শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৪, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

মহাশূন্যের রায়ুগু গ্রহাণু থেকে নিয়ে আসা নমুনা থেকে যা জানা যাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মহাশূন্যের রায়ুগু গ্রহাণু থেকে নিয়ে আসা নমুনা থেকে যা জানা যাবে

মহাশূন্য থেকে ক্যাপসিউলে করে একটি গ্রহাণুর কিছু নুড়ি পাথর পৃথিবীতে আনার পর বিজ্ঞানীরা দেখতে পেয়েছেন, সেগুলো একেবারে অক্ষত অবস্থায় রয়েছে।

রায়ুগু নামের গ্রহাণু থেকে নুড়ি পাথর নিয়ে এই কন্টেইনারটি স্থানীয় সময় রবিবার ভোরে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ওমেরা এলাকায় অবতরণ করে।

উদ্ধারকারীদের একটি দল বালুর ভেতর ক্যাপসুলটিকে খুঁজে পায়। প্যারাসুটটি ছিল একটি গাছের ওপরে আটকানো।

জাপানি মহাকাশযান হায়াবুসা-২ রায়ুগু গ্রহাণু থেকে এই নুড়িপাথরগুলো সংগ্রহ করেছে।

পৃথিবীতে ফেরত আসার আগে রায়ুগুতে প্রায় একবছর ধরে অনুসন্ধান করে মহাকাশযানটি। পৃথিবীর কাছাকাছি আসার পর মহাকাশযান থেকে ক্যাপসুলটি বের করে দেয় এবং যানটি ইঞ্জিন চালু করে অন্যদিকে চলে যায়।

আর ক্যাপসুলটি পৃথিবীর আবহাওয়া মণ্ডলে প্রবেশ করে।

হায়াবুসা-২ এর অফিসিয়াল টুইটার একাউন্ট থেকে জানানো হয়েছে, ক্যাপসিউল এবং সেটির প্যারাসুট খুঁজে পাওয়া গেছে অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সময় রবিবার সকালে।

''হায়াবুসা-২ বাড়ি ফিরে এসেছে,' জাপানে একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন ড. ইয়ুচি তাসুডা, মিশনের প্রজেক্ট ম্যানেজার।

''আমরা রত্নভাণ্ডারটি সংগ্রহ করতে পেরেছি। ক্যাপসিউলটি একেবারে ঠিকঠাকমতো সংগ্রহ করা গেছে, '' তিনি বলছেন।

তিনি জানিয়েছেন, সেখানে কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

জাপানের ইন্সটিটিউট ফর স্পেস এন্ড অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সায়েন্সের মহাপরিচালক ড. হিতোশি কুনিনাকা বলেছেন, ''২০১১ সালে আমরা হায়াবুসা-২ মহাকাশযানের উন্নয়নের কাজ শুরু করি। সেই স্বপ্ন আজ সত্যি হয়েছে।''

সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি বলেন, আগের মিশনগুলোয় অনেক কারিগরি জটিলতা দেখা গিয়েছিল। ''তবে হায়াবুসা-২ এর ক্ষেত্রে, আমরা নিয়মমতো সবকিছুই করেছি, শতভাগ করেছি। এবং পরিকল্পনা মতো গ্রহাণুর নমুনা পৃথিবীতে নিয়ে আসতে সফল হয়েছি। ফলশ্রুতিতে আমরা মহাকাশ কর্মসূচীর পরবর্তী ধাপ শুরু করতে পারবো।''

পরবর্তী ধাপের মধ্যে রয়েছে এমএমএক্স নামের একটি মিশন শুরু করা, যার লক্ষ্য হবে মঙ্গলগ্রহের সবচেয়ে বড় উপগ্রহ ফোবোস থেকে নমুনা সংগ্রহ করে আনা।

শনিবার যখন অস্ট্রেলিয়ার কোবের পেডি অঞ্চলের আকাশে ক্যাপসিউলের আগুন দেখা দিতে শুরু করে, তখন অনেকেই এর ছবি তোলে।

সেকেন্ডে ১১ কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীর দিকে নেমে আসার সময় গতি শ্লথ করার উদ্দেশ্যে একসময় সেটি প্যারাসুট খুলে দেয়। এরপর থেকে নিজের অবস্থান জানিয়ে সংকেত পাঠাতে শুরু করে ক্যাপসিউলটি।

রয়েল অস্ট্রেলিয়ার এয়ারফোর্সের নিয়ন্ত্রিত এলাকা ওমেরা অঞ্চলে ক্যাপসুলটি নেমে আসে।

উদ্ধারকারী দল ভূমিতে ক্যাপসিউলের অবস্থান শনাক্ত করার পর একটি হেলিকপ্টারে করে সেখানে গিয়ে ক্যাপসিউলটি নিয়ে আসেন।

উদ্ধারকারী দলে ছিলেন জাপানের অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সির সদস্য সাতোরু নাকাযাওয়া। তিনি সেই উদ্ধার অভিযান সম্পর্কে বলছিলেন, ''হেলিকপ্টার নিয়ে আমরা সেখানে যাই এবং তখনো সেটি সংকেত দিয়ে যাচ্ছিল। সেই সময় চারদিকে ছিল অন্ধকার, সুতরাং সেটা কোথায় ছিল, পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছিল না। আমি খুব খুব নার্ভাস ছিলাম।''

''আমরা ওই এলাকার ওপর দিয়ে অনেকবার ওড়াওড়ি করি এবং আমার মনে হচ্ছিল, হয়তো এটা সেখানেই আছে। এরপর সূর্য উঠতে শুরু করলো এবং আমরা ক্যাপসুলটি দেখতে পেলাম। মনে হলো, ওহ, আমরা ওটা খুঁজে পেয়েছি।''

''কিন্তু সূর্য পুরোপুরি না ওঠা পর্যন্ত আমাদের ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষা করতে হয়েছে,'' তিনি বলছেন।

এরপর ক্যাপসিউলটিকে কাছাকাছি একটি স্থানে পর্যবেক্ষণের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পরীক্ষার জন্য এর ভেতরে থাকা গ্যাস সংগ্রহ করতে শুরু করেন বিজ্ঞানীরা।

এরপরে ১৬ কেজি ওজনের এই ক্যাপসিউলটিকে বিমানে করে জাপানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এটিকে জাক্সার সাগামিজাহায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও সংরক্ষণের জন্য নিজে যাওয়া হয়েছে।

এই মিশনের উদ্দেশ্য ছিল রায়ুগু গ্রহাণু থেকে একশো মিলিগ্রামের বেশি নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে আসা।

বেলফাস্টের কুইন্স ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যালান ফিটজসিমোন্স বলছেন, '' এই নমুনা থেকে শুধুমাত্র সৌরজগতের ইতিহাস নয়, বরং এসব গ্রহাণু সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে।''

সৌরজগত তৈরি হওয়ার সময় যেসব বস্তুপিণ্ড অবশিষ্ট থেকে গিয়েছিল, সেগুলোই মূলত গ্রহাণু হিসাবে মহাশূন্যে ভেসে বেড়ায়। পৃথিবী তৈরিতে যেসব বস্তুপিণ্ড ব্যবহৃত হয়েছিল, সেরকম জিনিস দিয়েই গ্রহাণু তৈরি হয়, তবে সেগুলো কোন গ্রহ বা উপগ্রহের অংশ হয়নি।

লন্ডন ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের অধ্যাপক সারা রাসেল বলছেন, ''রায়ুগুর মতো গ্রহাণু থেকে নমুনা পাওয়া আমাদের গবেষণার ক্ষেত্রে একটা বিশাল ব্যাপার। কারণ আমরা মনে করি রায়ুগু হচ্ছে অত্যন্ত প্রাচীন শিলা পাথরে তৈরি গ্রহাণু, যা দিয়ে আমাদের সৌরজগত তৈরি হয়েছে,'' তিনি বিবিসি নিউজকে বলছেন।

রায়ুগুর নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে হয়তো জানা যাবে যে কীভাবে পৃথিবীর শুরুর দিকে পানি এবং অন্যান্য উপাদান পৃথিবীতে সঞ্চারিত হয়েছিল।

দীর্ঘদিন ধরেই ধারণা করা হয় যে, সৌরজগতের গোঁড়ার দিকে পৃথিবীতে বেশিরভাগ পানির সরবরাহ হয়েছিল উল্কার মাধ্যমে।

যদিও অনেক উল্কায় থাকা পানি পৃথিবীর সমুদ্রের পানির তুলনায় অনেক আলাদা। তবে সৌরজগতের অনেক উল্কায় থাকা পানির সঙ্গে আবার পৃথিবীর পানির মিলও রয়েছে।

অধ্যাপক অ্যালান ফিটজসিমোন্স বলছেন, ''পৃথিবীতে পানি সরবরাহের উৎস খোঁজার জন্য আমরা দীর্ঘদিন ধরে উল্কা নিয়ে গবেষণা করছি। কিন্তু আমাদের হয়তো আরও কাছাকাছি নজর দেয়া উচিত, বিশেষ করে এইসব প্রাচীন, পাথুরে গ্রহাণুর দিকে।''

''রায়ুগুর এইসব নমুনা পরীক্ষা করে নিশ্চয়ই আমরা সেটাই আরও ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারবো,'' তিনি বলছেন।

পৃথিবীতে ক্যাপসুলটিকে পাঠিয়ে দিয়ে হায়াবুসা-২ মহাকাশযানটি আরেকটি অভিযানে রওনা হয়েছে। এখন সেটি আরেকটি ছোট আকারের গ্রহাণুর দিকে যাবে। ৩০ মিটার ব্যাসার্ধের এই গ্রহাণুটি ২০৩১ সাল নাগাদ পৃথিবীর কাছাকাছি আসবে। সূত্র: বিবিসি 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
এআই সৃষ্ট চিত্র সংরক্ষণে চ্যাটজিপিটির নতুন উদ্যোগ
এআই সৃষ্ট চিত্র সংরক্ষণে চ্যাটজিপিটির নতুন উদ্যোগ
এআই এজেন্ট এখন ডেস্কটপ অ্যাপে, কাজ করবে মানুষের মতোই
এআই এজেন্ট এখন ডেস্কটপ অ্যাপে, কাজ করবে মানুষের মতোই
ফোন হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত
ফোন হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত
‘ফ্রি কনভার্টার’ লিখে সার্চ করছেন? ক্লিকেই ঝুঁকিতে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার
‘ফ্রি কনভার্টার’ লিখে সার্চ করছেন? ক্লিকেই ঝুঁকিতে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার
৩ মাসে বিশ্বজুড়ে ২৯ শতাংশ বিক্রি বেড়েছে বৈদ্যুতিক গাড়ির
৩ মাসে বিশ্বজুড়ে ২৯ শতাংশ বিক্রি বেড়েছে বৈদ্যুতিক গাড়ির
আসছে ডিসপ্লে ছাড়া এআই ফোন, বিনিয়োগে স্টিভ জবসের স্ত্রী
আসছে ডিসপ্লে ছাড়া এআই ফোন, বিনিয়োগে স্টিভ জবসের স্ত্রী
গেমারদের জন্য এনভিডিয়ার নতুন গ্রাফিক্স কার্ড
গেমারদের জন্য এনভিডিয়ার নতুন গ্রাফিক্স কার্ড
হোয়াটসঅ্যাপে সেভ হবে না মিডিয়া ফাইল!
হোয়াটসঅ্যাপে সেভ হবে না মিডিয়া ফাইল!
হোয়াটসঅ্যাপে অটো শেয়ার হবে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি
হোয়াটসঅ্যাপে অটো শেয়ার হবে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি
আরও সহজ হবে পছন্দের ভিডিও খুঁজে পাওয়া
আরও সহজ হবে পছন্দের ভিডিও খুঁজে পাওয়া
ঝুঁকি এড়িয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিরাপদ থাকার কার্যকর পদক্ষেপ
ঝুঁকি এড়িয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিরাপদ থাকার কার্যকর পদক্ষেপ
এ বছরই আসতে পারে অ্যাপলের নতুন ১০ ডিভাইস
এ বছরই আসতে পারে অ্যাপলের নতুন ১০ ডিভাইস
সর্বশেষ খবর
এবার ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প
এবার ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস
ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’
‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি
আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ
কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ
ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য