শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

এক শ বছর পরও প্রাসঙ্গিক

সেদিন নিষিদ্ধ বিদ্রোহী কবিতা

অলোক আচার্য
প্রিন্ট ভার্সন
সেদিন নিষিদ্ধ বিদ্রোহী কবিতা

কবিতা প্রতিবাদের ভাষা। কবির কলম প্রতিবাদের অস্ত্র। শাসকগোষ্ঠী যারা ক্ষমতায় বসে জনসাধারণকে ইশারার পুতুল মনে করেন, তাঁরা এসব কবিতা বা সাহিত্যের অন্য কোনো মাধ্যম যা তাদের ভিত কাঁপিয়ে দেয়, সেসব নিষিদ্ধ করেন। শাসকগোষ্ঠী এসব ভয় পান। জনগণকে জাগিয়ে তোলার ভয়। যুগে যুগে এটাই হয়েছে। বাংলা এবং বিশ্বসাহিত্যে এ ধরনের নিষিদ্ধ হওয়ার ইতিহাস অসংখ্য। অবশ্য এগুলো যে সব সময়ই নিষিদ্ধ থেকেছে তা নয়। নিষিদ্ধ রচনাও আবার প্রসিদ্ধ হয়েছে। ১৫৩৫ সালে রাজা প্রথম ফ্রান্সিস ক্ষমতায় এসেই বই প্রকাশ নিষিদ্ধ করেছিলেন। তিনি ডিক্রি জারি করেছিলেন তাঁর স্বাক্ষর ছাড়া কোনো বই প্রকাশিত হতে পারবে না। আমেরিকান লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের ‘দ্য সান অলসো রাইজেস’ বইটিও নিষিদ্ধ করা হয়। মার্ক টোয়েন রচিত ‘হাকলবেরি ফিন’ গ্রন্থটি যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে নিষিদ্ধ করা হয়। ১৯৮৯ সালে নিষিদ্ধ করা হয় উইলিয়াম ফকনারের ‘অ্যাজ আই লে ডাইনিং’ বইটি। জেমস জয়েসের বিশ্ববিখ্যাত উপন্যাস ‘ইউলিসিস’ ১৯১৮ থেকে ১৯৩০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ ছিল। নিষিদ্ধের তালিকায় পড়েছিল ব্রেট এস্টন এলিসের বিখ্যাত উপন্যাস আমেরিকান সাইকো। এরকম আরও অনেক বই রয়েছে। সুতরাং এসব নতুন নয়। তবে অসাম্প্রদায়িক চেতনার কবি কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থগুলো নিষিদ্ধের কারণ অন্য বইগুলোর থেকে আলাদা। কেবল ব্রিটিশ শাসকের বিরুদ্ধে যাওয়াই ছিল এর কারণ। সমাজে বিদ্রোহী বা প্রতিবাদী যুগে যুগে জন্মগ্রহণ করেন। সবার বিদ্রোহ করার বা বিরোধিতা করার পন্থা একরকম হয় না। কেউ গানে, কেউ কবিতায়, কেউ অভিনয়ে আবার কেউ স্লোগানে বিরোধিতা করেন। এসব করতে গিয়ে তাঁকে অত্যাচার সহ্য করতে হতে পারে। ব্রিটিশদের কাছ থেকে মুক্ত হতে কত শত বিদ্রোহী নর-নারীর জীবন গেছে, অত্যাচারিত হয়েছেন। আবার পাকিস্তানের শোষকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ হয়েছে, সংগ্রাম হয়েছে। ত্রিশ লাখ জীবনের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। আবার একটি সমাজের আদর্শিক বিচারে যখন একপেশে শক্তিমত্তা ভর করে তখন তার বিরুদ্ধেও বিদ্রোহ হয়। বিগত শতকের নব্বই-এ হয়েছে। সদ্যগত চব্বিশে হলো। এখানে নজরুল প্রসঙ্গ। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিদ্রোহী কবি হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও তাঁর ‘বিদ্রোহ’ শব্দটি প্রকৃতপক্ষে ছিল সমাজের অসাম্যের বিরুদ্ধে। ক্ষমতাসীনরা চিরকাল সমাজটাকে কুক্ষিগত করে রাখে। কবি সমাজকে সেই অসাম্য থেকে মুক্ত করতে পারেননি ঠিকই, তবে তাঁর চেষ্টা, শব্দের বলিষ্ঠ উচ্চারণ সমাজে আজও বহমান। সেজন্যই সমকালে কাজী নজরুল ইসলামের বেশকটি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয়েছিল।

তাঁর প্রথম নিষিদ্ধ গ্রন্থ বিষের বাঁশি। গ্রন্থটি ইতোমধ্যে শতবর্ষ পেরিয়েছে। বিষের বাঁশি কাব্যগ্রন্থের প্রথম কবিতা ‘অভিশাপ’-এ কবি লেখেন- আমি বিধির বিধান ভাঙিয়াছি, আমি এমনি শক্তিমান/ মম চরণের তলে, মরণের মার খেয়ে মরে ভগবান। গত বছর ছিল নিষিদ্ধের শতবর্ষ! আরও একটি গ্রন্থ যা শতবর্ষ পেরিয়েছে- সেটি হলো ভাঙার গান। অন্য নিষিদ্ধ গ্রন্থগুলো হলো প্রলয় শিখা, যুগবাণী ও চন্দ্রবিন্দু। এসব গ্রন্থ কেন নিষিদ্ধ হয়েছিল তা সহজেই অনুমেয়। ব্রিটিশ সরকারের রোষানলে পড়েই এসব বই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। এভাবে কালে কালে নিষিদ্ধ করা হয়েছে বহু গ্রন্থ। নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতারও শতবর্ষ পেরিয়ে গেছে। শতবর্ষ পেরিয়ে গেলে কী হবে! সেসব আজও বাঙালির কণ্ঠে ধ্বনিত হচ্ছে দৃপ্তকণ্ঠে। ব্রিটিশরা এই ভয়টাই পেয়েছিল। পাঠকের জেগে ওঠার ভয়। ভয়টা সত্যি হয়েছে। ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয়েছে বহু আগেই। কিন্তু নিষিদ্ধ সেই গ্রন্থ-কবিতাগুলো আজও সপ্রাণ। নিষিদ্ধ হয়েও সেসব প্রসিদ্ধ। 

১৯২২ সালের ৬ জানুয়ারি সে সময়ের বিজলী পত্রিকায় কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি প্রকাশিত হয়। লিখেছিলেন তারও আগে। একটি কবিতার শতবর্ষ পেরিয়ে গেলেও এত আলোচনার কারণ কবিতাটির নাম ‘বিদ্রোহী’। ‘বিদ্রোহী’ শুধু একটি কবিতা নয়, একটি মামুলি শব্দ নয়, এটি একটি ইতিহাস। একটি কবিতা, যার জন্ম হয়েছে হাজার বছরের আয়ু নিয়ে। হয়তো তার চেয়েও বেশি সময় ধরে পাঠকের অন্তরের বিদ্রোহের চেতনাকে জাগিয়ে রাখবে। কখনো বিদ্রোহী কবিতার শব্দের মতো চিরদুর্দম, দুর্বিনীত হতে ইচ্ছে করে, কখনো টর্পেডো, ভাসমান মাইন আবার কখনো তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের মতো প্রলয় বাতাস হতে ইচ্ছে করে পাঠক মন। দেখতে দেখতে কবিতাটি শতবর্ষ পেরিয়ে গেছে। অথচ বিদ্রোহী কবিতার আবেদন কমেনি একটুও। ক্রমেই যেন এই কবিতা ক্ষেত্রবিশেষে বেশি প্রাসঙ্গিক হচ্ছে। বিদ্রোহী তুমুল জনপ্রিয় ছিল তাঁর প্রথম প্রকাশের সময় থেকেই।

জনপ্রিয় শব্দটি কেবল আক্ষরিক অর্থে ছিল না, ছিল বাস্তবিক অর্থেই। একই সময়ে প্রায় দুই লাখ লোক কবিতাটি পাঠ করেন। বিদ্রোহী কবিতা ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্রই। মানুষ থেকে মানুষে। ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট থেকে জানা যায়, কবিতাটি প্রকাশের সাল অর্থাৎ ১৯২২-এর তিন বছর আগে ১৯১৯ সালে কবি প্রথম বিশ^যুদ্ধ থেকে ফিরে আসেন। বসবাস করতে থাকেন কলকাতায়। কবি বুদ্ধদেব বসু বিদ্রোহী সম্পর্কে বলেন, বাংলা সাহিত্যে বিশ শতকের রবীন্দ্র প্রভাব এত সর্বগ্রাসী হয়েছিল, মনে হচ্ছিল, এর বাইরে যাওয়া যাবে না, যতক্ষণ না বিদ্রোহী কবিতার নিশান উড়িয়ে হই হই করে নজরুল এসে হাজির হলেন। সমাজ বদলের জন্য কাজী নজরুল ইসলামের মতো মানুষের সাহসী উচ্চারণের বিদ্রোহী মনোভাব খুব বেশি প্রয়োজন ছিল। তিনি শিখিয়েছেন কীভাবে শির উঁচু করে বাঁচতে হয়। মাথা তুলে দাঁড়াতে হয়। শৃঙ্খল ভাঙার সাহস তাঁর কবিতা জুগিয়ে আসছে। চেতনার বোধোদয় বলতে আমরা যা বুঝি, তা কাজী নজরুল ইসলামের কবিতায় রয়েছে। তাঁর বিদ্রোহী কবিতার লেখনী যেন এক শানিত অস্ত্র। কবিতার প্রতিটি শব্দ যেন প্রতিবাদী বারুদ। পড়লেই দপ করে ভিতরে আগুন জ¦লে ওঠে। বিশ^জুড়েই যেখানে অসাম্য, অস্থিতিশীলতা, অরাজকতা, রক্তপাত, ধর্মের দোহাই দিয়ে অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ানোর ঘটনা- আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ছিলেন এসব থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত, স্বচ্ছ। যাঁর বিদ্রোহ ছিল শাসকের বিরুদ্ধে, শৃঙ্খলের বিরুদ্ধে, কুসংস্কারের বিরুদ্ধে, অসাম্য নীতির বিরুদ্ধে, বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে, জাতিগত বিভেদের বিরুদ্ধে, ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে। তবে এমন নয় যে, তাঁর ‘বিদ্রোহী’ কবিতা নিয়েও কোনো সমালোচনা হয়নি। সমালোচনা হয়েছে। অনেকেই ছিলেন সেই দলে। কিন্তু তিনি বাধা ভাঙার পথেই এগিয়েছেন।

যে বাধা আমরা আমাদের সমাজে আজও ভাঙতে পারিনি, যে কুসংস্কার আজও সমাজে প্রভেদ সৃষ্টিতে ব্যস্ত, সেই শৃঙ্খল আমরা না ভাঙতে পারলেও তিনি ভেঙেছিলেন তাঁর কবিতায়, গানে। তাঁর ভাঙার গান কাব্যগ্রন্থের প্রথম কবিতায় লিখেছেন, কারার ঐ লৌহ কপাট/ ভেঙে ফেল কর রে লোপাট/ রক্ত জমাট/ শিকল পুজোর পাষাণ বেদী। তিনি তাঁকে বন্দি করা বা তাঁর মতো হাজার হাজার দেশপ্রেমিক রাজবন্দিকে অথবা গোটা ভারতবাসীকেই ব্রিটিশদের শিকলমুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। কাজীর কবিতার প্রতিটি শব্দেরই আছে নিজস্ব আগুন। প্রতিটি শব্দই প্রতিবাদ করতে শেখায়। বই নিষিদ্ধ করে তো কবির কলম বন্ধ করা যায় না। কাজী নজরুল ইসলামকেও থামিয়ে রাখতে পারেনি ব্রিটিশদের জুলুম, সমাজের কঠোর সংস্কার, ধর্মে ধর্মে বিরোধ।

তাই তো বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ আন্দোলন, একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে সদ্যগত চব্বিশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দৃপ্তকণ্ঠে উচ্চারিত হয়েছে নজরুলের কবিতা। গান। তাঁর বিদ্রোহী কবিতার বিভিন্ন চরণ। সেজন্যই প্রকাশের শতবর্ষ পেরিয়েও কাজীর ‘বিদ্রোহী’ আজও সমান সমাদৃত, প্রাসঙ্গিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
উৎপল
উৎপল
নারিন্দার মেয়ে
নারিন্দার মেয়ে
প্রেম; তোমাকে-আমাকে
প্রেম; তোমাকে-আমাকে
গহিন কাব্য
গহিন কাব্য
অর্থময় সিসিফাস
অর্থময় সিসিফাস
ইরাবতী
ইরাবতী
নির্জন নদী
নির্জন নদী
প্রমার মুখ
প্রমার মুখ
বিদায়
বিদায়
ছায়া পড়ে থাকে
ছায়া পড়ে থাকে
দুজনের সম্পর্ক যা
দুজনের সম্পর্ক যা
জসীমউদ্‌দীনের কবর
জসীমউদ্‌দীনের কবর
সর্বশেষ খবর
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩
মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড
বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু
আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক
চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন
মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা
সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে
হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বুঝলাম না, আমি কোন পক্ষের লোক
বুঝলাম না, আমি কোন পক্ষের লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ
পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা

নগর জীবন

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে
টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে

নগর জীবন

সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ
সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আবারও স্থলমাইন বিস্ফোরণ
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আবারও স্থলমাইন বিস্ফোরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

নগর জীবন

বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে
বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু কাল
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু কাল

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

ফটো সাংবাদিকের ওপর  হামলায় গ্রেপ্তার ২
ফটো সাংবাদিকের ওপর হামলায় গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ত্রাণ নিয়ে মিয়ানমারে নৌবাহিনীর বানৌজা সমুদ্র অভিযান
ত্রাণ নিয়ে মিয়ানমারে নৌবাহিনীর বানৌজা সমুদ্র অভিযান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

নগর জীবন

যারা লুটপাট করেছে তারা মানবতার কলঙ্ক
যারা লুটপাট করেছে তারা মানবতার কলঙ্ক

নগর জীবন

আমরণ অনশনের ঘোষণা বন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের
আমরণ অনশনের ঘোষণা বন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের

নগর জীবন