাসপাতালে জন্ম নিল সায়াদাতের ফুটফুটে এক পুত্র সন্তান। মা ও শিশু দু’জনেই সুস্থ। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন সায়াদাত। 
লকডাউনের কারণে ফাঁকা হাসপাতাল। করোনা মহামারির জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী হাসপাতালে সর্বোচ্চ একজন রোগীর সাথে অবস্থান করতে পারবেন। একদিকে পরিবার, অপরদিকে জরুরি কাজ। নেটওয়ার্কের কাজ ঠিকমত  শেষ করতে কমপক্ষে দু’জন প্রয়োজন। কিছুক্ষণ আগে সন্তান জন্ম দেয়া স্নেহময়ী স্ত্রী আর শত আকাঙ্ক্ষিত সদ্যজাত সন্তানকে হাসপাতালে একা রেখে যেতেও মন সায় দিচ্ছে না। দ্বিধায় পড়ে গেলেন সায়াদাত। সায়াদাতের স্ত্রীর বোন হাসপাতালে থাকতে রাজি হওয়ায় আশ্বস্ত হয়ে কঠোর পরিশ্রমী সায়াদাত কাজ সম্পন্ন করতে ছুটে গেলেন গুলশানে। সারা রাত কাজ করলেন গ্রাহকের জন্য সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে। নির্ঘুম রাতের পর সকালে কাজ শেষে এক মুহূর্ত দেরি না করে আবার ফিরে গেলেন স্ত্রীর কাছে। 
সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালনের পর, পিতার দায়িত্ব পালনে অফিস থেকে পিতৃত্বকালীন ছুটি উপভোগ করেন সায়াদাত। স্বামীর কর্তব্যনিষ্ঠা এবং এই কঠিন সময়ে মানুষের প্রয়োজনে তাঁর কাজ করার প্রচেষ্টা দেখে গর্বিত তাঁর পরিবার। বাবার দায়িত্ববোধের চেতনা থেকে শিক্ষা নিয়ে সন্তানও একদিন এমন সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে এমনটাই প্রত্যাশা তাঁর স্ত্রীর। 
 
(২) 
এবার গুলশানের পরিপাটি নগর থেকে চলে যাই বনাঞ্চলে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের দক্ষিণ পূর্বকোণে অবস্থিত বৈচিত্র্যময় একটি স্থান কটকা। মংলাবন্দর থেকে প্রায় ৯০ কি.মি. দূরে অবস্থিত এই স্থানটি সুন্দরবন পূর্ব অভয়ারণ্যের প্রধান কেন্দ্র। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের জন্য এখানে রয়েছে একটি ৪০ ফুট দীর্ঘ ওয়াচ টাওয়ার, আর আছে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস। বন বিভাগের কিছু মানুষ ছাড়া এখানে মানব বসতি নেই বললেই চলে। সামনে সাগরের বিশাল জলরাশি আর চারপাশে অসংখ্য ছোট-বড় খাল। খালের ধারে মেলে চিত্রল হরিণ, সাপ, বানর, শূকর, উদবিড়াল, বন মোরগ সহ বিভিন্ন বণ্য প্রাণীর দেখা। মাঝে মাঝে বাঘের গর্জনও শোনা যায়। আর শীতের সময় দেখা মিলতে পারে রোদ পোহানো লোনা জলের কুমিরের। জীববৈচিত্রের সাথে সাথে এখানে জীবন সংশয়ের সম্ভাবনাও কম না। বন্য প্রাণীর সাথে আছে জলদস্যুর ভয়।  

করোনা মহামারি চলাকালীন গত শীতে কাজের তাগিদে বরিশালে ছিলেন হুয়াওয়ের মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ার মো. সাদ্দাম হোসেন। সেখান থেকে নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত কাজে তাকে জরুরি ভিত্তিতে যেতে হয় সুন্দরবনের কটকায়। কটকায় এক সময় টুজি নেটওয়ার্ক থাকলেও পরে তা থ্রিজি এবং ৪জি-তে রূপান্তরিত করা হয়, কিন্তু নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি কম থাকায় কানেক্টিভিটি নিয়ে এখানকার মানুষ সমস্যায় ভুগছিলেন। দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় উন্নত নেটওয়ার্ক না থাকলে একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে এই এলাকার মানুষ। তাই, কটকার অধিবাসীদের জরুরি নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধানে প্রায় দশ ঘণ্টা স্টিমার যাত্রা শেষে ভোর ৬টায় কটকায় পৌঁছান তিনি। শীতকাল বিধায় তখনো সূর্যের আলো ফোটেনি। একা যাচ্ছেন শুনে যাত্রাপথে অনেকেই তাঁকে সাবধান করেন যে, বানর, শূকর, সাপ ইত্যাদি বন্যপ্রাণীর জন্য একা কটকায় যাওয়া বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। এমনকি এখানে বাঘের দেখা পাওয়াও বিস্ময়কর কিছু নয়। কিন্তু তখন অন্যান্য সবাইও জরুরি সেবাদানে ব্যস্ত ছিলো অন্যান্য সাইটে। তাই, একাই রওনা দেন তিনি।  সামান্য ভয় পেলেও দমে যাননি সাহসী সাদ্দাম। স্টিমার থেকে নেমে একাই রওনা দিলেন টাওয়ারে, আত্মরক্ষার জন্য সাথে রাখলেন লাঠি। টাওয়ারের দরজা খুলে দেখেন ঘুটঘুটে অন্ধকার। এরই মাঝে শুরু করলেন কটকার ৪জি নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি আপগ্রেডের কাজ। কাজ করার সময় ঘরের দরজার বাইরে দেখা মিলল বন্য শূকরের। কিন্তু তাতে ভয় পেয়ে থেমে যাওয়ার মানুষ তিনি নন। তিনি জানেন তিনি থেমে গেলে, থেমে যাবে এ অঞ্চলের মানুষের নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত সকল কাজের গতি। তাই, দ্বিতীয়বার না ভেবে দরজার কপাট লাগিয়ে একাই কাজ করে গেলেন। নেটওয়ার্কের ক্যাপাসিটি বাড়ানোর কাজ শেষে কটকায় উন্নত মানের নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করে দুই ঘণ্টা পর রওনা দেন ঢাকার উদ্দেশ্যে। 

দেশজুড়ে উন্নত নেটওয়ার্কের সফলতার পেছনের গল্পটা কখনো প্রচেষ্টার, কখনো দুঃসাহসের, কখনো আবার কল্পকাহিনীর মতোই অবিশ্বাস্য। নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে ও গ্রাহক সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে সায়াদাত আর সাদ্দামের মতো হুয়াওয়ের অসংখ্য নিবেদিত ইঞ্জিনিয়ার লকডাউনে কাজ করে গেছেন বিরামহীন। একনিষ্ঠতা ও কর্তব্যপরায়ণতার জন্য তাঁদের নিজেদের কর্মচারীদের সাধুবাদ জানায় হুয়াওয়ে। কারণ পরিস্থিতি যেমনই হোক, কাজের সাথে আপোষ করতে রাজি নন এর কর্মীরা। তাঁদের এসব প্রচেষ্টার কথা সকলের অগোচরেই থেকে যায়। হুয়াওয়ে দেশের মানুষের প্রযুক্তিগত নানা সমাধানে জন্য কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। লকডাউনে প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে ডিজিটালাইজেশন ত্বরান্বিত হয়েছে, সাথে যুক্ত হয়েছে নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত সেবার চাহিদা। এমন সব কর্মী করোনাকালেও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে মানুষের সকল চাহিদা পূরণ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন আরও এক ধাপ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এআই সৃষ্ট চিত্র সংরক্ষণে চ্যাটজিপিটির নতুন উদ্যোগ
এআই সৃষ্ট চিত্র সংরক্ষণে চ্যাটজিপিটির নতুন উদ্যোগ
এআই এজেন্ট এখন ডেস্কটপ অ্যাপে, কাজ করবে মানুষের মতোই
এআই এজেন্ট এখন ডেস্কটপ অ্যাপে, কাজ করবে মানুষের মতোই
ফোন হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত
ফোন হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত
‘ফ্রি কনভার্টার’ লিখে সার্চ করছেন? ক্লিকেই ঝুঁকিতে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার
‘ফ্রি কনভার্টার’ লিখে সার্চ করছেন? ক্লিকেই ঝুঁকিতে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার
৩ মাসে বিশ্বজুড়ে ২৯ শতাংশ বিক্রি বেড়েছে বৈদ্যুতিক গাড়ির
৩ মাসে বিশ্বজুড়ে ২৯ শতাংশ বিক্রি বেড়েছে বৈদ্যুতিক গাড়ির
আসছে ডিসপ্লে ছাড়া এআই ফোন, বিনিয়োগে স্টিভ জবসের স্ত্রী
আসছে ডিসপ্লে ছাড়া এআই ফোন, বিনিয়োগে স্টিভ জবসের স্ত্রী
গেমারদের জন্য এনভিডিয়ার নতুন গ্রাফিক্স কার্ড
গেমারদের জন্য এনভিডিয়ার নতুন গ্রাফিক্স কার্ড
হোয়াটসঅ্যাপে সেভ হবে না মিডিয়া ফাইল!
হোয়াটসঅ্যাপে সেভ হবে না মিডিয়া ফাইল!
হোয়াটসঅ্যাপে অটো শেয়ার হবে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি
হোয়াটসঅ্যাপে অটো শেয়ার হবে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি
আরও সহজ হবে পছন্দের ভিডিও খুঁজে পাওয়া
আরও সহজ হবে পছন্দের ভিডিও খুঁজে পাওয়া
ঝুঁকি এড়িয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিরাপদ থাকার কার্যকর পদক্ষেপ
ঝুঁকি এড়িয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিরাপদ থাকার কার্যকর পদক্ষেপ
এ বছরই আসতে পারে অ্যাপলের নতুন ১০ ডিভাইস
এ বছরই আসতে পারে অ্যাপলের নতুন ১০ ডিভাইস
সর্বশেষ খবর
আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?
আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?

২ মিনিট আগে | শোবিজ

চুয়াডাঙ্গায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২
চুয়াডাঙ্গায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদের হার বাড়াল তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সুদের হার বাড়াল তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প
ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস
ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা