শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

পৃথিবীর কেন্দ্রে ভ্রমণ করা গেলে কী পাওয়া যাবে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পৃথিবীর কেন্দ্রে ভ্রমণ করা গেলে কী পাওয়া যাবে?

প্রায় ১৬০ বছর আগে পুরো বিশ্ব জেনেছিল যে ভূতত্ত্বের বিখ্যাত একজন জার্মান অধ্যাপক ১৬ শতকের এক অভিযাত্রীর একটি সাংকেতিক পাণ্ডুলিপি পেয়েছিলেন। সেই জার্মান অধ্যাপক যার নাম ছিল অট্টো লিডেনব্রক।

তার ভাতিজা অ্যাক্সেলের সাথে মিলে তিনি এই প্রাচীন পাণ্ডুলিপির সংকেতের রহস্য উদঘাটন করতে পেরেছিলেন। তিনি আবিষ্কার করেছিলেন যে, এই পাণ্ডুলিপিতে এমন একটি গুহায় ঢোকার গোপন প্রবেশমুখের কথা বলা আছে যার মাধ্যমে পৃথিবীর কেন্দ্রে পোঁছানো যায়।

বিজ্ঞানের নামে চাচা এবং ভাতিজা একত্রে আইসল্যান্ডে যান এবং সেখানে হ্যান্স বিয়েলকে নামে স্থানীয় একজন পর্যটক গাইডকে সাথে নিয়ে তারা পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে যাত্রায় বেরিয়ে পড়েন।

তাদের এই অভিযান গিয়ে শেষ হয় একটি বিলুপ্ত আগ্নেয়গিরি এবং একটি সূর্যহীন সমুদ্রে। যেখানে এই তিন অভিযাত্রী একটি ভূগর্ভস্থ দুনিয়ার খোঁজ পান। যেখানে ছিল আলোকিত শিলা, প্রাগৈতিহাসিক সময়ের বন আর চমৎকার সামুদ্রিক জীবন চক্র।

সেই জীবন্ত অতীত মানুষের বিবর্তনের রহস্যকে গোপন রেখেছিল।

কল্পবিজ্ঞানের ভক্তরা হয়তো জানবেন যে এই গল্পের অনুপ্রেরণা ছিল ফরাসি লেখক জুল ভার্নের কল্পনা, যিনি তার “জার্নি টু দ্য সেন্টার অব দ্য আর্থ” বা ‘পৃথিবীর কেন্দ্রে যাত্রা’ নামে বইয়ে আমাদের পায়ের নিচে কী আছে সে বিষয়ে সেই সময়ের তত্ত্বগুলো অনুসন্ধান করেছেন।

কিন্তু আজকের বিজ্ঞানীদের জ্ঞান অনুযায়ী, আমরা যদি ছয় হাজার ৩৭১ কিলোমিটার নিচে যাই তাহলে আমরা আসলে কী পেতে পারি?

এটা জানতে হলে চলুন পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে এক সাথেই যাত্রা করা যাক।

গুপ্ত গুহাশ্রয়

আমাদের পৃথিবী পিঁয়াজের মতো অনেকগুলো স্তর দিয়ে গঠিত। আর আমরা যতদূর জানি তাতে শুধুমাত্র প্রথম স্তরেই প্রাণের অস্তিত্ব আছে। এই প্রথম স্তরকে বলা হয় ক্রাস্ট বা ভূ-ত্বক।

এই স্তরে রয়েছে বিভিন্ন প্রাণী বসবাসকারী গুহা বা গর্ত যেমন ছুঁচা বা গন্ধমূষিক এবং ব্যাজার বা গর্তবাসী ভোঁদড়ের মতো ছোট আকারের নিশাচর প্রাণী।

এর চেয়ে গভীরে গেলে পাওয়া যাবে নাইল ক্রোকোডাইল নামে এক ধরনের কুমির। এরা মাটির নিচে ১২ মিটার পর্যন্ত গভীর গর্ত বা গুহায় থাকতে পারে।

এই প্রথম স্তরে রয়েছে বেশ কিছু প্রাচীন ভূগর্ভস্থ শহর যেমন তুরস্কের এলেনগুবু। বর্তমানে এই শহরটি ডেরিনকুয়ু নামে পরিচিত। এটি ভূ-ত্বক থেকে ৮৫ মিটারের বেশি গভীরে অবস্থিত।

১৮ স্তরের টানেল দিয়ে নির্মিত গোলকধাঁধাঁর মতো বিস্তৃত শহরটিতে ২০ হাজারের বেশি মানুষ ধারণের ক্ষমতা ছিল।

ধারণা করা হয় যে, খ্রিস্টপূর্ব ৩৭০ সালে এই শহরটি গড়ে তোলা হয়েছিল। এরপরের হাজার হাজার বছর ধরে এটি ক্রমাগতভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।

বিশ্বের সবচেয়ে গভীরতম খনি চার কিলোমিটার পর্যন্ত গভীর।

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বর্ণখনির শ্রমিকরা মাটির দুই কিলোমিটার গভীরে জীবন্ত কীট খুঁজে পেয়েছেন, কিন্তু তিন কিলোমিটার গভীরতার পর আর কোন প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া যায় না।

এছাড়াও রয়েছে এখনও পর্যন্ত খনন করা বিশ্বের গভীরতম কূপ; কোলা নামে রাশিয়ার খনন করা অত্যন্ত গভীর কূপ।

অনেকে একে নরকের দ্বার বলে মনে করে এবং স্থানীয়রা দাবি করে যে, তারা নির্যাতিত আত্মার চিৎকার শুনতে পায়।

ক্যালিডোস্কোপ

৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গভীরতায় গিয়ে আমরা আরেক স্তরের দেখা পাই যাকে বলা হয় ম্যান্টল বা বিচ্ছুরিত স্তর।

এটা আমাদের গ্রহের সবচেয়ে বড় অঞ্চল। এটি পৃথিবীর আয়তনের ৮২ শতাংশ এবং ভরের ৬৫ শতাংশজুড়ে বিস্তৃত।

এটি উত্তপ্ত শিলা দিয়ে গঠিত, যা আমাদের কাছে কঠিন মনে হলেও এটা আসলে খুব ধীরে ধীরে প্রবাহিত হয়। বছরে এটি মাত্র কয়েক সেন্টিমিটার স্থান পরিবর্তন করে।

মাটির নিচের এই খুব ছোট পরিবর্তনও পৃথিবীর উপরিভাগ বা ভূত্বকে ভূমিকম্পের সৃষ্টি করতে পারে।

এছাড়াও রয়েছে একটি উজ্জ্বল সাগর। এটা এতো বিশাল যে পুরো পৃথিবীর সব সাগরের পানি ধারণ করার সক্ষমতা রয়েছে এই এক সাগরেই। যাই হোক, এতে এক ফোটাও তরল নেই।

বরং এটি খনিজ অলিভাইনে জমে থাকা পানির সমন্বয়ে গঠিত। ম্যান্টল বা বিচ্ছুরিত স্তরের উপরিভাগের ৫০ শতাংশই এটি দিয়ে গঠিত।

আরও গভীরে গেলে এটি আকাশী নীল রঙের রিংউডাইট ক্রিস্টাল বা আকাশী নীল রঙের ম্যাগনেসিয়াম সিলিকেটের স্ফটিকে পরিণত হয়।

আরও নীচে নামলে চাপ আরও বাড়তে থাকার মানে হচ্ছে, অ্যাটম বা পরমাণুর গঠনে পরিবর্তন হয়। যার কারণে সবেচেয় পরিচিত পদার্থও খুবই অদ্ভূত আচরণ করতে থাকে।

এটি একটি ঘূর্ণায়মান জায়গা যেটি ক্যালিডোস্কোপের স্ফটিকের মতো বস্তু রয়েছে। এটা এমন এক জায়গা যেখানে শিলা প্লাস্টিকের মতো নমনীয় এবং খনিজগুলো এতোটাই বিরল যে পৃথিবীর উপরিভাগে সেগুলোর অস্তিত্বই নেই।

বাস্তবিক পক্ষে সেখানে সবচেয়ে বেশি মাত্রায় থাকা ব্রিজম্যানাইট এবং ডেভমাওইট নামে খনিজগুলো গঠিত হওয়ার জন্য ভূ-অভ্যন্তরের অতি উচ্চ চাপের দরকার হয় এবং এগুলো পৃথিবীর উপরিভাগে উঠিয়ে নিয়ে আসা হলে সেগুলো ভেঙে পড়বে।

আর ২৯০০ কিলোমিটার গভীরে পৌঁছানোর পর আমরা ম্যান্টল বা বিচ্ছুরিত স্তরের শেষ প্রান্তে উপনীত হব।

ওই দুটি গোলাপি রঙের চিত্র দেখতে পাচ্ছেন?

এগুলো বিশালাকার কাঠামো। এগুলো হাজার হাজার কিলোমিটারজুড়ে বিস্তৃত এবং পৃথিবীর আয়তনের ছয় শতাংশ এগুলো দিয়ে গঠিত।

এগুলোকে বলা হয় “লার্জ লো শিয়ার ভেলোসিটি প্রভিন্স” বা সংক্ষেপে এলএলএসভিপি। এগুলোর অবশ্য আরও নাম রয়েছে। যেমন:

‘টুজো’-এটি আফ্রিকা অঞ্চলের নিচে অবস্থিত এবং “জেসন”- এটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিচে অবস্থিত।

এগুলোর উচ্চতা কত তা নিয়ে আলাদা ধারণা প্রচলিত রয়েছে। তবে টুজো ৮০০ কিলোমিটার উঁচু বলে মনে করা হয়, যা ৯০টি হিমালয় পর্বতকে পরস্পরের উপরে বসালে যে উচ্চতা হবে তার সমান।

জেসনের উচ্চতা ১৮০০ কিলোমিটার যা প্রায় ২০৩টি এভারেস্ট পর্বতের মিলিত উচ্চতার সমান।

তবে এগুলোর আয়তন কত বড় সে সম্পর্কিত তথ্য ছাড়া এগুলো নিয়ে আর তেমন কোনও নিশ্চিত তথ্য জানা যায় না। যেমন- সেগুলো কিভাবে গঠিত হয়েছে, এগুলো কী দিয়ে তৈরি এগুলো কীভাবে আমাদের গ্রহকে প্রভাবিত করে ইত্যাদি।

স্ক্রিস্টাল হার্ট বা স্ফটিকাকার হৃদয়

জুল ভার্ন-এর ক্লাসিক উপন্যাসে অধ্যাপক লিডেনব্রক পুরো একটি আলাদা ভূগর্ভস্ত দুনিয়ার সন্ধান পান, যার মধ্যে রয়েছে প্রাগৈতিহাসিক সময়ের প্রাণী এবং ভূগর্ভস্থ মহাসাগর।

যদিও ডাইনোসর থাকার বিষয়টি একটু অতিরঞ্জিতই ছিল, কিন্তু তারপরও সেখানে গলিত ধাতুর সাগর যার গরম লাল স্রোত ধীরে ধীরে বয়ে চলেছে, ছড় এবং গলিত ধাতুর সাইক্লোন-সবই ছিল।

এই চলাচল একটি চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি করা, যা ছাড়া পৃথিবীর উপরিভাগে জীবনের অস্তিত্ব সম্ভব নয়।

চৌম্বকীয় এই স্তর সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর বিকিরণ এবং অন্যান্য উপাদান থেকে রক্ষা করে। এটি না হলে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল ধ্বংস হয়ে যেতো।

আর এরপর আমরা চূড়ান্ত স্তরে পৌঁছে যাব যেটি ইনার কোর বা আন্তঃকেন্দ্র বলে পরিচিত। এটি এখনও পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রহস্যের বিষয়।

এটি কঠিন লোহা ও নিকেলের তৈরি অতিঘন একটি উত্তপ্ত বল যার উত্তাপ সূর্যের উপরিভাগের তাপের মতোই বলে ধরা হয়। এটি আকারে চাঁদের চেয়ে কিছুটা ছোট।

এর চাপ এতোই বেশি যে এর কারণে ধাতু স্ফটিকে পরিণত হয়ে পৃথিবীর কেন্দ্রে একটি নিরেট স্তর তৈরি করেছে। এটা এমন একটা স্তর যেখানে আমরা কখনওই পৌঁছাতে পারবো না।

এখানকার পরিবেশ এতো বেশি রুক্ষ (৬০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা এবং চাপ ৩.৫ মিলিয়ন অ্যাটমোস্ফিয়ার) যে সেখানেও কোন কিছুই টিকতে পারবে না।

ধাতব সাগরে আটকে থাকা সেই স্ফটিক জগত সব সময়ই রহস্যময় ছিল এবং সম্ভবত সব সময় রহস্যই থাকবে।

ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বিজ্ঞানীরা এটি নিয়ে গবেষণা করছেন এবং মাঝে মাঝেই মনে হয় যে আরও বেশি তথ্য আবিষ্কৃত হয়েছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এগুলো এখনও খুব একটা বোঝা সম্ভব হয়নি। অবশ্য বিজ্ঞান আর কল্পনার তো আসলে কোনও সীমা রেখা নেই। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে প্রাণের সম্ভাবনায় নতুন ইঙ্গিত
মঙ্গলে প্রাণের সম্ভাবনায় নতুন ইঙ্গিত
সমুদ্রের গহীনে দেখা মিলল বিশ্বের সবচেয়ে বড় অমেরুদণ্ডী প্রাণী
সমুদ্রের গহীনে দেখা মিলল বিশ্বের সবচেয়ে বড় অমেরুদণ্ডী প্রাণী
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ পাওয়ার দাবি বিজ্ঞানীদের
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ পাওয়ার দাবি বিজ্ঞানীদের
‘হাইসিয়ান’ গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য চিহ্ন আবিষ্কার
‘হাইসিয়ান’ গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য চিহ্ন আবিষ্কার
কেটি পেরির মহাকাশভ্রমণ: ১১ মিনিটের যাত্রায় খরচ পড়েছে কত?
কেটি পেরির মহাকাশভ্রমণ: ১১ মিনিটের যাত্রায় খরচ পড়েছে কত?
আরবের মরুভূমিও একসময় হ্রদ, নদী, বনে পূর্ণ ছিল
আরবের মরুভূমিও একসময় হ্রদ, নদী, বনে পূর্ণ ছিল
মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি
মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি
জীবন ধারণের উপযোগী করতে মঙ্গলে গ্রহাণু আঘাতের চিন্তা
জীবন ধারণের উপযোগী করতে মঙ্গলে গ্রহাণু আঘাতের চিন্তা
মিল্কিওয়ের আশেপাশে মহাজাগতিক বিপর্যয়ের ইঙ্গিত
মিল্কিওয়ের আশেপাশে মহাজাগতিক বিপর্যয়ের ইঙ্গিত
আকাশে উঠছে এপ্রিলের ‘পিংক মুন’, তবে চেহারায় নেই গোলাপি আভা
আকাশে উঠছে এপ্রিলের ‘পিংক মুন’, তবে চেহারায় নেই গোলাপি আভা
পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান
পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান
সর্বশেষ খবর
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম