শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

তবে তুমি বাংলাদেশ

সৈয়দা আইরিন জামান
প্রিন্ট ভার্সন
তবে তুমি বাংলাদেশ
একটি মর্মান্তিক ঘটনায় কিশোর-কিশোরীরা হঠাৎ কীভাবে এত বড় হয়ে গেল! ভাবতে অবাক লাগে। তারা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়েছে। রিকশা, বাস, প্রাইভেট গাড়ি এবং অ্যাম্বুলেন্সের জন্য আলাদা আলাদা লেন তৈরি করেছে। ড্রাইভারের লাইসেন্স এবং গাড়ির ফিটনেস আছে কি না পরীক্ষা করছে। লাইসেন্স না থাকায় এবং ট্রাফিক আইন ভেঙে উল্টো পথে চলার কারণে মন্ত্রী কিংবা ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি পর্যন্ত আটকে দিচ্ছে।

রাস্তায় ব্যক্তিগত গাড়ি খুব একটা চলছে না। ফলে দ্রুতই বারিধারা পৌঁছে গেলাম। আমি বারিধারা নতুন বাজার পর্যন্ত এসে রীতিমতো থমকে গেছি। সিএনজি আর যাবে না। রাস্তা বন্ধ, তবে মানুষ পায়ে হেঁটে চলাচল করছে। সিএনজিতে বসেই দেখলাম প্রগতি সরণি পুরোটাই ছাত্রদের দখলে। ছয়-সাত দিন ধরে টেলিভিশনে খবরে দেখছিলাম এবং পত্রিকায় পড়ছিলাম। আজ নিজ চোখে এই আন্দোলন দেখার সৌভাগ্য হবে-সেটি ভাবিনি। একবার ভাবনায় এলো, আজ আর পাসপোর্ট কালেক্ট করব না। আগামীকাল নেব। পরামর্শ চেয়ে ইন্ডিয়ান হাইকমিশনের একজন কর্মকর্তাকে কল করলাম। তিনি বললেন, আপনার হাতে সময় আছে আর একদিন। কালও পরিস্থিতি হয়তো এমনই থাকবে। কাজেই কষ্ট করে হলেও হেঁটে গিয়ে আজকেই ডেলিভারি নিয়ে নিন।

ছেলেকে দুপুরের খাবার খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে বাইরের কাপড় পরে চট করে বেরিয়ে পড়েছিলাম। তাজমহল রোড, মোহাম্মদপুর থেকে শ্যামলী যাব ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে। গাড়ি বের করা যাবে না। দেশে একটা অস্থির অবস্থা বিরাজ করছে। রিকশায়ও পুরোটা পথ যাওয়া যাবে না। শ্যামলী সিনেমা হলের সামনে নেমে ফুটওভার ব্রিজ পার হলাম। রাস্তার অন্য পারে কল্যাণপুরের দিকে ১০০ গজের মতো হেঁটে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে পৌঁছলাম। এখানে আরও অনেকে এসেছেন পাসপোর্ট ডেলিভারি নেওয়ার জন্য। সবার চোখে-মুখে ভীষণ বিরক্তি। আজ সকালেই ইন্ডিয়ান হাইকমিশনের ভিসা সেন্টারটি যমুনা ফিউচার পার্কে শিফট করেছে। মনে হলো কেউ আমাকে পাহাড়ের চূড়া থেকে ফেলে দিল। দেশে কিশোর আন্দোলন চলছে, আর সঙ্গে বাহন নেই। অন্য যারা পাসপোর্ট নিতে এসেছেন, তাঁদের অনেকেই সিএনজি নিয়ে বসুন্ধরা এলাকায় অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্কে যাচ্ছেন। আমার সামনে দ্বিতীয় কোনো পথ খোলা নেই। নেই অন্য ভাবনা ভাবার অবকাশ।

আমি একটি সিএনজি নিলাম। আজ আগস্টের ৪ তারিখ। ৬ তারিখ সকালে আমার ফ্লাইট। ৮ তারিখ আমি পিএইচডি ডিগ্রি পাওয়ার অভিপ্রায়ে ডিফেন্ড করব। সহজ বাংলায় বলতে হয়-আমাকে ভাইবা দিতে হবে। ফলে যেভাবে হোক আমাকে আজই পাসপোর্ট কালেক্ট করতে হবে।

নিরাপদ সড়কের দাবিতে চলছে স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। ঘটনার সূত্রপাত সপ্তাহখানেক আগের। এক কলেজের শিক্ষার্থীরা কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সামনে বিমানবন্দর সড়কে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল। প্রথম বাসটি ড্রাইভার সেখানে বাঁকা করে থামিয়েছিল, যেন অন্য কোনো বাস না থামতে পারে। অন্যদিকে আরেক পরিবহনের দুুটি বাস রেষারেষি করে ফ্লাইওভার থেকে নামতে থাকে। এর মধ্যে তিন নম্বর বাসকে পেছনে রেখে দুই নম্বর বাসটি এক নম্বর বাসের বামে চলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যায়। বারো জন গুরুতর আহত হয়।

ঘটনার পর পরই হতাহতদের সহপাঠীরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। সংশ্লিষ্ট কলেজ এবং ওই এলাকার অন্যান্য সব স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ঘাতক বাসসহ অন্যান্য বাস ভাঙচুর করে। শিক্ষার্থীরা দোষী বাসচালকের বিচারের দাবিতে ওই এলাকায় বিক্ষোভ করে এবং সড়ক অবরোধ করে রাখে।

ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর সাংবাদিকরা একজন মন্ত্রী, যিনি একই সঙ্গে সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের নেতাও, তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি হাসিমুখে বলেন, পাশের দেশে গতকালই গাড়ি দুর্ঘটনায় ৩৩ জন মারা গেছে। সেখানে কি কেউ এভাবে তেড়ে এসে কথা বলেছে?

মন্ত্রী একটা মিটিংয়ে ছিলেন। কথাগুলো তিনি হাসতে হাসতে বলেছিলেন, যেন তেমন কিছুই ঘটেনি। মিডিয়া এ দৃশ্য প্রচারের পর কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে চরম প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। দেশের মানুষ কল্পনাও করতে পারে না যে, এমন অনভিপ্রেত এবং মর্মান্তিক মৃত্যুর পর দায়িত্বশীল কোনো মানুষ এভাবে কথা বলতে পারেন!

সবাই জানে, গাড়ির অতিরিক্ত গতি এবং চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণেই দেশে নব্বই ভাগ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত চালকদের উপযুক্ত বিচার হয় না। বিচারে কখনো শাস্তি হলেও, তা কার্যকর করা যায় না। কোনো চালকের শাস্তি হলেই পরিবহন ধর্মঘট শুরু হয়ে যায়। রাজনৈতিক পান্ডারা তাতে মদত জোগায়। আর সরকারকে পিছু হটে আপস করতে হয়। যার ক্ষতি হয়, সেটা শুধু তাকেই বইতে হয়। যে পরিবার স্বজন হারায়, সে শূন্যতার হাহাকার শুধু তাদেরই পোড়ায় চিরকাল।

সিএনজির ভাড়া মিটিয়ে হাঁটা শুরু করলাম। নতুন বাজার থেকে প্রগতি সরণির প্রশস্ত রাস্তা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত লোকজনের চলাফেরা যথেষ্ট কম। আমার পায়ে স্লিপার। আমি বরাবরই গাড়ি ছাড়া বের হলে স্লিপার পরে বের হই। ফলে হাঁটতে সমস্যা হচ্ছে না। প্রগতি সরণির রাস্তা বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের দখলে। রাস্তার কোণায় দাঁড়িয়ে আমি পুরো পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছি। দুর্ঘটনার পর থেকেই শিক্ষার্থীরা নিরাপদ সড়কের দাবি নিয়ে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে অবস্থান নেয়। এমনকি রেলওয়ে স্টেশন অবরোধ করে।

অসংখ্য ছাত্রছাত্রী পুরো রাস্তা দখলে রেখেছে। সেই তুলনায় পুলিশের উপস্থিতি তেমন চোখে পড়ছে না। শিক্ষার্থীদের ভিতর কোনো মারমুখী মনোভাব লক্ষ্য করছি না। কিন্তু আমাকে দাঁড়িয়ে থাকলে হবে না, পাসপোর্ট ডেলিভারি নিতে হবে। হঠাৎ মনে পড়ল আমার এক সিনিয়র বন্ধুর কথা। পনেরো সালের প্রথম দিকে হরতালের সময় যখন বাস এবং প্রাইভেট গাড়িতে পেট্রলবোমা ছোড়া হচ্ছিল, তিনি আমাকে বলেছিলেন, রাস্তায় বের হলে যেন চারদিকে খুব খেয়াল করে চলি। পুরো পরিবেশ এবং পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করে এগিয়ে চলেছি। হঠাৎ এখানে যদি পুলিশ অথবা হেলমেট বাহিনী আসে এবং অপতৎপরতা চালায়, তবে কী করব-সেটিও ভাবছি।

শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নানা স্লোগান লিখে রেখেছে। তারা যেসব প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে-তাতে নানা দাবির কথা লেখা আছে। উই ওয়ান্ট জাস্টিস লিখে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছে-সেই নিউজের লিঙ্ক ব্যবহার করে আমি গতকাল বিকালে ফেসবুকে একটি স্টেটাস দিয়েছি। তাতে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আলোর পাখিরা বলে সম্বোধন করে কিছু কথা লিখেছি।

আশপাশের অলিগলিতে লোকজন চলাফেরা করছে। মুদি এবং মনোহরি দোকানে কেনাকাটা চলছে। মিষ্টির দোকানও খোলা। ছাত্রছাত্রীদের এ আন্দোলন সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে গ্রহণ করেছে। আমি আমার জীবনে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি কখনো হইনি। কথায় আছে, একা না বোকা। আমার অবস্থা অনেকটা তাই। ভিতরে ভিতরে আমি ভীষণ আতঙ্কে আছি। যে কোনো সময় এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। চোখের পলকে দৃশ্যপট বদলে যেতে পারে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হতে পারে। পুলিশ ছেলেমেয়েদের ওপর লাঠিচার্জ করতে পারে। হেলমেট বাহিনী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করতে পারে-যেটা এর আগে নানা স্থানে হয়েছে। পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস ছুড়তে পারে, ফাঁকা গুলি করতে পারে। যদি তাই হয়, তবে আমি ঝট করে কোনো গলিতে ঢুকে পড়ব। তারপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।

শিক্ষার্থীদের হাতে বাঁশের ফালি এবং লম্বা কাঠ দেখতে পেলাম। একটি মর্মান্তিক ঘটনায় কিশোর-কিশোরীরা হঠাৎ কীভাবে এত বড় হয়ে গেল! ভাবতে অবাক লাগে। তারা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়েছে। রিকশা, বাস, প্রাইভেট গাড়ি এবং অ্যাম্বুলেন্সের জন্য আলাদা আলাদা লেন তৈরি করেছে। ড্রাইভারের লাইসেন্স এবং গাড়ির ফিটনেস আছে কিনা পরীক্ষা করছে। লাইসেন্স না থাকায় এবং ট্রাফিক আইন ভেঙে উল্টোপথে চলার কারণে মন্ত্রী কিংবা ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি পর্যন্ত আটকে দিচ্ছে। ফিরিয়ে দিচ্ছে। দেশের ইতিহাসে এমন অভূতপূর্ব ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি।

শিক্ষার্থীরা নির্ভীক চিত্তে তাদের কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। ছোট ছোট দলে মিছিল করছে। তাদের হাতে প্ল্যাকার্ড। তাতে লেখা- নিরাপদ সড়ক চাইআমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরেরাস্তা বন্ধ/রাষ্ট্র মেরামতের কাজ চলছেযদি তুমি ভয় পাও, তবে তুমি শেষ/যদি তুমি রুখে দাঁড়াও, তবে তুমি বাংলাদেশ ইত্যাদি।

যমুনা ফিউচার পার্কে আজই প্রথম এলাম। পাসপোর্ট কালেক্ট করে আবার একই পথে পায়ে হেঁটে নতুন বাজার পৌঁছলাম। কৈশোর এবং তারুণ্যের বিক্ষোভের বিস্ফোরণ প্রত্যক্ষ করে মনে আশার আলো জাগল। একবার যখন জেগেছে পাখিরা, এই জাগরণ বহমান থাকবেই। এর মধ্যে সেলফোনে প্রচুর কল এসেছে। বিশেষ করে পুত্রের পিতা অসংখ্যবার কল করেছেন। তিনি বাড়িতে আছেন। তিনি কদিন কিছুটা অসুস্থ। আমি বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন। আমি পাসপোর্ট কালেক্ট করার ফাঁকে শুধু ড্রাইভারকে একটি কল করে নতুন বাজার আসতে বলেছি। সন্ধ্যায় সিএনজি করে এতটা পথ একা যাওয়ার সাহস হলো না। আবার বাড়ি ফেরার তাড়াও রয়েছে। মূলত আমি ঘণ্টাখানেকের পরিকল্পনা মাথায় নিয়ে বেরিয়েছিলাম। সেখানে চার ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে।

এখন রাস্তা মোটামুটি ফাঁকা। বাসায় পৌঁছতে খুব একটা সময় লাগল না। ঘরে ঢুকে দেখি ছেলে জগের পানি মেঝেতে ঢেলেছে। ওর কাপড়-চোপড় সব ভেজা। পুরো বাড়িতে চাল আর আলু ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। সে কাঁচা আলু চিবিয়ে খাচ্ছে। আমি বাসায় ঢুকতেই বলল, আম্মু, আম্মু-

যদি তুমি ভোয় পাও, তবে তুমি শেত

যদি তুমি লুথে দালাও, তবে তুমি বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
যদি চাও
যদি চাও
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
ক্যাসলিং নিয়ম
ক্যাসলিং নিয়ম
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
জল
জল
পুলিশ মানুষ
পুলিশ মানুষ
নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
চিঠিসংকট
চিঠিসংকট
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’
‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি
আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ
কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার
তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, রাতে কর্মসূচি ঘোষণা
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, রাতে কর্মসূচি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র, কংগ্রেস বলল ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’
গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র, কংগ্রেস বলল ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ
ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাগুজে কোম্পানির নামে ২০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ
কাগুজে কোম্পানির নামে ২০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দেশে চলছে চিকিৎসা
তিন দেশে চলছে চিকিৎসা

পেছনের পৃষ্ঠা